ভাস্কর্য বা মূর্তি যাই বলা হোক, রাখা যাবে না।
কেন?
কারন আল্লাহ মুসলমানদের জন্য মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ করেছেন। ভাস্কর্য বানালে এক সময় এগুলা মূর্তি হয়ে বিবর্তনের মাধ্যমে প্রতিমায় পরিনত হবে। মানুষ পুজা করা শুরু করবে। অতীতেও এমন হয়েছিল। তাই ভাস্কর্য বানানো চলবে না। না থাকবে ভাস্কর্য না হবে পূজা।
১) আল্লাহ ত মুসলমানদের জন্য সূর্য পূজাও হারাম করেছেন। মানুষ একসময় করত, এখনো অনেকে করে। মাথার উপরে ঐ গনগনে সূর্য দেখতে দেখতে, যদি একসময় শয়তানের ধোকায় পড়ে ইমান বিসর্জিত হয়ে মুসলমানরা সূর্য পূজা শুরু করে, তাহলে?!!
আমাদের উচিৎ সূর্যটাকে টেনে হিচড়ে বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়া।
২) আল্লাহ ত মুসলমানদের জন্য চন্দ্র পূজাও হারাম করেছেন। মানুষ একসময় করত, এখনো অনেকে করে। মাথার রাতের বেলা উজ্জল চন্দ্র দেখতে দেখতে, যদি একসময় শয়তানের ধোকায় পড়ে ইমান বিসর্জিত হয়ে মুসলমানরা চন্দ্র পূজা শুরু করে, তাহলে?!!
আমাদের উচিৎ চন্দ্রটাকে টেনে হিচড়ে বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়া।
৩) আল্লাহ ত মুসলমানদের জন্য অগ্নি পূজাও হারাম করেছেন। মানুষ একসময় করত, এখনো অনেকে করে। আগুন দিয়ে রান্না করতে করতে এবং মোমবাতি হারিকেন জালাতে জালাতে, যদি একসময় শয়তানের ধোকায় পড়ে ইমান বিসর্জিত হয়ে মুসলমানরা অগ্নি পূজা শুরু করে, তাহলে?!!
আমাদের উচিৎ আগুনকে বর্জন করা
৪) আল্লাহ ত মুসলমানদের জন্য গরু পূজাও হারাম করেছেন। মানুষ একসময় করত, এখনো অনেকে করে। মানুষ গরু পুষতে পুষতে, গরুর মাংস এবং দুধ খেতে খেতে ,যদি একসময় শয়তানের ধোকায় পড়ে ইমান বিসর্জিত হয়ে মুসলমানরা গরু পূজা শুরু করে, তাহলে?!!
আমাদের উচিৎ সব গরু হত্যা করা ।
৫) আল্লাহ ত মুসলমানদের জন্য শিব লিঙ্গ পূজাও হারাম করেছেন। মানুষ একসময় করত, এখনো অনেকে করে। এখন লিঙ্গের বহু বিধ ব্যবহার করতে করতে , যদি একসময় শয়তানের ধোকায় পড়ে ইমান বিসর্জিত হয়ে মুসলমানরা শিব লিঙ্গের পূজা শুরু করে, তাহলে?!!
????????????????????????????
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫২