somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"ও"....(সত্য ঘটনা অবলম্বনে একটি ছোট গল্প)

১৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১১:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


লেখার উদ্দেশ্য নিয়ে বসলাম ঠিকই কিন্তু, কি লিখবো ভেবে পাচ্ছিলাম না। বন্ধু-বিষয়ে কিছু লিখতে ইচ্ছা করছিলো। আমি অবশ্য বরাবরই গম্ভীর স্বভাবের মানুষ ছিলাম। বন্ধু-বান্ধব তেমন একটা নেই। কিভাবে লিখবো ‘বন্ধু’ নিয়ে? যাই হোক, অনেক ভেবে-চিন্তে শুরু করলাম খুব সাধারন একটা ঘটনা-

আজ থেকে প্রায় ৮ বছর আগের কথা। তখন ক্লাস ফাইভ-এ পড়ি। এটা আগেই বলেছি যে, ছোটবেলা থেকেই আমি গম্ভীর স্বভাবের ছিলাম। সবার সাথে তেমন একটা কথা বলতাম না। স্কুলেও কারো সাথে মিশতাম না। নিজের মত থাকতাম। স্কুল যেতাম, স্কুল থেকে বাসায় এসে সারাদিন চুপচাপ ঘরে বসে থাকতাম। খেলাধুলাও করতাম না। আব্বু-আম্মু এজন্য আমার উপর অনেক রাগ করতেন। আম্মুর ধারনা, এভাবে আর কিছুদিন থাকলে আমি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পরবো। আমারও তাই মনে হচ্ছিলো। মোট কথা, বন্ধুহীন, সঙ্গীহীন খুব খারাপ একটা সময় কাটছিল আমার।

এমন সময় একদিন ‘শাহজাহান’ নামে আমার এক দূর সম্পর্কের চাচার সাথে ‘ও’ এলো। চাচার নামটা আমি দ্রুত উচ্ছারন করতে যেয়ে ‘সাজাহান’ বানিয়ে ফেলতাম। আমার কাছে তিনি এখনো ‘সাজাহান’-ই রয়ে গেছেন। যাই হোক, ‘ও’ ছিল অনাথ। বাবা-মা নেই। আমার চেয়ে বয়সে অনেক ছোট। আব্বু ওর জন্য ছাদে খুব সুন্দর একটা ঘর ঠিক করে রেখেছিলেন। সারাদিন ওখানেই থাকতো। শুধু খাবার সময় হলে নিচে নেমে আসতো। বাসার সবাই ‘ও’কে খুব পছন্দ করতো। আর ও আসার পর থেকেই শুরু হলো আমার পরিবর্তন।

বিকেল হলেই ছাদে যেয়ে ‘ও’র সাথে সময় কাটাতাম। খেলাধুলা করতাম। যেদিন স্কুল বন্ধ থাকতো সেদিন সারাটা দিনই ‘ও’র সাথে থাকতাম। বুড়িগঙ্গার পারে নতুন রাস্তাটায় দুজন একসাথে দৌড়তাম। আমার সাথেই ‘ও’র ঘনিষ্টতা ছিলো সবচেয়ে বেশি। বাসার অন্য কার সাথে ‘ও’ তেমন একটা মিশতো না। কাছেও যেত না। একবার ‘ও’র কি যেনো একটা রোগ হলো। সারাদিন শরীর চুলকাত। আমি ভাবলাম বুঝি ‘এলার্জি’।
কিন্তু না। সম্ভবত,অন্য কোন রোগ। নিজেই নিয়ে গেলাম ডাক্তারের কাছে। ডাক্তার কি যেন একটা ওষুধ দিয়ে বললো পানিতে মিশিয়ে গোসল করালে সেরে যাবে। আমি তা-ই করলাম। কয়েকদিনের মধ্যে রোগ সেরে গেলো।
‘ও’ আমার সব কথাই শুনতো। যখন যেটা বলতাম। মুরুব্বিদেরকে ‘ও’ খুব সম্মান করতো। এই গুনটা আমি ‘ও’র খুব ভালো করেই লক্ষ করেছিলাম। একবার একটা ঘটনা ঘটেছিলো তাতে প্রচণ্ড ভয় পেয়েছিলাম।

