ছাত্রকারা যারা পড়াশুনা করে তারা ছাত্র, নাকি যারা অস্ত্র নিয়ে কলেজের ছাত্রদের মারে তারা। ছোটতে পড়ে ছিলাম ছাত্ররা দেশের ভবিষ্যৎ তারা দেশকে উন্নয়ন এর দিকে নিয়ে যাবে কিন্তু আজ বাংলাদেশে তার উল্টোটা হচ্ছে। তার কারণ প্রতিটি সরকারি কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের দিয়ে অনেক নুংরা রাজনীতি করিয়ে নিচ্ছে। যারা কলেজে ছাত্ররাজনীতি করচ্ছে এবং ছাত্ররাজনীতিতে নেতৃত্ব দিচ্ছে তাদের কোন ছাত্রত্বে পরিচয় নাই। তারা অধিকাংশ কলেজের বাহিরে। তারা কোন পড়াশুনা করেনা। তারা কি ভাবে বুঝবে ছাত্রত্ব কি? তাদের কে নেতৃত্বের দায়িত্ব দিয়ার সাথে সাথে তাদের কে বলে দিয়া হয় সন্ত্রসী কাজ কর, মালামাল লুট কর, চাঁদাবাজি কর, আর যারা এই কাজ করবে না তাদের কে পিটাো এবং সবকিছুর ভাগ দিয়ো একা খেয়ো না বুঝতে পারলা। তা না করতে পারলে অন্য কাউকে দায়িত্ব দিব। এই সব কাজ যারা করিয়ে নেই তারা মানুষ নয়, মনেহয় তারা পশুর চেয়েো খারাপ। আর এই কাজ করতে বেশি উৎসাহ দেশ কিছু ভন্ড স্যার। যারা খারাপ লোকের দালালি করে। আবার নিজেকে উচ্চ শিক্ষিত্ব বলে পরিচয় দেয়। আমার মনেহয় তাদের কে শিক্ষিত্ব মুর্খ বলা উচিত। শিক্ষিত্ব মুর্খ বলতে যারা মুর্খেদের চেয়েউ খারাপ.... । কোন ছাত্র কখনো অন্য কোন ছাত্রকে মারতে পারেনা । তার কারণ ছাত্ররা ছাত্রদের বুঝে। আমরা অনেক ইস্যুতে দেখি ছাত্রদের কিছু হলে সারা বাংলাদেশের ছাত্ররা এক হয়ে যায়। তখন তো কেউ বলেনা ভাই আমি আ.লীগ করি, ছাত্রদল করি, ছাত্রশিবির করি। তখন তাদের পরিচয় থাকে তারা ছাত্র। বাংলাদেশে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ হয়ে যাোয়া উচিত যারা এর বিরোদিতা করে বিভিন্ন ইস্যু দেখিয়ে আসলে তারা সকল সন্ত্রাসী কাজে লিপ্ত থাকে এবং ছাত্রদের ব্যবহার করে। রাজনীতি ছাড়া কি ছাত্ররা দেশের উন্নয়ন করতে পারেনা। আসলে ভন্ড রাজণীতির লোকেরা তাদের কে ভুল বুঝাই রাজনীতি ছাড়া তুমি ভালো কোন চাকুরি পাবানা। অবশ্য এটা সত্য কথা, তার কারণ হলো যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করে তাদের অধিকাংশের ইচ্ছ তারা শিক্ষক হবে । এর শিক্ষক হতে গেলে রাজনীতিবিদদের পায়ে তেল দিতে হবে। তা না হলে শিক্ষক হোয়া যাবেনা। আর সেই জন্যই তারা মেধার পিছনে না ছুটে, তারা ছূটে নষ্ট রাজনীতির দিকে। আর এই সবলোক যদি শিক্ষক হয় তাহলে দেশের শিক্ষা সমাজ কেমন হবে। তারাই প্রতিফলন আমরা এখন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দেখছি । যেসব ঘটনা ঘটচ্ছে তার সব কারণ প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের প্রধানের । তিনি কি পদক্ষেপ নিয়া বাদ দিয়ে ঘাস কাটছিলেন। নাকি রাজনীতিবিদের অপেক্ষা করছিলেন কোনটা সত্য। যে সব ছাত্রের কোন পরিচয় নাই তাদেরকে কেন প্রতিষ্ঠানে ঢুকতে দেন, কেন আপনার তাদেরকে বাহির করে দেননা। আসলে ছাত্ররা কোন সন্ত্রাসী না শিক্ষরা হচ্ছে সব সন্ত্রসী । আগে শিক্ষকরা ছিল মানুষ গড়ার কারিগর এখন তারা সন্ত্রাসী গড়ার কারীগরে পড়িনত হয়েছে। শিক্ষকরা যদি কোন বহিরা গত ছাত্রকে কলেজের ঢুকতে না দেয় তাহলে দেশে কোন কিছু আর হবেনা।..............আশাকরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আর কোন ধরনের সন্ত্রাসী কার্য ক্রম হবেনা।
আলোচিত ব্লগ
=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।
আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন
"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?


৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন
এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন
টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।