somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

১৭ টি ১৮+ জোকস (মুচকি হাসি হলেও হাসবেন এ গ্যারান্টি দেয়া যেতে পারে)

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(১)
এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
১ম দরজায় লিখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখা: ইংরেজ খাবার

লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: হোটেলে খাইবেন

লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি

লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাই সে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: ক্যাশ খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: বাকি খাইবেন

লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজকে রাস্তার মধ্যে পেল।


(২)
আদালতে বিচার চলছিলো।

আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো।

জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন।

ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন।

কারণ কাগজে লেখা ছিলো



“আমার সাথে বিছানায় যাবেন ?


(৩)
তিন বন্ধু জগলু, মজনু, বজলু সমুদ্র অভিযানে গিয়ে এমন একটা দ্বীপে এসে হাজির হলো যেই দ্বীপটা মূলত জংলী ক্যানিবেল (মানুষখেকো)-দের আস্তানা!

বিনা ভিসায় তাঁদের এলাকায় প্রবেশের অপরাধে জংলীরা তিনজনকে ধরে নিয়ে গেল তাদের রাজার কাছে।

ক্যানিবেলদের রাজা ছিলেন রসিক লোক।

তিনি তিনজনকেই উনুনে চড়ানোর নির্দেশ দিলেন। তবে মুক্তি পেতে পারে এক শর্তে! রাজার ‘ইয়ে’ ৮ ইঞ্চি! এখন জগলু, মজনু, বজলু , তিনজনের ইয়ের… দৈর্ঘ্যের সমষ্টি ৮ ইঞ্চি বা ততোধিক হলে তবেই মুক্তি। অন্যথায় সোজা উনুনে! বজলু তো শুনেই ভ্যা করে কেঁদে ফেললো!কিছু করার নাই। রাজার হুকুম! প্রথমে জগলুর প্যান্ট খোলা হলো… পাওয়া গেলো ৪ ইঞ্চি! তারপর মজনুর প্যান্ট খোলা হলো… পাওয়া গেলো ৩ ইঞ্চি! এবার বজলুর পালা… প্যান্ট খুলে পাওয়া গেলো ১ ইঞ্চি! উফ! বাঁচা গেলো! সমষ্টি কাটায় কাটায় ৮ ইঞ্চি! রাজার জবান নড়চড় হবার নয়… মুক্তি পেল তিন জন!ফেরার পথে জগলু বলল, ”আজ বড় বাঁচা বেঁচে গেছি। ইস্ আমারটা যদি ৪ ইঞ্চি না হতো… আজ এখন তিনজনকেই উনুনে থাকতে হতো!” মজনু বললো, ”তুমি শুধু নিজেরটাই দেখলে। আমারটা ৩ ইঞ্চি না হলে আজ কী হতো বলো তো?!” তখন বজলু বললো, “আমি ভাবছি অন্য কথা। আজ আমাদের অবস্থাটা কী হইতো… যদি আমারটা না দাঁড়াইতো?!… ভাগ্যিস আজ আমারটা সময়মত দাঁড়াইছিলো!



(৪)
নোয়াখালীর এক লোক electronics এর দোকানে যেয়ে দোকানদারকে জিজ্ঞাস করলো ,

: ভাই, এই টিভি টার দাম কত?

দোকানদার : আমি নোয়াখালীর লোকের কাছে টিভি বেচিনা ।

কিছুক্ষন পর সে অন্য জামা পরে ঐ দোকানে যেয়ে চিটাগাং এর ভাষায় বলল ,

: ভাই, এই টিভি টার দাম কত?

দোকানদার আবার বলল ,আমি নোয়াখালীর লোকের কাছে টিভি বেচিনা।

কিছুক্ষন পর লোকটা আবার বেশ বদল করে এবার সিলেটী ভাষায় একই কথা বললে দোকানদার বেশ বিরক্তির সাথে আবার না করলে এবার লোকটি বেশ রাগের সাথে বলল ,

ঃ কেন? নোয়াখালীর লোকের কাছে টিভি বেচবেন না কেন?

