somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভালোবাসা স্বপ্নেই বেঁচে থাকে ( নিজের জীবনের কিছু কথা নিয়ে )

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মা রুমে এসে জিজ্ঞাসা করলো -

- কিরে এখনো ব্যাগ গোছানো হয়নি ?
- এই তো মা , আর একটু ।
- গাড়ি কয়টায় ?
- ১০ টায়
- কি বলিস ? এখন বাজে সারে নয়টা ।
- কি বলো !! মাত্র না দেখলাম ৮ টা বাজে !
- তোর মাথা খারাপ , নইলে তোর ঘড়ির মাথা খারাপ ।
- হ্যা , তাই তো । দুইটার ই মাথা খারাপ ।
- তারাতারি বের হ , নইলে গাড়ি মিস করবি ।
- হ্যা মা , টাকা টা তারাতারি দাও ।

টাকা টা মার কাছ থেকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হলাম , রাস্তায় আসতেই রিক্সা পেয়ে গেলাম । ২০ টাকা ভাড়া মিটিয়ে বললাম মজমপুর শ্যামলী কাউন্টার যাবো ।

রিক্সাওয়ালাকে বললাম -

- মামা খুব দ্রুত যেতে হবে , ডিসি কোর্ট হয়ে যাবেন ।

- না মামা ওই দিকে যাওয়া যাবে না

- কেন ?

- রাস্তার কাজ চলছে ।

- ওহ শিট ! তাহলে ?? আমাকে তো ২০ মিনিট এর মধ্যে পৌঁছাতে হবে ।

- চৌরহাস হয়ে যাবো ?

- না , ওই দিকে টাইম বেশি লাগবে । থানার মোড় হয়ে যান।

- ১০ টার ট্রেন আছে , আটকা পড়তে পারেন ।

- ট্রেন সব সময় লেট করে , আপনি এই দিকেই যান ।

- ঠিক আছে মামা ...

রিক্স চলছে , আমি টেনশনে আছি গাড়ি মিস করার ভয়ে । পকেট থেকে সিগারেট এর প্যাকেট টা বের করলাম । না , ধরালাম না ফেলে দিলাম । টেনশন এ মাথা ঠিক নেই । আজকের মধ্যেই ঢাকা পৌঁছাতে হবে । ১০ টার পর আর কোন গাড়ি নেই । রিক্সা মাত্র জেলখানার মোড় পাড় হলো । রিক্সাওয়ালার কপাল দিয়ে ঘাম ঝরছে , লাল ঘাম ; কিন্তু রিক্সা এগোচ্ছে না । রিক্সা এগোচ্ছে না ,নাকি আমি থেমে আছি বুঝতে পারছিনা তখন । আমি মামার পায়ের দিকে তাকায় , পায়ের রগ গুলো কেপে কেপে উঠছে । তবুও রিক্সা এগোচ্ছে না ।

- মামা একটু জোরে চালান, জোরে ...

- মামা চালাচ্ছিতো ...

কলেজ মোড় পাড় হলাম , রিক্সার গতি আরো কমে গেছে । সত্যি রিক্সার গতি থেমে গেছে । রিক্সাওয়ালা কিছু বলল আমাকে -

- মামা মনে হচ্ছে তো ট্রেন আইছে

- কি বলো ???

- হ মামা , সামনে দেখছেন না রিক্সার লাইন বারছে , গেট পরে গেছে । গেট তো ১০ মিনিট এর আগে আর খুলবে না ।

- ১০ টা বাজতে আর আর দশ মিনিট বাকি । এখন !!

- কি করব বলেন ? আমি কইছিলাম চৌরহাস হয়ে যাইতে । তাইলে ১০ দশ টার মধ্যে পৌঁছাইতে চেস্টা করতাম ।

এই কথা গুলো বলতে বলতে ৫ মিনিট শেষ , বাকি ৫ মিনিট । আমি রিক্সাওয়ালা কে ভাড়া দিয়ে রিক্সা থেকে লাফ দিলাম , ছুটে গেলাম রেইলগেট এর দিকে ।রেইলগেট পার হলাম , ওই পাশের রিক্সা গুলো আর যেতে যেতে চায় না । কি করব তখন বুঝতে না পেরে রেইল লাইন ধরে দৌড়ানো শুরু করলাম । ব্যাগ কাঁধে নিয়ে , ব্যাগ টাও আজ ভারি হয়ে গেছে , মনে হচ্ছে পিঠে ২০ কেজি ওজন এর পাথর কেও বেধে দিয়েছে । আমি পৌছালাম কাউন্টারে , ঘড়িতে তখন ১০ টা ৫ বাজে । গাড়ি ছেরে চলে গেছে । আমি পাথর হয়ে গেলাম , কপালের ঘাম গুলো তখন কান্না হয়ে ঝরতে শুরু করেছে ।

-

রাত ৮ টায় শাহেদের জার্মানির ফ্লাইট , আমাকে তার আগেই শাহেদের কাছে পৌছাতে হবে । শাহেদের কাছে আমার জন্য রাখী কিছু একটা দিয়েছে , আমাকে বলছে না শাহেদ ।গত কালকে শাহেদের ফোনের কথোপকথন -

- রকি , কাল আমার ফ্লাইট

- মানে ? কাল ফ্লাইট আর আজকে বলো কেন ?

