somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সাম্প্রদায়িকতা

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ভারতের বাবরি মসজিদ ভাঙার সময় সেই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার ঢেউ বাঙলাদেশেও আঘাত করেছিল। সে সময়ে বয়সে ছোট ছিলাম, মুসলমান ছিলাম, এতকিছু বুঝতাম না। হিন্দুদের ওপর রাগে ক্ষোভে গা রি রি করতো। ইচ্ছে হতো বাঙলাদেশে বসবাসকারী সব হিন্দুকে ঘাড় ধরে ভারত পাঠিয়ে দেই। বাবরি মসজিদ ভাঙার প্রতিশোধ নিই। সবার মুখে শুনতাম, আমাদের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। তাহলে হিন্দুরা কোন সাহসে এই দেশে বসবাস করে, সেটাই বুঝতাম না। বন্ধুদের সাথে বলাবলি করতাম, হিন্দুরা কত খারাপ, হিন্দুরা কত সাম্প্রদায়িক, কত নিকৃষ্ট। তারা ভারতে মুসলমানদের ওপর কতই না অত্যাচার চালাচ্ছে! অন্যদিকে আমরা কত ভাল, কত মহান! আমাদের দেশে হিন্দুরা তো প্রায় রাজার হালে আছে, এইসব আলোচনা। এগুলো বলতে বলতে পাশের বাসার হিন্দু বন্ধুটাকে আর খেলায় নিতাম না। কারণ ওদের উচিত শিক্ষা হওয়া দরকার। বলতাম, শালারা আমাদের দেশে থাকে এই তো অনেক বেশি। আবার খেলায় নেয়ার দরকার কী? আমরা মুসলমানরা অনেক ভাল, মহৎ আর অনেক অসাম্প্রদায়িক বলেই তো তারা আমাদের দেশে থাকতে পারছে! ভারতের হিন্দুদের মত যদি আমরা সাম্প্রদায়িক হতাম, তাহলে এদেশে ধরে ধরে হিন্দুদের জবাই করে ফেলতাম!

যাইহোক। একটু বড় হওয়ার পরে শুনলাম সাম্প্রদায়িক হিন্দু রাষ্ট্র ভারতের সিনেমায় সব চাইতে বড় সুপারস্টাররা হচ্ছে তিনজন খান, তিনজন মুসলমান। ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জহরলাল নেহেরু ছিলেন একজন নাস্তিক। সে সময়ের অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা ছিলেন মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, তিনি ছিলেন ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী। ভারতের তৃতীয় প্রেসিডেন্ট ছিলেন জাকির হুসাইন, এরপরে মোহাম্মদ হেদায়েতুল্লাহ, ফখরুদ্দীন আলী আহমেদ এবং এপিজে আবুল কালাম ছিলেন মুসলিম। এছাড়াও জাইল সিং সহ আগের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ছিলেন শিখ ধর্মাবলম্বী। অন্যদিকে বাঙলাদেশ এবং পাকিস্তানের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত কোন প্রধানমন্ত্রী কিংবা প্রেসিডেন্ট ভিন্ন কোন ধর্মাবলম্বী ছিলেন না। সকলেই মুসলমান ছিলেন। ভবিষ্যতে কোন হিন্দু নেতা বাঙলাদেশ বা পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রী হবেন, অদূর ভবিষ্যতে এমন কোন সম্ভাবনাও দেখা যায় না।

এর কারণ কী হতে পারে? বাঙলাদেশ এবং পাকিস্তানে কী অন্য কোন ধর্মাবলম্বী বসবাস করে না? তারা শতকরা কতভাগ মানুষ? যারা বসবাস করেন, তাদের মধ্যে কী এত বছরেও কেউ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদ পাবার মত যোগ্য ছিলেন না? ভারতে কীভাবে তা হচ্ছে? অদ্ভুত ব্যাপার!

