somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

██ 'নির্বাক' রণবীর আজ আসছেন 'বরফি' নিয়ে ██

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


>অনুরাগ বসু পরিচালিত বহুল আলোচিত এই ছবিতে রণবীর অভিনয়
করেছেন একজন মূক-বধির তরুণের চরিত্রে।

>'বরফি' দিয়ে রণবীর সমালোচকদের জানান দিলেন আমিরের যোগ্য উত্তরসূরি হবার দাবি তিনি করতেই পারেন

>তিনদিন না খেয়ে থাকার যে অভিব্যক্তি তা পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া টানা তিন দিন কোনো খাবার মুখে তোলেননি।

> ছবিটি তৈরির সময় পরিচালকের পরিকল্পনা ছিল নির্বাক হিসেবে নির্মাণের। কিন্তু তারপরেও বরফিতে চাহিদা অনুযায়ী ডায়ালগ রাখা হয়েছে।

>গত ২ জুলাই ইউটিউবে বরফির ২.৫ মিনিটের একটি অফিসিয়াল প্রমোশনাল রিলিজ হয়েছে। সেখানে অভিনেতাদের ডায়ালগবিহীন কমেডি ও অ্যাকশনধর্মী অভিনয় দর্শকদের প্রচণ্ডভাবে আকৃষ্ট করেছে।

>এই ছবিটিতে প্রিয়াংকা চোপড়া মানসিক ভারসাম্য একজন মেয়ের চরিত্রে এবং লিয়েনা অনুবাদিক হিসেবে চরিত্র রূপায়ন করেছেন।

>প্রিয়াংকার স্টাইল অনেকটাই ২০০১ সালে ফ্রান্সে মুক্তি পাওয়া 'এমিলি' ছবির অনুরূপ।

>১৯৭০ সালের পটভূমিকায় দার্জিলিং শহরের চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে 'বরফি'তে

>'বরফি 'ছবির অপরিসীম শৈল্পিক মূল্য থাকলেও ব্যবসায়িক দিক দিয়ে কতটা লাভজনক তা প্রশ্নাতীত।


আজকালের বহু তারকা ঠিকমতো চিত্রনাট্য পড়ারও নাকি সময় পান না। ‘ধর তক্তা মার পেরেক’ টাইপ অবস্থা, ইউনিটে বসেই একবার চোখ বুলিয়ে ক্যামেরার সামনে হাজির। রণবীর কাপুর সেই দলে নন। চরিত্র ঠিকঠাক ফুটিয়ে তুলতে এবং বুঝতে প্রস্তুতির শেষ নেই তাঁর। আসছে তাঁর নতুন ছবি ‘বরফি’। অনুরাগ বসু পরিচালিত বহুল আলোচিত এই ছবিতে রণবীর অভিনয় করেছেন একজন মূক-বধির তরুণের চরিত্রে। এই চটকদার সংলাপভিত্তিক সিনেমার আমলে সেই নির্বাক যুগে ফিরে যাওয়া, চোখ-মুখের অভিব্যক্তিতে ফুটিয়ে তোলা পুরো পরিস্থিতি, সহজ তো নয় মোটেই। কিন্তু রণবীর কাপুর তো সব সময় চ্যালেঞ্জ নিতেই ভালোবাসেন। ছেলেবেলা থেকে চার্লি চ্যাপলিনের বিরাট ভক্ত তিনি। এই ছবিতে নিজের চরিত্রকে আত্মস্থ করতে সেই চ্যাপলিনেরই দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। চ্যাপলিনের জীবনকাহিনী নিয়ে বানানো ‘চ্যাপলিন’ নামের একটি মিউজিক্যাল প্রোগ্রাম দেখতে তিনি চলে গিয়েছিলেন নিউ ইয়র্কে। টানা সাত দিন সেখানে অবস্থান করেছেন এবং প্রতিদিন মিউজিক্যাল প্রোগ্রামের শো দেখেছেন। এ সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘এটা একটা উৎসাহ লাভের চেষ্টা বলতে পারেন, অনুকরণ করার জন্য অনুপ্রেরণা লাভ করার জন্যই এমন কাজ করেছি।’

