আবারও বনবাসে থুক্কু নিউইয়র্কে বাচ্চু ! ছবি ব্লগ প্রথম পর্ব (কিঞ্চিত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য)
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
আজকাল সাব এডিটরের হাব ভাব বেশি সুবিধার মনে হচ্ছে না। বিশেষ করে আমাদের অফিসে সুন্দরি তন্বি সেক্রেটারি আসার পর, আমার ওখানে বসাটা সে ভালোভাবে নিচ্ছে না। আমি অফিসে গেলেই বলে
- আন্নে এই হানে কি করেন? ঘুরি টুরি কাম কাজ কিছু করেন।
অর্থাৎ আমি থাকলে মেয়ে পটানোর কাজটায় ব্যাঘাত হয় আর কি !
আমার ও এস ডি হয়ে থাকার কথাটা স্মরণ করিয়ে দিলে, জোকের মুখে নুন পড়ে। আমার এই দশার কারণ যে এই ব্যাটা, সেটা জানি বলেই কাবাবে হাডডি হবার উপলক্ষ্যের সুযোগ ছাড়ি না। শেষ মেষ ব্যাটা আমাকে এসাইনমেন্ট দিলো। তাও হরতাল কভার করার।
দেশের হরতাল মানেই হলো একদল পালন করবে, আরেকদল বাধা দিবে। তৃতিয় আরেক দল আছে যাদের পৃথিবিতে কিছুই ভালো লাগে না। তাই ভাঙ্গচুরের উপলক্ষ্য পেলে ছাড়ে না। সে মানুষ হোক বা গাড়ি, তারা ভাংবেই।
এহেন ত্রিমাত্রিক সিনে আমাকে পাঠানোর উদ্দেশ্যেই যে আমার ভবলীলা সাঙ্গ করা, তা বলার কি অপেক্ষা রাখে?
সেদিন ছিল জামাতের হরতাল। মানে সেখানে ছাত্রলিগও উপস্থিত থাকবে। আর নির্ঘাত করে পুলিশ মার খাবে। এবং মার দিবে। বেশ চলছে হরতাল, পিকেটিং। হঠাৎ দেখি পিকেটারদের মধ্যে থেকে এক দল চিৎকার করলো
- ধর ধর হলুদ সাংবাদিক ধর। পিটা শালারে।
অ্যা ! বলে কি? সাংবাদিক বলতে তো শুধু আমি এখানে। বাকিরা দূর থেকে দেখছে। কিন্ত আমি হউদ সাংবাদিকতা তো দূরে থাক, কোন রঙই করি না। বস্তুত হলুদ রঙ টার প্রতি আমার ঠিক সুবিধা নেই। কারণ একবার ছোটকালে আমার এক মাসতুতো বোন গাদা ফুল মনে করে হলুদ এক খাবলা বস্তু এনে বলেছিল,
- ভাইয়া দ্যাখো কি সুন্দর ফুল।
মানবের স্বাভাবিক রীতি হিসাবে ফুলের গন্ধ নেবার জন্য শুকতে যেতেই ...... থাক সে কথা। এর পর থেকে হলুদ দেখলেই আমি ১০০ হাত দূর থাকি। এমনকি আমাকে সর্ষে ক্ষেতেও কেউ নিতে পারেনি।
সেই আমাকে কিনা হলুদের অপবাদে ধাওয়া খেতে হচ্ছে। অবশ্য ওদেরও বা দোষ দেই কি করে? কিছু পত্রিকা আর সাংবাদিক মিলে যা শুরু করেছে, এমন নির্লজ্জতা পার্টির অতি নিবেদিত প্রাণ কর্মিরাও করবে না।
হঠাৎ দেখি গ্যাং ন্যাম স্টাইলে কোত্থেকে চার পাচটি পুলিশ ছো মেরে আমাকে নিয়ে গেলো। হাফ ছেড়ে বাচলাম। আমি রোগা পটকা মানুষ। মার খেলে বাচবো?
