somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তুলি এবং ভ্যাবলা হাসবেন্ড

১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাত ১১ টা বেজে গেল তুলি এখনো বাসা থেকে বের হল না। গাড়িতে এভাবে বসে থাকতে আর ভালো লাগছে না। আমি প্রায় ৪০ মিনিট থেকে তুলির বাসার সামনে দাঁড়িয়ে আছি। তুলির মা অবশ্য বলেছিল ভেতরে যেতে কিন্তু আমি যাইনি। আমার হবু শ্বশুর মশাই আমাকে নিতে নিচে এসেছিলেন। তিনি বললেন জামাই হয়ে তুমি বাসার নিচে এভাবে বসে থাকবে বিষয়টা ভালো দেখায় না। আমি বললাম, আসলে আঙ্কেল আগে তো এভাবেই বসে থাকতাম তুলির জন্য। তাই আজকেও সেই আগের ইমেজটা নিতে চাচ্ছি। তিনি বললেন, আঙ্কেল কি? এখন থেকে বাবা বলে ডাকবে। আমি মুসকি হাসি দিয়ে বললাম, আচ্ছা ঠিক আছে এখন থেকে বাবা বলে ডাকবো। বাবা আপনি ভেতরে যান এখানে দাঁড়িয়ে থাকতে আমার কোন সমস্যা হচ্ছে না।

আমাদের বিয়ের তারিখ ঠিক করা হয়েছে ফেব্রুয়ারি মাসের ১৪ তারিখে। আর ৮ দিন পরেই আমাদের বিয়ে হয়ে যাবে। তুলি আর আমার সম্পর্ক ৪ বছর ধরে। অনেক বাঁধা বিপত্তি পার করে আজকে আমরা এক হতে চলেছি। কারণ আমাদের ফ্যামিলি আমাদের সম্পর্ক মেনে নিয়েছে। তুলির অনেক দিনের ইচ্ছে রাতে লং ড্রাইভে যাবে। তাই বিয়ের আগেই আমি তার ইচ্ছে পূরণ করার জন্য আজকে চলে এসেছি। প্রথমে মনে করেছিলাম তুলির বাবা রাজি হবেন না বিয়ের আগে এভাবে লং ড্রাইভে যেতে দেয়ার জন্য। কিন্তু তিনি আমাকে অবাক করে দিয়ে একবার বলাতেই রাজি হয়ে গেছেন।

এই যে মিস্টার কার কথা এতো চিন্তা কর? আমি পাশে তাকিয়ে দেখি তুলি আমার পাশে সীটে বসে আছে। আমি ঘড়ির দিকে তাকালাম। ঘড়িতে ১১ তা ১৫ বাজে। আমি অন্য মনস্ক হয়ে পুরনো দিনের কথা গুলো ভাবছিলাম। তাই কখন যে তুলি আমার পাশের সীটে এসে বসেছে খেয়াল করিনি। আমি তুলির দিকে তাকালাম দেখলাম তুলি আজকে খুব সুন্দর করে সেজেছে। নীল রঙের শাড়ির সাথে ম্যাচিং করে সে নীল রঙের কাঁচের চুড়ি ও টিপ পরেছে। চোখে কাজল দিয়েছে। চুল গুলো খোলা আছে। তুলিকে দেখে আমার পরীর মত মনে হচ্ছে। যদিও আমি কখনো পরী দেখিনি তবে নিঃসন্দেহে বলতে পারি তুলিকে পরীর থেকেও সুন্দর লাগছে।

তুলি আমাকে বলল, এই যে মিস্টার এভাবে ভ্যাবলার মত তাকিয়ে আছো কেন? কি ভাবছো এতো?
আমি কিছু বললাম না। মুসকি একটু হেসে গাড়ি স্টার্ট দিলাম। তুলি বলল, আমরা কোথায় যাচ্ছি?
আমি বললাম, তুমি বগুড়ার দই খেতে পছন্দ কর। তাই ভাবছি আজকে তোমাকে বগুড়ায় নিয়ে যাব।

তুলি আমার দিকে বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে আছে। সে বলল, দেখ ফাজলামি করবে না। এখন আমি তোমার সাথে ফাজলামি করার মুডে নেই।

আমি বললাম, আমি মোটেও ফাজলামি করছি না। সত্যিই আমরা বগুড়া যাচ্ছি। আমার সাথে বগুড়া যেতে তোমার কোন সমস্যা আছে?