এগুলো জানার পরে জানতে ইচ্ছে হলো, আচ্ছা, আসলে বাঙলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের পরিসংখ্যান গত পঞ্চাশ বছরে কেমন ছিল! সেই পরিসংখ্যান ঘাটতে গিয়ে অদ্ভুত কিছু তথ্য বের হলো। যেমন-

১৯৪১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ২৮ ভাগ।
১৯৫১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ২২ ভাগ।
১৯৬১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১৮.৫ ভাগ।
১৯৭৪ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১৩.৫ ভাগ।
১৯৮১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১২.১৩ ভাগ।
১৯৯১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১১.৬২ ভাগ।
২০০১ সালে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল শতকরা ৯.৬ ভাগ।

বর্তমানে বাঙলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যা প্রায় ৮ ভাগের কাছাকাছি। প্রশ্ন হচ্ছে, এত হিন্দু যাচ্ছে কোথায়? তারা কী বাতাসে মিলিয়ে যাচ্ছে নাকি সবাই দলে দলে ইসলাম কবুল করছে? আর এদের মধ্যে কী কেউ রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদে যাবার মত যোগ্য নয়? তারা কেন যোগ্য হয়ে উঠছে না? তারা কী অন্যদের মত সমান সুযোগ পাচ্ছে নাকি পাচ্ছে না?

এবারে তাকাই পাকিস্তানের দিকে। ১৯৪৭ সালের আগে পাকিস্তানে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল ২৫ ভাগের কাছাকাছি। পাকিস্তান সৃষ্টির পরে সেটা এসে দাঁড়ায় ১৫ ভাগে। কমতে কমতে বর্তমানে পাকিস্তানে হিন্দু জনসংখ্যা হচ্ছে ১.৬ ভাগ। খুব অবাক লাগে, পাকিস্তানেরও এত হিন্দু কোথায় গেল? তারা সবাই কী মুসলমান হয়ে গেল? না তারা বাতাসে মিলিয়ে গেছে?

ভয়ঙ্কর মাত্রায় কমতে থাকা হিন্দুদের ওপরে বাঙলাদেশ এবং পাকিস্তানে কী নির্যাতন চালানো হয়, তা আমরা সকলেই কম বেশী জানি। বাঙলাদেশ তো এই দিক দিয়ে এখন পাকিস্তানকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। এখন প্রতিমাসে হিন্দুদের ঘরবাড়িতে আগুন না দিলে এখন তাদের বোধকরি গা ম্যাজম্যাজ করে। শীত চলে এসেছে, শরীর গরম করতেও ক'দিন পরেই বেশ কিছু হিন্দু বাড়ি পোড়ানো হবে এবং মন্দির ভাঙা হবে, এটা লিখে দিতে পারি। অন্যদিকে পাকিস্তানে বোধহয় আক্রমণের জন্য এখন আর যথেষ্ট হিন্দু খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাই তারা আহমদিয়া, কাদিয়ানী, বাহাই, শিয়া, ইত্যাদি সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ করে শরীর গরম রাখছে।

এ তো গেল বাঙলাদেশ এবং পাকিস্তানের তুলনামূলক বিচার। কিন্তু হিন্দু অধ্যুষিত ভারতে মুসলমানদের কী অবস্থা? নিশ্চয়ই সাম্প্রদায়িক হিন্দুদের অত্যাচারে ভারতের মুসলমানদের আরো করুন অবস্থা, তাই না? কিন্তু পরিসংখ্যান ঝামেলা লাগাচ্ছে!

১৯৫১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ৯.৯৩ ভাগ।
১৯৬১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১০.৭০ ভাগ।
১৯৭১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১১.২১ ভাগ।
১৯৮১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১১.৩৫ ভাগ।
১৯৯১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১২.১২ ভাগ।
২০০১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১৩.৪৩ ভাগ।
২০১১ সালে ভারতে মুসলিম জনসংখ্যা ছিল শতকরা ১৪.৬০ ভাগ।

