একটা প্রশ্ন করে আজকের আলোচনা শুরু করছি « SEXETUILLE ভাবে কি করে একজন রমনী-কে মানষীক এবং শাররীক ভাবে তৃপ্তি দিয়ে আনন্দিত ও সুখী করা যায় » ? এবং লেখাটি শেষ করবো আমাই করা প্রশ্নের জবাব দিয়ে !
আজকের আলোচনা ঃ -
« সাময়ীক সেক্স-টা বড় "না আ-জীবনের সন্মান-টা বড় » ?
একজন পুরুষের স্বভাব এবং চরিত্র যদি ঠিক থাকে , কথার ভার স্যাম্যতা রখ্যা করে যদি তিঁনি কথায় আর কাজের মধ্যে সম্পর্ক রেখে প্রতি দিনের কাজ-কে সন্মান করে ( যে কোন কাজ হতে পারে , কৃষি-কাজ , কোন অফিসের বস , লেবার বা কোন মন্ত্রী ) নিজের কর্তব্য ভেবে দ্বায়িত্বের সাথে পালন করতে পারেন বা করেন তা"হলে সমাজের কাছে এই পুরুষটির পরিচয় হবে একজন "আদর্শ-পুরুষ" হিসাবে , সুতরাং এই ধরনের পুরুষদের জীবনে ভালোবাসা চাইতে হয়-না , হয়-ও নাই কখন-ও ! তাঁদের জীবনে ভালোবাসা এসেছিলো এবং আসবে জোয়ারের মত ! তেমনি ভাবে একজন পুরুষ যদি তাঁর স্ত্রীর প্রতি সন্মান রেখে তাঁর জীবনে সুখ এবং শান্তি দিতে চান তা তিঁনি পারেন এবং পারবেন ! কিন্তু আমরা দেখেছি সমাজিক ভাবে বাধা আসার ভয়ে অনেক সময় সে-সমস্ত কর্তব্য এবং দ্বায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকি আমরা ,"অথচ একবার-ও ভাবি-না সবসময় কি সবকিছু নিয়ে অবহেলা করা উচিৎ , উচিৎ না বলেই এবং আমাদের অবহেলার কারনেই আমাদের দাম্পত্ব জীবনে আসে পরকীয়া প্রেম , প্র-শ্রী কাতরতা , কলহ , বিবাদ এমন কি বিবাহ-বিচ্ছেদ , সন্তান বঞ্চিত হয় পিতা অথবা জন্মধাত্রীর স্নেহ মায়া মমতা ও ভালোবাসা থেকে , তৈরী হয় সম্পর্কের দূরুত্ব ! অথচ এমন টি না-ও হতে পারতো ? সাময়ীক সেক্স-টা বড় "না আ-জীবনের সন্মান-টা বড় ? এই প্রশ্নের জবাবটা দিতে গিয়ে আমরা আমাদের নিজ দ্বায়িত্ব এড়ানোর জন্য সবসম"ই বলে গেলাম "সেক্স" কোন ব্যাপার না !এই সমস্ত জবাব যে নারীদের প্রতি অবহেলা ও দ্বায়িত্ব হীনতার পরিচয় তা প্রমান করার জন্য"ই ইচ্ছা কৃত-ভাবে আমি আমার আলোচনার বিষয় "সাময়ীক সেক্স-টা বড় "না আ-জীবনের সন্মান-টা বড়" ? এ "সাময়ীক" শব্দ-টা ইচ্ছা করে ব্যাবহার করেছি ! সেক্সে এর বিষয়ে "সাময়ীক" বলে কিছু আছে বলে সেক্স-বিশেষগ্য-গন মনে করেন-না , তাঁরা আরো বলেন এ বিষয়ে "স্বামী-স্ত্রী" বলে-ও কোন কিছু নাই ! আছে শুধু "পার্টনার" ! তবে এই পার্টনার অবশ্বই প্রাপ্ত বয়স্ক একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা । এই গেল সেক্স-বিশেষগ্যের কথা , আর আমি আমার আলোচনার বিষয়ে বলবো ঃ আমি দু"টো-ই চাই ! সাময়ীক অ-সাময়ীক বুঝী না আমি বুঝি সেক্স এবং আমার জীবনে "আ-জীবনের সন্মান" ! তা-কি সম্ভব ? অবশ্বই সম্ভব ! কি ভাবে সম্ভব তার বর্ননা দেয়ার জন্য তিনটা বিষয় আমি তুলে ধরবো ; এক - দৈহিক চাহিদা , দুই -মনের ইচ্ছা , তিন -সফলতা , এ-গুলোর জবাব হাজারো রকমের অথবা অ-ফুরন্ত , তো একদিনে এতোরকমের জবাব দেয়া আমার পখ্যে একটু কেন অনেক কষ্টের ব্যাপার অথবা একটা বই লেখতে হবে , সুতরাং প্রতি বিষয়ে আজ আমি শুধু একটা করে উদাহরন দিয়ে যাবো । এক ) , -দৈহিক চাহিদা ঃ পার্টনারদের মধ্যে দুইজনের চাহিদ যদি এক"ই রকম হয়ে যায় তা"হলে তো ভালোই ! আর যদি তার ব্যাতিক্রম হয় তা হলে কি করা , যেমন পার্টনারের মধ্যে আজ পুরুষের চাহিদা আছে কিন্তু "মহিলার" চাহিদা নাই ? জোর করে সঙ্গম করা ইসলামে হারাম , মানব অধিকার আইনে নারী-নির্যাতন