তুলি বলল, নাহ আমার কোন সমস্যা নেই।

আমি বললাম, যাক তাহলে তো সমস্যা মিটেই গেল।

তুলি বলল, বগুড়ার দই খাবার জন্য বগুড়ায় যাবার তো দরকার নেই। ঢাকাতেও তো অনেক দোকান আছে যেখানে বগুরার দই পাওয়া যায়।

আমি বললাম, হ্যা তা পাওয়া যায়। কিন্ত বগুড়ার দই বগুড়াতেই খেতে হয়। অন্য কোথাও খেলে সেই মজাটা পাওয়া যায়না যতটা সেখানে পাওয়া যায়।

তুলি কিছু বলছে না। আমার দিকে তাকিয়ে আছে। একটু পরে সে হেসে বলল, চল বগুড়ায় যায়।

আমি বললাম, এইতো আমার বউ এবার হেসেছে।

তুলি বলল, হইছে আর আদিখ্যেতা করতে হবেনা। ভালোভাবে গাড়ি চালাও।

রাত ২ টা বাজে। আমরা যমুনা সেতু পার হয়ে ফুড ভিলেজ নামের একটি রেস্টুরেন্টে খাবার জন্য দাঁড়িয়েছি। রাত অনেক কিন্তু রেস্টুরেন্টে অনেক লোকজন রয়েছে। উত্তরবঙ্গ থেকে ছেড়ে আসা অনেক গাড়ি এখানে এসে থামে। যার কারনে এই রাতের বেলাতেও অনেক লোকজন রয়েছে এখানে। ওয়েটার এসেছে খাবারের অর্ডার নিতে। আমি তুলিকে জিজ্ঞাসা করলাম কি খাবে?

তুলি হাসতে হাসতে বলল, ঘোড়ার ডিম।

আমি বললাম, খাওয়ার মত কিছু বল যা খাওয়া যায়। ঘোড়ার ডিম তো আর বাস্তবে নাই।

তুলি বলল, এ মা তুমি অনেক পচা। তোমার বউ তোমার কাছে ঘোড়ার ডিম খেতে চাচ্ছে আর তুমি খেতে দিচ্ছ না। আমি বাবা মা কে ছেড়ে কেন আসবো তোমার কাছে? যদি তুমি আমার ইচ্ছায় না পূরণ করতে পারো।
ওয়েটারটি হাসছে তুলির কথা শুনে।

আমি বললাম, প্লিজ তুলি এমন করেনা। অন্য কি খাবা বল?

তুলি বলল, নাহ আমি ঘোড়ার ডিম ই খাবো। সাথে সাদা ভাত, মুরগির মাংস আর ডাল।

আমি বললাম, আচ্ছা ঠিক আছে দেখি কি করা যায়। আমি ওয়েটারকে পাশে ডেকে নিয়ে গেলাম। আর বললাম, হাঁসের ৪ টা ডিম এক সাথে ভাজি করে আনতে। সাথে সাদা ভাত, মুরগির মাংস আর ডাল। ওয়েটার অর্ডার নিয়ে চলে গেল। আমি আমার টেবিলে এসে বসলাম।

তুলি বলল, কি ভ্যাবলা হাসবেন্ড ঘোড়ার ডিম ম্যানেজ করতে পেরেছ?

আমি বললাম, হ্যা পেরেছি। কিছুক্ষণ পরেই খেতে পারবে।

তুলি বলল, যাক তাহলে তো ভালোই হল। এই শুনো তুমি কি আমার উপর রাগ করছো?

আমি বললাম, নাহ রাগ করিনি।

তুলি বলল, রাগ করলেও আমার কিছু যায় আসেনা। তুমি রাগ করলে আমার বয়েই গেল। আমি আমার বাবা মা কে ছেড়ে তোমার বাড়িতে আসবো। তুমি যদি আমার এইটুকু আবদার না মেটাতে পারো তাহলে কেমন হাসবেন্ড তুমি আমার। তারপর তুলি হাসতে থাকলো। তুলির একটি সমস্যা আছে সে একবার হাসতে শুরু করলে আর থামেনা। তাকে যায় বলা হোক না কেন সে হাসতেই থাকবে।