কিন্ত একি ! ওরা দেখি আমাকে এমন ভবনের সামনে নিয়ে এসেছে, যাকে দেখলে ইদানিং যমখানা বলেই মনে হয়। এমনভাবে শক্ত করে ধরেছে, পালাবো কি করে? হায় হায় ! পিটুনি খেয়ে আধমরা হয়ে তো অন্তত বেচে থাকা যেতো। এখন তো দেখছি একেবারে পরপারের টিকেট কনফার্ম। তাও এমনভাবে গুম, কেউ কিচ্ছুটি জানবে না।
ভাবছেন সে কি করে সম্ভব? সম্ভব না কেন? আমার চেয়ে কোটি গুণ পরিচিত কত মানুষ গুম হয়ে গেল খবর নেই। আমি তো কিচ্ছুই না।
- এই যে আশফাক। পার্টির কাজে থাকো ঠিক আছে। তবে আমরা তো সচিবালয়ের কর্মি না, যে পার্টির কাজে অজুহাত দেখিয়ে দিনের পর দিন অফিস কামাই দেবো।
সামনে টেবিলে বসে আছেন রাশভারি এক অফিসার। কিন্তু আশফাক কে?
- কি হলো? তোমাকে কি নতুন করে এটিকেট শিখিয়ে দিতে হবে?
অ্যা? সত্যিই তো। মুরুব্বি মানুষ ! সালাম তো দিতেই হবে। কিন্ত সালাম শুনে তিনি হুংকার দিয়ে উঠলেন
- ওয়াট ইজ দিজ আশফাক? স্যালুট দেয়া ভুলে গেছো? নাকি আওয়ামি লিগ করো বলে মনে করো তোমরা বাহিনীর নর্মস ইচ্ছা করলেই ভাঙ্গতে পারো? ডোন্ট ফ্লাই সো হাই মাই বয়। ইউ গাইজ হ্যাভ অনলি টু মান্থস ! এর পর তুমি আর তোমার মত বেয়াদবরা ঠিকই মজা টের পাবে।
যারা শুকনা পাতলা, তাদের নাকি বুদ্ধি শুদ্ধি ভালোই থাকে। মনে হচ্ছে কেইস ধরতে পারছি। লুক এলাইক কেইস। মানে আমার মতই দেখতে কেউ অফিসার এখানে। আওয়ামি লিগ করে বলে ডিউটি ফাকি দিয়ে উড়ে বেড়াচ্ছে।
হুম ! এই পানশে লাইফে আরেকজন সেজে কিছু রঙ আনতে পারলে দোষের কি?
-সরি স্যার। আশাফাক হাজির স্যার। হুকুম করুন স্যার।
উনি খুশি হলেন।
- শুনো আশফাক, আমাদের ইন্টিলিজেন্স এর কাছে খবর আছে যে প্রাইম মিনিস্টারস লাইফ ইজ ইন ডেঞ্জার। বিশেষ করে আমেরিকাতে তার উপর এটেম্পট আসতে পারে। আমরা এই বিষয়ে ওখানকার ইন্টিলিজেন্স এর সাথে কথা বলেছি। কিন্ত নিজেদের লোক দরকার। যেহেতু তুমি ডেডিকেডের লিগার, সেহেতু তোমাকেই সিলেক্ট করা হয়েছে টু জয়েন দা প্রাইমিনিস্টার। মনির ওর কাগজ পত্র সব দিয়ে দাও। তোমাকে এখনই এয়ারপোর্টে যেতে হবে।
ইদানিং তো বুবু আমাকে ভুলেই গিয়েছে। বিদেশ যাবো কি করে? তাই আশফাক সেজে যেতে পারলে মন্দ কি? আর বুবুর সাথে যাওয়া মানেই তো হলো মহা দক্ষ যজ্ঞের সাথে রাজকিয় ভাবে যাওয়া।
এয়ারপোর্টে পা দিতে না দিতেই বুবুর মুখোমুখি। আমাকে দেখেই উনি বাচ্চুউউউ বলে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়লেন। এ আবার কোন কাহিনীরে বাবা। দূর থেকে আশফাকের সহকর্মিরা সব এই দৃশ্য দেখে যে ভিরমি খাচ্ছে সে দিব্য চোখে দেখতে পারছি। শালা আশফাক দেখি আমার সুবাদে অফিসে হিরো হয়ে যাবে। তা হোক। আমিও তো তার নাম ভাঙ্গিয়েই মজা লুটতে যাচ্ছি।
- ক্ষমতায় আর মাত্র দুই মাস আছি বইলা কি বুবুরে ভুইলা যাবি রে ভাই? একবারও খোজ নিলি না?
