somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

তেীহিদুল ইসলাম শওকত
এখানে কিছু লিখলে দু দিন পর পর এসে ইডিট করে পরিবর্তন করতে হয়। একজন জীবিত ব্যাক্তির সম্পর্কে স্থায়ী কিছু লেখা যায় না কারন সব কিছুই পরিবর্তনশীল তাই আমার সম্পর্কে এখন লেখার মত কিছু নেই।

একটি অপারেশন যা থমকে দিয়েছে আরবের বুকে নতুন আরেকটি রাষ্ট্রের জন্ম!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বসন্ত সাধারণত মৃদু বাতাস বয়ে নিয়ে আসলেও আরব বসন্ত নিয়ে এসেছে জলন্ত আগ্নেগিরি থেকে তপ্ত বাতাস। যেই বাতাসে পুড়ে ছারখার আরব ভুমি। আরব বসন্তের বাতাস পুরো আরবে লাগলেও মনে হয় বেশি পুড়ে ছারখার হচ্ছে সিরিয়া। নাহয় ২০১১ সালের সেই আগুন অনেক জায়গায় নিভু নিভু হলেও সিরিয়া শুধু ক্ষণে ক্ষণে সেটা উত্তপ্ত হচ্ছে।
আরব বসন্ত আসলে আরবদের জন্য তেমন কোন লাভজনক না হলেও বিশ্বের বড় ভাইদের পোয়াবারো হয়েছে। নিজেদের বিরুদ্ধবাদী শাসকে যেভাবে হোক নামিয়েছে আর তাদের পদানতদের থেকে নিয়েছে আরও বেশি সুবিধা। গণতন্ত্র গণতন্ত্র এই খেলায় মনে হচ্ছে বেশি হাফিয়ে উঠেছে সিরিয়া। সেই সিরিয়া এখন বিশ্বের বড়-ভাই মাজারি ভাইদের নতুন শক্তি প্রদর্শন ক্ষেত্র। সেই ক্ষেত্র থেকে যে যেভাবে পারছে পায়দা লুটে নিচ্ছে। বড় দাগে বলা হলে সেখানে সবচেয়ে লাভজনক পায়দাটা লুটে নিয়েছে ইজ্রাইল এবং কুর্দি বাহিনী। সিরিয়া অস্থিতিশীলতার মধ্যই ইজ্রাইল সিরিয়ার গোলান মালভূমি সম্পূর্ণ নিজের করে নিয়েছে আর অন্য দিকে কুর্দিরা সিরিয়ার জনসংখ্যার ১০ ভাগ হয়েও প্রায় ৪০ শতাংশ সিরিয়া ভুমি দখলে নিয়েছে।



কুর্দিরা হচ্ছে আরবের মধ্য আরব ছাড়া বড় জাতি গোষ্ঠী যারা কিনা ভুমিগত ভাবে ইরান, ইরাক ও সিরিয়া ও তুরস্কের মধ্য বিভক্ত। বা বলা চলে কুর্দিদের আবাস উক্ত ৪ দেশের মধ্য। এই চার দেশের মধ্য বর্তমানে কুর্দিদের শক্ত অবস্থান ইরাক এবং সিরিয়া। দেশ দুটি যুদ্ধ ভারে নুয়ে পড়ায় কুর্দিরা ইরাকের বিশাল অংশ নিজেদের করে নিয়ে একরকম স্বাধীন দেশ চালাচ্ছে। মাজখানে ইরাকের কুর্দিরা নিজেদের স্বাধীন রাস্ট্র হিসেবে ঘোষণা করলেও বড়ভাইদের ভালোবাসার ধ্মকে আপাদত চুপ আছে। কিন্তু কুর্দিরা সবচেয়ে বড় যে চাল খেলেছে সেটা হচ্ছে সিরিয়ায়। সিরিয়ার কুর্দিরা যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা আইএস আইএস খেলায় তাদের পরাজিত করে এবং সিরিয়ার কেন্দ্রিয় আসাদ সরকার এবং বিদ্রোহী ফ্রি-সিরিয়ান আর্মির দুর্বলতায় মোটামুটি সিরিয়ার প্রায় ৪০ শতাংশ ভুমি দখল করে ফেলেছে।



