somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যত দোষ নন্দঘোষ!!!

২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বি এন পি- র পর একজন নোবেল বিজয়ীও পদ্মা সেতুর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন!নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. ইউনূসের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে।পদ্মা সেতু যাতে না হয়, তার জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তদবির করছেন।ওই নোবেল বিজয়ীর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েশ রয়েছে!প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তা প্রকাশ করে বলেন, তার সরকারের সময়ই পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হবে।সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এই সময়ের আলোচিত ও বিতর্কিত এমপি গোলাম মাওলা রনিকে তিরস্কার করেন। তিনি বলেন, ও (রনি) মীরজাফর, ও শাস্তি পাবে।
সংসদ নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে টানা তিন ঘণ্টার বৈঠকে সরকারদলীয় এমপিরা দলের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী, যোগাযোগমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করেন।
সিনিয়র সংসদ সদস্য তোফায়েল রনির সমালোচনা করেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, রনির শ্বশুরগোষ্ঠী বিএনপি করে। ও চিন্তা করছে পরে বিএনপিতে যোগ দেবে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে শ্বশুররা তাকে শেল্টার দেবে। শেখ হাসিনা এ সময় আরও বলেন, এরা তো মীরজাফর। এদের বিচার হবে। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি বলেন, ওকে রাস্তা থেকে ধরে এনে এমপি বানিয়েছি। ওর মনে রাখা উচিত, সে একটি দলের নমিনেশন পেয়ে এমপি হয়েছে। দলের বিরুদ্ধে কথা বলার সময় চিন্তা-ভাবনা করা উচিত। অবশ্য ওর কী যায়-আসে। ও ব্যবসা করে পার্থের (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ) সঙ্গে। নিজের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, পার্থের খালা প্রধানমন্ত্রী। এই কথাগুলো বলে বৈঠকে উপস্থিত শেখ হেলাল উদ্দিনের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পার্থের শ্বশুর বড় নেতা। প্রধানমন্ত্রী সাবের হোসেনের নাম উল্লেখ করে বলেন, সেই চীন সফরে তো সাবের হোসেন চৌধুরীও ছিল। কই আমি তাকে তো মন্ত্রী বানাইনি।
মূল ঘটনাটা আসলে কী ছিল?
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আই’তে গত সোমবার রাতে প্রচারিত টকশো ‘তৃতীয় মাত্রা’য় পটুয়াখালীর সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি দাবি করেন, একটি দৌড় প্রতিযোগিতায় জিতে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি অফিসের দায়িত্ব পেয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন।আর তাই সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও উত্তেজিত হয়ে বলেন, ওটা (রনি) একটা স্টুপিড। সব সময় সে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে।
পদ্মা সেতুর দুর্নীতি প্রসঙ্গে আলোচনাকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যোগাযোগমন্ত্রীর পক্ষ নিয়ে বক্তব্য রাখেন। এ সময় তিনি জানান, বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির বিষয়ে যে দুটি ডকুমেন্ট দিয়েছে তা বিএনপির আমলের। বিএনপির যোগাযোগমন্ত্রীর দুর্নীতির ডকুমেন্ট তারা দিয়েছে। আমাদের কোনো মন্ত্রীর নামে বিশ্বব্যাংকে দুর্নীতির অভিযোগ নেই। যেখানে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজের জন্য কোনো তহবিলই হয়নি, সেখানে দুর্নীতি হয় কী করে। তিনি বলেন, ধারণার ওপর কথা বললে তো হবে না। আমি বিশ্বব্যাংককে চিঠি দিয়েছি কোথায় কী দুর্নীতি হয়েছে তার তথ্য-প্রমাণ চেয়েছি।
ঘটনা দেখে ও শুনে যা মনে হচ্ছে সরকারের সমালোচনা করলেই বিরোধী দল,সে যেই হোক।
“যা কিছু হারায় গিন্নি বলেন কেষ্টা বেটাই চোর”

