কার্জন হলে একদিন আমি আর আমার ছোট পুত্র ঘুরতে গিয়েছিলাম। ছেলে আগে প্রায়ই বায়না ধরতো, এখানে সেখানে ঘুরে বেড়ানোর জন্য। শুক্রবারে বিকেলে বিভিন্ন জায়গায় যেতাম আমি আর তামীম। লালবাগ কেল্লা অথবা শহীদ মিনার কিংবা আহসান মঞ্জিল। কোথায় যাবো এই বলতে বলতে রাস্তায় কার্জন হল দেখে নেমে যাই রিক্সা হতে। শুক্রবারে মেশিনের রিক্সায় ঘুরি । দারুণ লাগে। যানজটও নাই বেশী।
কার্জন হল ১৯০৪ সালে নির্মিত হয় (সূত্র উইকিপিডিয়া) । তৎকালীন গভর্ণর জেনারেল জর্জ নাথানিয়েল কার্জন, কার্জন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন, যা কার নাম অনুসারে রাখা নাম রাখা হয়। নানান জনের নানান মত দেখলাম। কেউ বলে টাউন হল কেউ বা বলে ঢাকা কলেজের পাঠাগার।
০২্।
০৩।
০৪। যখন গিয়েছিলাম তখন একটা ফাঁকা ছিল।
০৫। লোকজন আসা শুরু করছে
০৬। এই চিত্রটি উইকিপিডিয়াতেও দেখলাম এমনই
০৭। পিটুনিয়ার জঙ্গল
০৮। বিকেলের সূর্যটা ।
০৯। মিষ্টি গোলাপী মুসান্ডা।
১০। বিকেলের ছায়া পড়েছে কার্জনে
১১। কী সুন্দর সাজানো পরিপাটি।
১২। তালগাছটা একা দাঁড়িয়ে আছে।
১৩। যে যার মত ছবি উঠাচ্ছে। ছেলের জন্য তাড়াহুড়ায় ছবিগুলো তুলেছি।
১৪। গাছ আকাশ সবুজ আর নীল।
১৫। সেখানে বষস্ক মানুষেরও আনাগোনা ছিল।
১৬। কী সুন্দর মনোরম পরিবেশ। আমার খুব ভালো লাগে এসব জায়গা।
১৭। সুনসান নিরবতা।
১৮। কাঠগোলাপ ফুটে আছে ।
১৯। দেয়ালের কালার দেখে মুগ্ধ হই বারবার
২০। সুন্দর নকশায় তৈরী কার্জন হল
২১। কার্জন হল আর আকাশ।
২২। সূর্য পশ্চিমের কোলে লুকাচ্ছে।
২৩। এসব জঙ্গল আমার ভালোবাসা।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