লিখেছেন
সোহানী, ০৫ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৮:৫৬

২৭ বছরের রনধীর সিং থাকে ভারতের পান্জাবে। কৃষক পরিবারের সন্তান। বাবার সামান্য কিছু জমিজমা আছে আর রনধীর ছোটখাট একটা চাকরী করে দিন চালায়। আর সব সাধারন পান্জাবীদের মতো তারও...
...বাকিটুকু পড়ুন
সামনের নির্বাচনে অনেকেই চরমভাবে হতাশাগ্রস্থ হবে যদি এই টার্মে হাসিনা সরকার ক্ষমতায় না আসে।
কেন? তবে কি তারা আওয়ামীলীগের অন্ধ সাপোর্টার? না সুবিধাভোগী? ব্যাপারটা মোটেও তা নয়। এই মুহুর্তে তারা...
...বাকিটুকু পড়ুন
বিরতির এক ফাঁকে আয়োজক এবং অংশগ্রহণকারীদের সাথে
১৩ মে ২০২৩
আজ আমাদের কানাডা পৌঁছানোর প্রথম সপ্তাহ পূর্ণ হলো। আজ বিকেলে আমাদের স্থানীয় বাংলাদেশ কমিউনিটি কর্তৃক আয়োজিত একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যাবার...
...বাকিটুকু পড়ুনকবিতাটি পরীমনির গ্রেফতার ও মুক্তির সময়ে লেখা । বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন 'আমরা সবাই পাপী, আপন পাপের বাটখারায় অন্যের পাপ মাপি।" পরীমনি যদি দেহ ব্যাবসা করেও থাকে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজপুত্র হ্যারি তার হারিয়ে যাওয়া মাকে রোজ মনে করে। সে প্রতিদিন তার মাকে নিয়ে পোষ্ট দিয়ে বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেয় সে তার মাকে ভুলেনি। আমিও আমার হারিয়ে যাওয়া...
...বাকিটুকু পড়ুন
আমি ছোটবেলা থেকেই খুব পাঁজি ছিলাম। যাকে বলে একদম পাঁজির পাঝাড়া! প্রত্যেক ঈদের সময়ে আমার বাঁদরামো সীমা ছাড়িয়ে যেতো। বিশেষ করে ইদের নতুন পোশাক কেনার সময় আমার গোয়ার্তুমি ছিলো দেখার মতো। এমন কোন ঈদ ছিলো না যখন আব্বার সাথে ইদের কাপড় কিনতে গিয়ে মাটিতে গড়াগড়ি করে কাঁদিনি! কিন্তু, ক্লাস সেভেনে উঠার পরে এক ঈদে এমন এক ঘটনা ঘটেছিলো, যার পর থেকে আমি আর কখনোই নতুন কাপড় কেনার জন্যে ঝামেলা পাকাইনি।
আমার আব্বা ছিলেন একজন সরকারী কর্মকর্তা। সততার জন্যে তাঁর খুব নামডাক ছিলো। তাঁর শেষ চাকুরী জীবনে তাঁকে নিশান পেট্রোল জীপ দেওয়া হয়েছিলো। আমার যত দূর মন পড়ে, তিনি খুব কমই... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমাদের সেসময় পত্র মিতালি'র চলন ছিল৷ সেখান থেকেই চিঠি লেখার হাতেখড়ি হয়েছিল৷ কোন এক ছেলে, নাম তপন, বড়খালাকে মা ডেকেছিল, বড়খালাকে দেখতে বেড়াতেও এসেছিল, এলো বেড়ালো, চলে গেল৷ এরপর আর যোগাযোগ হয়েছিল কি না জানি না৷
আমাদের বাসায় এলেন একদিন মুহিদ মামা৷ অনেক দিন ছিলেন, চাকরির জন্য এসেছিলেন৷ আমাকে দিয়েছিলেন গল্পের বই৷ খুবই চমৎকার মানুষ ছিলেন৷ শুনেছি মেঝ মামার বন্ধু,পত্র মিতালির বন্ধু৷ মুহিদ মামার চাকরি হল, মামা চলে গেলেন৷ এরপর আর কোন যোগাযোগ হল না৷ কেন হল না জানি না! পর মানুষের এই আপন হয়ে ওঠার বিষয়টা আমার খুব চমৎকার লাগল৷ এরপর ম্যাগাজিন, কিশোর পত্রিকা ইত্যাদি থেকে ঠিকানা নিয়ে আমিও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবি: দেয়ালিকা বিপাশা
শৈশবের একটা স্মৃতি এখনো বেশ মনে পড়ে! যতবার মনে পড়ে ততবারই যেন চোখের সামনে স্মৃতিগুলো সব জীবন্ত হয়ে ওঠে! আজ এখানে আমার নিজের একটি স্মৃতি এবং আমার প্রিয় দুজন মানুষকে নিয়ে গল্প বলবো !! আশা করি পাঠকদের ভালো লাগবে!!