- ছি ছি কি কও বুবু। তোমারে আমি ভুলমু কেমনে? খোজ নিমু কেমনে? আমারে তো তোমার ধারে কাছেও কেউ আইতে দেয় নাই।
- অ্যা? কি কস? অবশ্য অবাক হওয়ার কিছু নাই। আমি কই যামু, কি কমু, কি খামু, কে আমার লগে দেখা করবো না করবো, সবই তো বামপন্থিরাই ঠিক কইরা দেয় এখন। আমার নিজের স্বাধীনতা বইলা কিছু নাই আর ! যাই হোক আইছোস ভালো হইছে। দ্যাখ তো ভাই, প্লেন ছাড়তে দেরি হইতেছে কেন?
নিরাপত্তা বেস্টনি পার হয়ে গেলাম নিমিষেই। প্লেনের উঠে পাইলটের কেবিনের বাইরে যেতেই শুনি ক্যাপ্টেন বলছে,
- ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার, ১৪০ জন যাত্রি। কিন্ত এত্ত ওজন হইলো কেমনে?
- স্যার আর কইয়েন না, ১৪০ জনের লগে যে বস্তাবাস্তি ঊঠছে প্লেনে, উড়াইতে পারবেন কি না আল্লা জানে।
- কিয়ের বস্তা? যাইবো তো মাত্র কয়েকদিনের জন্য। এত বস্তা কিসের?
- স্যার কি কমু। ৪০ জন নাকি ব্যাবসায়ি যাইতেছে। আর সবার লগে নাকি (ফিস ফিস করে) টাকার বস্তা।
- অ্যা ! কি কও? এই খবর কেডা দিলো?
- স্যার ওই ব্যাগেজ হ্যান্ডেলাররা। এক বস্তায় খোচা দিয়া দ্যাখে খালি ট্যাকা আর ট্যাকা।
- হুম। ব্যাংক বুংক খালি কইরা তাইলে এই কাম। যাউজ্ঞা। ক্রুরা সবাই আইছে?
- আইছিলো স্যার। কিন্তু বদি আর সোহাগও প্লেনে যাইবো শুইনা সব মহিলা এয়ারহোস্টেস পলাইছে।
- সোভানাল্লাহ। এইটা কি কও? বদি আর সোহাগ কে?
- আরে স্যার চিনলেন না? আরে ওই যে ইডেন? দেহব্যাবসা? ধর্ষন ! ভিডিও। চাপাতি। ওগো লিডার বদি আর সোহাগ।
- ইয়ে তাই নাকি? ভালো হইছে পলাইছে। তুমি জলদি সিভিল এভিয়েশন থেইকা পুরুষ ক্রু এর ব্যাবস্থা করো। নাইলে সারাদিন এই খানেই পইড়া থাকতে হইবো।
- ইয়ে পুরুষরাও রাজি হইতাছে না।
- অ্যা? কেন কেন? ওরা কি পুরুষপ্রেমিকও নাকি?
- মানে তা না। কিন্ত সঙ্গে মহিলা লীগের নেত্রিরাও যাইতাছে। একই দল। কওইয়া তো যায় না। ওগো হাতে পুরুষ গো ইজ্জত গেলে ওরা সমাজে মুখ দেখাইবো কেমনে?
- মালিক ! প্যারাসুট থাকলে, আমি ঠিকই এই শয়তানগুলিতে ক্রাশ করাইয়া মারতাম। যাই হোক, কি করবা। সিভিল এভিয়েশনরে কও দরকার হইলে লুল পুরুষ পাঠাইতে। নাইলে এই লম্বা জার্নিতে আমি প্লেন থুইয়া কি ওগো চা পানি দেওনের কাম করতে যামু? যাও যাও !
হুম। বুবুকে খালি বললাম, বিমানের নিরাপত্তা পুরা চেকিং হচ্ছে। তাই একটু লেইট হবে।
যাই হোক ভালোইয় ভালোয় রওয়ানা তো দিলাম। ওদিকে বদি আর সোহাগ ভাইয়ে মন কেমন জানি উরু উরু। কুতকুতে চোখ দিয়ে কি যেন খুজছে।
এর মধ্যে দেখি প্লেনের মধ্যে ক্যানভাসার।
- অ্যাই খালি সস্তা খালি সস্তা। তিনটা কিনলে একটা ফ্রি ! তিনটা কিনলে একটা ফ্রি ! ফ্রি ফ্রি ফ্রি !
