
জানা গেছে, চান্দু মিয়া ২০০০ সালে বাঁশখালি সিটির প্লট বুকিং দেয়। তখন তাকে জানানো হয়েছিল যে ১০ বছর পর সে প্লট বুঝে পাবে। ২০১২ এসে পরলেও প্লট বুঝে না পাওয়ায় উত্তেজিত চান্দু মিয়া সাহারা খাতুনের কাছে অভিযোগ জানায়

সাহারা খাতুন ৪৮ ঘণ্টার মধ্যা চান্দু মিয়াকে প্লট বুঝিয়ে দেয়ার জন্য বাঁশখালি সিটিকে নির্দেশ দেয়। আতঙ্কিত হয়ে বাঁশখালি সিটি কতৃপক্ষ চান্দু মিয়ার কাছে স্বীকার করে যে, তাকে কম্পিউটারে এতদিন ধরে যে প্লটের ছবি দেখান হয়েছে তা আসলে চাঁদের প্লট

তারা তাকে প্লটের কাগজ-পত্র দিয়ে বলে যে, সে চাঁদে যেতে পারলেই তার প্লট দেখতে পারবে

চাঁদে যাবার উপায় না পেয়ে চান্দু মিয়া দয়াল দরবেশ বাবার কাছে যায়। দরবেশ বাবা চান্দু মিয়াকে কোটি টাকার বিনিময়ে একটি প্রদীপ দিয়ে বলে যে, এই প্রদীপের জ্বীন তাকে চাঁদে নিয়ে যাবে

টাকার ঝলকানিতে প্রদীপ থেকে জ্বীন বের হয়ে চান্দু মিয়াকে তার পিঠে চড়িয়ে চাঁদে নিয়ে যেতে থাকে। বাঁশখালি সিটি আর দরবেশ বাবার কাছে সব টাকা-পয়সা হারানো চান্দু মিয়া ভাবতে থাকে এবার চাঁদে গিয়ে তার সবুজ-শ্যামল জমির অর্ধেকে নিজের জন্য একটা বাড়ি বানাবে আর বাকি অর্ধেকে শাক-সবজি চাষ করবে যাতে ঊর্ধ্বমুল্যে বাজার থেকে আর কিছু কিনতে না হয়। অবশেষে, বহু মেঘ পাড়ি দিয়ে সে চাঁদে পৌঁছে। জ্বীন তাকে চাঁদে নামিয়ে দিয়ে চলে যায়। সে অবাক বিস্ময়ে চাঁদের চারপাশে ঘুরতে থাকে

. . . ! ↓↓↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
↓
→ →
সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী চান্দু মিয়া এখনও চাঁদে তার প্লট খুঁজছে....