অর্থাৎ ভারতে মুসলমানের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, বৃদ্ধি পাচ্ছে। কীভাবে সম্ভব? ভারত সম্পর্কে সব সময়ই শুনে এসেছি, ভারত একটি অত্যন্ত উগ্র হিন্দুদের দেশ। সাংবিধানিকভাবে ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হলেও সেখানে শিবসেনা বজরঙবলী বিজেপি এরা মুসলমানদের ওপর অনেক অত্যাচার চালায়, মসজিদ ভেঙে দেয়। অন্যদিকে বাঙলাদেশ এবং পাকিস্তানের মুসলমানগণ অত্যন্ত ধর্মপ্রাণ এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনার, সেখানে হিন্দু মুসলমান সুখে শান্তিতে মিলে মিশে বসবাস করে। অথচ বাঙলাদেশ আর পাকিস্তানে হিন্দুর সংখ্যা কমছে, আর ভারতে মুসলমানের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে কীভাবে? সেই মুসলমানরা আবার প্রেসিডেন্টও হচ্ছে, সিনেমায় সুপারস্টারও হচ্ছে!

ভারতের সব চাইতে জনপ্রিয় ইসলাম প্রচারক বর্তমানে সম্ভবত জাকির নায়েক। সে একটি হিন্দু অধ্যুষিত দেশে বসবাস করে, সংখ্যাগুরু হিন্দুদের দেশে জন্ম নিয়ে তার প্রায় প্রতিটা বক্তব্যে হিন্দু ধর্মের সমালোচনা করে, তার দোষত্রুটি তুলে ধরে। হিন্দু ধর্মের অসংখ্য বিষয়কে মিথ্যা এবং বিকৃত বলেও প্রচার করে। ভারতে বসেই বিশাল জনসভা করে মূর্তি পূজা নিয়ে রীতিমত কটাক্ষ এবং অবমাননাকর বক্তব্যও দেয়। সেই সাথে ইসলামকে শ্রেষ্ঠ ধর্ম ঘোষণা করে, এবং হিন্দুদের মুসলমান হয়ে যেতে উপদেশও দেয়। সে প্রায়শই বলে থাকে, মূর্তি পূজা খুবই নিন্দনীয় ব্যাপার। হিন্দুদের মূর্তি পূজা বন্ধ করা উচিত। ভারতেও কিন্তু ব্লাসফেমী আইন আছে, ইন্ডিয়ান পেনাল কোড সেকশন ২৯৫(এ) অনুসারে জাকির নায়েকের অসংখ্যবার শাস্তি হতে পারে, কিন্তু তা হয় না! সে সেখানে নির্বিঘ্নে ইসলাম প্রচার এবং হিন্দু ধর্মের ভুল ধরতে পারে!

ধরা যাক, বাঙলাদেশ বা পাকিস্তানে যদি ঠিক একই কাজ কোন হিন্দু ধর্মাবলম্বী করতো, তাহলে কেমন হতো? যেমন কোন হিন্দু ধর্ম প্রচারক যদি বলে যে, ইসলাম ধর্ম হচ্ছে বিকৃত এবং মিথ্যা ধর্ম, হিন্দু ধর্মই একমাত্র সত্য ধর্ম? অথবা যদি বলে, মুসলমানদের কাবায় গিয়ে হজ্ব করা বাদ দিয়ে মূর্তি পূজা শুরু করা উচিত, কারণ কাবায় গিয়ে হজ্ব করা আসলে এক ধরণের মূর্তি পূজাই, তখন এই পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে? কল্পনা করা যায়? কিছুদিন আগে লতিফ সিদ্দিকির হজ্ব বিষয়ক সাধারণ একটি মন্তব্য যেই প্রতিক্রিয়া হলো, এই কথাটি কোন হিন্দু বললে কতগুলো হিন্দু বাড়িতে আগুন দেয়া হতো আর কত জন নারীকে ধর্ষিত হতে হতো, তার কোন ইয়ত্তা আছে?

