কিন্তু 91-95 সালে তৎকালীন বি এন পি বিরোধী আন্দোলনে জামায়াত আওয়ামীলীগের সাথে যখন আন্দোলন করল তখন তাদের মুখে রাজাকার শব্দটি এশবারও শুনা যায়নি। কিন্তু যেই নির্বাচনি বৈতরণী পারহয়ে হেয়ে গেল তখনই শুরু হল রাজাকার শব্দটির ব্যবহার।
জামায়াতসহ ইসলামীদল গুলিকে আওয়ামীলীগ রাজাকার বলে এখনও গালি দিচ্ছে। কিন্তু ইসলামী শাসন তন্ত্রের সাথে জোট বাধতে তাদের কোন সমস্যা হচ্ছে না। ওরা এখন মুক্তি যোদ্ধা হয়ে গেছে। শাসনতন্ত্র আন্দোলন আওয়ামীলীগকে বলল আপনাদের ধর্মনিরপে মতবাদ বাদাদিতে হবে। আওয়ামীলীগ তার নতুন ব্যাখ্যায় বলল ধর্মনিরপেতা মানে হচ্ছে সকল ধর্মের সমান অধিকার। আওয়ামীলীগের এই বক্তব্যে শাসনতন্ত্রের ঐ অংশ বেজায় খুশি।
এখন রাজাকার ও মুক্তিযোদ্ধারা এক সাথে লড়েযাচ্ছে তাদেও ভাষায় রাজাকার দুর্ণীতিবাজদের বিরুদ্ধে। সত্যই সেলুকাস কি বিচিত্র এই দেশ। তাই বলছিলাম আপনি যদি ইসলাম পন্থী হওয়ার জন্য রাজাকার নামে বিব্রত বোধ করেন তাহলে আজই নাম সর্বশ্য একটি দল গঠন করে শেখ হাসিনার হাতে বায়াত গ্রহন করে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যান। ( মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট আওয়ামীলীগ দেয় কিনা তাই)। তাহলে আপনি একই সাথে দুটি কাজ করতে পারবেন 1) ইসলাম নিয়ে চলতে পারবেন 2) নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা বলে পরিচয় দিতে পাবেন।
হা হা হা হা হা হো হো হো হো হো হি হি হি হি হি
আসুন আমরা সকলে স্লোগান ধরি " রাজাকার মুক্তিযোদ্ধা ভাই ভাই; জামায়াত বি এনপির রেহাই নাই"
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