একদিনের ঘটনা, ভার্সিটিতে স্যার ক্লাস নিচ্ছেন। সবাই মন দিয়ে স্যারের লেকচার শুনছেন। সবাইকে অবাক করে দিয়ে তুলি হাসতে শুরু করল। স্যার বিরক্ত হয়ে তুলিকে জিজ্ঞাসা করলেন এই মেয়ে তুমি হাসছ কেন? তুলি কিছু না বলে আরও জোরে হাসতে শুরু করলো। স্যার রেগে গিয়ে তুলিকে ক্লাস থেকে বের করে দিলেন। তুলি হাসতে হাসতে তার ব্যাগ আর খাতা নিয়ে ক্লাস থেকে বের হয়ে গেল।

এবারেও তাই হয়েছে। সহজে তুলির হাসি থামবে না। ওয়েটার আমাদের খাবার দিয়ে গেছে। খাবারের আয়োজন খুব বেশি না। তবে খেতে ভালো।

তুলি বলল, বাহ ঘোড়ার ডিম ভাঁজিটা তো দারুন হয়েছে।

আমি বললাম, যাক তোমাকে ঘোড়ার ডিম খাওয়াতে পেরে ভালো লাগছে। তুলি মুসকি হাসি দিল কিন্তু কিছু বল না।

খাওয়া দাওয়া শেষ করে আমরা আবার গাড়িতে এসে বসলাম। তুলি বলল, আজকে আর বগুড়া যাবনা। আমার অনেক ঘুম পাচ্ছে আমি বাড়ি যাবো। আমি বললাম, তুমি গাড়িতে ঘুমিয়ে যাও। সকালে উঠে দেখবে আমরা বগুড়ায়। তুলি বলল, নাহ আমি গাড়িতে ঘুমাবো না। তুমি আমাকে বাড়িতে নিয়ে চল আমি বাড়িতে গিয়ে আরাম করে ঘুমাব। আমি বললাম, আচ্ছা বউ ঠিক আছে। তুমি যা বলবা তাই হবে। আমি গাড়ি ঢাকার দিকে চালানো শুরু করলাম। গাড়িতে একটি গান বাজছে “এই পথ যদি না শেষ হয়, তবে কেমন হতো তুমি বলতো”।

আমরা টাঙ্গাইলের কাছাকাছি চলে এসেছি। ঘড়িতে সময় রাত ৩ টা ৪৭ মিনিট। তুলি বলল, এই গাড়ি থামাও।

আমি বললাম, কেন? কি হয়েছে?

তুলি বলল, আমি গ্রামের রাস্তায় এখন খালি পায়ে হাঁটাহাঁটি করব।

আমি বললাম, এতো রাতে? এছাড়া এই জায়াগটা নিরাপদ কিনা কে জানে! এখানে গাড়ি থামানো যাবেনা।

তুলি বলল, নাহ হবেনা। আমি এখন গ্রামের রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করবো। আমি কোন কথা শুনবো না। তোমাকে গাড়ি থামাতেই হবে। আমি তোমার বউ আমার কথা তোমাকে শুনতেই হবে।

আমি ভদ্র হাসবেন্ডের মত গাড়ি থামালাম। রাস্তার ধাঁরে গাড়ি রেখে এরপরে মেইন রাস্তা থেকে চিকন ছোট রাস্তার দিকে দুজন হাটতে শুরু করলাম। তুলি খালি পায়ে হাঁটছে। আমাকে বলল, এই তুমিও জুতো খুলে খালি পায়ে হাঁটো। আমি লক্ষ্মী জামাইয়ের মত জুতো খুলে হাতে নিয়ে হাঁটতে শুরু করলাম। ডান হাত দিয়ে তুলির হাত ধরে রেখেছি আর বাম হাতে জুতো রয়েছে।

তুলি বলল, আমার সাথে সংসার করতে গেলে তোমার খবর আছে। ৪ বছর আগে বলেছিলাম আমাকে ছেড়ে দিতে। আমাকে সামলাতে পারবেনা বলেছিলাম। তখন যেহেতু ছাড়নি এখন তার জ্বালা সামলাও। তারপর হিহি করে হাসি দিল। আমিও হাসলাম তার সাথে। আসলেই এই মেয়েটা আসার পরে আমার জীবন পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে। যেই আমি আগে নিজেকেই সামলাতে পারতাম না এখন আরেকজনকে সামলাতে হচ্ছে।

আমি বললাম, আচ্ছা তুলি তুমি আমার সাথে কি আসলেই সুখে আছো?

তুলি বলল, হ্যা বাবা আমি আসলেই অনেক সুখে আছি।

আমি বললাম, কেন?

