অবরোধে দেশের নাকি কোটি কোটি ট্যাকা লোকসান। আমরা বেহুদা আবাঙাল মানুষ, কোটি টাকার ছায়াও দেখি না; সে অবরোধ থাক, নাথাক। এ কেবল খেলেদা-হাছি না'রা দেখেন এবং দেখেন বলেই অবরোধ পালন করেন। কিংবা নিজেদের কৌষ্টকাঠিন্যের দাওয়াই নিয়ে ছটফটান। কতা অচ্ছিল অবরোধ নিয়ে। কারা সুখী এ বিশেষ দিনে? কাদের রোজগার বেশী?
চিন্তাশীলরা অন্য চিন্তা নিয়ে ব্যস্ত। তারা টাকলা আজিজ্যা ও ইয়েস উদ্দিন এর গোষ্ঠি'র ত্রুটি বিচ্ু্যতি ঘবেষণা নিয়ে বাপ দাদার ঘুম হারামের পাশাপাশি আম জনতাকে কাঁচকলা দেখাচ্ছেন।
কারা অবরোধে বেশি রোজগার করে? চিন্তাটা মাথা থেকে বেরই হচ্ছে না। পল্লবী থেকে যখন ফার্মগেইট এই অবরোধেও বের হওয়া লাগে তখন চিন্তাটায় টায়ারের পোড়া গন্ধে আরও উজ্জ্বল হয়। পকেট থেকে যখন 50টা টাকা রিক্সাওয়ালাকে শর্তহীন দেওয়া লাগলো তখন বুঝতে বাকী রইলো না কারা এই দুদর্ীনে দেশকে রক্ষা করছে! কোটি টাকা ফিরিয়ে দেয়ার প্ল্যান! নির্ঘাত এই রিক্সাওয়ালারা তিন দিনে পাঁচতারা হোটেল বানাবে!
রিক্সাওয়ালাদের এই সুসময়ে আম জনতার আয়ের চুলোয় ম্যাচের কাঠিও জলে না। উলটো চুলো রক্ষার জন্য তাদেরকে প্রতিদিনই রিক্সাচালকদের বাপ চাচা ডাকা লাগে! রিক্সাওয়ালার পরের স্থানই ভ্যান চালক। প্রতি টিপে তারা 8 জন করে নিচ্ছে। পার পিচ মানুষ 20 টাকা! আপনি অংকে কতটা কাঁচা? হিসেব করুন। এরপরই আছেন আন্দোলন কারীরা। উনারা দুপুরের লানসও ফ্রি পান!
আর কি চাই?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



