somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোম্পানি কালচার,ডিমের তরকারি এবং মায়ের দোয়া

২১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কোম্পানি বাহাদুর দেশ ছেড়েছে ১৮৫৮ সালে। কিন্তু কোম্পানি কালচারটা আমাদের দেশে আজ ১৬২ বছর পরও রয়ে গেছে। এর মধ্যে ঢুকেছে দেশী শব্দাটা,যেটা কালচারটাকে আচার বানিয়ে ছেড়েছে৷ঢালাওভাবে অবশ্যই বলছি না। শুধু নিজের অভিজ্ঞতাটা বর্ননা করছি।
২০১০ সালে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে ঢাকায় এসেছি, IELTS এবং পাশাপাশি চাকরির সন্ধানে। প্রথম কাজ পেলাম একটা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কন্সাল্টেন্সি ফার্মে। প্রোজেক্ট একটা মডেল টাউন। সারাদিন লাইন ম্যানরা পোল বসায়, তারের লাইন টানে। ড্রয়িং দেখে কাজ তদারকি করেন একজন ঝানু ফোরম্যান। এ বিষয়ে যার ব্যবহারিক জ্ঞান আমার চেয়ে অনেক বেশি। তিনি গম্ভীর প্রকৃতির মানুষ, প্রশ্ন না করলে উত্তর দেন না। আমি ইনাদের এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার। আরেকজন আছেন ম্যানেজার(বড় ভাই)। সকাল বেলা গোডাউন থেকে মালামাল বের করে নেয়া, সেগুলোর নাম জানা, হিসাব রাখা আর সই করা এই ছিলো আমার কাজ। সাথে অবশ্যই থাকতেন সেই ঝানু ফোরম্যান। তাঁর কাছে রোজ ২ ঘন্টা ব্যবহারিক কাজ শেখা। এরপরে দুপুরে নামাজের পর খাবার আসতো। যেহেতু আমি সকালে নাস্তার পয়সাটা বাচাতাম ( এমন না যে বাড়ি থেকে থাকা, খাওয়ার খরচ দিতো না।তার সাথে আলগা বেতন। বেতন গেসলো IELTS কোর্সে আর বাড়ির পাঠানো টাকা যেত যাতায়াত,বাজে একটা মেসের ভাড়া, রাতে হোটেলের খাওয়া যা মুখে তোলার উপায় ছিলো না আর সিগারেট। তাছাড়া ওই সময় বাসা থেকে টাকা নিতে গায়ে লাগতো।) তাই দুপুরে বেশ খিদে লাগতো। খাবার আসতো লেবার মেস থেকে। অত্যন্ত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন, তেল মশলার আধিক্য ছাড়া সুস্বাদু খাবার। এটার জন্য টাকা দেয়া লাগতো না। আরাম করে খেয়ে, প্রোজেক্ট এক চক্কর দিয়ে খালের পাশে একটা ফাঁকা প্লট দেখে সিগারেট খেতে বসতাম।কিন্তু সুখের জীবন বেশি দিন টেকে না।

২০১১ সালে নতুন একটা বড় প্রোজেক্টে চাকরি হল। in the middle of nowhere! ধলেশ্বরী নদীর পাশে। এক্কেবারে শুরু দিকে। অল্প কয়েকজন মানুষ বললেও শ' এর ঘর ছাড়িয়ে যায়। ৮০০ একর জমি। এখানে এসে প্রথম পরিচয় হয় তথাকথিত "দেশী কোম্পানি কালচারের" সাথে। অমুক সাহেব, তমুক স্যার আর বাকিরা মুড়ি মিছরি একদর। সকলের পিছনে এক একজন দেবতার অদৃশ্য অভয় চক্র কার্যকর। কাউকে কিছু বলা যাবেনা। এর জন্য দায়ী ছিল আমার আগে যে সকল সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা ওখানে কাজ করতেন তাঁরা। একজন প্রোজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার বা এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার যদি সাব এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার, ফিল্ড সুপারভাইজার, পিয়নের গলা ধরে ঘুরে বেড়ায় তাহলে মুড়ির কাছে মিছড়ির আর কোন দাম থাকে না। যাইহোক কিছুটা হলেও রিফোর্ম করেছি, ওখানকার ইলেক্ট্রিসিয়ান আমি জয়েন করার পর আমাকে "ভাই" বলতো। একদিনের উচিৎ শিক্ষা তার গালে পড়ার পর থেকে শেষ অব্দি স্যার বলে ডেকে গেছে। এখানে প্রথমে অল্প মানুষের খাওয়ার ব্যাবস্থা ছিল, তাই আনসার ক্যাম্পের পাশে একটা ঘরে যেখানে দুজন সাব এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার থাকতেন, সেখানেই রান্না করতো একজন পিয়ন। বাজারের জন্য তাকে টাকা দেয়া হত। রান্না এখানে একটু অপরিচিত হলেও, মুখে তোলা যেত।জায়গার অভাবে বেশির ভাগ সময় কোন ছায়া দেখে দাঁড়িয়েই খেতে হত। প্রজেক্টে অন্য সকলের থাকার জায়গা ছিলো বিদেশি কন্সাল্টেন্টদের আলিসান এসি কোন্টেইনার অফিসে। কন্সাল্টেন্টরা গাড়ি করে ৫ টায় চলে গেলেই অফিস অগ্রজ লোকালদের দখলে। এমনকি তাদের জুতা জোড়াও! নতুন চাকুরে হওয়াই ঢাকা থেকেই যাতায়াত করতে হত।

