নিয়মিতই যখন ভারতের ক্ষমতাসিন দল থেকে বাংলাদেশ দখল করে নেয়ার কথা সহ যুদ্ধের হুমকির কথা আসছে, কাজেই বিষয়টা গুরুত্বের সাথে দেখা উচিত!
নিকট ভবিষ্যতে সম্ভাব্য ভারতীয় আগ্রাসন থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হলে কি কি প্রস্তুতি এখন থেকেই নেয়া দরকার তার একটা তালিকা তৈরী করি আসেন:
১। প্রথম কাজ হবে সচেতনতা তৈরী করা। কাজেই এধরণের বাংলাদেশ বিরোধি সংবাদ ফলাও করে প্রচার করতে হবে এবং আমাদের দেশের ভিতর থেকেও পাল্টা বিবৃতি দিতে হবে এবং সেই পাল্টা বিবৃতিও ফলাও করে প্রচার করতে হবে। যাতে এইধরণের ইস্যু পাবলিক-টকে পরিণত হয়।
২। কুটনৈতিক ভাবে ভারতকে মোকাবেলার জন্য কুটনীতি বিশেষজ্ঞদের এখন থেকেই আরো বেশি হোমওয়ার্ক করতে হবে। নতুন পুরাতন সব কৌশল এবং স্ট্রাটেজি চক আউট করে রাখতে হবে।
৩। সামরিক বাহিনীর সক্ষমতা ভারতীয় আক্রমন ঠেকানোর জন্য যথেষ্ট কি-না এবং আর কি কি সক্ষমতা বাড়াতে হবে তার উপর সামরিক বিশেষজ্ঞদের এখন থেকেই আরো বেশি হোমওয়ার্ক করতে হবে। যুদ্ধের নতুন পুরাতন সব কৌশল এবং স্ট্রাটেজি চক আউট করে রাখতে হবে।
৪। মিলিটারি/সিভিলিয়ান ইন্টেলিজেন্স এবং মিডিয়া থেকে ভারতীয় দালাল এবং এজেন্টদেরকে বের করে দেয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।
৫। সম্ভাব্য গেরিলা ওয়ারফেয়ারের জন্য যেসব অস্ত্র এবং ট্রেনিংএর দরকার হবে, তার প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে।
৬। ভারতের ভিতরে ভারত বিরোধী গেরিলা এবং ভারত বিরোধী জনগোষ্ঠির সহায়তা সবচেয়ে ইফেকটিভ ভাবে কিভাবে নেয়া যায় তার তার উপর সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের এখন থেকেই আরো বেশি হোমওয়ার্ক করতে হবে। গেরিলা যুদ্ধের নতুন পুরাতন সব কৌশল এবং স্ট্রাটেজি চক আউট করে রাখতে হবে।
৭। যুদ্ধের অপ্রচলিত যেসব পদ্ধতি ভারতীয়রা সাধারণত ব্যবহার করে থাকে যেমন যাদু-বিদ্যা, নারী, অর্থ, মদ - ইত্যাদির কাউন্টার মিজার নিয়ে সামরিক এবং কুটনৈতিক বিশেষজ্ঞদেরকে এখন থেকেই আরো বেশি হোমওয়ার্ক করতে হবে। এইগুলি ঠেকানোর নতুন পুরাতন সব কৌশল এবং স্ট্রাটেজি চক আউট করে রাখতে হবে।
- আরো কিছু কারো মাথায় থাকলে শেয়ার করেন।
https://www.jugantor.com/national/107161/খুলনাসহ-দেশের-৫-অঞ্চল-দখল-চাইল-ভারতীয়-নেতা?