somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদশে গৃহযুদ্ধ কি অনিবার্য, ফিরে আসছে কি এক/এগারো ......

১৩ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এক বছরও পেরোয়নি, যে রাজনৈতিক শক্তিগুলো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একযোগে ফ্যাসিস্ট শক্তিকে ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত করেছিল, তারাই এখন দেশটাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আজ ক্ষমতার কামড়া-কামড়িতে তারা এতটাই মত্ত যে, দেশটা একটা যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হতে চলেছে।

জুলাই ২০২৪-এর গণঅভ্যুত্থান, যা এখন অন্তর্দ্বন্দ্বে হারিয়ে যেতে বসেছে।



সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল পুরো বাংলাদেশকে নতুন করে এক ট্রমার মধ্যে ফেলে দিয়েছে। মিটফোর্ডে দলীয় কর্মীকে পাথর ছুঁড়ে হত্যার ঘটনা দেশকে প্রস্তর যুগে (মাননীয় উপদেষ্টার বাণী) ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার সামিল। এমন ভয়ানক দৃশ্য আমরা সবশেষ দেখেছিলাম গত জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের সময়, যে কারণে আমরা প্রবাসীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েছিলাম। অফিস ছুটি নিয়ে, রাতের পর রাত জেগে আমরা এক স্টেট থেকে অন্য স্টেটে ছুটে গিয়েছি প্রতিবাদ জানাতে। সেই নৃশংস জুলাই দেখে আমরা পাগলের মতো হয়ে গিয়েছিলাম। আজ বিএনপির কিছু হাইব্রিড নেতাদের অভ্যন্তরীণ ক্ষমতার দ্বন্দ্বের সেই নৃশংসতার পুনরাবৃত্তি দেখে আমরা প্রবাসীরা আবারও হতাশ ও আতঙ্কিত।

এটা সত্যি যে বিএনপি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে। তবে সেই ব্যবস্থার উপর মানুষ আস্থা রাখতে পারছে না। আমার কথা না জিল্লুর রহমানের কথা।


কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই ঘটনাটা ঘটল কেন? এর পেছনের কারণ কী? একদিকে ফ্রান্সরে পীর এই ঘটনার জন্য ডিজিএফআই-কে দায়ী করছেন, অন্যদিকে লন্ডনের একজন গোয়েন্দা-সাংবাদিক ০০৭ যুবদল এবং বি.এন.পির নাম বলছেন। দুজনই নিজ নিজ জায়গা থেকে সত্য হতে পারেন।

তবে মূল গলদ বিএনপির ভেতরেই। লাগামহীন হাইব্রিড নেতারা পাওয়ার পলিটিক্স করছে, যার কারণে দলের ত্যাগী কর্মীরা আজ কোণঠাসা। বি.এন.পির বহিরাগতরা কমটিতে ঢুকে কিভাবে ১৭ বছরের নেতা- কর্মীদের দৌড়ের উপর রাখছে, তা যমুনা টিভির -৩৬০ প্রতিবেদনে দেখা যায়, আরো দেখায় কীভাবে #BAL থেকে আসা মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ পদে বসেছে।


শুধু এই একটি ভিডিওর ঘটনা ধরেই যদি বিএনপি বহিষ্কার শুরু করে, তাহলে তাদের পাঁচ বছর সময় লেগে যাবে। বিএনপির হাইব্রিড নেতাদের এমন হাজারো ঘটনা আছে। এদের কারণেই আজ দলটা ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে এবং এর দায় বিএনপির হাইকমান্ড এড়াতে পারে না। কমিটি দেওয়ার সময় তারা কি না জেনেই দিয়েছিলেন?