সিরিয়ার প্রায় ৪০% শতাংশ ভুমি এবং গুরুত্বপূর্ণ তেল ক্ষেত্রগুলো দখল রাখার পর সিরিয়ান কুর্দিরা নতুন কুর্দিস্থানের স্বপ্নে বিভোর হওয়া শুরু করে দিয়েছে।দীর্ঘ গৃহ যুদ্ধ এবং আইএস পরাজিত হওয়ার পর সিরিয়াও কিছুটা শান্ত হয়ে এসেছিল কারন সিরিয়ার মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া ইউফ্রেটিস নদীর একপাশ আসাদ বাহিনী এবং আরেক পাশ কুর্দি বাহিনিরা পরস্পর পরস্পরের বিরুদ্ধে হামলা না চালিয়ে এক ধরনের অলিখিত যুদ্ধ বিরতি পালন করছিল। আর অপর দিকে ফ্রি-সিরিয়ান আর্মি এক রকম নিস্তেজ হয়ে এসেছিল।

সব ঠিক ঠিক ভাবেই চলচিল। সিরিয়ার দুর্বল আসাদ সরকারের সাথে কুর্দিরা নতুন দখল কৃত জায়গা নিয়ে আলাদা আলাদা ফেডারেশন ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন নিয়ে কথা বার্তা চালাচ্ছিল। কিন্তু সবকিছুর মধ্য হটাত বাঁধ সাধে তুরুস্ক। সবার মাজে প্রশ্ন জাগতে পারে সব কিছুতো সুন্দর ভাবে এগোচ্ছে তুরুস্ক কেন বাঁধ সাধছে?
বাঁধ সাধার প্রধান কারন হচ্ছে তুরস্কের নিজের স্বার্থ। সিরিয়া যুদ্ধে তুরস্কের বড় আকারের দুটি স্বার্থ হচ্ছে তুরস্কে থাকা প্রায় ৪০ লাখ সিরিয়া উদ্বাস্তুর ভবিষ্যৎ এবং তুরস্কের কুর্দিপ্রধান অঞ্চলের সাথে মোটামুটি স্বাধীন একটা কুর্দি ভুমির উত্থান।

তুরুস্ক দেখতেছে ১৩% শিয়া প্রদান সরকার এবং ১০% কুর্দিরা সিরিয়া ভাগ ভাটয়ারা করে নিচ্ছে আর অন্য দিকে ৬০-৭০% সিরিয় আরব সুন্নিদের নিজ দেশে কোন হিস্যা নেই। এবং বৃহদাংশ সেই ৪০ লাখ সিরিয়ান আরব যার মধ্য প্রায় ৩ লাখ কুর্দিও আছে যাদের কে তার দেশ আশ্রয় দিয়ে এসেছে গত ৭-৮ বছর। তারা যদি নিজেরা সব ভাগ ভাটোয়ারা করে নেয় তাহলে সিরিয়ার এই আরবদের কি হবে এবং এদেরকে সে কত কাল বয়ে বেড়াবে। কারন এত বেশি শরণার্থী আশ্রয় দিয়ে তাদের খরচ চালিয়ে যাওয়া যে কোন দেশের অর্থনীতির উপর বড় ধরনের চাপ।
তুরস্ক পরিষ্কার ভাবে দেখতেছে আসাদ সরকার এবং কুর্দিদের মধ্য সমজতা হয়ে গেলে সবচেয়ে বড় বিপদে পড়বে সে। তাই তুরস্ক তাদের এই সাজানো মাঠ দখলে নেমে পড়েছে নিজের গা বাঁচানোর জন্য। তাকে একদিকে এই শরণার্থীদের দেশে ফেরাতে হবে অন্য দিকে তার গোলযোগপূর্ণ সীমান্তে নতুন কোন রাষ্ট্রের আগমনও সে গ্রহণ করবে না নিজের দেশের অখণ্ডতা রক্ষার জন্য।
তুরুস্ক প্রস্তুতুতি নিতে থাকে সিরিয়া নতুন অপারেশন চালিয়ে তার সীমান্ত এরিয়া থেকে কুর্দিদের সরিয়ে দিতে। শুরুর দিকে সন্ত্রাসী উচ্ছেদের নামে এবং সিরিয়ার শরণার্থীদের তাদের দখলকৃত ভুমি উদ্ধার করে দেয়ার নামে অপারেশন ইউফ্রেটিস শিল্ড নামে অপারেশন শুরু করে।
যার মধ্য দিয়ে তুর্কি সিরিয়ার সীমান্তের আফ্রিন শহর খুব সহজে তুর্কি আর্মিও তাদের সিরিয়ান মিত্র ফ্রি-সিরিয়ান আর্মি দখল করে নেয় কুর্দি বাহিনির হাত থেকে। আফ্রিন এবং তার আশে পাশের এরিয়া দখল করে সিরিয়া বাহিনী তখন কুর্দিদের শক্তিশালী ঘাটি এবং গুরুত্বপূর্ণ মানবিজ শহর দখলের জন্য এগিয়ে যায় কিন্তু সেখানে বাধা হয়ে দাড়ায় কুর্দিদের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। যারা কিনা একাধারে আবার তুরস্কের ন্যাটোর মিত্র। সেখানে তুর্কিদের জয়যাত্রা সেই সময়ের জন্য থেমে যায় কারন কুর্দি বাহিনীও তুর্কিও-সিরিয়ান কোয়ালিশন বাহিনীর মাজখানে যুক্তরাষ্ট্র দেয়াল হয়ে দাড়ায়।