বি এন পি- র পর একজন নোবেল বিজয়ীও পদ্মা সেতুর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন!নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. ইউনূসের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে।পদ্মা সেতু যাতে না হয়, তার জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তদবির করছেন।ওই নোবেল বিজয়ীর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েশ রয়েছে!প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তা প্রকাশ করে বলেন, তার সরকারের সময়ই পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হবে।সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এই সময়ের আলোচিত ও বিতর্কিত এমপি গোলাম মাওলা রনিকে তিরস্কার করেন। তিনি বলেন, ও (রনি) মীরজাফর, ও শাস্তি পাবে।
সংসদ নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে টানা তিন ঘণ্টার বৈঠকে সরকারদলীয় এমপিরা দলের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী, যোগাযোগমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করেন।
সিনিয়র সংসদ সদস্য তোফায়েল রনির সমালোচনা করেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, রনির শ্বশুরগোষ্ঠী বিএনপি করে। ও চিন্তা করছে পরে বিএনপিতে যোগ দেবে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে শ্বশুররা তাকে শেল্টার দেবে। শেখ হাসিনা এ সময় আরও বলেন, এরা তো মীরজাফর। এদের বিচার হবে। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি বলেন, ওকে রাস্তা থেকে ধরে এনে এমপি বানিয়েছি। ওর মনে রাখা উচিত, সে একটি দলের নমিনেশন পেয়ে এমপি হয়েছে। দলের বিরুদ্ধে কথা বলার সময় চিন্তা-ভাবনা করা উচিত। অবশ্য ওর কী যায়-আসে। ও ব্যবসা করে পার্থের (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ) সঙ্গে। নিজের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, পার্থের খালা প্রধানমন্ত্রী। এই কথাগুলো বলে বৈঠকে উপস্থিত শেখ হেলাল উদ্দিনের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পার্থের শ্বশুর বড় নেতা। প্রধানমন্ত্রী সাবের হোসেনের নাম উল্লেখ করে বলেন, সেই চীন সফরে তো সাবের হোসেন চৌধুরীও ছিল। কই আমি তাকে তো মন্ত্রী বানাইনি।
মূল ঘটনাটা আসলে কী ছিল?
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আই’তে গত সোমবার রাতে প্রচারিত টকশো ‘তৃতীয় মাত্রা’য় পটুয়াখালীর সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি দাবি করেন, একটি দৌড় প্রতিযোগিতায় জিতে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি অফিসের দায়িত্ব পেয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন।আর তাই সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও উত্তেজিত হয়ে বলেন, ওটা (রনি) একটা স্টুপিড। সব সময় সে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে।
পদ্মা সেতুর দুর্নীতি প্রসঙ্গে আলোচনাকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যোগাযোগমন্ত্রীর পক্ষ নিয়ে বক্তব্য রাখেন। এ সময় তিনি জানান, বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির বিষয়ে যে দুটি ডকুমেন্ট দিয়েছে তা বিএনপির আমলের। বিএনপির যোগাযোগমন্ত্রীর দুর্নীতির ডকুমেন্ট তারা দিয়েছে। আমাদের কোনো মন্ত্রীর নামে বিশ্বব্যাংকে দুর্নীতির অভিযোগ নেই। যেখানে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজের জন্য কোনো তহবিলই হয়নি, সেখানে দুর্নীতি হয় কী করে। তিনি বলেন, ধারণার ওপর কথা বললে তো হবে না। আমি বিশ্বব্যাংককে চিঠি দিয়েছি কোথায় কী দুর্নীতি হয়েছে তার তথ্য-প্রমাণ চেয়েছি।
ঘটনা দেখে ও শুনে যা মনে হচ্ছে সরকারের সমালোচনা করলেই বিরোধী দল,সে যেই হোক।
“যা কিছু হারায় গিন্নি বলেন কেষ্টা বেটাই চোর”
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে গুলি করলো কে?

লিখেছেন নতুন নকিব, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৬

হাদিকে গুলি করলো কে?

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জীবনের চেয়ে তরকারিতে আলুর সংখ্যা গণনা বেশি জরুরি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭


বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশবাসী একটা নতুন শব্দ শিখেছে: রুট ভেজিটেবল ডিপ্লোম্যাসি। জুলাই আন্দোলনের পর যখন সবাই ভাবছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×