বি এন পি- র পর একজন নোবেল বিজয়ীও পদ্মা সেতুর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন!নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. ইউনূসের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে।পদ্মা সেতু যাতে না হয়, তার জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তদবির করছেন।ওই নোবেল বিজয়ীর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েশ রয়েছে!প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তা প্রকাশ করে বলেন, তার সরকারের সময়ই পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হবে।সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এই সময়ের আলোচিত ও বিতর্কিত এমপি গোলাম মাওলা রনিকে তিরস্কার করেন। তিনি বলেন, ও (রনি) মীরজাফর, ও শাস্তি পাবে।
সংসদ নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে টানা তিন ঘণ্টার বৈঠকে সরকারদলীয় এমপিরা দলের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী, যোগাযোগমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করেন।
সিনিয়র সংসদ সদস্য তোফায়েল রনির সমালোচনা করেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, রনির শ্বশুরগোষ্ঠী বিএনপি করে। ও চিন্তা করছে পরে বিএনপিতে যোগ দেবে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে শ্বশুররা তাকে শেল্টার দেবে। শেখ হাসিনা এ সময় আরও বলেন, এরা তো মীরজাফর। এদের বিচার হবে। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি বলেন, ওকে রাস্তা থেকে ধরে এনে এমপি বানিয়েছি। ওর মনে রাখা উচিত, সে একটি দলের নমিনেশন পেয়ে এমপি হয়েছে। দলের বিরুদ্ধে কথা বলার সময় চিন্তা-ভাবনা করা উচিত। অবশ্য ওর কী যায়-আসে। ও ব্যবসা করে পার্থের (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ) সঙ্গে। নিজের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, পার্থের খালা প্রধানমন্ত্রী। এই কথাগুলো বলে বৈঠকে উপস্থিত শেখ হেলাল উদ্দিনের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পার্থের শ্বশুর বড় নেতা। প্রধানমন্ত্রী সাবের হোসেনের নাম উল্লেখ করে বলেন, সেই চীন সফরে তো সাবের হোসেন চৌধুরীও ছিল। কই আমি তাকে তো মন্ত্রী বানাইনি।
মূল ঘটনাটা আসলে কী ছিল?
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আই’তে গত সোমবার রাতে প্রচারিত টকশো ‘তৃতীয় মাত্রা’য় পটুয়াখালীর সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি দাবি করেন, একটি দৌড় প্রতিযোগিতায় জিতে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি অফিসের দায়িত্ব পেয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন।আর তাই সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও উত্তেজিত হয়ে বলেন, ওটা (রনি) একটা স্টুপিড। সব সময় সে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে।
পদ্মা সেতুর দুর্নীতি প্রসঙ্গে আলোচনাকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যোগাযোগমন্ত্রীর পক্ষ নিয়ে বক্তব্য রাখেন। এ সময় তিনি জানান, বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির বিষয়ে যে দুটি ডকুমেন্ট দিয়েছে তা বিএনপির আমলের। বিএনপির যোগাযোগমন্ত্রীর দুর্নীতির ডকুমেন্ট তারা দিয়েছে। আমাদের কোনো মন্ত্রীর নামে বিশ্বব্যাংকে দুর্নীতির অভিযোগ নেই। যেখানে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজের জন্য কোনো তহবিলই হয়নি, সেখানে দুর্নীতি হয় কী করে। তিনি বলেন, ধারণার ওপর কথা বললে তো হবে না। আমি বিশ্বব্যাংককে চিঠি দিয়েছি কোথায় কী দুর্নীতি হয়েছে তার তথ্য-প্রমাণ চেয়েছি।
ঘটনা দেখে ও শুনে যা মনে হচ্ছে সরকারের সমালোচনা করলেই বিরোধী দল,সে যেই হোক।
“যা কিছু হারায় গিন্নি বলেন কেষ্টা বেটাই চোর”
