somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

জিয়াউল শিমুল
.. তবুও আমি আঁধার পথিক, আঁধারের অতিথি হয়েছি আজ বিনা নোটিশে। ঘুম নেই চোখে, ক্লান্তি নেই চরণে... জানি না চলছি কোন্ মেঠো পথ ধরে! *facebook.com/shimulzia *facebook.com/ziaulshimul *ziaulshimul.blogspot.com

চন্দ্র ।। পর্ব - ৩০

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এতো দিন অনেক চেষ্টা করেও কালো বাদুর সম্পর্কে কারো কাছেই স্পষ্ট কোন তথ্য পেলো না রুদ্র। এ কয় দিনে ৫০ টার মতো চর ঘুরেছে ও। চরের জিবন যাত্রা সম্পর্কে বাস্তব জ্ঞান অনেকটাই অর্জন করে ফেলেছে। কিন্তু চরের বাস্তব জ্ঞান অর্জন হলেও কালো বাদুরকে ধরার বিষয়ে একটুও এগুতে পারে নি। রুদ্র এবার কৌশল পরিবর্তন করলো। অন্যের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা পরিত্যাগ করে চরের লোকদের মাঝে বিশেষ বৈশিষ্ট্য খোজা শুরু করলো। কালো বাদুরের বৈশিষ্ট্য কি হতে পারে সেটা ভেবে নিয়ে সে ধরনের বৈশিষ্ট্য চরের লোকদের ভিতরে কাদের আছে সেটা পর্যবেক্ষন করতে লাগলো।

রুদ্র ধারনা করে নিলো, কালো বাদুর হতে হলে তাদের ভিতরে কিছু বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে। তাদের বৈশিষ্ট্যগুলো পৃথক ভাবে একটা দুটো করে অনেকের মাঝেই থাকতে পারে কিন্তু সমন্বিত ভাবে শুধু তাদের ভিতরেই থাকবে। মানুষ যা করে তার ভিতরে সেই বৈশিষ্ট্যই ফুটে ওঠে। তাই কালো বাদুরের ভিতরে কালো বাদুরের বৈশিষ্ট্যই থাকবে। এবং এই বৈশিষ্ট্যের সাহায্যেই চরের হাজার হাজার মানুষের ভিতর থেকে কালো বাদুরদের খুজে বেড় করতে হবে। কিন্তু কি সেই বৈশিষ্ট্য?

কালো বাদুরের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নিজেদেরকে আড়াল করে রাখা। রুদ্র ধরে নিলো, তারা সব সময় কালো বাদুর সেজে থাকে না এবং তাদের নির্দিষ্ট কোন আস্তনাও নেই। কারন তারা সব সময় কালো বাদুর সেজে থাকলে এবং তাদের নির্দিষ্ট কোন আস্তানা থাকলে যতোই তারা চতুর হোক না কেন এক দিন ধরা পড়তোই। কিন্তু যুগের পর যুগ যেহেতু তারা লোক চক্ষুর আড়ালে থাকতে পেরেছে তাই তাদের কালো বাদুর ছাড়াও অন্য পরিচয় আছে, যে পরিচয়ে তারা লোক জনের সাথে বসবাস করছে। কিন্তু কি সেই পরিচয়?