মিটফোর্ডের ঘটনা ছাড়াও, যেভাবে বিএনপির নেতা-কর্মীরা চাঁদাবাজির সাথে জড়িয়ে পড়েছে, তা দলটিকে আরও ডোবাবে। সামনে হয়তো ডিজিএফআই এবং কিছু "ফিক্সড ভোটারের" কারণে লোক দেখানো নির্বাচন হলে বিএনপি ক্ষমতায় এলেও আসতে পারে, কিন্তু সেই সম্ভাবনাও দিন দিন কমছে। আর ক্ষমতায় এলেও, কতদিন টিকতে পারে তা দেখার বিষয়।

এখনই লাগাম টেনে না ধরলে এই দলটাকে তারা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। বি.এন.পি নাকি শুদ্ধি অভিযান শুরু করবে।



শুভকামনা রইল। কিন্তু কিছু উচ্চপর্যায়ের "ব্ল্যাকশিপ" নেতার কারণে বিএনপির শুদ্ধি অভিযান কতটুকু সফল হবে, তা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। যেহেতু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, আমরা দেখতে চাই তারা কতটা শুদ্ধি করতে পারে। তবে বিএনপিকে বলছি পারলে নিচের বিষয়গুলোও বাস্তবায়ন করুন। যদি এটি বাস্তবায়ন করতে পারেন, তাহলে 'চাঁদাবাজ'-এর তকমা হয়তো কিছুটা হালকা হতেও পারে। তবে বিএনপি যে এটি বাস্তবায়ন করবে বা করতে পারবে, সে বিষয়ে সন্দেহ আছে। তবুও বলছি---

--- দলে নতুন মুখ নিয়ে আসা হোক এবং সত্তরের কোঠায় থাকা সকল নেতাকে বাধ্যতামূলকভাবে সম্মানজনক অবসরে পাঠানো হোক।

--- ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, থানা ও মহানগর পর্যায়ে ছাত্রদলের সকল কমিটি বিলুপ্ত করে এর কার্যক্রম শুধু কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক করা হোক।

--- কমিটিতে যেকোনো পদ দেওয়ার আগে, সদস্য থেকে নেতা পর্যন্ত প্রত্যেকের জন্য মাদক পরীক্ষা এবং মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হোক।

--- দলকে শক্তিশালী করতে কর্মীদের বেতনভুক্ত করে সার্বক্ষণিক রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে গড়ে তলুন, যাতে তারা জীবিকার চিন্তা ছাড়াই দলের প্রতি পূর্ণ মনোযোগ দিতে পারে।

--- প্রতিটি এলাকায় একটি করে ছায়া দল (Shadow Team) গঠন করেন, যাদের প্রধান কাজ হবে কোনো নেতা সন্ত্রাসী লালন-পালন বা অন্য কোনো অনৈতিক কাজে জড়িত কি না, সেদিকে নজর রাখা এবং প্রাপ্ত তথ্যপ্রমাণ সরাসরি কেন্দ্রে পাঠানো। প্রয়োজনে এই কাজে দলের निষ্ঠাবান কর্মী বা ওই এলাকার ছাত্রদের ব্যবহার করেন এবং তাদের পরিচয় কঠোরভাবে গোপন রাখেন। এই দলের সদস্যদের সঙ্গে কেন্দ্রের উচ্চপর্যায়ের নেতাদের সরাসরি যোগাযোগ থাকবে। তারা প্রতিনিয়ত এইসব তথ্য কেন্দ্রে দিবে।

--- সর্বোপরি, কেন্দ্র থেকে শুরু করে প্রতিটি কমিটিতে থাকা #BAL, হাইব্রিড, সুবিধাভোগী বা অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করা হোক। যেসব নেতা তাদের মদত দেন, উভয়কেই দল থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হোক।

কেউ ভাববেন না যে আমি জ্ঞান দিচ্ছি, কারণ বিএনপিতেই অনেক উচ্চ পর্যায়ের জ্ঞানদাতা আছেন। তাই যারা এটিকে জ্ঞান দেওয়া মনে করছেন, তারা বিষয়টি এড়িয়ে যেতে পারেন (ignore it)।

তবে চাঁদাবাজির ফর্মুলা ওয়ান রেসে বিএনপি যে একা, তা কিন্তু নয়। এনসিপি (NCP) চাঁদাবাজি ও দুর্নীতিতে যেভাবে টক্কর দিচ্ছে, মনে হচ্ছে কিছুদিন পর এই রেস তারাই জিতে যাবে।

দুর্নীতির প্রতিযোগিতায় এনসিপি-র বন্ধু উপদেষ্টারা কোনো অংশেই কম যায় না; তাদের কেউ কেউ তো যেন F1 রেসিং কারে চড়ে বসেছে। এক্ষেত্রে তারা #BAL-কেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। মাত্র তিন-চার মাসেই একেকজন উপদেষ্টার সহকারীদের বিরুদ্ধে শত শত কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। তাদের উপদেষ্টারা এসবের কিছুই জানতেন না—এই কথা আমাকে বিশ্বাস করতে বলবেন না।



"মাসুদ ভালো হয়ে যাও"–খ্যাত সেই জাতীয় নেতাকেও দেখা যায় অপরাধীদের থানা থেকে ছাড়িয়ে আনতে মুচলেকা দিতে ছুটে যেতে।


এরা KGF-এর এক টুকরো সোনাও থানায় রাখতে দেবে না!