ছবি: ছোটবেলায় নানুর বাড়িতে কাটানো কিছু স্মৃতিময় মুহূর্ত
ছোটবেলার প্রথম শাড়ি পরার অভিজ্ঞতা: ছোটবেলার ছিলাম বড় বোনের ভক্ত, অবশ্য এর বিশেষ কিছু কারণ ছিল! মাকে ভয় পেতাম অনেক বেশি! তিন ভাই বোনের মধ্যে আমি সবার ছোট এবং...
...বাকিটুকু পড়ুন(আমার এ স্মৃতিকথাগুলো কিছু নতুন সংযোজনসহ মূলতঃ ইতোপূর্বে এ ব্লগে প্রকাশিত কয়েকটি স্মৃতিকথামূল পোস্ট সম্পাদনা ও সংকলন করে আজ প্রকাশিত হলো। দ্বিরুক্তি পাঠকদের বিরক্তির কারণ হলে দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী।)
জন্মক্ষণঃ
চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ সিজিএস কলোনিতে কোন এক শীতের বিকেলে অগ্রহায়ণের শেষ দিনটিতে আমার জন্ম হয়েছিল সায়াহ্নের প্রাক্কালে । পৃথিবীর বুকে আমার আসার সেই সময়টা ছিল পাখিদের নীড়ে ফেরার সময়। ছোটবেলা থেকে আজ অবধি আমার এ সময়টাকে খুব ভালো লাগে। সুযোগ পেলেই এ সময়টাতে একটু থেমে নীড়ে ফেরা পাখিদের কলকাকলি শুনি। বাসার কাছেই বড় বড় কিছু গাছ আছে। সুযোগ পেলেই ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে পাখিদের ঘরে ফেরা দেখি। সম্প্রতি হাকালুকি হাওড়ের একটি জায়গায় অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
ৎৎৎঘূৎৎ, ০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪৩

ছোটবেলা হতেই আমি স্কুল পছন্দ করতাম না। যখন অষ্টম শ্রেণীতে পড়ি তখন সবাইকে বলেছিলাম, আমি পড়ালেখা পছন্দ করিনা। অষ্টম শ্রেণীর বছরটা খুব মনে পড়ে। প্রথম চশমা ওই বছরেই লেগেছিল নাকের ডগায়। প্রথমবার বুঝতে পেরেছিলাম আমি পড়ালেখা পছন্দ করিনা। কেবল তিনগোয়েন্দায় মুখ গুঁজে বসে থাকতে ভালো লাগতো। মানুষ ব্যতিক্রম কে ভয় পায়। ভয় থেকে ঘৃণা করা শুরু করে। আমি সবার মতো মিশুক ছিলাম না।বন্ধু বানাতে আমাকে খুব বেগ পেতে হয়েছিল। আমি যতোটুকু জানতাম কোন বন্ধু আরেক বন্ধুকে শিক্ষকের হাতে মার খেতে দেবে না। কিন্তু আমার ক্লাসের পরিবেশ ছিলো উল্টো। কিছু সংকীর্ণমনা সহপাঠীর কারণে ওই সময়টা মনে হলে নিজেকে দুর্ভাগা লাগে।...
...বাকিটুকু পড়ুন