- আমিও জানতাম না , হুট করে মামা ফোন দিয়ে বলল ।

- আমি তাহলে ঢাকা থেকে কুষ্টিয়া আসলাম কেন ? দেখা হবেনা ?

- আমি আজ রাতের গাড়িতেই ঢাকা চলে জাচ্ছি , দেখা মনে হয় হবেনা । কিন্তু রকি তোমার সাথে তো আমার দেখা করার দরকার ।

- কেন ?

- রাখীর সাথে দেখা হয়েছিল ।

- মানে ? কোথায় ?

- দুই দিন আগে বাজারের মধ্যে ।

- নাম্বার নিয়েছ ?

- নিয়েছি , কিন্তু দিতে মানা ।

- আচ্ছা দিতে হবে না , আমার কথা কিছু বলেছে ?

- তোমার কথা কিছু বলেনি , বলল রাছেল কে নিয়ে সে ভালই আছে ।

- ওহ ( আমি শাহেদের এই কথা গুলো শুনে আর বেশি ক্ষন ফোন ধরে রাখতে পারছিলাম না )

- রকি দেখা কিভাবে করবে ? আর তোমার জন্য গিফট আছে ।

- হুম । কি গিফট ?

- আছে । রাখী দিয়েছে তোমাকে দেওয়ার জন্য ।

- এই না বললে আমার কথা কিছু বলেনি ?? ( আমি আবার হুশ ফিরে পেলাম )

- ওই দিন কিছু বলেনি , আজ আবার দেখা হয়েছিল ।

- কি বলল তারাতারি বলো ।

- তেমন কিছু না , একটা কাগজের মধ্যে কি যেন দিয়েছে ।

- শাহেদ আজ রাতের টিকিট পাওয়া যাবে ? তুমি কোন গাড়িতে টিকিট করেছো ?

- জানিনা । আমি খুব কষ্টে একটা টিকিট পেয়েছি । আর আমার গাড়ি মেহেরপুর থেকে চুয়াডাঙ্গা হয়ে যাবে ।

- ওহ শিট ! আমি দারাও কুষ্টিয়া কাউন্টার এ ফোন দিয়ে দেখি টিকিট পায় কিনা !

- ওকে , পেলে জানাও ।

আমি কুষ্টিয়া কাউন্টার এর প্রত্যেকটা বাস কাউন্টার এ ফোন করলাম রাতের টিকিট এর জন্য । সব গুলো থেকে না শব্দ শুনে হতাশ হলাম । শেষ মেশ শ্যামলি তে ফোন দিলাম তারা জানালো রাতের কোন গাড়িতে কোথাউ সিট হবে না । তিনি জানালেন সকাল ১০টার একটা গাড়িতে সিট দিতে পারবেন । আমি একটু ভেবে রাজি হয়ে গেলাম । ১০টার গাড়িতে গেলে ৮টার মধ্যে এয়ারপোর্ট এ পৌছতে পারব । টিকিট বুকিং দিয়ে শাহেদ কে জানিয়ে দিলাম ।

-

আমি কাউন্টার এ থ মেরে দারিয়ে আছি , কাউকে কিছু বলব সেই ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছি । এক জন একটি কথা শুনে হুশ ফিরলো আমার । কেউ একজন কাউন্টার ম্যানেজার কে বলছে ''আমি সাড়ে দশটার মেহেরপুর থেকে আশা গাড়ির টিকিট বাতিল করবো'' । কিন্তু ম্যানেজার টিকিট বাতিল করতে নারাজ । ম্যানেজার বললেন ''' এখন আমি এই টিকিট কি করবো ? আমাদের লস হবে , কিছুতেই বাতিল করতে পারব না'' । বেশ কিছুক্ষন তাদের তর্ক-বিতর্ক চলল । ম্যানেজার কিছুতেই টিকিট ফেরত নিল না । আমি তখন ভাবলাম আমিই তো এই টিকিট টা নিয়ে ঢাকা যেতে পারবো । সাথে সাথে লোকটিকে টিকিট আমি নিব জানালাম । টিকিট ৪৫০টাকা , উনি বললেন ৪০০ টাকা দিলেই আমি খুশি ।সিট নাম্বার সি-৩ , নিয়ে নিলাম । মাথার উপর থেকে মনে হল পাথর পরে গেল । খুব খুশি লাগছিল । সাহেদ কে আবার ফোন করে জানিয়ে দিলাম ওর সাথে এয়ারপোর্ট এ দেখা হবে ।