কিছুদিন আগেই এনসিপির (NCP) দুই নেতার চাঁদাবাজির ফোনালাপ ফাঁস হলো। শুনে মনে হচ্ছিল, তারা বোধহয় ফ্রি মিনিটে কথা বলছিল, তাই ফোন কোম্পানি আর সহ্য করতে না পেরে কলটি ফাঁস করে দিয়েছে!



আজ আবার একটি ভিডিও দেখলাম। ওমা, নেতার নাম মুখে নেওয়া যাবে না, তবে আপনারা বুঝে নিয়েন! মাত্র ৭ লাখ টাকা, খুবই সামান্য! একজন (007) বলছে এটা নাকি 'ডোনেশন', আর ফ্রান্সের পীর নিশ্চয়ই বলবেন এটা 'যাকাতের টাকা'। অপেক্ষায় রইলাম তার ব্যাখ্যার।

NCP - Donation

এই ভিডিও টা তো আবার বি.এন.পির একজন প্রকাশ করছে । তাহলে এটা মানি না। ঠিক আছে।

এই দরবেশ বাবাটা কে ছিল, তাহলে?



পাক্কা নূরানি চেহারা, একবারে শতভাগ 'হালাল' ঘুষ! উদাহরণ কি আরও লাগবে? গুগল করে দেখে নিন।

এদের মূল সমস্যা আদর্শিক। একদল ফরহাদ মজহারকে 'পীর' মানে, আরেক দল ফ্রান্সকে পবিত্র তীর্থস্থান মনে করে, আর কিছু জাশি-র ছায়া অনুসারী তো আছেই। দল ভারী করতে গিয়ে তারা লেজে-গোবরে সব এক করে ফেলেছে। এমনকি #BAL কর্মীদের শেল্টার দেওয়ার মতো ঘটনাও ঘটছে। এর ফল বিএনপি যেমন পাচ্ছে, কিছুদিন পর এনসিপিকেও পেতে হবে।

আপনাদের কাছে অনুরোধ, যে স্পিরিট দেখিয়ে আপনারা আমাদের প্রবাসীদের সমর্থন পেয়েছিলেন, সেই স্পিরিটে ফিরে আসুন। আপনাদের এমন অধঃপতন আমরা চাই না।



এবার আসি আমার প্রিয় জাশি প্রসঙ্গে। আমি তাদের শৃঙ্খলাকে সম্মান করি। তারা চাঁদাবাজিতে নেই বললেই চলে; দুই-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা হয়তো পাওয়া যাবে। তারা প্রচুর পড়াশোনা করে, "পর্ন" দেখে না, তবে "পর্ন" নিয়ে গবেষণা করে! তা না হলে কি কেউ নিজের নেতার মেয়েকে ধর্ষণ করতে যায়?



সম্ভবত সেটি ছিল কোনো গবেষণা-টপিকের জন্য 'ডেটা' সংগ্রহের চেষ্টা!

এই গবেষণার ক্ষুধা এখানেই থামেনি। কিছুদিন আগে কুমিল্লায় ছাত্রীদের যৌন নির্যাতনের জন্য জামায়াত নেতা বহিষ্কার হল।



সেটাও হয়তো ছিল কোনো উচ্চতর গবেষণার বিষয়! তারপর আবার গবেষণা করতে গেল এবং এক জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে যখন একজন মহিলা মেম্বার ধর্ষণের মামলা করলেন, তখন মনে হলো, সেই গবেষণার 'ডেটা' হয়তো "ডার্টি" হয়ে গিয়েছিল।



কিন্তু এত তাদের গবেষণা থামেনি। এরপর তারা একটি নিচু স্তরে গবেষণা করতে গেল। তা হল শিশুদের নিয়ে



এটাতে সফল হয় নি। হাতেনাতে ধরা। নিজেদের গবেষণার পরিধি আরও বাড়াতে, তারা এমন একজনকে বেছে নিল যে দিন আনে দিন খায়—এক জামায়াত কর্মী, হোটেলে দৈনিক মজুরিতে কাজ করে তাকেও ধর্ষণ করে বসলো!