তুর্কিরা যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সংঘর্ষ এড়ানোর জন্য সেই সময় চুপ থেকে নতুন পরিকল্পনা নিয়ে এগোতে থাকে। এরপর গত দুই বছর তুরস্ক বিভিন্ন ফোরামে সিরিয়া নিয়ে নতুন তৎপরতা শুরু করে। তারা নতুন পরিকল্পনা মোতাবেক এবার বিশ্বকে বুজাতে থাকে তার কাছে থাকা ৪০ লাখ শরণার্থীর জন্য নিরাপদ ভুমি দরকার। তারপক্ষে একার আর সম্ভব হচ্ছে না এদেরকে টেনে নেয়া। একাধারে সেই বিশ্বকে বুজাতে চেষ্টা করে তার দেশের অখণ্ডটা ভাঙ্গার জন্য এবং তুরস্কে সন্ত্রাসী হামলা চালানোর জন্য কুর্দিরা নতুন ফন্দি করছে। ঐ দিকে আবার তুর্কি কুর্দিদের একটা গ্রুপ আছে পিকেকে যাদের কে তারা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে। তুরস্ক বিশ্ববাসিকে জানায় পিকেকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এবং সিরিয়ান কুর্দি গ্রুপ এসডিএফ এরা সবাই একযোগে তুরস্কের বিরুদ্ধে কাজ করতেছে।
তুরস্কের অব্যাহত প্রচারণা এবং যুক্তরাষ্ট্রকে ম্যানেজ করে এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নকে জানিয়েছে তারা যদি তাদের অপারেশনের বিরোধিতা করে তাহলে তারা তুরস্কে থাকা ৪০ লাখ শরণার্থীদের জন্য তার সীমান্ত খুলে দিবে। যাতে তারা ইউরোপের অন্যদেশ গুলোতে চলে যাতে পারে কারন সে একা কেন এত শরণার্থী কেন নিবে।

নানা মুখি প্রচারণা শেষে তুর্কিরা বিশ্বকে দেখায় তারা সিরিয়ান অভ্যান্তরে একটা সেফ জোন করতে চায় যেখানে তারা ৪০ লাখ সিরিয়কে পুনর্বাসন করতে পারবে। সেই সুত্রধরে তুর্কি প্রেসিডেন্ট জাতিসংঘে সেফ জোনের ম্যাপ দেখায় এবং কেন দরকার বিস্তারিত ভাষণ দেয়।জাতিসংঘ থেকে ফেরত এসে তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত অপারশন কার্যক্রম নিয়ে এগোতে থাকে এবং অপারেশন পিস স্প্রিং নাম দিয়ে তাদের অভিযান শুরু করে এবং যুক্তরাষ্ট্রও তার কুর্দি মিত্রদের ছেড়ে একে একে ইরাক সীমান্তের দিকে যাত্রা শুরু করে।



