somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আসন্ন ব্লগ দিবস । সাধারণ ব্লগারদের পক্ষ থেকে কিছু কথা ।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আগামি ১৯ ডিসেম্বর সামওয়্যার ইন ব্লগের পৌরাহিত্বে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলা ব্লগ দিবস। এ নিয়ে ব্লগের পিতা মাতার যেমন তেমনি সাধারণ ব্লগারদের মধ্যেও উৎসাহের কমতি নেই।



আমার জানা মতে, গত বছর বেশ চেস্টা তদবিরের পর অন্য ব্লগের কর্ণধারদের নিয়ে অনুষ্ঠানটি করা হয়েছিল। তবে সেই অনুষ্ঠানের মধ্যে অন্তত একটি প্রস্তাব নিয়ে প্রবল আপত্তি উঠেছিল। সেটা নিয়ে পড়ে কথা বলছি।

ব্লগ কি? সহব্লগার ফিফার মতে নাগরিক সাংবাদিকতার প্লাটফর্মই হলো ব্লগ। তার এ দাবির পেছনে শক্তিশালি কারণ আছে। কেননা সংবাদপত্র বা মিডিয়ার প্রকাশের আগেই অনেক খবর ব্লগে বসেই পাওয়া যায়।

তবে সামুর ব্যাপারটি সামান্য ভিন্ন। নাগরিক সাংবাদিকতার বাইরেও এই প্লাটফর্মটি ব্যাবহৃত হয় বিভিন্ন বিষয়ে লেখার জন্য। এই ডাইভার্সিটির কারণেই সামু বাংলা ব্লগগুলির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বড়।

সামুকে নিয়ে এই ব্লগের পাঠক লেখকদের প্রত্যাশাও আকাশ ছোয়া। সেকারনে আশাহত হবারও অনেক কারণ ঘটে। যার পুরো দায়ভার ব্লগ কর্তৃপক্ষ্যের উপর চাপানো অযৌক্তিক হবে।

ব্লগ কর্তৃপক্ষ্যের সবচেয়ে বিতর্কিত সিদ্ধান্তটি ছিল মাইনাস বাটন উঠিয়ে দেয়া নিয়ে। হয়তো এটা করার সিদ্ধান্ত তারা আগেই নিয়েছিলেন। কিন্তু ভুল সময়ে এটা কার্যকর করতে গিয়ে সাধারণ ব্লগারদের ভেতর সামুর আদর্শিক অবস্থান নিয়ে ব্যাপক সন্দেহের সৃস্টি হয়।

(পাঠকদের মনে করিয়ে দিতে চাই যে, সন্যাসি নামের চরম ইসলাম বিদ্বেষি এক ব্লগারের লেখা স্টিকি করা হলে, সাধারণ পাঠকরা দলে দলে মাইনাস প্রদান করে সে লেখা এবং লেখকের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করে। ফলে সেই পোষ্টটি কর্তৃপক্ষ সরিয়ে দিতে বাধ্য হয়। এবং প্রায় একই সময়ে মাইনাস বাটন অকার্যকর করা হলে, সামুর কর্তৃপক্ষ্যের আদর্শিক অবস্থান নিয়ে বিশেষ ধারনার সৃস্টি হয়)

সামু কর্তৃপক্ষ্যের সিদ্ধান্তের দ্বিতীয় আলোচিত বিষয়টি হলো বিশেষ বিবেচনায় কিছু লেখাকে নির্বাচিত পাতায় স্থান করে দেয়া।

মনে রাখতে হবে, যাদের বিবেচনায় একটি পোস্ট নির্বাচিত পাতায় স্থান নেয়, তাদেরও নিজস্ব আদর্শিক একটা অবস্থান আছে। অর্থাৎ শতভাগ নিরপেক্ষতার সাথে নির্বাচন করার মত অবস্থায় কেউই নেই।

এজন্য দেখা যায় মুখচেনা বিশেষ কিছু ব্লগারের ক অক্ষর গোমাংস ধরণের লেখাও বিশেষ বিবেচনায় অবলীলায় নির্বাচিত পাতায় স্থান পায়। অথচ মান বিবেচনায় তার চেয়েও অনেক মানসম্পন্ন লেখা সাধারণ পাতায় হারিয়ে যায়; শ্রেফ লেখকের সাথে নির্বাচকদের আদর্শিক মতভিন্নতা কিংবা পরিচয় না থাকার কারণে।

এ অবস্থা উত্তরণের সবচেয়ে ভালো পন্থা হলো ভিন্ন ভিন্ন আদর্শিক অবস্থানে থাকা কয়েকজনকে নির্বাচক হিসাবে স্থান দেয়া হলে।