“মাইক্রো ওভেন কে টিভি বলা একমাত্র নোয়াখালীর লোকের দ্বারাই সম্ভব” দোকানদারের জবাব ।


(৫)
মা তার ছেলেকে ঘুম থেকে উঠানোর চেষ্টা করছেন, "এই খোকা, উঠ। তাড়াতাড়ি উঠে পড়। তোর স্কুলের টাইম হয়ে যাচ্ছে তো!"

একটা বিশাল হাই তুলে ছেলে জড়ানো গলায় বলল, "বিরক্ত করো না, মা। আজ স্কুলে যাবো না।"

মা বললেন, "এভাবে অকারণে প্রতিদিন স্কুলে যাবো না বললে তো হবে না। কেন স্কুলে যাবি না, তার অন্তত দুইটা কারণ দেখা।"

ছেলে : "ঠিক আছে। কারণ দেখাচ্ছি। প্রথম কারণ, কোন ছাত্রছাত্রী আমাকে পছন্দ করে না। আর দ্বিতীয় কারণ, কোন শিক্ষক-শিক্ষিকাও আমাকে পছন্দ করে না।"

মা : "এটা কোন জোরালো কারণ হল না। এইসব বলে স্কুল ফাঁকি দিতে পারবি না।"

ছেলে : "আচ্ছা! তাহলে তুমি আমাকে দুইটা কারণ দেখাও আমার কেন স্কুলে যাওয়া উচিত?"

মা : ঠিক আছে, বলছি।
প্রথম কারণ, তুই এখন আর কচি খোকা না। তোর বয়স পঞ্চাশ বছর।
আর দ্বিতীয় কারণ, তুই হচ্ছিস স্কুলের হেডমাস্টার। তুই না গেলে স্কুল চলবে কি করে?



(৬)
একবার দেবতা ঠিক করলেন,স্বর্গে সেসব পুরুষ ঢুকবে তাদের ২টা লাইন হবে|

এক লাইনে ঢুকবে যারা পৃথিবীতে স্ত্রীদের দ্বারা অত্যাচারিত হয়েছে তারা|

আর আরেক লাইনে যারা হয়নি তারা ঢুকবে|

আর মহিলারা সরাসরি ঢুকবে|

প্রথম লাইনে দেখা গেলো মাইলের পর মাইল লম্বা লাইন|

আর দ্বিতীয় লাইনে দেখা গেলো মাত্র ১জন|

দেবতা দেখে বললেন প্রথম লাইনের পুরুষদের বললেন, ”তোমাদের লজ্জা পাওয়া উচিত!তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের দ্বারা অত্যাচারিত
হয়েছ;আর ওই লাইনে দেখ একজন পুরুষ সে বাঘের মত দাড়িয়ে আছে;আমি তার জন্য গর্বিত।
ব্যাটা, তুমি বল কিভাবে তুমি এই লাইনে দাঁড়াতে পারলে”

উত্তরে সেই পুরুষ জবাব দিল, “আমি জানি না;আমার স্ত্রী আমাকে এই
লাইনে দাঁড়াতে বলেছে;আমি দাঁড়িয়েছি



(৭)
এক দুষ্ট পাদ্রী খুব অসুখী ছিলো|

কারণ তার বয়স অনুযায়ী যেমন হওয়ার কথা লিঙ্গ তার তুলনায় খুবই ছোটো…!!

এই জিনিস নিয়ে খেলা করে তার বউ শান্তি পায় না । তাই বেচারার পারিবারিক জীবনে শান্তি নাই, অশান্তি আর অশান্তি…!!

তাই পাদ্রী পার্থনায় মগ্ন হলো ……

সে তার দেবতার কাছে বর প্রার্থনা করলো “হে দেবতা তুমি আমাকে ১০০০ লিঙ্গের সমান শক্তিশালী ধনবান কর …!!”

পাদ্রীর পার্থনায় খুশী হইয়া দেবতা তার প্রার্থনা কবুল করলো…!!

… কিন্তু দেবতা তার কথা বুঝতে ভুল করলো মনে করলো যে, সাধু তার কাছে ১০০০ লিঙ্গ চাইছে…!!

একদিন সে দেখলো তার ধূতির ভিতর ঐ জায়গা থেকে একের পর এক লিঙ্গ গজাইতাছে…!!

