somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।
স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

বাঙালি জাতি রাষ্ট্রের একক নেতা জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান :

২২ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৭৫ খৃস্টাব্দের পরে অবৈধ ক্ষমতা দখলকারিরা ও ১৯৭১ খৃস্টাব্দে মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত শত্রুরা, পিকিংপন্থিসহ সকল স্বাধিনতা বিরোধিরা ও এ দেশিয় পাকিস্তানি ভাবধারার মানুষেরা এ প্রচারে সক্রিয় হয় যে কোনো একক ব্যাক্তির দ্বারা একটি জাতি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়না -অনেকের অবদান রয়েছে রাংলাদেশের স্বাধিনতা সংগ্রামে ও মুক্তিযুদ্ধে – তারা জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘সমান্তরাল’ নেতা বানাতে (০১) “স্বাধিনতার ঘোষক” নামে জেনারেল জিয়াউর রহমানকে – (০২) পিকিংপন্থিরা “স্বাধিনতার স্বপ্নদ্রষ্টা “ নামে সিরাজুল আলম খানকে ও মওলানা ভাসানিকে প্রতিষ্ঠিত করতে সচেষ্ট ও সক্রিয় ছিলো ও আছে দুর্জনেরা – (০৩) হোসেন শহিদ সোহরায়ার্দি ও শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হককে স্বাধিনতার প্রস্তাবক বানাতে চায় ১৯৪০ খৃ: লাহোর প্রস্তাবের নাম করে -
প্রকৃত অর্থে বাস্তবতা এটাই যে, জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ‘একক’ নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধিন রাষ্টের জন্ম ও বাস্তব রূপ লাভ করে – জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ষাটের দশকের শুরুতে বাংলাদেশ স্বাধিন করার চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেন - তিনি উপলব্ধি করেন, বাংলাদেশ স্বাধিন করতে হলে ভারতের সমর্থন, সাহায্য, সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন – তখোনকার আগরতলার পুলিশের আই. জি. পি. ফনিন্দ্র নাথ ব্যানার্জি (নাথ বাবু) উদ্যোগ নেন বঙ্গবন্ধুকে আগরতলায় নিয়ে ত্রিপুরার তৎকালিন মুখ্যমন্ত্রি শচিন্দ্র নাথ সিংহের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে – কিন্তু দিল্লির অনুমতি ছাড়া এটি করা সম্ভব নয় - ফনিন্দ্র নাথ ব্যানার্জি (নাথ বাবু) মুখ্যমন্ত্রি শচিন্দ্র নাথ সিংহকে নিয়ে যান দিল্লি – সিদ্ধান্ত হয় জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে ভারতের শীর্ষ নেতাদের বৈঠক করানোর – সেসময়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রি ছিলেন লাল বাহাদুর শাস্ত্রি ও ইন্দিরা গানি্‌ধ ছিলেন তথ্য ও প্রচার মন্ত্রি – ১৯৬৫ খৃস্টাব্দে জুন মাসে কমনওয়েলথ সম্মেলনে লন্ডনে এই বৈঠকের স্থান ও সময় নির্ধারণ করা হয় – লন্ডনের সাউদাম্পট রোডে ড. তারাপদ বসুর বাসায় বঙ্গবন্ধু ও ইন্দিরা গান্ধির বৈঠকের ব্যবস্থা করেন - সেই বৈঠকে স্থির হয় বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান থেকে পুর্ব পপাকিস্তানকে আলাদা স্বাধিন রাষ্ট্রে রূপ দেবেন ও ইন্দিরা গান্ধি ভারতের সকল প্রকার সহায়তার ব্যবস্থা করবেন – ১৯৬৬ খৃস্টাব্দে তাসখন্দে লাল বাহাদুর শাস্ত্রি মারা গেলে ইন্দিরা গান্ধি ভারতের প্রধানমিন্ত্র হন – ০
জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জিবনব্যাপি একটি সাধনাই করেছেন - বাঙালির মুক্তির জন্যে নিজেকে উৎসর্গ করা – ১৯৪৭ খৃস্টাব্দে বৃটিশ শাসনে অবসানের পরে তিনি যখন উপলদ্ধি করলেন এই স্বাধিনতা বাঙালির মুক্তি দেবেনা – তিনি ধাপে ধাপে প্রতিটি সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন – ১৯৪৮ খৃ: থেকে ১৯৫২ খৃ: পর্যন্ত বাঙলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেয়ার আন্দোলন -১৯৫০ খৃ: থেকে ১৯৫৪ খৃ: জমিদারি প্রথা উচ্ছেদের আন্দোলন -১৯৫৪ খৃ: থেকে ১৯৫৬ খৃ: পর্যন্ত সাংবিধানিক সায়ত্বশাসনের আন্দোলন -১৯৬৪ খৃ: সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে অসাম্প্রদায়িক আন্দোলন -১৯৬৬ খৃ: জাতিয় আত্মনিয়ন্ত্রনাধিকার তথা ০৬ দফা আন্দোলন -১৯৬৯ – ৭০ খৃ: সার্বজনিন ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা ও নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে ভুমিধস বিজয় অর্জন এবং পরিশেষে ১৯৭১ খৃ: স্বাধিনতার ডাক দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধিন ও সার্বভোৗম গণপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা – ঐতিহাসিক এ পর্বগুলো সংঘটনে জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জিবনের প্রায় ১৩ বছর কারারান্তরালে কাটাতে হয়েছে - ০
০৬ দফাকে জাতির পিতা বলতে বাংলাদেশের স্বাধিনতার সিড়ি ও শাকো- কেউ বলেন বাংলাদেশের স্বাধিনতার ম্যাগনাকার্টা ০৬ দফা – ১৯৬৬ খৃস্টাব্দে ০৬ দফা আওয়ামী লীগের ম্যানুফেস্টোতে গ্রহণ করতে গিয়ে জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অনেকটা নিঃসঙ্গ হোয়ে পরতে হয়- আওয়ামী লীগের তৎকালিন সভাপতি মওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগিশ, সহ সভাপতি আতাউর রহমান খান, আবুল ম,নসুর আহমেদসহ অনেক সিনিয়র নেতা আওয়ামী লীগ ত্যাগ করেন - পুর্ব পাকিস্তানের অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের নেতাগণ ০৬ দফার বিরুদ্ধে অবস্থান নেন – তাদের মতে এটা বিচ্ছিন্নতাবাদি ও রাষ্ট্রদ্রোহি প্রস্তাব – সকলকে ফাসিতে ঝোলাবে আইউব খান - জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ০৬ দফার প্রশ্নে অনড় ও দৃঢ় চিত্ত থাকেন- কেউ না এলে তিনি একলা চলার নিতি গ্রহণ করেন – ০৬ দফার প্রশ্নে জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দিন আহমেদ ও অন্যান্য অপেক্ষাকৃত তরুণ নেতাদের নিয়ে আওয়ামী লীগকে পুনর্গঠন করেন – ছাত্র লীগকে দায়িত্ব দেন ০৬ দফা সারা দেশে ব্যাপকভাবে প্রচার করতে – ছাত্র লীগ প্রগতিশিল সকল ছাত্র সংগঠনসমুহকে নিয়ে ‘‘সর্বদলিয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ’’ গঠন করে- ০৬ দফাকে অক্ষুন্ন রেখে, ছাত্র ও শ্রমিকদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ০৫ দফা যোগ করে ১১ দফা প্রনয়ন করে- সারা দেশে ব্যাপক গণআন্দোলন থেকে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি করে- জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল রাজবন্দিদরে মুক্ত করে –
১৯৭১ খৃস্টাব্দে জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ০৬ দফার প্রশ্নে দৃঢ় অবস্থান নেবার কারণেই ইয়াহিয়া খান ব্যর্থ মনোরথ হয়ে পাকিস্তানে ফিরে যান – শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ - জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ০৬ দফা অ্যামোনভাবে তৈরি করেন যে, এটাকে সরাসরি বিচ্ছিন্নতাবাদি দলিল বলা যাবেনা – অন্যদিকে পাকিস্তান এটাকে মেনে নিলে তার পথ ধরেই বাংলাদেশ স্বাধিন হোয়ে যায় - জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক বিচক্ষণতা ও কৌশলের কারণে সেদিন পাকিস্তানের নেতৃবৃন্দ ও সামরিক শাসককুল পরাজিত হতে বাধ্য হয় -তাই এটি এখন প্রতিষ্ঠিত সত্য যে ০৬ দফাই বাংলাদেশের স্বাধিনতার জন্য একমাত্র ‘অনুঘটক’ হিসেবে কাজ করেছে - নেতৃত্বের বিচারে যার সম্পুর্ণ কৃতিত্ব তিনি জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান - তার ‘একক’ ও একার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ সফল হয় ও স্বাধিন বাংলাদেশের জন্ম নেয় জয় বাংলা, জয়বঙ্গবন্ধু শ্লোগান দিতে দিতে –০