গত বছর বাংলা ব্লগ দিবসের অনুষ্ঠানে ব্লগের উপর সরকারি নিয়ন্ত্রনের একটা প্রস্তাব নিয়ে প্রবল আপত্তি উঠেছিল। প্রস্তাবটি করেছিলেন *বিডি নিউজ২৪ ব্লগের প্রধান তৌফিক ইমরোজ খালেদি। আবারও ভুল সময়ে ভুল প্রস্তাবনা।

*কৃতজ্ঞতা স্বীকার সহব্লগার মোটা মানুষ ভাই।

স্মৃতিশক্তি যদি প্রতারনা না করে, তাহলে সে সময় বর্তমান সরকারের দুর্নীতি সন্ত্রাস এবং প্রশাসনিক ব্যার্থতার খবর বিভিন্ন অন্তর্জালভিত্তিক প্লাটফর্মে ব্যাপক হারে প্রকাশিত হচ্ছিল। ব্যাপারটি সরকারের উর্ধতন মহলের নজরে আসাতে, অন্তর্জালে খবর প্রকাশের উপর কঠোর নিয়ম নীতি এবং সেন্সর আরোপের একটা সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছিল। ফলে জনাব খালেদির এই প্রস্তাবকে সরকারি মুখপাত্র প্রসুত বলে অনেকেই চরম নিন্দা করেছেন।

তবে একথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে, অন্তর্জালে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অপব্যাবহার ঘটিয়ে বিশেষ করে রাজনৈতিক নেতা নেত্রিদের বিরুদ্ধে অশ্লীল সমালোচনা কিংবা অশ্লীল কার্টুন প্রকাশ করা হয়েছে।

আদর্শিক অবস্থান ভিন্ন বলেই একজন নেতা বা নেত্রির বিরুদ্ধে এ ধরণের কুরুচি পুর্ণ আচরণ কোনমতেই মেনে নেয়া যায় না। সেই ক্ষেত্রে অবশ্য সেন্সরশিপ আরোপের একটা যুক্তি থাকতে পারে।



কিন্ত দলটি যেহেতু আওয়ামি লীগ, তাই সেন্সরশিপ আরোপের নামে বিরোধি মতের কন্ঠস্বর দমনের প্রবল সম্ভাবনা থাকে। অন্তত বিভিন্ন সময়ে বিরোধি মত দলনে তাদের ভুমিকাই এই সিদ্ধান্তে উপনিত করতে বাধ্য করছে।

তাই বিভিন্ন ব্লগের কর্তৃপক্ষ্যেরই উচিত, রাজনৈতিক নেতা নেত্রিদের নিয়ে রচিত অশ্লীল সমালোচনা কিংবা কার্টুন প্রকাশের বিরুদ্ধে সেলফ সেন্সরশীপের ব্যাবস্থা করা।

(আমি বরাবরই আওয়ামি লীগ বিরোধি, কিন্ত আসিফ মহিউদ্দিন কর্তৃক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে করা চরম অশ্লীল মন্তব্য কোনমতেই সমর্থন করিনি এবং কোনদিনও করবো না। কেননা শেখ হাসিনা রাজনৈতিক দলের নেত্রি হলেও, তিনি একজন মানুষ, একজন নারী এবং সর্বোপরি একজন মা। দেশ পরিচালনায় তার শত কোটি ত্রুটি থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে ইস্যুভিত্তিক সমালোচনা চলতে পারে। কিন্ত কোন অবস্থাতেই ব্যাক্তিগত আক্রমন সমর্থন করা যায় না। একই কথা বিএনপি নেত্রি বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।)



আরেকটি কথা না বললেই নয়। বিভিন্ন সময়ে দেখা যায় যে, বিভিন্ন ছুতা নাতায় ইসলাম বিরোধি অশ্লিল লেখা সামুতে প্রকাশিত হচ্ছে। যিনি ধর্ম পালন করেন না, ইসলাম নিয়ে তার অশ্লিল প্রতিক্রিয়া একথাই প্রমান করে যে পোস্টদাতা ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত। তাছাড়া একই ধারার লেখক/লেখকরা যখন অন্য ধর্মীয় পোস্টগুলিতে গদ্গদ হয়ে মন্তব্য করে তখন সেই লেখক/লেখকদের ধর্মীয় পরিচয় নিয়ে সন্দেহ প্রবল হয়।

তবে সামু কর্তৃপক্ষকে অশেষ ধন্যবাদ যে, এই ধরণের ইসলাম বিদ্বেষি লেখা প্রায় নিশ্চিহ্ন হবার পথে।

তবে একথাও সত্য যে, সামুতে বর্তমানে প্রকাশিত ৪-৫টা লেখার মধ্যে একটি লেখা ইসলাম সম্পর্কিত। এ বিষয়ে আমার ব্যাক্তিগত মতামত হলো, এই ধরণের লেখা আমার কাছে মোটেও পছন্দসই নয়।