সকালে নাস্তা না করেই বের হয়েছি , যেহেতু গাড়ি আসতে এখনো ১০ মিনিত বাকি তাই পাশের হোটেল এ নাস্তা করে নিলাম । নাস্তা করা শেষ হতেই গাড়ি চলে আসলো । এক প্রকার নাচতে নাচতেই গাড়িতে উঠলাম । ভাবনা আমার তখন একটা শাহেদের সাথে দেখা হচ্ছে , এর থেকেও বেশি ভাবছি রাখি আমার জন্য কি দিতে পারে ! যার সাথে দের বছর কোন যোগাযোগ নেই । যাকে আমি জীবনের থেকেও বেশি ভালবাসি তার থেকেও বেশি ঘৃণা করে রাখি আমাকে । ও আমার জন্য কি দিতে পারে ! টিকিট হাতে নিতে সিট খুজতে খুজতে বাসের মধ্যে ঢুকে গেলাম । আবারো একবার থমকে গেলাম , দারিয়ে গেলাম আবার । বিশ্বাস হচ্ছে চোখের সামনে কি ! তবুও এগিয়ে গেলাম -

- তুমি ?

- হ্যা আমি । কিন্তু তুমি এই বাস এ ?

- হ্যা ঢাকায় যাচ্ছি । সি-৪ তোমার ?

- হ্যা । কেন ?

- আমার সি-৩ ।

- তো দারিয়ে কেন ? বসো । বাস ছেরে দেবে ।

- হ্যা , কিন্তু তুমি ? তোমার পাশে বসবো ?

- কেন আমি কি জীন , যে বসতে ভয় পাচ্ছো ?

- না , মানে তুমি তো আমাকে ...

- কি তোমাকে ?? ঘৃণা করি ? আজ না হয় নাইবা করলাম । বসো ।

বসে পড়লাম । কেমন আছ জিজ্ঞাসা করতে ভুলে গিয়েছি । এমনটা হয়ে ছিল যেদিন ওর সাথে প্রথম কথা বলি । সেদিন কেমন আছো জিজ্ঞাসা করতে ভুলে গিয়েছিলাম । দুজনই চুপচাপ বসে আছি , মাঝে মাঝে দুজন দুজন এর দিকে তাকায় কিন্তু কেউ কথা বলি না । প্রথম দিন এমন করেছিলাম । প্রথম দিন ? সেটা আরো ৪ বছর আগের কথা । জিজ্ঞাসা করেই ফেললাম -

- কোথায় যাবে ?

- খালার বাসায় । উত্তরা । তুমি ?

- এয়ারপোর্ট ।

- ওখানে কেন ? দেশের বাইরে চলে যাবে ?

- না , সাহেদ জার্মানি যাবে । ওকে বিদায় দিতে । তোমার সাথে সাহেদের দেখা হয়েছিল ?

- কই না তো ।

- শাহেদ বলছিল !

- বললে হয়েছে ,তো ?

- কিছুনা । তোমার পড়াশোনা কি অবস্থা ?

- এডমিশন দিচ্ছি , কি হবে জানিনা ।

- গত বার হয়নি ?

- না, ভাগ্য খারাপ ।

- এবার হবে । রাছেল কেমন আছে ?

- রাছেল !! ওর কথা কেন ?

- সরি । ওর জন্যই তো আমি তোমার কাছে আজ মূল্যহীন ।

- ভাল আছে , বাদ দাও ।

- কি বাদ ?

- অন্য কিছু বলো ? তোমার কি খবর ?

- চলছে । এখনো ভাবি তোমাকে নিয়ে ।

- কি দরকার ভাবার ? ভেবো না আর ।

- আচ্ছা ভাব্য না । রাখী, মনে পড়ে ?

- কি ?

- তুমি বারবার জানতে চাইতে আমার ইচ্ছেগুলোর কথা ? আঙ্গুল নিয়ে খেলতে খেলতে জানতে চাইতে কি চাই তোমার কাছে? তোমার কপালের সামনে পড়ে থাকা এলোচুলগুলো কানের পেছনে সরিয়ে দিয়ে প্রতিবারই বলতাম- "তোমাকে চাই, তোমাকে চাই, শুধুই তোমাকে চাই!"