বি এন পি- র পর একজন নোবেল বিজয়ীও পদ্মা সেতুর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন!নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. ইউনূসের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে।পদ্মা সেতু যাতে না হয়, তার জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তদবির করছেন।ওই নোবেল বিজয়ীর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েশ রয়েছে!প্রধানমন্ত্রী দৃঢ়তা প্রকাশ করে বলেন, তার সরকারের সময়ই পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ শুরু হবে।সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এই সময়ের আলোচিত ও বিতর্কিত এমপি গোলাম মাওলা রনিকে তিরস্কার করেন। তিনি বলেন, ও (রনি) মীরজাফর, ও শাস্তি পাবে।
সংসদ নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে টানা তিন ঘণ্টার বৈঠকে সরকারদলীয় এমপিরা দলের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী, যোগাযোগমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করেন।
সিনিয়র সংসদ সদস্য তোফায়েল রনির সমালোচনা করেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, রনির শ্বশুরগোষ্ঠী বিএনপি করে। ও চিন্তা করছে পরে বিএনপিতে যোগ দেবে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে শ্বশুররা তাকে শেল্টার দেবে। শেখ হাসিনা এ সময় আরও বলেন, এরা তো মীরজাফর। এদের বিচার হবে। ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি বলেন, ওকে রাস্তা থেকে ধরে এনে এমপি বানিয়েছি। ওর মনে রাখা উচিত, সে একটি দলের নমিনেশন পেয়ে এমপি হয়েছে। দলের বিরুদ্ধে কথা বলার সময় চিন্তা-ভাবনা করা উচিত। অবশ্য ওর কী যায়-আসে। ও ব্যবসা করে পার্থের (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ) সঙ্গে। নিজের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, পার্থের খালা প্রধানমন্ত্রী। এই কথাগুলো বলে বৈঠকে উপস্থিত শেখ হেলাল উদ্দিনের দিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পার্থের শ্বশুর বড় নেতা। প্রধানমন্ত্রী সাবের হোসেনের নাম উল্লেখ করে বলেন, সেই চীন সফরে তো সাবের হোসেন চৌধুরীও ছিল। কই আমি তাকে তো মন্ত্রী বানাইনি।
মূল ঘটনাটা আসলে কী ছিল?
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আই’তে গত সোমবার রাতে প্রচারিত টকশো ‘তৃতীয় মাত্রা’য় পটুয়াখালীর সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি দাবি করেন, একটি দৌড় প্রতিযোগিতায় জিতে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি অফিসের দায়িত্ব পেয়েছেন সৈয়দ আবুল হোসেন।আর তাই সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও উত্তেজিত হয়ে বলেন, ওটা (রনি) একটা স্টুপিড। সব সময় সে সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে।
পদ্মা সেতুর দুর্নীতি প্রসঙ্গে আলোচনাকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যোগাযোগমন্ত্রীর পক্ষ নিয়ে বক্তব্য রাখেন। এ সময় তিনি জানান, বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির বিষয়ে যে দুটি ডকুমেন্ট দিয়েছে তা বিএনপির আমলের। বিএনপির যোগাযোগমন্ত্রীর দুর্নীতির ডকুমেন্ট তারা দিয়েছে। আমাদের কোনো মন্ত্রীর নামে বিশ্বব্যাংকে দুর্নীতির অভিযোগ নেই। যেখানে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজের জন্য কোনো তহবিলই হয়নি, সেখানে দুর্নীতি হয় কী করে। তিনি বলেন, ধারণার ওপর কথা বললে তো হবে না। আমি বিশ্বব্যাংককে চিঠি দিয়েছি কোথায় কী দুর্নীতি হয়েছে তার তথ্য-প্রমাণ চেয়েছি।
ঘটনা দেখে ও শুনে যা মনে হচ্ছে সরকারের সমালোচনা করলেই বিরোধী দল,সে যেই হোক।
“যা কিছু হারায় গিন্নি বলেন কেষ্টা বেটাই চোর”

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