অপরাধ , বিগ্যান বা সেক্স-বিশেষগ্যের-ও রায় নাই কারন তাতে নারীর হরমুনে চাপ পড়ে এবং যে কোন মারাত্ব রোগে আক্রান্ত হতে পারেন , কিন্তু আপনি পুরুষ চাইছেন এখন"ই সঙ্গমে লিপ্ত হতে ! এমতাবস্থায় বিকল্প ব্যাবস্থা নিতে হবে , এই ব্যাবস্থা-টা নিতে হবে মহিলা পার্টনারের , তার আগে বলে রাখছি সঙ্গম করার ব্যাপারে ইসলাম আর সেক্স-বিশেষগ্যদের মতামত এক-নয় , ইসলাম বলে পর্দার কথা "পর্দা" বলতে লজ্জা , আর সেক্সোলগ-গন বলে সেটিসফেক্শন , সেটিসফেক্শন বলতে তৃপ্তি-দেয়া , আমার মতে "তৃপ্তি-দেয়া" টাই মূখ্য বিষয় ! তাই লজ্জা নগন্য বা থাকতে হবে-না , দাম্পত্ব জীবন সুখী হওয়া দিয়ে কথা এবং মহিলাদের মুখে আছে এক ধরনের তাপ যা আগ্নেয়-গিরীর তাপ থেকে-ও উপতপ্ত যা একটা মোম গলাতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন হয়-না

দুই ) , -মনের ইচ্ছা ঃ পার্টনারদের মধ্যে দুইজনের মনের ইচ্ছা যদি এক"ই রকম হয়ে যায় তা"হলে খুবই চমৎকার হয় , না হলে-ও এ বিষয় টা খুব বেশী জটিল নয় ! আজ-ও ধরলাম "পার্টনারের মধ্যে পুরুষের চাহিদা আছে কিন্তু "মহিলার"আজ চাহিদা নাই ? তাই আজকের এই ব্যাবস্থা-টা নিতে হবে পুরুষ পার্টনারের , কিন্তু কি-ভাবে ? আজ কিছু-টা সময়ের প্রয়োজন , যেমন বাইরে কোথাও ঘুরতে বের হতে পারেন , সে সুযোগ না থাকলে এক কাজ করুন , বাথ রুমটা সুন্দর করে পরিস্কার করুন , একটু সু-গন্ধ ছরিছে দিন , এ-সব করবেন আপনি পুরুষ পার্টনার , তারপর দু"জনে এক সাথেই বাথ-রুমে যান , বাথ-রুমে কাপর খুলে রাখার জায়গাটা ব্যাবহার করুন দু"জনেই , সাওয়ার দিয়ে আপনি পুরুষ দু"জনের গা ভিজান , সাবান বা জেল গায়ে মাখুন আপনি পুরুষ আপনার মহিলা পার্টনারের গায়ে , সমস্ত গায়ে এবং সমস্ত গায়ে , সাওয়ার ছাড়ুন , আবার সাবান বা জেল গায়ে মাখুন , সমস্ত গায়ে হাত বুলান আবার সাওয়ার ছাড়ুন , খুব জোরো ছাড়ুন সাওয়ার সমস্ত গায়ের উপরে যেন ফুলের বাগানে বৃষ্টি পড়ছে , একসময় অটোমেটিক আপনি মহিলা পার্টনার-ও চাইবেন আপনার পুরুষ পার্টনারের গায়ে সাবান বা জেল মেখে দিতে কিন্তু লজ্জায় পারছেন-না , মনে করুন সে-দিন আপনার মুখের যে আগ্নেয়-গিরীর উপতপ্ত তাপ ছিলো এবং সে তাপ দিয়ে কি ভাবে মোম গালিয়ে ছিলেন , স্মৃতিতে ভাসতে দিন সেদিনের ঘটনা , দেখবেন অনেক পরিবর্তন আসছে মনে ও দেহে , ইচ্ছা করছে বিছনায় যেতে ।

তিন ) -সফলতা ঃ আজ নিশ্চই পার্টনারদের মধ্যে দুইজনের"ই দৈহিক চাহিদা এবং মনের ইচ্ছা আছে তবু-ও আপনি পুরুষ আপনার মহিলা পার্টনারের গায়ে কিছুখন ম্যাসেস করুন এবং ভুলে যাবেন-না সে-দিন আপনার মহিলা পার্টনার তাঁর সমস্ত লজ্জা ও ঘৃনা ত্যাগ করে আপনার শরীরের সমস্ত যন্ত্রনা বের করে দিয়েছিলো আগ্নেয়-গিরীর উপতপ্ত তাপে এবং তা সে কি-ভাবে করেছিলো , কি ভাবে মোম গালিয়ে ছিলো যদি-ও তাঁর ইচ্ছা ছিলো-না ? আপনি-ও এমন কিছুই করতে পারেন , এক সময় দেখবেন আপনার মহিলা পার্টনার কেপে-কেপে উঠছে , আর যদি এমন মনে না হয় চালিয়ে যান যতখন আপনার পার্টনার কেপে-কেপে না উঠে ! আমি আগেই বলেছি "আজ কিছু-টা সময়ের প্রয়োজন" , সময় দিন আপনার পার্টনার-কে দেখবেন সত্যি-সত্য"ই আপনার মহিলা পার্টনার কেপে-কেপে উঠছে এবং এক পর্যায়ে আপনার মুখ সরিয়ে দিতে চাইবে , মুখ সরিয়ে নিন এবং সাথে সাথেই সঙ্গম-করুন , পাবেন তৃপ্তি , দিবেন তৃপ্তি , সূর্য পূর্ব দিকে উদিত হলো মাত্র ।