প্রথম দিকে কাউকে পাইনি।আমি নিজে একা একা শীতের রাতে পোস্টার লাগিয়েছি,এবং শেষ মূর্হতে কয়েকজনকে নিয়ে আমি সেই ব্লগ দিবসটি পালন করার চেস্টা করেছিলাম।এইবারও আমি আর মুন্না ঠিক সেই ভয়টি প্রথমেই পেয়েছিলাম যখন আমাদের ডাকে কেউ সাড়া দেয়নি।আগুনমুখা প্রকাশনীর স্বত্তাধিকারী শামিম ভাই।এরা হলেন ব্লগার একজন আরমান,,অশ্রুত প্রহর,মাকসুদুল।তখন তারা বলে তুমি শুধু তাদেরকে আনবে বাকী আমরা দেখবো,শামিম,এবং সাথে রুম্মান শরীফ,অন্যদের খবর দিয়ে আনার ব্যাবস্থা করে।এবং অবাক হয়ে দেখি ঠিক সময় মতই তারা আসেন,এদের মধ্যে এদের মধ্যে আছে সাবেক নামকরা সব ব্লগার যেমন চারু তুহিন, রতন সমাদ্দার,প্রশান্ত বনিক (বরিশালবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক) ,নজরুল ইসলাম, আকাশ কুন্ডূ, প্রীতম কর্মকার , তন্ময়, অভি, কৃষ্ণকলি সিফাত, ডাঃ এ বি সিদ্দিক,রুম্মান শরীফ,অশ্রুত প্রহরের সাথে মুন্না আর আমার সাথে আগেই কথা হয়েছিলো সে কথা দিয়েছিলো সে থাকবে এবং সে তার কথা রেখেছে,এছাড়া আরো অনেকে এসেছিলো।
এর মধ্যে কেউ এখনো ব্লগ লিখে।কেউ লিখে না,আবার কেউ এফ বি তে লেখালেখি করে।আর ছিলো বরিশালে যাকে সবাই এক নামে চেনে সেই মুকুল দা।আমি আগুনমুখার শামিম ভাইকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না,তার হলরুমটি সে ভাড়া দেয়,কিন্তু সে আমার কাছ থেকে কোন ভাড়া নেয়নি,শুধু বলবো ভালো থেকো বন্ধু সর্বদা।যথাসময় আমরা দিবসটি পালন করতে পেরছি।
বিভিন্ন বক্তা ব্লগ কি,আমাদের এবারের বিষয়ের উপর এবং ব্লগ ব্যাবহার করে আমরা কি কি করতে পেরেছি,সবার আগে এই সব বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রানবন্ত আলোচনা হয়েছে অনেকটা আড্ডা মারার মত করে।আর এই অনুস্টানটি উপস্থাপনা করেছে চারু তুহিন।
এর মধ্যে আবার একটু গান বাজনা হয়েছে,আর সব শেষে বরিশালের ছোলা মুড়ি,পিয়াজু,বেগুনি এইসবও খাওয়া হয়েছে।
আরো বিস্তারিত পোস্ট দিবে ব্লগার মোনেম মুন্না।আশা করি সামনের বছর এর থেকে ভালো করার চেস্টা করবো।সবাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।দুঃখের বিষয় হলো ব্লগ দিবসের পোস্টার আজ দুপুরে বরিশালে এসেছে।আমি হাসবো না কাঁদবো ঠিক বুঝতে পারছি না।
সবশেষের ছবিতে আমি অধম নেবুলা আর একজন আরমান।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


