পৃথিবীর ইতিহাসে এমন ন্যাক্কারজনক ঘটণা ২য় টি আছে কিনা আমার জানা নেই।বাংলাদেশের ইতিহাসে ৭৫ এর ১৫ই আগস্ট।৩রা নভেম্বর ও ২০০৪ সালের ২১শে আগস্টের মত ঘটণা ।যে ক্ষতের সৃষ্টি করেছে তার যন্ত্রণা আরো বহু বছরেও যাবেনা।
২১শে আগস্টের ঘটণার বৈশিস্ট লক্ষ করুন-
১/পাকিস্তানের নাগরিক ।
২/হরকাতুল জিহাদের সদস্য।
৩/যুদ্ধাপরাধী রাজাকার।
৪/সরকারের মন্ত্রীদ্বয়।
৫/সরকার দলীয় কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
৬/রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ গোয়েন্দা সংচ্থা প্রধানরা।
এমনকি ৭৫-এর খুনিও ছিলো এই যোগ সাজশে।
অর্থাৎ রাষ্ট্রের সকল প্রতি্ঠানকে ধ্বংস করার চুড়ান্ত পরিকল্পনা পরিলক্ষিত।
তদন্ত'কে ভিন্নখাতে নেওয়ার ঘৃণ্য প্রচেষ্টা-
১/শৈবাল সাহ পার্থ-প্রথম পার্শবর্তি রাষ্ট্রকে জড়ানোর অপকৌশল।
২/মোখলেসুর রহমান-আওয়ামি লীগের রমনা থানা সভাপতি ও ওয়ার্ড কমিশনার।আওয়ামি লীগকেই অপরাধী সাবস্ত করার ঘৃন্য প্রচেষ্টা।
৩/জজ মিয়া -সবচাইতে বেশি ঘটণা বহুল নাটক রচনা করার ঘৃণ্য আরেকটি অপচেষ্টা।
৪/আরো অনেক চেষ্টাই হয়েছে আহত আওয়ামি লীগ কর্মিদেরকে নিয়ে।(অর্থাত ভিক্টিমকেই আসামি করার চেষ্টা ছিলো।
৫/দূর্ণিতিবাজ বিচরক জয়নুল আবেদিন নাটক-পার্শবর্তি দেশের গোয়েন্দা সংস্থাকে জড়ানোর কুটকৌশল।
উপরে বর্ণিত ঘটণার বাইরেও কিছু থাকতে পারে ।যদি কারো জানা থাকে মন্তব্যে যোগ করুন আপডেট করা হবে।
আহাম্মক বি,এন,পি-র নেতাদের কুযুক্তিগুলো দেখুন-
১/মুক্তাঙ্গন থেকে কেনো আওয়ামি লীগের কেন্দ্রিয় অফিসের সামনে চলে গেলো?(অর্থাৎ আওয়ামি লীগ তাদের নিজ দলের সভাতে গ্রেনেড হামলা চালানোর জন্য স্থান পরিবর্তন করেছে।
২/৬১-জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণের পর আসামি হিসেবেতারেক জিয়ার অন্তর্ভুক্তি অধিকতর তদন্তে।(আইনের কোন ধারায় লেখা আছে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে যদি প্রকৃত অপরাধী সনাক্ত করা যায় তাকে অন্তর্ভুক্ত করা যাবেনা !)
৩/কেনো আব্দুল কাহার আকন্দ'কে দিয়ে তদন্তে সাহায্য নেওয়া হলো ?(বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা তদন্ত করার কারনে খালেদা জিয়ার সরকার যাকে অন্যায়ভাবে চাকুরিচ্যুত করে।অথচ তিনি আইনের অশ্রয় নিয়ে পুনরায় স্বপদে বহাল হয়েছে )
ষড়যন্ত্রের স্থান-
১/হাওয়া ভবন।
২/মন্ত্রীর বাসভবন।
৩/পিন্টুর বাসভবন।
সংযুক্তি চলমান থাকবে।অনুগ্রহ পুর্বক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা কামনা করছি।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১