আমরা পুরান ঢাকার অধিবাসী। পুরান ঢাকায় যাদের বাড়ী আছে তারা খুব ভালো করেই জানেন এখানে বানরের প্রচণ্ড উৎপাত। আগে এর জন্য ছাঁদে উঠতেই ভয় পেতাম। তবে ‘ও’ আসার পর থেকে ভয়টা অনেক কমে গিয়েছিলো। বানর আসলে দুজন একসাথে তারা করতাম। একদিন, কি কাজে যেন আমি বাইরে গিয়েছিলাম। বাসায় ঢুকেই শুনি ছাদে অনেকগুলো কাক একসাথে কা-কা করছে। লক্ষন সুবিধার মনে হোল না। দৌরে ছাদে গেলাম। গিয়ে দেখি প্রায় ১০/১২ টা বানর ‘ও’-কে ঘিরে বসে আছে। তবে ‘ও’ ভয় পাচ্ছে বলে মনে হলো না। প্রচণ্ড সাহসি ছিলো। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় যেই বানরটা সেটাকে মনে হোল কোন আক্রমন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমি কোন কিছু চিন্তা না করেই একটা লাঠি নিয়ে সোজা দৌরে গেলাম সামনে। আমাকে তেড়ে আসতে দেখেই বানরগুলো সব সরে পড়লো। আর ‘ও’ যেন আমাকে দেখে হাঁফ ছেড়ে বাঁচলো। সেদিন সত্যিই খুব ভয় পেয়েছিলাম। ‘ও’র কিছু হয়ে গেলে সত্যিই খুব কষ্ট পেতাম। কারন ‘ও’ ছিল আমার একমাত্র খেলার সাথি। একমাত্র বন্ধু।


স্কুলের অনেক ছেলেরাই ‘ও’র কারনে আমার সাথে হিংসা করতো। স্বাভাবিক। ওদের কারোরই এরকম কোন বন্ধু ছিল না। আর আমার বন্ধুটাও ছিল হিংসা করার মত। বেশ লম্বা। গায়ের রঙ ঝকঝকে। উজ্জ্বল একজোরা চোখ। সব মিলিয়ে ‘ও’কে খুবই সুন্দর লাগতো। যে কেউই ‘ও’র সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় কিছুক্ষন তাকিয়ে থাকতো।
আমার দাদী একবার কি কারনে যেন বললেন, ‘ও’র আর এখানে থাকার দরকার নেই। অনেক হয়েছে। শাহজাহানকে বলে ‘ও’কে বিদেয় করে দাও।
দাদীর এই আচমকা সিদ্ধান্তের কোন কারন আমি খুঁজে পেলাম না। কিছু জিজ্ঞেস করারও সাহস পেলাম না। পুরো দিনটাই সেদিন না খেয়ে রইলাম। এক গ্লাস পানিও খেলাম না তবে, আব্বু-আম্মুকে সেটা বুঝতে দিলাম না। জানি, দাদীর হুকুমের কোন নড়চড় হবে না।
যেদিন ‘ও’ চলে যাবে, সেদিন দুপুরে ছাদে বসে অনেকক্ষণ ওর সাথে চোখের ভাষায় কথা বললাম। বুঝিয়ে দিলাম, আমি প্রচণ্ড কষ্ট পাচ্ছি, ‘ও’ চলে যাবে বলে। ‘ও’র ও একই অবস্থা। বুঝলাম, আমাকে ছেড়ে যেতে ‘ও’র ও অনেক কষ্ট হচ্ছে। চোখ দিয়ে সমানে পানি পরছে। আমি চুপচাপ বসে থাকা ছাড়া কিছুই করতে পারলাম না।


সন্ধ্যার দিকে এলো ‘সাজাহান’ চাচা। অনেকটা জোড়-জবরদস্তি করেই নিয়ে গেলো ‘ও’কে। আমি চুপচাপ দাড়িয়ে ‘ও’র চলে যাওয়া দেখলাম। কিছুই করতে পারলাম না। এই ঘটনার পর আমি আবার আগের মত হয়ে গেলাম। সারাদিন চুপচাপ নিজের ঘরে বসে রইলাম। একবারের জন্যও বের হলাম না। দুইটা দিন এভাবেই কেটে গেলো।
পরদিন সন্ধ্যায় ঘরে বসে টিভি দেখছি, হঠাৎ শুনলাম নিচে কার যেন শব্দ। পরিচিত লাগলো। দরজা খুলে দৌড়ে নিচে গেলাম। যা ভেবেছিলাম তাই। ‘ও’ ফিরে এসেছে। কিন্তু কিভাবে এলো, বুঝলাম না। তখন এতকিছু চিন্তা না করে দৌড়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরলাম আমার খেলার সাথিটাকে। জানি, ‘ও’ কোন উত্তর দিবেনা বা দিলেও আমি বুঝব না, তারপরও জিজ্ঞেস করলাম- কিভাবে এতদুর থেকে চলে এলি? বাসা খুঁজে পেলি কিভাবে? ‘ও’ কোন উত্তর দিলো না। শুধু আমার সামনে মাথা নিচু করে দাড়িয়ে রইলো। আমিও আর কথা না বাড়িয়ে ‘ও’কে উপরে নিয়ে গেলাম। আব্বু,আম্মু, দাদী সবাই তো ওকে দেখে অবাক! তবে কেউ কিছু বললো না। দাদিও না। হয়ত আমার প্রতি ‘ও’র ভালোবাসার যে গভীর টান, দাদীও সেটা বুঝতে পেরেছিলেন। দাদীই তখন ‘ও’কে খাবার এনে দিলেন। খুব ক্ষুধার্ত ছিলো। সব খাবার একবারেই খেয়ে ফেললো। খাবার পর আমি ‘ও’কে ছাঁদে নিয়ে গেলাম। ‘ও’র ঘরে। বেশ কিছুক্ষন থেকে নিচে নেমে আসলাম।