ভার্সিটির বন্ধুর কল্যাণে একটা বাসায় এক ঘরে পেয়িং গেস্ট হিসাবে থাকার সুযোগ পেলাম। বন্ধু আমার রাতের রান্নাও করে রাখে যদি অফিস থেকে এসে সময় পায়। আহা! পরিস্কার রুম, এটাচড বাথরুম, নিজের বিছানা, সাথে একটা ছোট বারান্দা আর কি লাগে। প্রতিদিন ১৬+১৬=৩২ কিঃমিঃ করে লোকাল বাসে প্রজেক্ট যাওয়া, রাত ১০ কখনো ১১টায় বাসায় ফেরা, ফিরে গোসল, খাওয়া দাওয়া করে, একটা সিগারেট খেতে খেতে দুই বন্ধু মিলে মোবাইল ফোনে এর ওর সাথে বাঁদরামো করে ১ -২টার দিকে ঘুমিয়ে যেতাম। পরদিন আমাকে আবার সকাল ৬টায় বের হতে হতো ৯টার আগে প্রোজেক্টে ঢোকার জন্য। না হলে বেতন কাটা। সকালে প্রায়ই নাস্তা করা হত না। বন্ধু ঘুমাতো ওর অফিস ১০টা থেকে। ঢাকার ভেতরেই। এই ব্যাপারটা সে কোনভাবে টের পেয়ে ছিল যে আমি নাস্তা না করে সকালে বের হয়ে যাই।তাই সে জোর করে পাউরুটি, জেলি, ডিম, বিস্কিট, চা কিনিয়ে ছিল। দুই দিন ভদ্র ছেলের মত নাস্তা বানিয়ে খেয়ে প্রজেক্টে গিয়ে, চিন্তা করে দেখলাম এর চেয়ে এককাপ চা আর একটা সিগারেট সকাল বেলা ছোট বারান্দাটায় বসে খেয়ে যে আত্মিক শান্তি পাওয়া যায় তা নাস্তা বানিয়ে খেয়ে নষ্ট করা যায়না। ছুটির দিনে বাঁধা ডিনার বিহারি ক্যাম্পের চাপ আর ভেজা ফ্রাই। সুখের জীবন! বেশি দিন স্থায়ী হল না।

বন্ধুটির চাকরিতে আসলো শিফটিং ডিউটি। তার পক্ষে রান্না অসম্ভব প্রায়। বাসার মালিকের সাথে চুক্তি হল, তাকে রান্না আর বাজার বাবদ টাকা দেয়া হবে। সে চাহিদা মত রান্না করে দিবে। এদিকে আমি টের পেলাম প্রজেক্টে আমাকে যদি নিজের ক্ষমতা আর দায়িত্ব পুরোপুরি কুক্ষিগত করতে হয়তো ঢাকা ছেড়ে ওখানেই থাকতে হবে। তাই করতে হল। প্রজেক্টে লোক বাড়লো, আগের দুপুরের খাবার সিস্টেম বন্ধ হয়ে গেল। অফিস থেকে টিনশেডের মেস করা হল। পরিকল্পনা হল অফিস থেকে কিছু সাবসিডি দেয়া হবে আর বাকিটা নিজের পকেট থেকে। মেস চালু হল। ও মা! মেস কোথায় এত নোংগরখানা! বিশেষ কিছু লোকের খাবার পিয়োন আলাদা করে রান্নার পরেই এবং লাঞ্চ টাইমের আগেই তুলে রাখে। লাঞ্চ টাইমে প্রতিযোগিতা করে প্রথম ব্যাচে বসে ফীল্ড সুপারভাইজার, টেকনিশিয়ানরা। ইঞ্জিনিয়াররা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করে। কেউই আসলে ঐ ধস্তাধস্তি জাবরদস্তির মধ্যে যেয়ে খাবার নিতে চায় না। তারপরও কেউ চেষ্টা করে। এখানেও মাথার পেছনের সেই অদৃশ্য চক্র কাজ করে। অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, খড়ির চুলার ধোঁয়া আর জঘন্য রান্না। কোনমতে কিছু দিন নাক, মুখ বন্ধ করে, হাত ঝেড়ে খেয়ে উঠে পড়তাম। এরচেয়ে আনসার ক্যাম্প, সাব-কন্ট্রাক্টরদের মেসের খাওয়া ভালো হত। আর মাস শেষে মিলের হিসাবে তো শুভংকরের ফাঁকি! কয়টা মিল খেলাম না খেলাম তার হিসাব নাই, টাকাটা গুনে দাও বাবা! এদিকে আমাদের সেক্টরের সাব-কন্ট্রাক্টরদের তো এলাহী কারবার। প্রতিদিন এসি গাড়িতে যাওয়া আসা, লাঞ্চের জন্য গাড়িতে করে নিকটস্থ লোকালয়ের পাকা হোটেলে যাওয়া। ব্যাপক খাওয়া-দাওয়া। আহা! আমি যে তাদের অনুরোধে যাইনি তা না। কিন্তু কিছু নতুন জুনিয়র ছেলেপেলে ওদের দলে যোগ হওয়ায় ব্যাপারটা অশালীনতার পর্যায়ে চলে যায় আরকি।

অনেক দিন শুধু ড্রাইকেক বা পাউরুটির সাথে এনার্জি ড্রিংক খেয়ে দুপুরের খাবার সেরেছি। ধলেশ্বরী নদীর পাশে চর, চরের পাশে হাইওয়ে। দুইদিকে কিচ্ছু নাই। হাইওয়ের পাশে, পঁচা একটা জলাশয়ের ওপরে বাঁশ আর কাঠের পাটাতনের মাচা। তার উপর একটা টিনের চাল আর বেড়ার ঝাঁপি দেয়া হোটেল। নাম "মায়ের দোয়া " সকাল ৭টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত খোলা। বাধ্য হয়ে ওদিকে পা বাড়ালাম। ডিমের তরকারি ছাড়া খাবার তেমন কিছু ভালো না। সকালে নাস্তা ডিম ভাজি পরোটা তেলছাড়া, দুপুর এবং রাতে ডিমের তরকারি আর ভাত। মায়েরদোয়ায় এইভাবেই চলে গেল বছর দেড়েক।

এরপরে আমাদের প্রোজেক্ট কমপ্লিট হয়ে ফুল অপারেশনে গেল। চারিদিকে ঝাঁ চকচকে পরিবেশ। গ্লাসে ঘেরা সুন্দর রান্নাঘর, খাবার ক্যান্টিন। কিন্তু শোনা গেল এইগুলো, বিদেশি অপারেটরদের জন্য আর বড় বাবুদের জন্য। এখন একজন অফিস বয় এবং পাতি এডমিন ম্যানেজার কিভাবে বড়বাবুদের কাতারে পড়ে তার হিসেব আর মিলাতে পারিনি।অফিসারদের জন্য আবার সেই এক টিন শেডের নোংগরখানা। এবার শুধু মেসের বাবুর্চি, রান্না এবং বাজারের দায়িত্ব একজন অফিসার নেয়াতে, রান্নার মান ভালো ছিলো। কিন্তু সেই লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা আর ঐ ধস্তাধস্তি জাবরদস্তির কেচ্ছা থেকেই গেল।

