somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ডঃ রুহুল আমিন চৌধুরী।
স্বাধিনতার শত সহস্র, লক্ষ কোটি “সুফল" - কিন্তু একটি মাত্র “কুফল” - দেশের নিতি নির্ধারণে অযোগ্য লোকেরা সব উচ্চাশনে - রাজনিতিতে ও প্রশাসনে - ফলে দেশটি যথাযথভাবে উন্নতিতে আগাতে পারছে না।তারপরেও যেটুকু এগিয়েছে, অধিকাংশ সাধারণের ব্যক্ত

দেশের মেধাবিদের গাড়ি আবিষ্কার – বিদেশ থেকে গাড়ি আমদানি বন্ধ করে – বৈদেশিক মুদ্রা অপচয় বন্ধ করে – দেশের মেধাবিদের আবিষ্কৃত গাড়ি ব্যাপক উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পথ আবিষ্কারের বিনত আবেদন -

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দেশের মেধাবিদের গাড়ি আবিষ্কার –
বিদেশ থেকে গাড়ি আমদানি বন্ধ করে – বৈদেশিক মুদ্রা অপচয় বন্ধ করে – দেশের মেধাবিদের আবিষ্কৃত গাড়ি ব্যাপক উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পথ আবিষ্কারের বিনত আবেদন -

১১. পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ক্ষুদে বিজ্ঞানি মাহবুবুর রহমান শাওন’র জ্বালানি সাশ্রয়ি চালক বিহিন পরিবেশ বান্ধব গাড়িসহ বিভিন্ন যন্ত্র আবিষ্কার করে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছেন। শাওন পটুয়াখালীর মৎস্য বন্দর খ্যাত মহিপুর থানার মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের মাদ্রসা শিক্ষক নাসির উদ্দিনের ছেলে। সে বাংলাদেশ প্লানেটর কলেজের রোবোটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। প্রায় ১ মাস ধরে কঠোর পরিশ্রম আর মেধা খাটিয়ে জালানি সাশ্রয়ি সোলার সিস্টেম চালক বিহিন এই গাড়িটি তৈরি করেন। রবিবার বেলা ১১টায় মহিপুর সদর থানার কো-অপরেটিভ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে প্রদর্শনির মাধ্যমে পরিক্ষামুলক গাড়িটি চালিয়ে সফল এক অনাবদ্ধ সৃস্টি তুলে ধরেন এ খুদে বিজ্ঞানি শাওন ।

৩৩ . নারায়নগঞ্জ - ‘ল্যাম্বোরগিনির’ আদলে অত্যাধুনিক এই “গাড়ি” তৈরি করেছেন নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বাসিন্দা আকাশ আহমেদ । গাড়িটি ঘণ্টায় ৪৫ কিলোমিটার বেগে প্রায় ১০ ঘণ্টা চলতে সক্ষম । সারাদেশে আলোড়ন সৃষ্টি করা পরিবেশ বান্ধব ল্যাম্বোরগিনির আদলে আকাশের তৈরিকৃত সেই “গাড়িতে” । "আকাশ" এর তৈরি “গাড়ির” ব্যপক উতপাদন ও বাজারজাত করনের সুযোগ করে দেবার জন্য, মাননিয় অর্থ মন্ত্রি, শিল্প মন্ত্রি, বানিজ্য মন্ত্রি, যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রিকে বিনত আবেদন জানাচ্ছে । আকাশের তৈরি‘ ‘ল্যাম্বোরগিনির’ গাড়িতে নারায়নগঞ্জের জেলা প্রশাসক মহোদয় চড়ে দেখেছেন।

৩৪. জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয় - বাংলাদেশি বিজ্ঞানি আবিষ্কার করেছে ‘সৌর শক্তি চালিত ‘“অটো রিকসা”’- আমরা দেখতে পাবো ‘সৌর বিদ্যুৎ চালিত‘ রিকশা’। এমন এক "পরিবেশ-বান্ধব" রিকশা আবিষ্কার করলেন আমাদের দেশের দু'জন বিজ্ঞানি। তাঁরা হলেন- জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইন্সটিটিউটের সহকারি অধ্যাপক ডঃ এম শামীম কায়ছার ও মিলিটারি ইন্সটিটিউট অব সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজির প্রভাষক আবু রায়হান মোঃ সিদ্দিক। তাঁরা দু'জন মিলে তৈরি করেছেন এই ‘সৌর বিদ্যুৎ চালিত রিকশা’। এই রিকশার প্রয়োজনিয় চার্জ সৌর প্যানেল থেকে সংগৃহিত হবে খুব সহজে । অনেক হাল্কা করেই তৈরি করা হয়েছে এই রিকশা ।