পার্বত্য শহর দার্জিলিংয়ের সবাই বরফিকে চেনে। ভীষণ মজার মানুষ বরফি। সবার সঙ্গে হাসি ঠাট্টা কৌতুক করে বেড়ায় নেপালি এই তরুণ। মেয়েদের সঙ্গে বরফির এই হাসি ঠাট্টা একটু বেশি জমে। শহরের সবাই তার সঙ্গে, সবার মুখে তাকে নিয়ে কত আলোচনা! সবাইকে আনন্দ দেওয়া এই তরুণের বাবা-মায়ের দেওয়া নাম মারফি হলেও সবার মুখে নামটি বিকৃতভাবে উচ্চারিত হতে হতে একসময়ে বরফি হয়ে গেছে। এতে বরফির কিছু যায়-আসে না। যে নামেই তাকে ডাকা হোক না কেন, সে তা শুনতে পায় না। কারণ সে মূক ও বধির। কিছু শুনতেও পায় না এবং কিছু বলতেও পারে না। দার্জিলিং শহরের সবাই তাকে ভীষণ পছন্দ করে এবং ভালোবাসে।

শহরের দুই তরুণী ঝিলমিল ও শ্রুতিও বরফিকে দারুণ পছন্দ করে। ঝিলমিল একজন অটিস্টিক তরুণী, মানসিকভাবে কিছুটা ভারসাম্যহীন। বরফিকে ঝিলমিলের বেশ লাগে। দুজনের মধ্যে চমৎকার ভাব। ওদিকে স্মার্ট সুন্দরী শিক্ষিত শ্রুতিও বরফির সারল্য এবং মজার আচরণে বেশ দুর্বল হয়ে পড়ে। বরফির সানি্নধ্য শ্রুতির হৃদয়ে আলাদা আবেশ ছড়ায়।

একই সঙ্গে পাশাপাশি দুই নারী ঝিলমিল ও শ্রুতির ভালোবাসা ও সানি্নধ্য অনুভব করে বরফি। তাদের ভালোলাগার প্রকাশভঙ্গি ভিন্ন হলেও বরফি ঠিকই উপলব্ধি করে ঝিলমিল ও শ্রুতির চাওয়া। দুই নারীর হৃদয়ের টানাপড়েন, মূক ও বধির সহজ-সরল বুদ্ধিমান যুবক বরফির মনেও তোলপাড় সৃষ্টি করে। দ্বিধায় পড়ে যায় সে। কাকে আপন করে কাছে টেনে নেবে, ঠিক বুঝে উঠতে পারে না বরফি। এ নিয়ে মজার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।

বরফি নামের মূক ও বধির নেপালি যুবকের মজার গল্প নিয়ে আবর্তিত 'বরফি' ছবিটির নাম প্রথমে 'সাইলেন্স' রাখা হলেও পরবর্তী সময়ে তা বদলে 'বরফি' রাখা হয়। এ ছবির নির্মাণ শুরু হওয়ার আগে থেকেই দর্শক মনে নানা কৌতূহল সৃষ্টি করেছিল। ছবির নায়ক মূক ও বধির, দুই নায়িকার একজন অটিজমে আক্রান্ত তরুণী, যার মানসিক ভারসাম্য অনেকটাই লোপ পেয়েছে অসুস্থতার কারণে, বেশি কথা বলে না সে। আরেক নায়িকা স্বল্পভাষী। এসব কারণে সাধারণভাবে সবার মনে ধারণা জন্মেছিল, বরফি হয়তো নির্বাক ছবি হতে যাচ্ছে অস্কার পুরস্কার পাওয়া 'দ্য আর্টিস্ট' ছবির মতো। কিন্তু 'গ্যাঙস্টার' ও 'লাইফ ইন মেট্রো'-র মতো ভিন্ন স্বাদের আলোচিত হিন্দি সিনেমাগুলোর পরিচালক অনুরাগ বসু সবার জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বলেছেন, বরফি কোনোভাবেই নির্বাক ছবি নয়। তবে হ্যাঁ, এ ছবিতে সংলাপের পরিমাণ একেবারেই কম। সংলাপের চেয়ে পাত্রপাত্রীদের অভিব্যক্তি ভাবভঙ্গির মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে, যা দর্শকদের জন্য একটি নতুন স্বস্তিদায়ক অভিজ্ঞতা হিসেবে বিবেচিত হবে।

