অনেক কাজ জমে গেছে, প্রতিদিন ভার্সিটি যেতে ১২ টা বাজায়, চলে আসি ৮ টায়।দুপুরে গিয়েও ২/৩ ঘন্টা কোনো কাজ তো করিনা, প্রতিটাদিন পিছিয়ে যাচ্ছি।কাল কাদিনি, আজ আবার কান্না পাচ্ছে।সবাই সুযোগ পেলেই বাকা ভাবে কথা শোনাই।আমি অনিকের জন্য পাগল হয়ে গত বছর এই সময়টাই দেশে চলে গেছিলা, কাল সাধ এক কথায়,... বাকিটুকু পড়ুন

আজ ও ভার্সিটি গিয়েছি সাড়ে বারোটায়।একই রকম দিন কাটল,সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো পড়ালেখা করতে পারিনি।৩০ মিনিট মত কাজ করেছি সারাদিনে ,এভাবে কতদিন কাটবে কে জানে! কাল শুয়েছি ২ টার পর।সকালে ঘুম ভেঙ্গে গেল,অনেক্ষন ধরে অনিক কে নিয়েই এটা সেটা কল্পনা করলাম, যদি এমন হয়……।কাল রাতে ওর আগের এস এম এস গুলো... বাকিটুকু পড়ুন

ফেসবুক যে কি জিনিস আমি জানতামই না।চাকরীতে জয়েন করার পর আমার কলিগেরা দেখি সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে।এভাবে শুরু হল, ফেসবুক এ আমার পথ চলা।আমি প্রথমে নিজেকে একদম লুকিয়ে রাখতাম।হাতে গোনা কয়েকজন, আমার খুব কাছের কিছু বন্ধু আর কলিগ এরাই শুধু জানত ফেসবুকে আমার উপস্থিতি।আমি যেদিন বুঝলাম মিন্টুর জন্য দুই বছর... বাকিটুকু পড়ুন

আজ ভার্সিটি গেছি সাড়ে বারোটায়।বিকেল পর্যন্ত মন মেজাজ দুইটাই খারাপ ছিল।একটুও মনযোগ দিতে পারছিলামনা। আমি দুই নৌকায় পা দিয়ে চলতে চেষ্টা করে চলেছি, এভাবে কি চলা যায়? মাঝে মাঝে মনে হয় সব ছেড়ে দিই, একটা বিয়ে করে বাচ্চা নিয়ে সব কিছু ভুলে যাই, স্বামীর ভালবাসা আশা করবনা, জানি এটা পাবার... বাকিটুকু পড়ুন

আজ বিছানা ছেড়েছি ১২ টায়, ঘর গুছালাম, গোস্ল করলাম, খেলাম, তারপর ভার্সিটি গেলাম।আজ অনেকদিন পর ছুটির দিনেও গেলাম।কিছু ডাটা দেখে মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল, চলে আসলাম কিছুক্ষন পর।আজ শাপলার সাথে অনেক্ষন কথা হল।বেচারা খুব চেস্টা করল , আমাকে অনিকের স্মৃতি থেকে বের করে আনার!!বাবু কাল থেকে চাকরিতে জয়েন করবে।এম্নিতেও আজকাল... বাকিটুকু পড়ুন

আজ সারাদিন এখানে বৃষ্টি হল।শীতকালেও যে শিলাবৃষ্টি হয় আজ প্রথম দেখলাম।সারাদিন ব্যস্ততায় গেল, কিছু কেনাকাটা তবে বেশি সময় নস্ট করেছি বিভিন্ন জায়গায় যেতে, আর বৃষ্টি ও বাধা হয়েছে।অনেক ক্লান্ত লাগছে।একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম, ব্যস্ততায় অনিক কে মনে পরেনা তেমন, আমি মনে হয় ভালবাসতে জানিনা! বাকিটুকু পড়ুন

বিরতি পরে গেল।আমাকে দিয়ে আত্মজীবনি হবেনা।আগের স্মৃতি দূরে থাকল, প্রতিদিনের কথাই তো লিখিনা।

প্রতিদিন আমার ঘুম ভাংগার পর বিছানায় থাকা অবস্থাতেই আমার অবচেতন মন যেটা স্মরন করে তা হচ্ছে অনিক!!ভার্সিটি যাবার পথে ওকে নিয়ে কোনো পুরনো স্মৃতি অথবা কোনো ভাবনা খেলা করতে থাকে আমার মাথায়।আজ তো আরও একধাপ এগিয়ে গেল, বাসা... বাকিটুকু পড়ুন

আবার ও বিরতি পড়েই গেল, সবসময় এমন্ই হয়, লিখা হয়না ধারাবাহিকভাবে।আজ ঘাড়ে বাথ্যা অনেক, স্মৃতির পাতা না উল্টিয়ে শুধু আজকের দিনটাই লিখি।কাল অনেক রাত জেগে ছিলাম, সকাল ছয়টায় ঘুমিয়েছি।কাল ও অনেক কস্ট হচ্ছিল।আমি কি ভালবাসার যোগ্যই না ---আমি যদি অনিক কে সত্যি ভালবেসে থাকি, ওর জন্যেই যদি এখন ও কাদি,... বাকিটুকু পড়ুন

স্মৃতির পাতা থেকেঃ

এগুলো মা এর কাছ থেকে শোনা, অত ছোটোবেলার কথা তো আমার সব মনে নেই।আমি সাড়ে তিন বছর থেকে ভাইয়ার হাত ধরে স্কুল এ যেতাম।মা বলে এটা নাকি আমার জেদ ছিল, ভাইয়া যাই, আমিও যাব।আল্লাদ আর কি! পড়ালেখা করার সময় তো করিনি, ছোটো বেলায় স্কুল যাবার শখ! আমি... বাকিটুকু পড়ুন

এভাবে লিখলে কতদিনে আমার ২৬ বছরের কাহিনি শেষ হবে! আজ থেকে অতীতের সাথে আজকের দিনপঞ্জিকাও লিখতে হবে!

আমরা তখন যে বাসায় ভাড়া থাকতাম তার বাড়িওয়ালি আমাকে খুব পছন্দ করতো।তিনি ছিলেন বিহারি মহিলা।প্রতিদিন গোসোল এর আগে মাকে বলতো , দাওগো ওকে আদর করে নিই, পরে আবার কোলে নিলে পেশাব করে দিলে আমার... বাকিটুকু পড়ুন

সবাই খুশিমনে হাসপাতাল থেকে আমাকে বাসায় নিয়ে আসল।অনেক দিন বিরতি আর অসুস্থতার জন্য মায়ের বুকে দুধ ছিলনা, আমি কোটার দুধ খেয়েই বড় হতে থাকলাম।

ছয় মাসে আমি শক্ত অসুখে পরলাম, ডাক্তাররা কোনো অসুখ খুজে পায়না, এদিকে আমার অবস্থা এখন যায় তখন যায়।মা বাবাকে বললো, আমাকে গ্রামেই নিয়ে চল, আমার বাচ্চা ওখানে... বাকিটুকু পড়ুন