পেপারে পড়লাম, ছাত্রলীগের সভাপতি, বন ও পরিবেশ মন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহ সরকারের লোকজন বলছেন যে, বিশ্বজিৎ হত্যাকারীরা ছাত্রলীগের নয়, ওরা অন্যদলের হয়ে ছাত্রলীগের ক্ষতি করছে । আমাদের আমজনতাকে প্রায়ই বিভিন্ন সন্ত্রাসী কাজে দলীয় কোন ক্যাডার হাতে নাতে ধরা পড়লে এই ধরনের গৎবাঁধা বাক্য শুনতে হয় । ওকে, উই আর এগ্রি উইদ দেম ।
হরতালের জন্য যদি ফখরুলের জেল হতে পারে, এক ছাত্রলীগ কর্মী খুনের জন্য যদি রাজশাহী ইউনিভারসিটিসহ সারাদেশে ব্যাপক চিরুনি অভিযান চলতে পারে – তবে বিশ্বজিৎ হত্যাকারীরা, লোকমান, সাগর রূনি হত্যাকারীরা, এমসি কলেজের হোস্টেলে আগুন দেয়া সন্ত্রাসীদের ধরতে কেন সরকারের এত টালবাহানা! তাহলে এসব মানবতাবিরোধী অপরাধীদের ধরতে সরকারের এত ধীরগতি কেন?
যারা হরতাল দেয়, মানুষ খুন করে, এরা সন্ত্রাসী, এদের কোন দল থাকা উচিৎ নয় – এরা হচ্ছে ত্রাসদল। আমরা চাই সন্ত্রাসমুক্ত সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ, আমরা মানবতা বিরোধী সকল অপরাধীর মত এসব অপরাধী ও সন্ত্রাসীর ও “আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনাল” এ বিচার দাবি করছি এবং পাশাপাশি এসব সন্ত্রাসীদের আশ্রয়দাতা, মদদদাতা ও পৃষ্টপোষকদের কে তদন্তের মাধ্যমে বের করে ওদেরকে ও একই আদালতে বিচারের মুখোমুখি করার দাবি জানাই।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