এ তো গেল ভারত বাঙলাদেশ আর পাকিস্তানের কথা। মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশগুলোর কী অবস্থা? সৌদি আরবে কিংবা ইরানের মত মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কী অবস্থা? তারা কী নিজ নিজ ধর্ম পালনের অধিকার সংরক্ষণ করে? তারা কী নিজ নিজ উপাসনালয় তৈরি করতে পারে? সেখানে গিয়ে উপাসনা করতে পারে? উত্তর হচ্ছে, ইরানে প্রকাশ্যে অন্য ধর্ম পালনে অতি সামান্য কিছু অধিকার থাকলেও সৌদিতে একেবারেই তা আইনগতভাবেই নিষিদ্ধ! কোন অমুসলিম কখনো আইনগতভাবেই রাষ্ট্রপ্রধান হতে পারবে না। একজন মুসলিম এবং একজন অমুসলিমের নাগরিক স্ট্যাটাসই ভিন্ন। তাদের জন্য আইন ভিন্ন, তাদের অধিকার মোটেও সমান নয়।

অপরদিকে ইউরোপের খ্রিষ্টান সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে মুসলমানদের কী অবস্থা? সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, বহু দেশ যুদ্ধ বিধ্বস্ত মুসলিম দেশগুলো থেকে লক্ষ লক্ষ শরণার্থীকে ইউরোপে আশ্রয় দিচ্ছে। পুরো ইউরোপে বর্তমানে লক্ষ লক্ষ মসজিদ, সেখানে মুসলমানগণ মোটামুটি নির্বিঘ্নেই নিজ ধর্ম পালনের অধিকার পায়। সে সব সভ্য দেশে ধর্ম বর্ণ সকলের অধিকার সাংবিধানিক ভাবেই সমান। মাঝে মাঝে কিছু উগ্র ধর্মবাদী গোষ্ঠী তাদের আক্রমণ করে বটে, তবে ইউরোপের আইন বিচার ব্যবস্থা ও সরকারগুলো সেসব উগ্র খ্রিষ্টানদের ব্যাপারে কঠোরহস্ত। এই সেদিনও জার্মান সরকার দশ হাজার সিরিয়ান মুসলমানকে জার্মানিতে আশ্রয় দেয়ার ঘোষণা দিলেন। উল্লেখ্য, জার্মানিতে বর্তমান ক্ষমতাসীন পার্টি হচ্ছে খ্রিস্টান ডেমোক্রেটিক পার্টি। খ্রিষ্টান অধ্যুষিত একটি দেশের ধর্মবাদী খ্রিষ্টান ডেমোক্রেটিক পার্টি আশ্রয় দিচ্ছে মুসলমানদের!

সাংবিধানিকভাবে ধর্মনিরপেক্ষ ভারতে বর্তমানে উগ্র ও নিকৃষ্ট হিন্দুত্ববাদী সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দল বিজেপি ক্ষমতাসীন। কিছুদিন আগে এক মহিলা নেত্রী বলেছিল, ভারতে যারা 'রামজাদে' না তারা 'হারামজাদে'! এই নিয়ে ভারত জুড়ে তোলপাড়। প্রবল সমালোচনা হচ্ছে ধর্মবাদী রাজনৈতিক দলগুলোর। অন্যদিকে জামাত ইসলামী বা হেফাজতে ইসলামী '৯০ ভাগ মুসলমানের বাঙলাদেশে' কোনদিন ক্ষমতায় আসলে এদেশের হিন্দুদের কী অবস্থা হবে, ভাবা যায়? ২০০১ সালে বিএনপি জামাতের তাণ্ডবের কথা মনে আছে? এমনকি সেক্যুলার দলের দাবীদার আওয়ামী লীগের সময়ই এদেশে হিন্দুদের এত করুণ অবস্থা কীভাবে? সেক্যুলার ইসলামিস্ট আওয়ামী লীগের সময়ই এই অবস্থা, তখন ডানপন্থী ধর্মবাদী ইসলামপন্থীদের বেলায় কী হবে?

বাঙলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ, ভারতের হিন্দুদের চাইতে বাঙলাদেশের মুসলমানরা অনেক উদার, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে এদেশে হিন্দু মুসলমান বসবাস করে, এই কথাগুলো এখন বড় বেশি নির্মম রসিকতা বলেই মনে হয়।
কালেকটেড: (Asif Mohiuddin)
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আইনের ফাঁকফোকর-০৩

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২

যেকোনো চাকরির নিয়োগের পরীক্ষা চলছে। সেটা পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সংস্থা, বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক বা উপজেলা পর্যায়ের কোনো কার্যালয়ে হতে পারে। এই নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হতে পারে। একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×