যে নদী গতিপথ পরিবর্তনে অক্ষম সে নদী বেঁচে থাকতে পারে না। তাই সামুতে যে পরিবর্তন তাকে ইতিবাচক হিসাবেই গ্রহন করছি।

সামুর সবচেয়ে গৌরবময় অবস্থান হলো, আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসকে বিকৃতকারিদের বিরুদ্ধে কঠোরতা অবলম্বন। যে স্বাধীনতার জন্য ৩০ লক্ষ শহিদ প্রাণ দিয়েছেন, কয়েক লাখ মা বোন সম্ভ্রম হারিয়েছেন, আজ ৪০ বছর পর কতিপয় জারজ তাকে অসম্মান করবে, এটা কোনমতেই সহ্য করা যায় না। সুতরাং এই ধরণের লেখা যারা লিখে, তারা বাকস্বাধীনতা প্রকাশের যোগ্য নয়।

তবে ক্রমাগত গজানো কমেন্ট সর্বস্ব কিছু স্বাধীনতার স্বপক্ষ্যের ব্লগারদের হীন রাজনৈতিক স্বার্থ সংরক্ষনের উদ্দেশ্য আওয়ামি বিরোধি মাত্রই স্বাধীনতা বিরোধি ট্যাগিং দানটিও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার আওতায় পড়ে কিনা, সেটা ভেবে দেখার সময় এসেছে।

(দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, কিশোর মুক্তিযোদ্ধা বিশিস্ট ব্লগার জুলভার্ন ভাই, এই সিন্ডিকেটের ব্যাক্তিগত আক্রমন শিকার হয়ে চরম অভিমানে সামু ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন। ফলে তার মান সম্মত লেখা পড়া থেকে সামুর পুরানো এবং নবাগত ব্লগাররা বঞ্চিত হয়েছেন। এ ধরণের ঘটনার ক্রমাগত পুনরাবৃত্তি ঘটলে, ব্লগারদের মেধার সম্ভাবনার ইতি ঘটতে থাকবে।)

ভবিষ্যতে যে সব পরিবর্তনের কথা ভাবা যেতে পারে।

ক) এক বা দুই লাইনের পোস্টদাতা কিংবা কপি পেস্ট অথবা পোস্ট ফ্লাডিং করাদের জন্য সামুর এক্সেস নিয়ন্ত্রন করা। যাতে করে সেই সব লেখার ভিড়ে , কস্ট করে মেধা খাটিয়ে লেখা পোস্ট হারিয়ে না যায়।

খ) বিভিন্ন পোস্টে গিয়ে শুধুমাত্র মন্তব্য করাদের নিজ পোস্ট দানের ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান করা। তবে শুধু গালাগালি করার জন্য নিক খুলে কমেন্টবাজি করাদের জন্য সামু নিষিদ্ধ ঘোষনা করাকেই যুক্তিযুক্ত বলে মনে করছি।

গ) একটি পোস্ট নির্বাচিত কলামে যাবে কি যাবে না, সে ব্যাপারে আরো স্বচ্ছ প্রক্রিয়া অবলম্বন করা।

ঘ) স্বাধীনতা যুদ্ধ বিরোধী পোস্টের সাথে সাথে বাংলাদেশের সাথে শত্রুতামুলক আচরনকারি দেশ বা গোষ্ঠির পক্ষ্য অবলম্বনকারিদের বিরুদ্ধেও একই ধরনের কঠোরতা অবলম্বন।

ঙ) পরিক্ষামুলকভাবে হলেও মডারেটরদের সংখ্যা বাড়ানো।


ব্লগ দিবসে বিভিন্ন ব্লগাররা আসবেন, আড্ডা মারবেন, হাসি তামাশায় বেশ কিছু কোয়ালিটি সময় কাটবে, কৌশিক বরাবরের মতই উপস্থাপনা করবেন (আচ্ছা সহযোগি সঞ্চালক হিসাবে কি কেউকে নেয়া যায় না?) খাওয়া দাওয়া হবে( আকার ও পরিমান আরো ভালো হোক এটাও কামনা) মোদ্দা কথায় ব্লগারদের জন্য একটি অনন্য দিন।

অনিবার্য কারণ বশতই আমার যোগ দেয়া হচ্ছে না। আর আমি কেউকেটাও কেউ নই যে আমার অনুপস্থিতি অনুভুত হতে পারে। তবে সাধারণ ব্লগারদের একজন হিসাবে এই দিবস আনন্দের সাথে সফলতার সাথে পালিত হোক, সেই শুভ কামনা জানাচ্ছি।

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৩
৩৯টি মন্তব্য ৩৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×