নিজেকে তিনি নবী দাবি করেন। দ্বিতীয় বিয়ের পর বউয়ের নাম আকলিমা থেকে বদলে মরিয়ম রাখেন। সন্তান পেটে এলে ঘোষণা দেন, এ সন্তানই হলো হজরত ঈসা (আ.)। পরে দেখা গেল, মেয়ে সন্তান জন্ম নিয়েছে। আবার কখনো নিজেকে ইমাম মাহদি বলেও দাবি করেন। তাঁর দৃষ্টিতে দুনিয়ার সব মানুষ এমনকি কাবা শরিফের ইমাম-খতিবরাও মুসলিম নন। হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর পর শুধু সাহাবায়ে কেরামই কালেমা তথা ইসলাম বুঝেছেন, এরপর ১৪০০ বছরে কেউ ইসলাম বোঝেননি। ফলে সবাই কাফের, অমুসলিম। তাঁর অনুসারীরা নিজেদের 'সাহাবি' বলে পরিচয় দেন। বিভিন্ন কাজ করার জন্য সেখানে মজিদ সাহেব তাঁর অনুসারী কিছু লোককে বলেন, তোমরা বদরি সাহাবি, কিছু লোককে বলেন, তোমরা উহুদি সাহাবি ইত্যাদি।" তিনি আরো বলেন, 'লোকটি তাঁর অনুসারীদের বিভ্রান্ত করতে তাঁর দরবারে গেলে নবীজি মুহাম্মদ (সা.), হজরত ঈসা (আ.)-সহ বিভিন্ন নবী-রাসুল এবং চার খলিফার কলব এনে হজরত জিবরাইল (আ.)-কে দিয়ে কথা বলানোর নাটক সাজিয়ে বলেন, এখন যা বলা হচ্ছে, তা আমার কথা নয়। জিবরাইলের মাধ্যমে অহি নাজিল হচ্ছে। বিভিন্ন নবী-রাসুল আমার কাছে এসে কালেমা জামায়াতের পক্ষে বক্তব্য দিচ্ছেন! তাঁর সঙ্গে কেউ যুক্ত হলে বলা চলে অনেকটা জাদু করেই সর্বস্ব কেড়ে নেওয়া হয়
View this link

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




