তিনি বিভিন্ন ভাবে পর্দার ব্যাপারটা বুঝাচ্ছে।কোরআনের আয়াত দিয়ে বুঝাচ্ছেন।উনি মাদ্রাসাতে পড়াশুনা করেছেন তাও উল্লেখ করেছেন। উনার নিচের পোষ্টে ৬ নং কমেন্টে তিনি তা উল্লেখ করেছেন:
পর্দা নিয়ে বাড়াবাড়ি করাটা জায়েজ না
লিংক: Click This Link
মাদ্রাসা যারা পাশ করে তাদের নামের পাশে সাধারনত মাওলানা ,মুফতি ইত্যাদি লেখা থাকে।যে যেই ডিগ্রি পেয়েছে তা দেয়া থাকে।কিন্তু উনার নামের পাশে এধরনের কোন লেখা দেখা যাচ্ছে না।কেন আমরা কি একটু জানতে পারি?
উনি পর্দার কথা আমাদর বুজাচ্ছেন । ভাল কথা । উনার ব্লগে ঢুকে নিচের পোষ্ট গুলো পেলাম :
"আমাদের সিনেমা শিল্প উন্নয়নের জন্য ৮ দফা : আগে আমাদের শিল্পের উন্নয়ন ঘটান, তারপর কেবল ভারতীয় কেন, সকল সিনেমার জন্য আমাদের দরজা খুলে দিন "
লিংক:http://somewhereinblog.net/blog/amishamimblog/29870101
সিনেমা পিপলস এর তিন বছর পূর্তি : স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র জমা দিন
লিংক: Click This Link
এবার পাঠান স্ক্রিপ্ট এবং শিখুন ফিল্ম মেকিং
লিংক: Click This Link
উনি আমাদের সবাইকে পর্দা বুজাচ্ছেন। অথচ সিনেমার উন্নয়নের জন্য, ফিল্ম মেকিং শিখার জন্য সবাইকে উৎসাহ দিচ্ছে, স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র জমা দেয়ার জন্য সবাইকে আহবান করছে। আচ্ছা মেয়ে মানুষ ছাড়া শুধু পুরুষ মানুষ দিয়ে তো বর্তমানে কোন সিনেমা হয় না। এখন বলুন যে সিনেমা গুলো উনি বানাচ্ছেন সেখানে যে মুসলিম মেয়েরা কাজ করছে তাদের কি পর্দা হচ্ছে?
উনি সিনেমা বানাচ্ছে যেখানে মেয়েরা পর্দা মেনে চলতে পারে না। উনি নিজেই তো মেয়েদের বেপর্দা করছে, আবার সবাইকে ব্লগে পর্দা বুঝাচ্ছে।
আর শামীম ভাই কথায় কথায় ইরানের উদাহরন টানবেন না। হাশরের ময়দানে আল্লাহ যে বিচার করবেন তা হচ্ছে দুনিয়াতে থাকা অবস্থায় কে কতটুকু কোরআন , হাদিস মেনে জীবন-যাপন করেছে তার উপর, কে কতটুকু ইরানকে অনুসরন করেছে তার উপর নয়। তাই দয়া করে ইরান ইরান করবেন না।
আর ইরানের বেশীর ভাগ মানুষই হচ্ছে শিয়া মতালম্বী। শিয়া একটি বাতিল পন্থা। তাদের আকীদা ঠিক নেই। সুতরাং তাদেরকে কখনই উদাহরন হিসেবে নেয়া যাবে না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