এই বিশাল চরাঞ্চলের হাজার হাজার লোকের মাঝ থেকে কালো বাদুরকে ওকে খুজে বেড় করতে হবে। যমুনা নদি চরোৎপাদি নদি। তাই যমুনার কোলে চরের অভাব নেই। ছোট খাটো চরগুলোতে কালো বাদুরের থাকার সম্ভাবনা তেমন একটা নেই। ওরা হয়তো লোক জনের ভিরেই মিশে আছে। তাই ছোট চরগুলো বাদ দিয়ে কালো বাদুরের থাকার সম্ভাবনা থাকতে পারে এমন ত্রিশটা চরকে টার্গেট করলো ও। আর ত্রিশটা চরেও লোক বসতি কম নয়। তাই এবার লোকের সংখ্যা কমাতে হবে। কালো বাদুররা কেমন হতে পারে? যেহেতু তারা ডাকাতি করে সেহেতু তাদেরকে সাহসি হতে হবে। অন্য ডাকাতদের উপরেও তাদের টেক্কা দেয়ার ক্ষমতা আছে তাই তাদেরকে শক্তিশালিও হতে হবে। যুগের পর যুগ ধরে তারা যেহেতু লোক চক্ষুর আড়ালে থাকতে পেরেছে তাই তারা প্রচন্ড কৌশলি হবে। আর প্রচন্ড কৌশলি হতে হলে সেরা বুদ্ধির অধিকারিও তাদের হতে হবে। অন্য কোন সাধারন ডাকাত দলের মতো তারা হতে পারে না। সাধারন ডাকাত দলে এক জন সর্দার থাকে, আর সেই হয় বুদ্ধিমান এবং কৌশলি। বাকিদের তেমন বুদ্ধি কৌশল না থাকলেও চলে, তারা শুধু সর্দারকে অনুসরন করে। কিন্তু কালো বাদুরের সর্দার জাতিয় কিছু থাকলেও বাকিরাও নিশ্চয় বুদ্ধিমান। তা না হলে বাকি সদস্যদের কারো নির্বুদ্ধিতার কারনে এতো দিন তারা ধরা পড়ে যেতো। কিন্তু তা হয় নি বরং পুলিশ সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে অসংখ্য ফাদ পেতেও তাদের কোন তথ্যই সংগ্রহ করতে পারে নি। তাই কালো বাদুরের সবাইকে অবশ্যই বুদ্ধিমান এবং কৌশলি হতে হবে। আর এমনটা হতে হলে তাদেরকে শিক্ষিতোও হতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষিতো না হলেও অন্তত স্বশিক্ষিতো তো হতেই হবে। এটাও ধরে নিতে হবে, নিজেদের ভিতরে তারা দৃশ্যতো কোন যোগাযোগ করে না। কারন বেশি যোগাযোগ রাখলে পরিচয় প্রকাশের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। প্রয়োজনের সময়ে যোগাযোগ করলেও তারা হয়তো বিশেষ কৌশল ব্যাবহার করে। তাদেরকে দেখে বাহ্যিক ভাবে মনে হবে পরস্পরের মাঝে তাদের কোন যোগসুত্রই নেই। দল যতো বড় হয় ততোই দলের জন্য গোপন থাকা কঠিন হয়ে যায়। তাই কালো বাদুরের সদস্য সংখ্যা কম হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এই সদস্য বংশানুক্রমিক ভাবে হতে পারে। কারন অন্য কাউকে দলে টেনে তারা নিজেদের প্রকাশ হওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়াতে পারে না। তাদের প্রচন্ড ধৈর্য্যও থাকতে হবে। ধৈর্য্য না থাকলে তারা ধৈর্য্যহারা হয়ে ভুল কাজ করবে এবং ধরা পড়বে।

তাহলে তাদের প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলো দাড়াচ্ছে- সাহসি, শক্তিশালি, কৌশুলি, প্রচন্ড বুদ্ধিমান এবং শিক্ষিত। আবার যদি তাদের সদস্য বংশানুক্রমিক ধারায় হয় তবে কালো বাদুরের সদস্যদের প্রত্যেকের বংশে পুর্ববর্তি কারো না কারো এ ধরনের সমন্বিত বৈশিষ্ট্য থাকবে, যে পুর্বে কালো বাদুরের সদস্য ছিলো। এই বৈশিষ্ট্যগুলো সবার মাঝে এক সাথে থাকে না। সাধারনত দেখা যায় কারো বুদ্ধি তিক্ষ হলে সে প্রচন্ড শক্তিশালি হয় না। একটা বৈশিষ্ট্য কারো ক্ষেত্রে বেশি হলে তার অন্য বৈশিষ্ট্যে ঘাটতি হয়। কিন্তু কালো বাদুরদের এ বৈশিষ্ট্যগুলো ষোল আনায় পরিপুর্ন থাকতে হবে। কেবল তাহলেই তাদের পক্ষে যুগের পর যুগ লুকিয়ে থাকা সম্ভব। আর এই বৈশিষ্ট্যগুলো কারো ভিতরে সঠিক ভাবে সনাক্ত করতে হলে তাকে কাছাকাছি থেকে দির্ঘ দিন পর্যবেক্ষন করতে হবে। আবার কেউ এই বৈশিষ্ট্যগুলো গোপন করেও চলতে পারে। হয়তো সে উচ্চ শিক্ষিত কিন্তু বাস্তবে কুলির কাজ করছে। কিংবা প্রচন্ড বুদ্ধিমান কিন্তু সবার কাছে বোকা হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করছে। কাজেই বৈশিষ্ট্যকে মাপকাঠি হিসেবে ধরে কালো বাদুরদের খুজে বেড় করতেও প্রচুর কাঠখড় পোড়াতে হবে। কিন্তু উপায় নেই। যেহেতু কালো বাদুরদের পরিচয় কেউ জানে না সেহেতু এ কৌশল ছাড়া অন্য উপায় নেই। তবে রুদ্রের একটা অদ্ভুত ক্ষমতা আছে। কারো কথা বার্তা বা মুখের দিকে তাকিয়েই তার বিষয়ে অনেকটা ধারনা করতে পারে।

