তিনি বলেন এমনকি পরিবার বা বিদ্যালয় থেকে কোন ধরণের শিক্ষা না পেলেও শিশুদের এই বিশ্বাস আছে, এবং তিনি আরো বলেন যে তাদেরকে যদি জনশুন্য কোন দ্বীপে একাকি রেখে দেওয়া হয় তবে তারা ইশ্বরে বিশ্বাস করবে।
একটি গবেষণায় ৬ এবং ৭ বছরের শিশুদেরকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, প্রথম পাখিটি কি কারণে তার অস্তিত্ব পেয়েছিল? জবাবে অনেকে বলে "সুন্দর গান করার জন্যে" আবার অনেকে বলে "কারণ এটা বিশ্বকে সুন্দর করে দেখায়"।
অন্য একটি গবেষণায় ১ বছর বয়সী শিশুদেরকে একটি ফিল্ম দেখানো হয় যেখানে, একটি চলমান বল বিক্ষিপ্তভাবে থাকা প্রচুর ব্লকসমুহকে একটি সুসজ্জিত সারিতে বিন্যস্ত করে, দৃশ্যটিতে ঐ শিশুরা খুবই বিষ্মিত হয়।
ডক্টর ব্যারেট বলেন তাদের কাছে প্রমান আছে যে এমনকি শিশুদের বয়স চার বছরে আসার মধ্যেই তারা বোঝে যদিও কিছু জিনিষ মানুষের তৈরি, প্রাকৃতিক বিশ্ব তার থেকে আলাদা।
তিনি উল্লেখ করেন এ্যানথ্রোপলজিষ্টগন দেখেছেন কিছু কিছু কালচারে ধর্মীয় শিক্ষা থেকে শিশদেরকেও দুরে রাখলেও তারা ইশ্বরে বিশ্বাস করে।
"সাভাবিক ও প্রাকৃতিকভাবে ভাবে বেড়ে ওঠা শিশুরা তাদেরকে ঐশিক সৃষ্টি এবং বুদ্ধিদীপ্ত পরিকল্পনায় বিশ্বাসপ্রবন করে তোলে। অপরদিকে, বিবর্তন মানুষের মনের জন্য অপ্রাকৃতিক; তুলনামুলকভাবে বিশ্বাস করা কঠিন।"
সুত্র: Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