‘ও’ ফিরে আসার পর আমি আবারও চঞ্চল হয়ে উঠলাম। সারাদিন খেলাধুলায় ব্যাস্ত থাকতাম। মোট কথা, সঙ্গীহীন একঘেয়ে জীবনটা থেকে মুক্তি পেয়েছিলাম। খুব ভালভাবেই দিনগুলি কাটছিলো। দুজন একসাথেই বেড়ে উঠতে লাগলাম।
এভাবে কেটে গেলো পাঁচটা বছর। ওদিকে আমার পড়াশুনার ব্যাস্ততাও বাড়তে লাগলো। এস.এস.সি পরীক্ষা চলে এলো সামনে। দুইবেলা করে স্যার আসতেন। ‘ও’র সাথে সময় কাটাতাম খুবই কম। ‘ও’ হয়ত এই কারনে আমার উপরে কিছুটা মনঃক্ষুণ্ণ হয়ে থাকলো। আমি ব্যাপারটা বুঝলাম। কিছু পরিবর্তনও লক্ষ করলাম ‘ও’র মধ্যে। সামনে গেলে কেমন যেন অন্যরকম আচরন করতো। আগের মতো খেলা-ধুলাও করতে পছন্দ করতো না। দৌড়া-দৌড়িও করতো না। আমি ভাবলাম, অসুস্থ হয়ে পরেছে বোধহয়। পড়াশুনার কারনে অনেকদিন যাবৎ খেলা হয়নি, তাই হয়তো ঝিমিয়ে পড়েছে।

কিন্তু না। তেমন কিছু না। ব্যাপারটা ছিল অন্যরকম। পরে বুঝতে পারলাম, ‘ও’র হয়তো মানসিক কোন সমস্যা হচ্ছে। এক ধরনের বিপর্যয় ঘটতে শুরু করেছে। আব্বু ব্যাপারটা খেয়াল করলেন। আমি খেয়াল করলেও ব্যাপারটা বুঝতে চাইছিলাম না। মনে একধরনের চাপা আতংক অনুভব করছিলাম। আস্তে আস্তে বাসার সবাই ব্যাপারটা টের পেলো। একদিন তো আমাদের কাজের বুয়ার ছোট্ট ছেলেটার সাথে রক্তা-রক্তি কাণ্ড করে বসলো। এভাবে বেশিদিন চললে সমস্যা আরও বড় হবে। আব্বুকে দেখলাম বেশ চিন্তিত। হয়তো কোন সিদ্ধান্ত নিচ্ছিলেন। সেদিনই সিদ্ধান্ত নেয়া হলো।

পরদিন সকালে দুজন লোক এলো বাসায়। বুঝলাম,এরা কারা। ঠিক সেইদিনের মতই জোড়-জবরদস্তি করে ‘ও’কে নিয়ে গেলো লোকগুলো। আমিও ঠিক সেইদিনের মতো দাড়িয়ে থাকা ছাড়া আর কিছুই করতে পারলাম না। কোথায় নিয়ে গেল, জানতেও পারলাম না। সেদিন আমি কোনোভাবেই কান্না চেপে রাখতে পারিনি। আজও সেদিনের কথা মনে পরলে আমার প্রচণ্ড কান্না পায়। বুকে এক ধরনের ব্যাথা অনুভব হয়। যে ব্যাথার কোন উপশম নেই। কোন সংজ্ঞা নেই। সেদিন যে লোকগুলো ওকে নিতে এসেছিলো ওরা ছিল ‘মিউনিসিপ্যাঁলটি’র লোক। বয়সের কারনে আমার বন্ধু ‘টাইগার’ (প্রচণ্ড সাহসের কারনে ওকে আমি এই নামে ডাকতাম –একটা কুকুর) মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছিলো। বুয়ার ছেলেটার পায়ে সেদিন ‘ও’ কামড় দিয়ে রক্ত বের করে ফেলেছিলো। তাই আব্বু খুব দ্রুতই সিদ্ধান্তটা নিয়েছিলেন। বয়স বাড়ার সাথে সাথে নাকি কুকুরদের এই সমস্যাটা দেখা দেয়। তখন ওরা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। পাগলের মতো হয়ে যায়। তখন নাকি ওদেরকে মেরে ফেলা ছাড়া কোন গতি থাকে না। কতটুকু সত্যি,জানি না তবে, ‘ও’ যেদিন চলে গেলো সেদিন রাতে আমার প্রচণ্ড জ্বর এলো। জ্বরের মধ্যে নাকি প্রলাপও বকেছিলাম, আর সেই প্রলাপের মূলে ছিল ‘টাইগার’, আমার ‘বন্ধু’।
সেই জ্বরে আমি অনেকদিন ভুগেছিলাম। এখনো সেই মারাত্মক জ্বরের কথা মনে আছে আমার। যাই হোক, আজ এত বছর পর আমি ‘ও’র কথাগুলো লিখছি, জানি ‘ও’ বেঁচে নেই কিন্তু, কেনও জানি মন মানতে চায় না। মনে হয়, ‘ও’ এখনো বেঁচে আছে। নিজের সবচাইতে ঘনিষ্ট বন্ধু, সর্বপ্রথম খেলার সাথিটাকে ভুলতে অনেক কষ্ট হয়। পারি না। এখনও নদীর পারের রাস্তাটায় হাঁটতে গেলে মনে হয়, ‘ও’ আমার পাশে পাশে হাঁটছে। করুন চোখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। চোখের কোন বেয়ে ঝরে পড়ছে অশ্রু।

