চুমুর ভূগোল বিস্তৃত হোক আরও,পুরু ঠোঁটের সুডৌলতা ছেড়ে, এবার তোমার যোনি
জিভ আর দাঁতে, কামড়ে আদরে ছুঁয়ে, নখের আদরে চিরে যাব এক্ষুনি!
সত্যি বল শালীনতা চাও নাকি চাও তীব্র সুখ??
আমার দুহাত টেনে নিয়ে তবে কেন জাপটে ধরাও বুক??
চিৎকার দিয়ে বল আরও জোরসে ঢুকাও চিড়ে দিয়ে যাও দুখ!
তোমার জিভের আস্বাদনে প্রবল রিমঝিম করে তীব্র তুমুল বৃষ্টি নামুক!
কোলাব্যাঙের একঘেয়ে ডাক ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ,
আর কে আছে তোর আমার মত চ্যাঙরা এমন নাঙ?
কখন তোমার বৃষ্টি নামে খোঁজ রেখেছে কখন কে তার
আমার মত; আমিই যে একমাত্র তোমার জোয়ান ভাতার ।
তোমার পাছা উত্তোলিত করে যখন তুমি হাঁটু ভাঁজ করে বিম্বিত ক্যানভাসের মত
মেলে ধর চোখের সামনে, এভাবেও হয়তো কিছু সুখ দেয়া যেত
কিন্তু আমি উরুর নিচে চেপে রেখে শিশ্নের উত্থান,
হাঁটু গেড়ে বুকের কাছে উন্মুক্ত যেথায় উঠান।
কি নিসঙ্কচে ঝুলে আছে নিচে ভরপুর দুটো মাই,
মনে পড়ে যায় আমার গ্রামের বাড়ির দুধেল গাই,
তার ওলানে সরষে তেল মেখে পানানো হত দুগ্ধ,
তেমন করেই তোমার বানে সকাল সন্ধ্যা দুধ পানে হব মুগ্ধ!
বোঁটা জুড়ে এমন নিখুঁত কৃষ্ণচূড়া,
বলতো মাগী আমার কত কেউ কি আছে নাগর বুড়া?
যে উল্লাস স্তন আর নিতম্বের মেদ জুড়ে,
তার স্বাস আর কে নিংড়ে নিতে পারে আমার মতন করে?
যোনি আর পাছা, রোজনামাচা, অন্দর জুড়ে সমুদ্র বন্দর,
পাহাড় সমান ঢেউ উঠে মনে তীরের শরীরে ভাঙে ফেনা,
মেরেছি কাছা,বয়সের ছাপ স্পষ্ট কিন্তু যুবক অন্তর,
ভাতারখাগী সখীরে,আমার মত করে
সুখ দিতে তোর ভিতরের দুখমাগীকে আর কেউ পারবে না!
আমার শিশ্নে বিষ্ণু থাকেন, আমার শিশ্নে শিব,
এই কৃষ্ণের আবিষ্কর্তা শুধুই তোমার জিভ!
এই শিশ্নই উগ্রায় লাভা, এই উগ্রায় ওহী, দূত
স্ক্রুর প্যাঁচে ঠিকমত যদি বেড়ে উঠে তোমার ঠোঁট!
এই শিশ্নই ভাস্বর ফের এই শিশ্নই নশ্বর,
স্তনের ভাঁজে চেপে ধরলে এই শিশ্নই ইশ্বর!
এই শিশ্নই মৃত্যু আবার জীবন দায়িনী,
আবাদক্ষেত্র নির্ধারিত, তোমার বিশ মাইলি যোনি!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