পাদ্রী কিছুই বুঝতে পারলো না…!! ভয়ে পাদ্রী দৌড় দিলো…!!

এমন সময় পাদ্রী দেখে আকাশ কালো হইয়া গেছে আর গোল গোল অনেকগুলো বল তার দিকে ছুটে আসতেছে…!!

সে আর তার দেবতাকে জিজ্ঞেস করলোঃ হে দেবতা…!! ঐ গোল গোল জিনিসগুলা কি যা আমার দিকে ছুটে আসতাছে ???…!!



দেবতা উত্তর দিলোঃ এক হাজার লিঙ্গ নিছো….. তার দুই হাজার বিচি আর ঘন কালো গুপ্তকেশ নিবা না…



(৯)
যদি বাংলাদেশের সব বড় বড় ফোন
কোম্পানী গুলো কনডম বিক্রি শুরু করে,তাহলে তাদের
বিজ্ঞাপন কেমন হতো--

Grameenphone Condom-"দূরত্ব যতই
হোক,কাছে থাকুন"
Robi Condom-"জ্বলে উঠুন যৌন শক্তিতে"
Banglalink Condom-"সর্বনিম্ন সাশ্রয়ী রেটের
কনডম"
Citycell Condom-"এমন অনেক কিছুই সম্ভব
যা আগে কেউ ভাবেনি"
Teletalk Condom-"আমাদের কনডম"
Airtel Condom-"(কেমনে বলি কিসের টানে), পাশে আনে"



(১০)
মলি আন্টি আর তার বান্ধবী জলি আন্টি বসে গল্প করছিলেন, এমন সময় দেখতে একজন সুদর্শনমত লোক হাতে এক আঁটি গোলাপ নিয়ে এগিয়ে আসছেন। মলি আন্টি বললেন, “জলি, উনি না তোমার স্বামী, যার হাতে গোলাপ ফুল ধরা।”

জলি আন্টি বললেন, “হুম।”

“বাঃ তুমি কি ভাগ্যবতী”, বললেন মলি আন্টি “তোমার স্বামী তোমাকে কতই না ভালোবাসেন।”

“আরে ধুর!” বললেন জলি আন্টি। “পাম-পট্টির সিস্টেম আরকি! এর মানে হল, আগামী একসপ্তা আমাকে- কি সোফা-কি-বিছানায়- উদোম পিঠ ঠেকিয়ে, পা দুটো উদার ফাঁক করে ছড়িয়ে রাখতে হবে।”

মলি আন্টি বেবুঝ দৃষ্টিতে তাকালেন। রুক্ষ স্বরে তিনি বললেন, “কেন? তোমাদের বাসায় কি ফুলদানি নেই?”



(১১)
বিয়ের ৬ মাস পরে সখিনা তার মাকে ফোন করে বলছে . . .
সখিনাঃ মা, তুমি আমার বিয়েতে যে খাট দিয়েছিলে সেটা অনেক ছোট হয়!!
মাঃ কি!! এই কথা তুই এখন কইতাসোস? আগে বললে তো সেটা বদল কইরা নিয়া আসতাম!!
সখিনাঃ আসলে কি করবো মা, এতদিন তো পা সোজা করার সুযোগ পাই নাই!! এখন পাইছি, তাই এখন বুঝতে পারছি!


(১২)
দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একটা গেছে উত্তরে একটা দক্ষিণে। একমাস পর দুইটার দেখা। উত্তরেরটা অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিণেরটা আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরেরটা দক্ষিণেরটারে কইছে, তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।

: না
: কেন?
: আমি অপেক্ষায় আছি।
: কিসের অপেক্ষা?
: আছে বলা যাবে না।

একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনেরটা আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।

আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিণেরটার অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।
: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারে না। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চাটামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।



(১৩)
৮ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল, “Your Honour, দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল, “আরে বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হাইরা যাইবেন।“



