উন্নত দেশগুলোতে পড়া লেখার সিস্টেম পাল্টে যাচ্ছে । তারা বাচ্চা ছেলেদের একটি কফি শপ দিয়ে বলে আগামী এক বছর এই দোকানটি চালানো তোমার পরীক্ষা!
.
দোকান চালাতে গিয়ে তারা অংক শিখে যাচ্ছে ।
,
কফি বিক্রী করতে গিয়ে তারা মার্কেটিং শিখে যাচ্ছে ।
,
পুরো ব্যবসাটা নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে ম্যানেজমেন্ট শিখে যাচ্ছে ।
,
লাভ লসে পড়ে অর্থনীতি শিখে যাচ্ছে হাতে কলমে ।
.
কোন সুন্দরী কিশোরী ললিপপ কিনতে আসলে প্রেমও শিখে যাচ্ছে ।
.
কিছুদিন আগে যুক্তরাজ্যের সাত বছরের এক বাচ্চা গুগলের সিইও কে চিঠি লিখেছিলো তার একটি চাকরি চাই! আর আমদের সাতাশ বছর বয়সে চাকরির ভাইভা দিতে গিয়ে হাটু কাঁপে । এটা আমাদের দোষ না বরং শিক্ষা ব্যবস্থার দোষ ।
.
'ডিয়ার গুগল বস' সম্বোধন করা চিঠির উত্তর তিনি এভাবে দিয়েছিলেন, ‘চিঠির জন্য অনেক ধন্যবাদ। আমি জেনে খুশি হয়েছি যে তুমি রোবট ও কম্পিউটার পছন্দ করো এবং আশা করি তুমি প্রযুক্তি বিষয়ে জানা অব্যাহত রাখবে।'
.
আমাদের দেশের বস হলে থাডাইয়া কান লাল করে দিতো ।
.
আমরা পড়ে পড়ে সাঁতার শিখি । মুখস্ত করি হাত নাড়াতে হবে । সাথে পা ও । তারপর ভেসে থাকতে হবে । ভেসে থাকতে হবে। হবে । হবে । হবে । ভেসে থাকতে হবে । পরীক্ষায় কমন আসবে শুনলেই শিখে ফেলি সাঁতার শেখার একশ একটি উপায় । সারাজীবন সাঁতার শেখার পর যখন বাস্তব জীবনে পানিতে নামি তখন টুস করে ডুবে যায় ।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৪১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


