জহুরী! জানা আছে তোমার রতন গুন,
মানিক্য প্রভার অর্ন্তযামী,
বিষাদ সিন্ধু ঢেউয়ের শুভ্রমনি,
সবই জানো, একাত্মার নিঃশ্বাসের বলয়ে।
জানো কি তুমি?
পরশ পাথরের নিশিকাব্য,
রচয়িতার উপন্যাস আর নায়িকার,
অকারণ বিলাস চোখের চাহনী,
কামোদ্দীপকের মন্ত্রে-মুগ্ধ শ্রোতার হাসির রস।
জহুরী! আক্ষেপ লাগছে বুঝি?
তোমার রতন পাত্রের মধ্যে আক্ষরিক ছন্দ,
কখনও প্রকাশ পাবে না ভেবে,
আমায় স্বযতনে রঙিন দুঃখ দাও,
উদগিরিত লাভার সুভাষের মত চুমু দাও,
গিরি পথের কোণ ধরে এগিয়ে এসে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



