বিভিন্ন সময়ে তোলা গ্রামের ছবি। গ্রামে গেলে ছবি কমপক্ষে হাজার দুই হাজার তোলা হয়ে যায়। সবগুলো ভালো আসে না। এ থেকেই সারা বছর বাছাই করে বিভিন্ন গ্রুপে পোস্ট দেই (ফেবু) । আমাদের গ্রাম এখন যোগ হইছে হউর বাড়ীর গ্রাম। দুই গ্রামের ছবিই আজকে এখানে পোস্ট করতেছে। আশা করি ভালো লাগতে পারে। আমাদের গ্রাম আসলেই সুন্দর। আর সবাই জানেনই তো হবিগঞ্জ সুন্দর। আমি কইলেই কী । যারা গিয়ে দেখবেন তারাই বিশ্বাস করবেন সুন্দর কিনা হাহাহা। শহরের ছবি তোলার কিছুই পাই না। আর গ্রামে গেলে কত কিছু পাই ছবি তোলার উপকরণ।
এখানে আবোল তাবোল লেখার কারণ হইলো গিয়া। কিছু না লিখলে আবার সব ছবি একেবারে লম্বা করে ট্রেইনের মত দেখা যায়। যার কারণে অন্যদের পোস্ট দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় চলে যায়। তাই আর কী হাবি জাবি লিখলাম। আশা করি বিরক্ত হবেন না কেউ।
২। শশুর বাড়ীর নদীর পাড়। আলোর ঝর্না
৩। আমাদের বাড়ীর ডোবা। হাঁসের ডুব সাঁতার বেলা।
৪। চুনারুঘাট চানপুরের চা বাগানের পথ
৫। শ্বশুর বাড়ীর ধলাই নদীতে বয়সীর জীবন আয়না। জরাজীর্ণতা চেপে ধরলেও যেখানে কাজ করে খেতে হয় sad
৬। আমাদের বাড়ী, আমাদের গ্রাম। ধানের শিষে স্বপ্ন দোলে;
৭। শ্বশুর বাড়ীর মেঠোপথে একটা বসার বেঞ্চ আছে যেটা সুপারি গাছের কাঠ দিয়ে তৈরী। এই প্রজন্ম মোবাইলেই মনোযোগ খেলার চেয়ে sad
৮। ধলাই নদীতে মাছ ধরার দৃশ্য। আমার ছোটবেলাও এমন মাছ ধরেছি
৯। আমাদের গ্রামের রাস্তা
১০। আমাদের গ্রাম। সূর্য ডুবার সময়
১১। শ্বশুর বাড়ীর ঢাকুয়া গ্রামের দৃশ্য। এমন দৃশ্য দেশের প্রতিটি গ্রামেই দেখতে পাওয়া যায়।
১২। শ্বশুর বাড়ীর ক্ষেত হতে আনা তাজা শিম
১৩। ধলাই নদীতে হাঁড়ি পাতিল ধুয়ার দৃশ্য
১৪। আমাদের গ্রাম। গ্রামের মধ্য দিয়ে পিচ রাস্তা
১৫। আমাদের গ্রাম
১৬। ঢাকুয়া গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষ
১৭। আমাদের গ্রাম। সবুজের সমারোহ
১৮। ঢাকুয়া গ্রামের দৃশ্য
১৯। ঢাকুয়া গ্রামের একটি দুপুর চিত্র। স্কুল ছুটি হওয়ার পর
২০। আমাদের গ্রাম। এগুলোকে বলি গোমোঠ। রান্নার লাকড়ি হিসেবে কাজে লাগে।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