১৯৬৬ খৃস্টাব্দে ০৬ দফা উত্থাপনের পরে আইউব খান বঙ্গবন্ধুর দিকে বন্দুক তাক করে ধরলেও হাজারো লোভনিয় প্রস্তাব নিয়ে দেনদরবার করার চেষ্টা করেন আইউব খান –আইউব খান প্রস্তাব করেন (০১) মোনায়েম খানের পরিবর্তে শেখ মুজিবকে পুর্ব পাকিস্তানের গভর্নর করা হবে – (০২) আইউব খানের ছেলে গওহর আইউবের মালিকানাধিন গাড়ি তৈরির কারখানা ‘‘গান্ধারা ইন্ডাস্ট্রিজের’’ (বর্তমানে বাংলাদেশের প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ) ৪৯ শতাংশ মালিকানা বঙ্গবন্ধুকে দেয়া হবে – (০৩) এই ৪৯ শতাংশ শেয়ার কেনার টাকার ব্যবস্থাও আইউব খান করে দেবেন – এ সকল প্রস্তাব বঙ্গবন্ধু ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করেছেন তা নয় – বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব প্রস্তাবকারিকে বলেছেন, ‘শেখ মুজিবকে মোনায়েম খান বানানোর চেষ্টা করবেন না’ –
ভেবে দেখুন জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যদি পাকিস্তানি শাসকদের (আইউব খান) লোভনিয় প্রস্তাবে পরে যদি (০১) পুর্ব পাকিস্তানের গভর্ণর মন্ত্রি, প্রধানমন্ত্রি হতেন তাহলে কি ১৯৭১ খৃস্টাব্দে বাংলাদেশ স্বাধিন হোতো ? (০২) ০৬ দফা নিয়ে জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যদি দৃঢ় চিত্তে এককভাবে এগিয়ে না যেতেন ? কিংবা ইয়াহিয়ার সঙ্গে আপস করতেন ? তা হলে কি বাংলাদেশ স্বাধিন হোতো ?
বঙ্গবন্ধুর একক সিদ্ধান্ত ও নেতৃত্বে এবং ভুমিকায় বাংলাদেশ স্বাধিন হোয়েছে – বঙ্গবন্ধুর সিমাহিন ত্যাগ, আদর্শ, চিন্তা, দর্শন ও দুরদর্শিতার কাছে ১৯৭১ খৃস্টাব্দের ২৬ মার্চ মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগেই পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠি পরাজিত হোয়ে যায় – সশস্র মুক্তিযুদ্ধ ছিলো পাকিস্তানের শেষ যবনিকা টানার উপলক্ষ মাত্র –০
১৯৭১ খৃ: ২৫ মার্চ কালোরাতে গণহত্যা শুরুর পর বাঙালির প্রতিরোধ সংগ্রামে শামিল হোয়েছে সর্বস্তরের ও সব শ্রেনি পেশার এবং সব সম্প্রদায়ের মানুষ – গণহত্যার শিকারও হোয়েছে সব শ্রেনি পেশার ও সব সম্প্রদায়ের মানুষ – প্রতিরোধ যুদ্ধ তথা মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছে সর্বস্তরের ও সব সম্প্রদায়ের মানুষ – সেনা বিমান ও নৌ বাহিনির অফিসার থেকে সাধারণ সৈনিক – বেসামরিক প্রশাসনের সচিব থেকে কেরানি পর্যন্ত যার যা আছে তাই নিয়ে চলে গ্যাছে মুজিবনগর – একটি গোটা জাতির বিকল্প প্রশাসন গড়তে যেসব উপাদান প্রয়োজন তার সবই প্রায় মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছে – প্রায় অ্যাক কোটি মানুষের দেশত্যাগ করে শ্মরণার্থি হওয়ার ঘটনা বিশ্বে বিরল ঘটনা – শ্মরণার্থি বা পাকিস্তান অধিকৃত অঞ্চলে অবরুদ্ধ ৯০ শতাশ মানুষের তথা সমগ্র জাতির নেতা জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান – একমাত্র স্লোগান, জয় বাংলা, জয়বঙ্গবন্ধু – অন্যান্য দেশের মুক্তিযুদ্ধের সাথে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পার্থক্য এখানেই – আর এই ব্যতিক্রমি মুক্তি সংগ্রামের মহানায়ক জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান – যদিও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠি তাকে গ্রেফতার করে নিয়ে গ্যাছে কিন্তু তার ‘‘ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম – এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধিনতার সংগ্রাম”” - এই বজ্রকন্ঠ স্বাধিন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হোয়েছে বার বার একাধিকবার প্রতিদিন – অনুপ্রানিত কোরেছে গোটা জাতিকে - অ্যামোনকি পাকিস্তানে আটকে পরা বাঙালিরাও প্রতিক্ষায় থেকেছে বজ্রকন্ঠ শোনার জন্যে – এখানেই জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘একক’ নেতৃত্ব এবং বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের স্বাতন্ত্র্য ও বৈশিষ্ট - ০
তাই বঙ্গবন্ধুর জিবন, কর্ম, আদর্শ, চিন্তা, দর্শন, দুরদর্শিতার এবং ত্যাগের দৃষ্টান্ত তরুণ প্রজন্মের মধ্যে প্রচার ও অন্তরে প্রোথিত করার সুনির্দিষ্ট কার্যক্রম অব্যহতভাবে পরিচালনা করা একান্ত জরুরি – বর্তমান সময়ের বাংলাদেশে বিরাজমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গবন্ধুকে শুধুমাত্র পোস্টার, ব্যানার, সাইন বোর্ড, সুরম্য গেট, ফেস্টুন, স্লোগান, বক্তৃতা, দিনব্যাপি কোরআনখানি, কাঙালি ভোজের নামে নেতা কর্মিদের বিরিয়ানি ভোজ, প্রভৃতির মধ্যে সিমিত রাখলে তার থেকে নতুন প্রজন্ম কিছুই জানতে ও শিখতে পাবেনা, জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে – মৌলবাদিদের সাথে পার্থক্য ও জাতির পিতার আওয়ামী লীগের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার আকাঙ্খা নতুন প্রজন্ম খুজে পায়না - জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সম্পুর্ণরূপে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে হবে - জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে না জানলে ও না বুঝলে দেশ, জাতি, সাধারণ মানুষ, তরুণ প্রজন্ম কিভাবে উপকৃত হবে তার পক্ষে তথ্য সমৃদ্ধ যুক্তি সর্বত্র ছড়িয়ে দেয়া একান্ত প্রয়োজন – একই সঙ্গে জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে স্বাধিনতা বিরোধিদের (পিকিংপন্থি সহ) ও মুক্তিযুদ্ধের পরাজিতদের এবং পাকিস্তানি মানসিকতার ষড়যন্ত্র, অপপ্রচার, মিথ্যাচার,ও ইতিহাস বিকৃতি থেকে নতুন প্রজন্মকে বাচাতে হবে - জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিন্তা দর্শন আমরা নতুন প্রজন্মকে জানাতে ও শেখাতে পারিনি বলেই আজ সমাজ রাজনিতি ও রাষ্ট্রনিতিতে ভয়াবহ অবক্ষয় ঘটেছে - এটা আমাদের জাতিয় ব্যর্থতা - জাতির পিতা ব্ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জানতে তার লেখা (০১) অসমাপ্ত আত্মজীবনি (০২) কারাগারের রোজনামচা (০৩) আমার দেখা নয়াচীন পড়ার ক্লাস চালু করা প্রয়োজন আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগি, ভ্রাতৃপ্রতিম এবং অঙ্গ সংগঠনসমুহের উদ্যোগে - ০