যুক্তরাষ্ট্র সরে যাওয়া শক্তিশালী প্রতিপক্ষ তুর্কি-ফ্রি সিরিয়ান কোয়ালিশন বাহিনির সামনে দাড়াতে না পেরে কুর্দিরা আস্তে আস্তে সিরিয়া সীমান্তের গ্রাম-শহর এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান হারাতে থাকে। তুর্কি-ফ্রি সিরিয়ান আর্মি হামলায় মোটামুটি বিশাল অংশ হারানোর ফলে কুর্দিরা মিত্র যুক্তরাষ্ট্রকে হারিয়ে অগত্য আসাদ বাহিনীর সাথে হাত মেলায়। তুর্কি-ফ্রি সিরিয়ান আর্মির হামলা থেকে দখলকৃত ভুমি রক্ষায়।

এদিকে আসাদ সরকারের কাছে কুর্দিদের থেকে চাওয়া এই মিত্রতা যেন মেঘ নাই চাইতে বৃষ্টির মত। কারন তার সৈন্যরা দীর্ঘ কয়েক বছর পর ইউফ্রেটিস নদীর ঐ পাড়ে কুর্দিদের দখল কৃত অঞ্চলে যেতে পারতেছে। আসাদ বাহিনিও এই সুযোগ কাজে লাগাতে তার বাহিনীকে রাশিয়ান পতাকাবাহী বহর দিয়ে তুর্কি-ফ্রি সিরিয়ান আর্মি বাহিনীর সামনে পাঠিয়ে দেয়।ঐ দিকে তুরস্ক- রাশিয়া নতুন বনুধত্ব পূর্ণ মিত্র হওয়া সরাসরি রাশিয়ান পতাকাবাহী বহর হামলা চালানো বন্ধ রেখে অন্য ফ্রন্টে হামলা চালিয়ে যাচ্ছিল। এদিকে পুতিনও তুর্কি অবস্থান বুজতে পেরে তারা এরদগানকে সমজোতার প্রস্তাব দেয়।

এদিকে এরদোগান সেই প্রস্তাবে সায় দিয়ে রাশিয়া যায় এবং সাথে হুঁশিয়ারি দিয়ে যায় রাশিয়ায় সমজোতা হলে ভালো না হলেও সে তার লক্ষ্য থেকে পিছপা হবে না। তার মানে সেই তার সিরিয়ার অভ্যান্তরের পরিকল্পিত সেফজোন তৈরি করবেই। এবার যে ধরনের বাধাই আসুক সে মোকাবিলা করতে প্রস্তুত। কিন্তু রাশিয়া গিয়ে তারা আপদত একটা সিদ্ধান্তে আসে তুর্কি উল্লেখিত সেফজোন অঞ্চল থেকে কুর্দি বাহিনী চলে যাবে এবং সেখানে রাশিয়া এবং তুর্কির একটা যৌথ টহল দল থাকবে। আর সিরিয়ার অভ্যন্তরে ৩০ কিলোমিটার অঞ্চলের বাহিরেও যদি কুর্দি বা আসাদ বাহিনী তার জন্য হুমকি হয়ে দাড়ায় তাহলে হামলার বিস্তৃতি ৩০ কিলোমিটারের বাহিরেও যেতে পারে।

এখানে উল্লেখ্য যে তুরস্কে যদি এই সেফ জোন পরিকল্পনা মাফিক সাজাতে পারে এবং সিরিয় আরবদের সেখানে পুনর্বাসন করতে পারে তাহলে আপদত কুর্দিদের নতুন বৃহত্তর কুর্দিস্থান রাষ্ট্রের স্বপ্নে একটা যতি চিহ্ন পড়ে যাবে। এবং আরবের মানচিত্র পরিবর্তন করার যে দীর্ঘ কৌশল নিয়ে বিশ্ব মাতবর বড় ভাইরা এগিয়েছিল সেটা বড় ধরনের একটা বিরতে পড়তে যাচ্ছে।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৩
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×