১৯৭০ সালের পটভূমিকায় দার্জিলিং শহরের চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বরফিতে। ছবিটির নির্মাণকাল থেকে বলিউডে চাউর হয়েছিল, বরফি একটি ডার্ক মুভি হতে যাচ্ছে যা সব দর্শকের ভালো নাও লাগতে পারে। রোমান্টিক কমেডি ছবি হিসেবে বরফি সবাইকে বেশ আনন্দ দেবে বলে নিশ্চিত পরিচালক অনুরাগ বসু। ছবির গল্পে হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়ার মতো অনেক বিষয় রয়েছে, যা সমসাময়িক অন্যান্য বলিউডি সিনেমায় খুব একটা দেখা যায় না।

ছবির নাম ভূমিকায় রণবীর কাপুরকে দেখবেন দর্শক সম্পূর্ণ ভিন্ন এক ইমেজে। 'রকস্টার'-এর বিরাট সাফল্যের পর বরফি তাঁর ক্যারিয়ারে আরো একটি নতুন মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে। 'ভীষণ মজার এক চরিত্র বরফি, চরিত্রটি রূপায়ণ আমার জন্য এক কঠিন চ্যালেঞ্জ ছিল। ভাঁড় নয়, তবে সবাইকে নানাভাবে কৌতুকের মাধ্যমে আনন্দে মাতিয়ে রাখা এক বধির যুবকের সহজ-সরল জীবনগাথা আমাকে ফুটিয়ে তুলতে হয়েছে, আমার মুখে কোনো সংলাপ না থাকলেও আচরণ, ভাবভঙ্গির মাধ্যমে সব কথা ফুটিয়ে তুলতে হয়েছে,' রণবীর বলেন।

অটিস্টিক, মানসিক প্রতিবন্ধী তরুণী ঝিলমিল চরিত্রটিও দর্শকদের আলোড়িত করবে। আর এ চরিত্রটি রূপায়ণের মাধ্যমে নিজের যোগ্যতার আরেকটি উজ্জ্বল প্রমাণ দিয়েছেন প্রিয়াংকা চোপড়া। সাজসজ্জাহীন নন-গ্ল্যামারাস লুক-এ পর্দায় উপস্থিত হওয়ার দুঃসাহস দেখিয়েছেন সাবেক বিশ্বসুন্দরী এই অভিনেত্রী।
বরফি ছবিতে শ্রুতি চরিত্রটি এসেছে অনেকটা গল্প বর্ণনাকারীর মতো। চরিত্রটির জন্য প্রথমে ক্যাটরিনা কাইফকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ক্যাটরিনা রাজি হননি। পরবর্তী সময়ে দক্ষিণী সিনেমার লিয়েনা ডি ক্রুজকে নেওয়া হয় সেই চরিত্রে। আর এ ছবির মাধ্যমে লিয়েনার বলিউডে অভিষেক হচ্ছে।

নিন্দুকেরাও ভাবতে পারেন না, বলিউড হটগার্ল প্রিয়াঙ্কা চোপড়া মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।অন্যদিকে রকস্টারখ্যাত রনবীর কাপুর একজন বধির।শত্রুকেও যেন স্রষ্টা এমন শাস্তি না দেন।কিন্তু মুক্তি প্রতিক্ষিত ছবি ‘বরফি’তে প্রিয়াঙ্কা মানসিক ভারসাম্য একজন মেয়ে এবং রনবীর মূক ও বধির চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
ছবিটি পরিচালনা করেছেন অনুরাগ বসু। গত ২ জুলাই ইউটিউবে বরফির ২.৫ মিনিটের একটি অফিসিয়াল ট্রেলর রিলিজ হয়েছে। সেখানে অভিনেতাদের সংলাপবিহীন কমেডি ও অ্যাকশনধর্মী অভিনয় দর্শকদের দারুন আকৃষ্ট করেছে।
‘বরফি’ ছবির ট্রেইলরে রণবীর-প্রিয়াঙ্কাকে নির্বাক দেখে অনেকে ভেবেছেন, এটি নির্বাক চলচ্চিত্র।সবার ধারণা ভেঙে দিতে পরিচালক বসু সংবাদ সম্মেলনে জানান, নির্মাণের সময় ‘বরফি’ ছবিটি নির্বাক করার পরিকল্পনা থাকলেও গল্পের প্রয়োজনে সংলাপ রাখা হয়েছে।

