২০১৫-১৬ মেডিকেল ভর্তি পরিক্ষায় যারা জালিয়াতি করে বিভিন্ন মেডিকেলে ভর্তি হয়েছিল তাদের নাকি বহিষ্কার করবে সরকার!!
যে কাজ টা সেই ২০১৫ সালে করার কথা ছিল সেটা এখন কেন করবে ব্যাপার টা বোধগম্য না। ২০১৫-১৬ সালে যারা প্রশ্ন জালিয়াতি করে ভর্তি হয়েছিল তারা প্রত্যেকে এখন মেডিকেল ফাইনাল ইয়ার স্টুডেন্ট। আর তিন-চার টা দিন পর বের হবে ডাক্তার হয়ে!!
যখন বিভিন্ন গনমাধ্যম সহ পোলাপান রাস্তায় আন্দোলন করল তখন উচিত ছিল না আগের রেজাল্ট টা বাজেয়াপ্ত করে নতুন করে পরিক্ষা নেয়া।
২০১৫ সালের দিকে আমার এক পরিচিত ছোট ভাই ছিল, মেডিকেলে ভর্তির জন্য দিন রাত পড়েছে। কি সকাল? কি রাত? শুধু পড়ত ই। কিন্তু দুংখের বিষয়, সে ভালো মেডিক্যালে ভর্তি হতে পারি নাই শুধু মাত্র এই চোর গুলার জন্য।
এই চোর গুলোর অনেক কে বলতে শুনেছি, "আমার বাপের টাকা দিয়ে ভর্তি হয়েছি, তোদের বাপের টাকা থাকলে পারলে ভর্তি হয়ে দেখাইস!"
হ্যা, সমস্যা এই বাপদের ই! এখন সরকারের একটা কাজ করা উচিত বলে মনে করি। এই চোর স্টুডেন্টদের কে বহিষ্কার না করে আরো দুই বছর মেডিক্যালে পড়ানো উচিত আর এদের শাস্তি ওদের কুলাঙ্গার বাপ-মা'দের দেয়া উচিত। বাপ-মা'দের কে জেলে ভরে দেয়া উচিত৷ সদ্য ইন্টার পাশ করা ছেলে-মেয়েদের পক্ষে ১০-১৫ লক্ষ টাকা তো সংগ্রহ করা সম্ভব না, সে ক্ষেত্রে টাকা গুলা তাদের বাপ-মায়েরা ই দিয়েছে। সো, এই সব ছেলে-মেয়েদের থেকে তাদের বাপ-মায়েরা বেশি অপরাধী!