তুলি বলল, এই যে তোমাকে এতো জ্বালাতন করি আমি। তুমি আমাকে ছোট বাচ্চাদের মত আগলিয়ে রাখ। কখনো বকাঝকা করনা। আমার চাওয়া পাওয়া তুমি নিজের করে নেয়েছ। সব কিছু মিলিয়ে আমি তোমার সাথে অনেক হ্যাপি আছি।

আমি বললাম, ওহ আচ্ছা। তুলি আমি যদি কখনো না থাকি তখন কি করবে?

তুলি বলল, মানে?

আমি বললাম, যদি মরে যায়।

তুলি রাগ করে জোরে জোরে হাঁটতে শুরু করলো। আমি গিয়ে আবার তার হাত ধরলাম। আচ্ছা বাবা আমি অনেক সরি।

তুলি বলল, তুমি এমন কথা আর কখনো বলবে না। বললে আমার মরা মুখ দেখবে।

আমি বললাম, ওকে বউ আর বলবো না। সরি।

তুলি বলল, শুধু সরিতে কাজ হবেনা। ১০ বার কানে ধরে উঠবোস কর।

আমি বললাম, সরি বউ। এবারের মত মাফ করে দাও।

তুলি হাসতে হাসতে বলল, আচ্ছা যাও এবারের মত মাফ করে দিলাম।

আমি বললাম, তুলি চল সকাল হতে চলল। অনেকদূর তো হাটা হল। এখন বাড়ির দিকে রওনা দেয়া যাক।

তুলি বলল, চল যাওয়া যাক।



গাড়ি তুলির বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ালো। তুলি নামতে যাবে এমন সময় আমি তুলিকে বললাম, তুলি একটু দাড়াও। আমি তোমার জন্য একটা চিঠি লিখেছি। তুমি আমাকে অনেকবার চিঠি দিয়েছ। কিন্তু আমি তোমাকে কখনো কোন চিঠি দেইনি। আমি পকেট থেকে চিঠি বের করে তুলির দিকে এগিয়ে দিলাম।

তুলি চিঠিটি নিতে নিতে বলল, এখন খোলা যাবে চিঠিটি?

আমি বললাম, নাহ এখন যাবেনা। তুমি যদি কখনো আমাকে ফোন দিয়ে না পাও তখন এই চিঠিটি খুলো।

তুলি বলল, এমন কথা বলছ কেন?

আমি বললাম, এমনি বলছি। বউ তোমাকে সারাজীবন আমি অনেক জ্বলাবো।

তুলি হেসে বলল, তোমার থেকে আমি তোমাকে দ্বিগুণ জ্বালাবো। এখন সাবধানে বাড়িতে গিয়ে ঘুম দাও। আমি দুপুরের পরে তোমাকে কল দিব ঘুম থেকে উঠে।

আমি বললাম, আচ্ছা ঠিক আছে।

তুলি তুলির বাড়ির ভেতরে চলে যাবার আগে আমি তার কপালে একটি চুমু দিলাম। তারপরে আমি নিজের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।


আজকে ১৪ ই ভালোবাসা দিবস। আজকে আমাদের বিয়ে হয়ে গেছে। রাত ১১ টা বাজে। বাসর ঘরের সামনে আমি দাঁড়িয়ে আছি। ঘরের ভেতরে যেতে আমার কেমন জানি ভয় ভয় লাগছে। ঘরের মাঝে আমার বিয়ে করা বউ রয়েছে। যাকে আমি ৪ বছর ধরে চিনি তবুও ভয় লাগছে। আমি পকেট থেকে আমার মোবাইলটা বের করলাম। আমার বউকে কল দিতে ইচ্ছে করছে। একটা রিং বাজার সাথে সাথেই বউ ফোন ধরল। আমি বললাম, আই লাভ ইউ বউ।

তুলি বলল, আই লাভ ইউ টু ভ্যাবলা হাসবেন্ড। এই কই তুমি?

আমি বললাম, দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছি। ভেতরে আসতে ভয় হচ্ছে।

তুলি বলল, এ মা কি বল তুমি? তুমি এখনো ভ্যাবলাই থেকে গেলা। জলদি আসো বলছি। নাহলে আমি কিন্তু অনেক রাগ করবো।

আমি বললাম, আসছি বউ আসছি।

পকেটে মোবাইলটা রাখতে রাখতে মনে হল। নাহ লাইফটাকে যতটা খারাপ মনে করি আসলে ততটা খারাপ না। ভিতরে আমার বউ আমার জন্য ওয়েট করছে এর থেকে ভালো আর কি হতে পারে।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৫২
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×