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:০১
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইনকিলাবের বীজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪


সদ্য শিশু জন্ম নিয়ে সদ্য খুলেছে আঁখি,
মা বলে, কথা দাও বাছা—হাদি হবে নাকি?
শিশুর মুখে কান্নার রোল, হাদি হবার দায়,
বাবা বলে, এই তো হাদি—বুকে আয়, বুকে আয়।

ঘরে ঘরে আজ হাদির... ...বাকিটুকু পড়ুন

=একটি ডায়াটের গল্প, যেভাবে ওজন কমিয়েছিলাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৮


১৬ ডিসেম্বরের খাবার ছিল। উপরের চায়ের ছবিতে ফেসবুকের দুই গ্রুপে দুটো পুরস্কার পেয়েছি প্রতিযোগিতায় আলহামদুলিল্লাহ।

মোবাইলে পোস্ট, ভুল ত্রুটি থাকিতে পারে, মার্জনীয় দৃষ্টিতে রাখবেন।

জব করি বাংলাদেশ ব্যাংকে। সারাদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

'আই হ্যাভ অ্যা প্ল্যান'

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯



১। মার্টিন লুথার কিং ১৯৬৪ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।
আমাদের মহাত্মা গান্ধীর কর্মকান্ড লুথার খুবই পছন্দ করতেন। ১৯৫৫ সালে লুথার বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টর অব ফিলোসোফি ডিগ্রি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নে ভারতের কি করণীয় ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৭


গত মে মাসে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া একটি ফটোকার্ডে দেখানো হয়েছিল ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতাদের তালিকা। তখন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হলেও এখন পরিস্থিতি নতুন মোড় নিয়েছে। গত ১১... ...বাকিটুকু পড়ুন

সৈয়দ কুতুবের পোষ্ট: ভারতের করণীয় কি কি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৩



বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক ভালো রাখার জন্য ভারতের করণীয় কি কি?

০) শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো।
১) বর্ডার থেকে কাঁটাতারের ফেন্চ তুলে নেয়া।
২) রাতে যারা বর্ডার ক্রস করে, তাদেরকে গুলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×