এটা আবার কি বস্তু? আর মধ্য আকাশে এই রকম ফেরিওয়ালা। তাও আবার সুটেড বুটেড !
খুব সুরেল স্বরে একজন আমাকেই যেন বললো
- স্যার লাগবে নাকি?
ঘাড় ঘুরে তাকাতেই আমার তো ফিট হয়ে যাবার দশা। আরে ! একে তো আমি চিনি। আমার অনেক অনেক অনেক চেনা। কিন্তু সেই আমি বাচ্চু তো নই। আমি আশফাক ।
- লাগে তো অনেক কিছুই । কিন্ত দিচ্ছে কে?
- স্যার শুধু বলবেন। হাজির হয়ে যাবে।
- শুটকির ভর্তা আর ডাইল দিয়া এক প্লেট ভাত নিয়া সো তো দেখি।
সুন্দরি যেন ঝাকি খেলো কথা শুনে। পরে হেসে ফেলে বললো
- স্যার আমরা আটলান্টিক রিয়েল এস্টেট এজেন্সির লোক। শুনলাম এখানে সবাই কাড়ি কাড়ি টাকা নিয়ে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন। তাই বাড়ি বিক্রির জন্য প্লেনেই সুব্যাবস্থা করার জন্য আমরা হাজির।
ওরে বাবা ! লোকে যে বলে পুজিবাদি বিশ্বের বড় বড় গোয়েন্দা সংস্থাগুলি যে পুজিবাদ বিস্তারের জন্যই খোলা হয়েছে, কথাটা মিথ্যা না। দেশের কেউ জানলো না, কিন্ত এরা ঠিকই জেনে গেলো যে প্লান ভর্তি টাকা নিয়ে লোকজন যাচ্ছে।
ওদিকে শুনি ব্যাবসায়িদের অনেকেই বায়না করছেন। শুধু বায়না কেন? রীতিমত কাড়াকাড়ি। কেউ বলছে "ওই মিয়া আমারে ১২টা দাও। কেউ এক কাঠি বেড়ে বলছে ওই আমার ১৮টার কমে হইবো না। "
পৃথিবিতে বাংলাদেশের মানুষের রক্ত চোষা মনে হয় সবচেয়ে সোজা।
- কি স্যার লাগবে?
- নাহ ! আমি পি এম এর সিকিউরিটি। আমার সাধ আছে কিন্ত সাধ্য নেই। তবে তুমি অনেক সুন্দরি। একটা উপদেশ দেই। ওই দুটা লোকের কাছে ভুলেও যেও না।
বলে বদি আর সোহাগের দিকে দেখিয়ে দিলাম। আর ওদেরও দোষ দেবো কেন? মেয়ে যে কাপড় পড়েছে, তাতে বুক আর পেট ঢাকতে ২৪ হাত শাড়ি লাগবে। এই সব দেখলে কার মাথার ঠিক থাকে?
আর ঢাকাঢাকির কথা বলাও যাবে না। প্রগতিশীল যুগ। যে যত দেখাবে সে তত বড় প্রগতিশীল। এর ব্যাতয় হলে, লুচ্চার লুচ্চা সৈয়দ শামসুল হক থেকে শুরু করে মুর্গি থুক্কু চেতনা ব্যাবসাই শাঃ কবির আর রবীন্দ্র চেতনায় অক্কা পাওয়া মিতা হকরা কি ছেড়ে কথা বলবে?