যাদের ভিতরে কালো বাদুরের বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বিত সংযোগ একটু হলেও আছে বলে মনে হচ্ছে প্রথমে তাদের লিস্ট তৈরি করা শুরু করেছে রুদ্র। তারপর তাদের কাছাকাছি গিয়ে গভিরভাবে পর্যবেক্ষন করার সিদ্ধান্ত নিলো।

সজল পাগলের খোজ এখনো পাওয়া যায় নি। পাগলকে খুজে বেড় করার জন্য আজমলের টিম নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। প্রধান টিমের টিম লিডার রুদ্রের মামাতো ভাই আরশাদ এক দিন রুদ্রের সাথে দেখা করলো। রুদ্র তাকে বিশেষ একটা দায়িত্ব দিলো। তিন জনের একটা স্পেশাল টিম তৈরি করতে হবে আরশাদকে। এই টিমে যারা থাকবে তাদেরকে হতে হবে প্রচন্ড সাহসি, কঠোর, বুদ্ধিমান, শক্তিশালি এবং অসিম ধৈর্যশালি। এই তিন জনকে আলাদা ভাবে সরাসরি রুদ্র দিকনির্দেশনা দিবে। তাদেরকে প্রচন্ড কষ্টে দিন কাটাতে হবে। প্রয়োজন হলে তারা যেমন খুন করতে পারবে তেমনি শত অত্যাচারেও মুখ খুলবে না। আর দুই জনের একটা টিম তৈরি করতে হবে, যাদেরকে দির্ঘ দিন ঢাকায় থাকতে হবে।

এক দিন বিকেলে একটা চরের গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নেয়ার সময় রুদ্র আবুলকে বললো- আমাকে ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছে তোর।

আবুল অবাক হয়ে বললো- কেন?

- কত দিন আমার সাথে এভাবে চরে চরে ঘুরে বেড়াবি? কালো বাদুর নিশ্চয়ই জানে আমরা তাদেরকে খুজছি। তারা এটাও জানে আমরা তাদেরকে ধরার মতো এখনো কোন সুত্র খুজে পাই নি। কিন্তু যেদিন তাদেরকে ধরার সুত্র আমাদের হাতে আসবে সেদিন তারা আমাদেরকে মেরে ফেলার চেষ্টা করবে। তুই নিজেকে এ বিপদে জড়াস না।

- চন্দ্রকে খুজে না পাওয়া পর্যন্ত আমি ফিরছি না।

- তোর মতো বন্ধু পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। আমার সাথে থেকে তুই যে কষ্ট সইছিস সেটার তুলনা হয় না। তবে তোকে এবার ফিরতে হবে।

- তোর সাথে থেকে আমি যা শিখেছি আর যা দেখেছি সেটার দাম অনেক বেশি রুদ্র। আমার একটুও কষ্ট হচ্ছে না। আমি তোর সাথে থেকে শেষটা দেখতে চাই।

- তুই যে শেষের কথা বলছিস সেটা শেষ হতে কত মাস বা কত বছর লাগবে জানি না। আর এটার শেষ আছে কিনা তাও জানি না। তোকে এভাবে বিপদের মুখে নিয়ে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়।

- বিপদকে আমি ভয় করি না রুদ্র।

- সেটা আমি জানি। তোকে বলার প্রয়োজন নেই তারপরেও বলছি, গুপ্ত গুহার কথাটা কাউকে বলবি না। যদি জানিস আমি মারা গেছি, তারপরেও না।

- এ বিষয়ে তুই নিশ্চিত থাকতে পারিস।

কিছুক্ষন চুপ থাকার পরে রুদ্র আবার বললো- তুই না চাইলেও তোর কাছ থেকে খুব শিঘ্রই আমাকে বিচ্ছিন্ন হতে হবে আবুল। চন্দ্রকে খোজার সার্থেই এটা করতে হবে।

- যদি এমনটা করতেই হয় তাহলে তোর খবর আমি কিভাবে পাবো? চন্দ্রকে উদ্ধারের কাজ কতটা এগুলো সেটাই বা জানবো কিভাবে?