এভাবে যদি ধর্ষণকেই আপনারা গবেষণার বিষয় বানিয়ে ফেলেন, তাহলে তো নোবেল পুরস্কার নিশ্চিত। নোবেল কমিটিতে পেপার সাবমিট করলে পুরস্কারটা পেয়েও যেতে পারেন!

এবার মূল কথায় আসি। ফ্রান্স (পিনাকী) আর লন্ডন (জুলকারনাইন) যা শুরু করেছে, তাতে দেশে নির্ঘাত যুদ্ধ লাগবে। তাদের কারণেই জুলাই অভ্যুত্থানের স্টেকহোল্ডাররা আজ দুই-তিন ভাগে বিভক্ত। তাদের অনুসারীরাও বিভক্ত, যা সামনে আরও বড় আকার ধারণ করবে। এর মধ্যে জাশি আর বিএনপির ভেতরেও নতুন করে দ্বন্দ্ব লাগানোর চেষ্টা চলছে।।

ফেসবুকে জিয়াউর রহমানকে অপমান করে ভিডিও ছাড়া হচ্ছে, এমনকি খালেদা জিয়ার শাড়ি নিয়েও কটাক্ষ করা হচ্ছে। এই কাজ জাশি করতে পারে, আমি বিশ্বাস করি না। কিন্তু যদি সত্যিই করে থাকে, তাহলে মনে রাখা উচিত, ইট মারলে পাটকেলটি খেতেই হয়।



আপনারা বলছেন জিয়া স্বৈরশাসক, অথচ আপনাদের দলকেই তো তিনি পুনর্বাসন করেছিলেন। আপনাদের গাড়িতে পতাকাটা কে দিয়েছিলেন? ২০১৮ সালে কার প্রতীকে নির্বাচন করেছিলেন? আপনারা আপনাদের শিক্ষিত কর্মীদের দিয়ে যে নোংরা ন্যারেটিভের রাজনীতি শুরু করেছেন, এর মাসুল একদিন দিতেই হবে।

এই যে নোংরা রাজনীতি শুরু হয়েছে, এটা বাংলাদেশকে কেবল অস্থিরতার দিকেই নিয়ে যাবে। জেনেশুনে হোক বা না জেনেই হোক,যে রাজনীতি শুরু হয়েছে। এলাকায় এলাকায় যখন সংঘাত শুরু হবে, তখন কী হবে? আমি জানি, সবাই শক্তি প্রদর্শন করবেন, সবারই ভালো শক্তি আছে।

এর চূড়ান্ত পরিণতি হবে একটাই—প্রত্যেক এলাকায় হানাহানি, মারামারি। আর শেষ পর্যন্ত এই আইনশৃঙ্খলা রক্ষার নাম করে তৃতীয় কোনো পক্ষ ক্ষমতা দখল করবে, যে তৃতীয় পক্ষের অধিকাংশই হবে #BAL-এর লোক। তখন কারোই ক্ষমতায় যাওয়া হবে না। না জাশি, না বিএনপি, না এনসিপি—সবাইকে তখন এক লাইনে দাঁড় করিয়ে গণধোলাই দেওয়া হবে।

দেশটা ভালো থাকুক, আপনারা নিজেদের মধ্যে কামড়া-কামড়ি বন্ধ করুন।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ২:০৫
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিশ্চিত থাকেন জামায়েত ইসলাম এবার সরকার গঠন করবে

লিখেছেন সূচরিতা সেন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২


আমাদের বুঝ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি জামায়েত ইসলাম,রাজাকার আলবদর ছিল,এবং সেই সূত্র ধরে বিগত সরকারদের আমলে
জামায়েত ইসলামের উপরে নানান ধরনের বিচার কার্য এমন কি জামায়েতের অনেক নেতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×