কিন্ত কিসের কি? গন্ধ শুকে তারা ঠিকই হাজির। উলালা উলালা বলে কোমড় সামনে পেছনে নাড়িয়ে যে মুদ্রা তারা দেখালো, মনে হচ্ছে প্লেনের মধ্যেই মনে হয় শুরু হয়ে যাবে। মেয়ে তো ভয়ে গুটি সুটি। আমি মাঝখানে এসে দাড়ালাম।
ক্ষুধিত কুকুরের সামনে থেকে মাংস কেড়ে নিলে কুকুরের রাগ তো হবেই। তাই আমার নাকে বিশাল একটা ঘুষি এসে পড়লো। ভাগ্য ভালো কোত্থেকে শামিম ভাই এসে হাজির। অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে তাদের নিবৃত্ত করা হলো। কিন্ত আমি রোগা পটকা ঠিক আছে। ওদের যদি আমি এর চেয়ে হাজারগুণ বেশি মার না খাইয়েছি, তো আমার নামও বাচ্চু না।
শাপে বর হয়েছে অবশ্য ! মেয়ে কোত্থেকে তুলা ব্যান্ডেজ এনে সেবা শুরু করে দিয়েছে।
যাই হোক। ভালোয় ভালোয় তো পৌছালাম। সেখানে দেখি জাতিসংঘের বাংলাদেশের স্থায়ি প্রতিনিধি মোমেন সাহেব হাজির। তিনি যত না বাংলাদেশের তার চেয়ে হাজার গুণ বেশি ভারত ভক্ত। আওয়ামি আমলে এর চেয়ে যোগ্য প্রতিনিধি আর কোথায় পাওয়া যাবে।
চেক আপে আগের মত। খালি জাঙ্গিয়া পড়া। শালারা নিজেরা নিজেরা সন্ত্রাস করলি, আর সন্ত্রাসি বানাইলি সারা দুনিয়ারে। এমনকি নিজের দেশের মানুষরেও ল্যাংটা কইরা ছাড়লি। তোরা কোন দেশের না। তোরা হইলি একটা ধর্মীয় গোষ্টির এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য নিয়োজিত এক পাল এজেন্ট।
আগেও এসেছি। কিন্তু এবার দেখলাম একটু আলাদা রকম পরিস্থিতি।
চলবে...
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
কোমলমতিদের থেকে মুক্ত না'হলে, ড: ইউনুসকে আমেরিকাও টিকায়ে রাখতে পারবে না।
কোমলমতিদের সম্পর্কে আমি সামুতে লিখে আসছি আন্দোলনের শুরু থেকে, এরা "সাধারণ ছাত্র" নয়। এখন ২ মাস পর, দেশের বেশীরভাগ মানুষ এদের চিনে ফেলেছে। ড: ইউনুস যদি এদের থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
মতামত জানতে চাই
ছবির এই উক্তিটি প্রসঙ্গে ব্লগে কিছু মানুষের মতামত জানতে চাই। এই কথাগুলিই যদি কেউ যুক্তি দিয়ে বলতে চায়, তাকে তারা ভারতের দালাল হিসেবে অবিহিত করে। এই পোস্টে এরকম... ...বাকিটুকু পড়ুন
শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা
মহাকাশ বিজ্ঞান নাসা’র মহাকাশযান ছুটে চলেছে মহাকাশের অনন্ত পথের দিকে। হয়তো, আজ কাল পরশু অথবা অযুত লক্ষ নিযুত কোটি বছর পর - হয়তো কোনো একদিন প্রমাণ হবে - আদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
=গোলাপী পাপড়িতে লিখে রাখি আল্লাহর নাম=
আমি মুগ্ধতায় হই বিভোর,
তাঁর দয়াতেই দেখি নিত্য আলো ফুটা ভোর,
আমি স্নিগ্ধ আবেশ গায়ে মেখে মুখে নিই আল্লাহর নাম,
কী সুন্দর সৃষ্টি তাঁর, কত নিয়ামতে ভরা এই ধরাধাম।
ফুল ভালোবাসি, জলে ভাসা শাপলা... ...বাকিটুকু পড়ুন
ম্যাজিষ্ট্রেট তারাসসুম কি সামুর পোষ্ট পড়ে পালালো?
নারী ম্যাজিষ্ট্রেট তারাসসুম প্রাণ ভয়ে পালিয়ে গেছেন; সামুর কয়কজন ব্লগার উনাকে দোষী করে পোষ্ট দিয়েছিলেন, অনেকে মন্তব্য করেছেন যে, ম্যাজিষ্ট্রেট তারাসসুম অপরাধ করেছে। আসলে, সরকারের... ...বাকিটুকু পড়ুন