দেশে বা চাকরি জীবনে খুব যে বেশি কোম্পানির ভাত খাওয়ার সুযোগ হয়েছে তা বলবো না। তবে, একবার এক সিনিয়োর কলিগের রেফারেন্সে চাকরির জন্য গিয়ে ছিলাম এক সুনাম ধন্য দেশি কোম্পানির HR এর অফিসে। আমার তৎকালীন চাকরি ছিল, বয়লার স্যুট আর সেফটি সুজের। তাই ডিউটি শেষ করে বাইকে করে বাসায় আসতাম ক্যাজুয়াল ড্রেসে, পায়ে চামড়ার স্যান্ডেল। আমি অফিস টাইমের পর ভদ্রলোককে ফোন করে বাইক হাঁকিয়ে চলে গেলাম তার অফিসে, পরিচয় পর্ব শেষে সিভিটা তার হাতে দিতে গেলে তিনি একগাল হেসে বললেন, " এত বড় একটা কোম্পানির HR ম্যানেজারের কাছে আপনি সিভি দিবেন জিন্স আর চটি পরে এসে! সেটাতো হবেনা। আপনি কালকে ড্রেস কোড মেইনটেইন করে আসুন তারপর দেখবো।" পরদিন সকালে গেলাম ড্রেস কোড মেইনটেইন করে। ভদ্রলোক তার অফিসের বাইরে আমাকে টানা বসিয়ে রাখলেন লাঞ্চ পর্যন্ত। তিনি নিজে লাঞ্চে গেলেন, সেরে এসে এমন একটা ভাব করলেন যে আমি এখনো বসে আছি কেন? বললেন, " দোতালায় যান, ওখানে আমার নামে বলবেন অমুক সাহেবের গেস্ট একটা টোকেন দিন। সেই টোকেন নিয়ে লাঞ্চ করে আসুন তারপর দেখছি।"
যথারীতি গেলাম। বিশাল ডাইনিং হল। খাবারের তিনটা লম্বা টেবিল। গেটের কাছে বললাম অমুক সাহেবের গেস্ট। ৩০৳ নিয়ে একটা টোকেন দিলো। আমি থালা নিয়ে একটা টেবিলের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, পেছন থেকে আওয়াজ এল, " ভাই গেস্টদের জন্য ৩ নাম্বার টেবিল! " খেয়াল করে দেখলাম তিন টেবিলে তিন ধরনের খাবার রাখা। অফিসার, স্টাফ এবং গেস্ট। তখন ৩টা বাজে আমি ৯ টা থেকে না খেয়ে বসে আছি। এমনেতেও খাবার তেমন রুচি নাই। অল্প কিছু মুখে দিয়ে, হাত ধুয়ে নিচে নেমে এলাম। ৬টার সময় অমুক সাহেব আমাকে ডেকে পাঠালেন, তারপর শুধু সিভিটা নিয়ে ছেড়ে দিলেন। আর ডাকেননি।

এরপর বিডিজবস ডট কম থেকে বাটা কোম্পানিতে একটা পরীক্ষা দেই। যদিও বেতন ২ হাজার কম ছিল। রিটেনে টিকে গেলে বেলা ১২টায় আবার ডাক পড়ে ভাইভার জন্য। যেতে যেতে লাঞ্চ ব্রেক। প্রার্থী আমি সহ ৪ জন। আমাদের বলা হল ক্যান্টিনে লাঞ্চ করে নিতে, কারণ লাঞ্চের পর ভাইভা হবে। সুন্দর বাগানে ঘেরা ওপেন ক্যান্টিন। খাবার টোকেন সকলের জন্য ১০৳। খাবারের মান ভালো রেস্টুরেন্টের মত। কোন হইচই নাই। যে যার মত খাচ্ছে। আমি একটা স্যান্ডউইচ আর কোক নিলাম। লাঞ্চ শেষে ভাইভায় ডাক পড়লো প্রথমে আমার। প্রথম প্রশ্ন বর্তমান চাকরি কেন ছাড়ছি? সোজা উত্তর দিলাম, বেতন বাড়ায় না তাই। আমরা তো আপনার বর্তমান স্যালারির চেয়ে ২ হাজার কম দিবো,অবশ্য আমাদের আরও ফ্যাসিলিটি আছে।অফিসারদের ট্রান্সপোর্ট, ইয়ারলি ইনক্রিমেন্ট,বোনাস। আমার বোঝা হয়ে গেছে যে এই চাকরি আমার,এখন দেনদরবার চলছে। আমি বললাম বর্তমান স্যালারির চেয়ে ৫ হাজার টাকা বেশি দিলে আমি জয়েন করবো, নচেৎ না। উনারা বললেন দেখেন আমাদের এখানে তো এইসব এভাবে হয় না৷ আমাদের একটা বেতনের স্কেল আছে৷ আপনি চিন্তা করে দেখেন। আমি আর চিন্তা করে দেখিনি। ফিরে এসেছি মায়েরদোয়ার ডিমের তরকারি আর ভাতে।

আজ শুক্রবার, দুপুরের খাবার ছিলো ডিমের তরকারি আর ভাত।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে মার্চ, ২০২০ রাত ২:৪৩
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×