- কি লাভ এগুলো এখন মনে করে ? আচ্ছা ভাদ্রের রৌদ্দুরে দু'হাত পেতে চাইতাম শরতের কাশফুল , মনে আছে তোমার ?

- কেন থাকবে না ? কি সামান্য এক আব্দার ছিল তোমার ! দুহাত ভরে দিতে চাইতাম , দিতাম । আমার দু'চোখ ঢেকে তোমার হাত ছুঁইয়ে দিতে এ হাতে,মুখে ।

- হুম । তুমি দুচোখ বন্ধ করে থাকতে , আমি তোমার মুখের উপর সেগুলো ঘোরাতাম ।

- আমি কিছুই ভুলিনি । তুমি হয়ত ভুলে গিয়েছ ।

- মনে রাখতে চাইনা আর । তোমার পদ্মা নদীর পাড়ের কথাটা মনে আছে ?

- হ্যা তুমি নদীটা চাইতে আমার কাছে , সব সময় আমার পাশে থেকে নদীটার সাথে মিশে জেতে চাইতে । তোমার নিবিড় আলিঙ্গনে তোমার কল্পনার মোহনায় বিচঞ্চল নদীর স্রোতটাকে বইয়ে দিতে আমার ধমনীতে... অদ্ভুত এক শিহরণে!

- থামো ,থামো প্লিজ । আর শুনতে চাইনা । কখনো জানতে চেয়েছো আমি কেমন আছি ? ওই শিহরণের গুলোর শূন্যতা আমি এখন অনুভব করি কিনা ? এখনো তোমার কাছে দুহাত ভরে কাশফুল গুলো চাই কিনা ?

- তোমার চাওয়া গুলো সামান্য , আমার মত গভীর ছিল না । এখন এসব বাদ দাও ।

- কেন বাদ দেব ?

- রাখি কোন প্রশ্নই জানতে চেয়ো না আর... জানানোর কিছু-ই নেই বাকি। কি জবাব দেবো বলো আজ- যখন মুঠো খুলে দেখি একটি মেঘের কণাও নেই... ছিল না যেন কখনো ? হৃদয়ের প্রান্তরের মতো খাঁ-খাঁ শূণ্যতা সমস্ত হাত জুড়ে ? দু'কান চেপে ধরে ঠেকাই একাকীত্বের তীব্র চিৎকার... "ভালোবাসি" শব্দটা প্রতিধ্বনিত হয় না একটি বারও এ অন্তরে!

- ও তাহলে তুমি চাওয়া না আর আমাকে ?

- রাখি !!

- কি ?

- খুব কষ্ট হয়... তুমি চলে গেছো...এই ভেবে , সাথে নিয়ে গেছো চাওয়াগুলো,পাওয়াগুলো... আর রেখে গেছো কিছু ইচ্ছের অকাল মৃত্যু !!

- কেন ? এই আমি কি তাহলে ? আমি মরে গিয়েছি ?

- না !!! চোখে পানি কেন ?

- কখন থেকে বসে আছি , একবার হাত অ ধরলে না ।

- তুমি ?? কি বলছো এসব ??

হটাৎ গাড়ির মধ্যে চিৎকার , কিছুই বুঝতে পারলাম না । সুধু কানে আসলো গাড়ির ব্রেক ফেইল !! মুহূর্তেই সব কিছু অন্ধকার । এর পর কি হলো জানিনা !

-!!!

কানে মায়ের ডাক শুনছি -

- রকি ! রকি

- !!

- রকি ! রকি

- হুম ! মা ??

- হ্যা , তুই না ঢাকায় যাবি আজ ?

- হ্যা , কিন্তু রাখি !!

- রাখি ! আবার রাখির কথা ?

- না মা , কিছু না । কয়টা বাজে ?

- সারে ৮টা , গাড়ি কয়টায় ?

- ১০টায় । মা নাস্তা রেডি করো আমি আসতেছি ।

দেরি করলাম না আর , নাস্তা করে ৯টার মধ্যেই বের হলাম । রাস্তায় কোন জ্যাম ছাড়ায় কাউন্টারে পৌছে গেলাম । তখন ঘোড় ভাংলো আমার রাতে সপ্ন দেখেছি । সত্যি ঘটনার উপর অবাস্তব একটি স্বপ্ন । স্বপ্ন টা স্বপ্নেই বেঁচে থাক ,স্বপ্ন গুলো কে মরতে দিতে নেই । মরতে দিলে যে ভালোবাসা মরে যাবে । সে দূরে আছে দূরে থাক , বেঁচে আছে বেঁচে থাকুক । আমি বরং তার দেওয়া শেষ উপহারটা নিতেই ১০টার গাড়িতে উঠে পরি ।
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×