(১৪)
এক লোক অনেকদিন পর বিদেশ থেকে দেশে গ্রামে আসলো।
রাতে খাওয়ার পর ওদের একমাত্র ছেলে আর বউসহ ঘুমাতে গেল।
অনেকদিন পর বউকে পেয়ে শুরু করলো সমানে . . .
প্রথমে আস্তে আস্তে ঢুকিয়ে করতে করতে বিদেশের ট্রেন এর কথা বলছিল যে, সে এখন মেইল ট্রেন এর মত করছে।
নাড়াচাড়ায় ইতিমধ্যে তাদের ছেলেটি জেগে গেল খাটের শব্দে কিন্তু চুপ করে শুইয়ে রইলো।
লোকটি যখন খুব জোরে আরম্ভ করলো, বউ বলল কি করো, আস্তে করো ছেলে জেগে যাবে।
লোকটি বলল আরে বিদেশে এক রকম ট্রেন আছে খুব জোরে চলে সেগুলাকে এক্সপ্রেস ট্রেন বলে,
বলতে বলতে সে এমন জোরে শুরু করলো পুরা খাট কাপতে লাগলো আর ছেলে নিচে পড়ে গেল।
নিচ থেকে সে তার মা-বাবাকে বলে উঠল,
"তোমরা কেউ মেইল, কেউ এক্সপ্রেস ট্রেন চালাও, তোমাদের খুশী!! কিন্তু যাত্রী কেন পড়ে যাবে … ?




(১৫)
শিক্ষক ও ছাত্রের কথোপকথন…………..

শিক্ষক : এই ছেলে , তুমি স্কুলে বিড়াল এনেছো কেনো?





ছাত্রঃ স্যার, আজ সকালে স্কুলে আসার সময় শুনলাম আমার বাবা খালামনিকে বলছে- i will eat that pussy ( !! ) when my son will go to school.
আমি আমার বিড়ালটাকে খুব ভালবাসি! তাই আমি ভয়ে বিড়াল টা সাথে করে নিয়ে এসেছি যেন বাবা ওকে না খুঁজে পায়!




(১৬)
১ বার ১ চাইনিজ লোক ১ পতিতা ভাড়া করলো।
১ম বার সে পতিতার সাথে মিলিত হলো।
তারপর ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢুকেই বের হয়ে গেল।
এরপরে বড় করে ১ টা নিঃশ্বাসনিয়ে আবার পতিতার সাথে শুরু করে দিলো।
পতিতা খানিকটা অবাক !:-*
এত তাড়াতাড়ি স্ট্যামিনা ব্যাক !
এবার কাজ শেষ হবার পরে ঐ চাইনিজ লোক আবার ভাইভ দিয়ে খাটের নীচে চলে গেল, নীচ থেকে বের হয়ে ১ টা নিঃশ্বাসনিয়ে আবার নতুন উদ্যমে শুরু করে দিলো কাজ।:-/
এভাবে ৩ বার ১ই ঘটনা ঘটার পরে পতিতা তো বিশাল অবাক। চাইনিজ লোকের এত স্ট্যামিনা !
কিন্তু মানুষ তো। এত অমানুষিক ক্ষমতা তো থাকার কথা না!X(
এবার কাজ শেষ হওয়ার পরে চাইনিজ লোকটা ডাইভ দি্যে খাটের নীচে ঢোকার আগেই পতিতা ডাইভ দিয়ে খাতের নীচে ঢুকে পড়ল।
ঢুকে কি দেখে জানেন???









ঢুকে দেখে খাটের নীচে ৫ টা চাইনিজ লোক শুয়ে আছে


(১৭)
এক কৃপণ ছেলের সাথে এক কৃপণমেয়ের প্রেম হয়ে গেল
মেয়েঃযখন বাবা ঘুমিয়ে যাবেআমি রাস্তাতে একটা টাকার কয়েন ফেলব তুমি শব্দ শুনে ভিতরে চলে আসবা
কিন্তু ছেলে কয়েন ফেলার এক ঘণ্টা পর আসলো
মেয়েঃএত দেরি করলা কেন??
ছেলেঃআরে আমি কয়েন টা খুজতাছিলাম
মেয়েঃআরে পাগল আমি তো ওইটা সুতা বাইন্ধা ফেলছিলাম পড়েআবার উঠাইয়া নিছি।


(জোকস্ গুলো ফেসবুক থেকে কপি পেস্ট করা হয়েছে
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৪
১৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×