এই ছিল ‘ও’র গল্প। ‘টাইগারের’ গল্প। আমি আমার পুরো গল্পটায় একটা ‘কুকুর’-কে ‘ও’ বলে সম্বোধন করেছি। কেনো করেছি,জানি না। শুধু জানি, এই কুকুরটাই ছিলো আমার সবচেয়ে ঘনিষ্ট বন্ধু, আমার প্রথম খেলার সাথি। জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা মুহূর্তে সে এসে দাড়িয়েছিলো আমার পাশে। আমাকে দিয়েছিলো সঙ্গ। যেটার আমার সবচেয়ে বেশি দরকার ছিলো তখন। জানিনা ‘ও’র জায়গায় কোন মানুষ থাকলে কি হতো বা আদৌ তার কোন ভুমিকা থাকতো কিনা। তবে ‘টাইগার’ যে ভুমিকা পালন করেছে সেটা আমার কাছে অদ্বিতীয়। জীবনে কোনদিন ভুলবো না সে ভুমিকা। ভোলা যাবেও না। জানিনা এটা বলা ঠিক হবে কিনা, তবে আমার কাছে মনে হয় কিছু কিছু ক্ষেত্রে ‘পশুরা’ মানুষকেও ছাড়িয়ে যায়। যে জায়গাগুলো হয়তো দখল করার কথা ছিলো কোন মানুষের; সেই জায়গাগুলো কিছু ‘পশু’ দখল করে নেয় খুব সহজেই, জায়গা করে নেয় মনের গহীন কোনে, শুধুমাত্র তাদের কয়েকটা গুনের কারনে। আর এতগুলো গুন নিয়েও কিছু কিছু মানুষ হয়- পশুর চেয়ে নিকৃষ্ট। তাই সম্বোধনের ব্যাপারটা আমার কাছে মূল্যহীন। যাক, ও কথা হয়তো হবে অন্য কোন সময়। আজ আর নয়। মনটা আবারো খারাপ হয়ে গেলো আজকে। আর হয়তো লিখবো না ‘ও’কে নিয়ে। আর এখানেই শেষ হয় ‘ও’র গল্প। আমার বন্ধুর গল্প।
--------------------------------------------------------------------
২৩টি মন্তব্য ২৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারতে পচা রুটি ভাত ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে মসলা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩০

আমরা প্রচুর পরিমানে ভারতীয় রান্নার মশলা কিনি এবং নিত্য রান্নায় যোগ করে খাই । কিন্তু আমাদের জানা নেই কি অখাদ্য কুখাদ্য খাচ্ছি দিন কে দিন । এর কিছু বিবরন নিচে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মন যদি চায়, তবে হাতটি ধরো

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৩

মন যদি চায়, তবে হাতটি ধরো
অজানার পথে আজ হারিয়ে যাব
কতদিন চলে গেছে তুমি আসো নি
হয়ত-বা ভুলে ছিলে, ভালোবাসো নি
কীভাবে এমন করে থাকতে পারো
বলো আমাকে
আমাকে বলো

চলো আজ ফিরে যাই কিশোর বেলায়
আড়িয়াল... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

চাকরি বয়সসীমা ৩৫ বৃদ্ধি কেনো নয়?

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪২



চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধি এটা ছাত্র ছাত্রীদের/ চাকরি প্রার্থীদের অধিকার তবুও দেওয়া হচ্ছে না। সরকার ভোটের সময় ঠিকই এই ছাত্র ছাত্রীদের থেকে ভোটের অধিকার নিয়ে সরকার গঠন করে। ছাত্র ছাত্রীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×