- কিছু দিন পরে তোর সাথে আবার আমি যোগাযোগ করবো। আর যদি বেশি দেরি হয় তাহলে আমাদের বাড়িতে এসে খবর নিতে পারিস।

আবুল একটা দির্ঘশ্বাস ফেলে বললো- এতো দিন তোর সাথে থেকে তোকে অনেক আপন করে নিয়েছি। তোকে ছেড়ে যাওয়ার কথা ভাবতেই পারছি না। তুই বরং একটা কাজ কর, আমাকে বিশেষ কোন দায়িত্ব দে। তোকে সহযোগিতা করার জন্য বাবাও তো আমাকে বাধা দেন নি।

- তুই হোস্টেলে চলে যা। তুই তো জানিস, চন্দ্রের বিষয়ে কোন খবর বা গুজব যেখানেই ছড়াক না কেন সেটা যাতে সাথে সাথেই আমরা জানতে পারি সে জন্য প্রতিটি এলাকায় তিন জন করে বিশ্বস্ত লোক সেট করা হয়েছে। লক্ষিপুরেও এমন তিন জন আছে। তুই তাদের সাথে যোগ দে, আর ভালো করে লেখাপড়া কর।

- ঠিক আছে। তোর যদি সেটাই ইচ্ছে হয় তবে তাই হবে। আমি চেষ্টা করবো। কিন্তু আমার যদি ভালো না লাগে আর তোর যোগাযোগ করতেও যদি খুব বেশি দেরি হয় তাহলে আমি তোদের বাড়ি গিয়ে আরশাদ ভাইয়ের সাথে দেখা করবো। ওনার কোন একটা টিমের সাথে কাজ করবো। তুই এটা আরশাদ ভাইকে বলে দে।

রুদ্র কিছুক্ষন চিন্তা করে বললো- ঠিক আছে।

- আমার সাথে যোগাযোগ করতে তোর কত দিন দেরি হতে পারে?

- সেটা বলতে পারছি না। যদি বেচে থাকি তাহলে এক দিন নিশ্চয়ই যোগাযোগ করবো। আর যদি বেচে না থাকি.......

রুদ্র কথাটা শেষ করলো না। আবুলের বুক ব্যাথায় মোচর দিয়ে উঠলো। প্রানপ্রিয় বন্ধুর অমঙ্গল ও কল্পনাও করতে পারে না। রুদ্রের মুখের দিকে তাকিয়ে বললো- তুই আসলে কি করতে চাচ্ছিস?

- আমি তোদের কাছ থেকে হারিয়ে যাবো। হয়তো কিছু দিনের জন্য, অথবা সারা জিবনের জন্য।

রুদ্রের কথা শুনে চমকে উঠলো আবুল। বললো- কি বলছিস তুই! সারা জিবনের জন্য মানে? আমি তোর কথার কিছুই বুঝতে পারছি না।

- যদি বেচে থাকি তাহলে বুঝিয়ে বলবো। চল্ ফেরা যাক।

রুদ্র উঠে দাড়ালো। আবুলও উঠলো। তারপর ওরা ফিরে চললো বালাসি ঘাটে। ফিরতে ফিরতে ওদের রাত হয়ে যাবে। ইঞ্জিন চালিত একটা শ্যালোর নৌকা ভাড়া করলো ওরা। যমুনার উত্তাল স্রোতে দুলতে দুলতে এগিয়ে চললো নৌকা। নৌকার ছাউনির নিচে চোখ বন্ধ করে গম্ভির হয়ে বসে রইলো রুদ্র। আর আবুল অবাক হয়ে রুদ্রের দিকে তাকিয়ে রইলো। রুদ্র কি করতে যাচ্ছে সেটা ও বুঝতে না পারলেও এটুকু বুঝতে পারছে এবার কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে। এই ছেলেটার বুদ্ধি এতোটাই প্রখর যে সেটার কোন তল পায় না আবুল। চন্দ্রকে কিডন্যাপের পর থেকেই আবুল ওর সাথে আছে। রুদ্র যা দেখেছে বা শুনেছে সেটা আবুলও দেখেছে এবং শুনেছে। কিন্তু আবুল যেখানে কিছুই খুজে পায় না, রুদ্র সেখানেই অনেক কিছু খুজে পায়। রুদ্রকে সত্যিই অদ্ভুত লাগে আবুলের। এতো কম বয়সে এতোটা পরিপক্ক কি করে হয় মানুষ! এবার কি করতে যাচ্ছে রুদ্র? রুদ্রের কি খুন হওয়ার সম্ভাবনা আছে? প্রতিপক্ষ যেখানে কালো বাদুর সেখানে এটাই তো সাভাবিক। আবুলের বুক ধক্ করে ওঠে। চন্দ্র কি আজো বেচে আছে? রুদ্র কি ওর স্ত্রিকে খুজে পাবে? এ সবের উত্তর খুজে পায় না আবুল। এ সবের উত্তর কেবল সময়েই ওকে দিতে পারে।

চলবে...........

চন্দ্র উপন্যাসের ভুমিকা ও পর্ব সমুহের সুচিপত্র
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×