না কোন জন্মদিন পার্টি নয়, নয় বিবাহ বার্ষিকি, না কোনোই উপলক্ষ নেই আজ। মা'কে সারপ্রাইজ দেয়ার জন্য তার এই কাজ, তাও কাচি দিয়ে কেটে রুমে ঢুকতে হইছে, লাভিউ বেটা.। বেলুন্টাও রঙ করেছে। এখন স্কুল নেই তাই প্রতিদিনই কিছ না কিছু এঁকে রাখে। অফিস থেকে এলেই সারপ্রাইজ দেয়। এর ভালো লাগার জিনিস আমার কাছে আর কিছু নেই। একটি ঘরে সন্তান হলো ভালো থাকার আনন্দে থাকার সেরা বিনোদন। আল্লাহ তাআলার সেরা দান। শোকর আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর দরবারে তিনি আমাকে মায়ের মর্যাদা দিয়েছেন।
অফিসে যাওয়ার সময় ঝাপটে বিশ পঁচিশ টা পাপ্পি দিবে। আমি বলি বাজান এবারের মত মাফ করে দে, নইলে অর্ধেক এখন আর অর্ধেক অফিস থেকে আসলে দিস হা হা হা। দেখতে দেখতে ছেলেরা বড় হচ্ছে আর আমি হচ্ছি বুড়ি। এইতো জীবন
তামীম এবার ক্লাস ফাইভে উঠেছে। আগের মত আঁকা আঁকির জন্য সময় পায় না। তারপরও আঁকা আঁকি চলছে। তা হোক বইয়ের পাতায় অথবা দেয়ালে। অনেকগুলো আঁকা জমা হয়ে গেছে। ভাবছি আস্তে দেব এখানে।
ব্লগে থাকুক ওর আঁকাগুলো স্মৃতি হয়ে।
১।
২।
৩।
৪।
৫।
৬।
৮।
৯।
১০।
১১
১২। এটা নিজেই এডিট করেছে, পিক্স আর্টে
১৩। মায়ের বার্থ ডে তে এঁকেছে
১৪।
১৫।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৪