একটা এ ধরনের ছবি অপরিসীম শৈল্পিক মূল্য থাকলেও ব্যবসায়ীক দিক দিয়ে কতটা লাভজনক তা প্রশ্নাতীত।

তারপরও নির্বাক চলচ্চিত্র আমাদের মনকে নাড়া দেয়। নির্বাক ছবি দিয়ে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়েছিলেন চার্লি চ্যাপলিন।

অস্কারে নির্বাক চলচ্চিত্র ‘দ্য আর্টিস্টে’র জয়জয়কার হয়েছে। ছবিতে প্রিয়াঙ্কার স্টাইল অনেকটাই ২০০১ সালে ফ্রান্সে মুক্তি পাওয়া এমিলি ছবির অনুরূপ।

রনবীর কাপুর, প্রিয়াংকা চোপড়া এবং টালিউডি নায়িকা লিয়েনা ডি ক্রুজ মূখ্য ভূমিকায় অভিনয় করছেন। রনবীর কাপুর এই ছবিটিতে মূক ও বধির চরিত্রে অভিনয় করেছেন। প্রিয়াংকা চোপড়া মানসিক ভারসাম্য একজন মেয়ের চরিত্রে এবং লিয়েনা অনুবাদিক হিসেবে চরিত্র রূপায়ন করেছেন। ট্রেলরে প্রিয়াংকার হেয়ার স্টাইল থেকে শুরু করে সবটাই ছিল নতুনত্বে ভরা এবং মনোমুগ্ধকর। প্রিয়াংকার স্টাইল অনেকটাই ২০০১ সালে ফ্রান্সে মুক্তি পাওয়া এমিলি ছবির অনুরূপ।

পরিচালক অনুরাগ বাসু বলেন, “এই ছবিটি দেখে আপনারা বুঝতে পারবেন যে আমাদের কত ভালো ভালো অভিনয়শিল্পী আছেন যারা কথা না বলেও মনের ভাব প্রকাশ করতে সক্ষম। আমি ছবিটিকে পুরোপুরি নির্বাক করিনি। তবে সচেষ্ট থেকেছি যাতে সবাই গল্পটা বুঝতে পারে। ছবির চরিত্রগুলোর মধ্যে লিয়েনাকে মাঝে মাঝে ডায়ালগ দিতে দেখা যাবে।”

একটা নির্বাক ছবির অপরিসীম শৈল্পিক মূল্য থাকলেও ব্যবসায়িক দিক দিয়ে কতটা লাভজনক তা প্রশ্নাতীত। তারপরেও নির্বাক চলচ্চিত্র আমাদের মনকে নাড়া দেয়। চার্লি চ্যাপলিনের নির্বাক ছবি কার না প্রিয়! গত অস্কারে জয় জয়কার দেখেছি নির্বাক চলচ্চিত্র ‘দ্য আর্টিস্ট’র।

পরিচালক বাসু বলেন, “আমি এই ছবিটিকে একেবারে ব্যতিক্রমধর্মী এবং দর্শকদের জন্য আনন্দের উপকরণ হিসেবে নির্মাণ করেছি। এখানে বিষাদমূলক কোনো বিষয়াদি নেই। বরফি ছবিটি পুরোমাত্রার একটি ব্যবসায়িক ছবি।’

৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের বিধান হতে হলে কোন কথা হাদিসে থাকতেই হবে এটা জরুরী না

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫



সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত... ...বাকিটুকু পড়ুন

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×