৩৫ . বরিশাল - ‘জ্বালানি সাশ্রয়ি “গাড়ি” আবিষ্কারক’ বরিশালের জিসান হাওলাদার ঈসা । নিজের স্বপ্ন সফল করার জন্য অনেকের সাহায্য কামনা করেছেন। দেবো, দিই, দিচ্ছি বলে বলে কেউ আর পাশে এসে দাঁড়ায়নি। তাতে কি ? কথায় আছে না, ‘যদি লক্ষ্য থাকে অটুট, দেখা হবে বিজয়ে’ ? হ্যাঁ ঠিক তাই হয়েছে, নিজের ইচ্ছেতে অনড় ছিলো বরিশালের তরুণ উদ্ভাবক জিসান হাওলাদার ঈসা । আর তাই তো সে নিজ লক্ষ্যে পৌছার জন্য রিকশাও চালিয়েছেন। তারপর দিনরাত পরিশ্রম করে তৈরি করেন নিজের প্রযুক্তিতে “তিনটি” জ্বালানি সাশ্রয়ি গাড়ি । তরুণ উদ্ভাবক জিসানের বানানো ওই “তিনটি” জ্বালানি সাশ্রয়ি গাড়ি হয়েছে “দেশ সেরা”। নিজের ঝুলিতে ভরেছেন “জাতিয় পুরস্কার”। শুধু জাতিয় পুরস্কারই নয়। সে তার এই প্রযুক্তির জন্য পেয়েছে “আন্তর্জাতিক পুরুস্কারও”। সম্প্রতি জিসান হাওলাদার ঈসা তার সফলতার কথা জানিয়ে এবং বিজ্ঞান গবেষণায় “সহায়তা না থাকার” আক্ষেপ প্রকাশ করে লিখেছেন, জেলা প্রশাসকের বরাবরে ।

৩৬ . যশোর- “সোলার “কার” উদ্ভাবন করলেন যবিপ্রবি (যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষক - এক থেকে দেড় লাখ টাকা ব্যয়ে “সৌরচালিত গাড়ি” উদ্ভাবন করেছেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবির। এই গাড়িটির মানোন্নয়ন করে বাণিজ্যিকভাবেও এর ব্যবহার সম্ভব। এই গাড়ির সোলার প্যানেল ছাড়া সবকিছুই দেশিয় বাজার থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং স্থানিয় একটি মোটর ওয়ার্কশপে এটি তৈরি করা হয়েছে । ড. মো. হুমায়ুন কবির জানান, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা তহবিল থেকে ২০১৭ - ১৮ অর্থ বছরের বাজেট থেকে গবেষণা প্রকল্পের জন্য প্রস্তাব আহ্বান করা হয়। এই প্রেক্ষিতে তিনি “সৌরশক্তি চালিত “গাড়ি” তৈরি করার জন্য প্রকল্প প্রস্তাব জমা দেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রস্তাব গ্রহণ করে প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য অর্থের যোগান দেন। এরপর হুমায়ুন কবির “গাড়ি” তৈরি করার জন্য প্রয়োজনিয় যাবতিয় জিনিসপত্র স্থানিয় বাজার থেকে সংগ্রহ করেন এবং স্থানিয় একটি ওয়ার্কশপে গাড়িটি তৈরি করেন। তিনি উল্লেখ করেন, এই গাড়ির সব যন্ত্রাংশ দেশে তৈরি, শুধু সোলার প্যানেল ছাড়া । ড. মো. হুমায়ুন কবির আরও জানান, সারা পৃথিবিতেই ব্যাটারিচালিত গাড়ি তৈরি এবং ব্যবহারের আগ্রহ বেড়ে চলেছে। টেসলা নামক কোম্পানি এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে। সৌরশক্তি দিয়ে গাড়ি চালানোও নতুন নয়। তবে, বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়নি। গবেষণা চলছে উন্নত করার। ড. হুমায়ুন কবিরের মতে, আমাদের দেশে সৌরশক্তি চালিত গাড়ির অপার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ, আমাদের দেশে বিদ্যুতের ঘাটতি রয়েছে। আর যে ফসিল ফুয়েল দিয়ে গাড়ি চলে তার পুরোটাই আমদানি নির্ভর এবং পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক। এই বিষয়গুলো চিন্তা করে আমরা “সৌরশক্তি চালিত গাড়ি” তৈরি করার প্রচেষ্টা গ্রহণ করি। এই গাড়ির মূলনিতি হল: সৌরশক্তি ব্যাটারিতে জমা হবে, জমা হওয়া বৈদ্যুতিক চার্জ দিয়ে মোটর চলবে যা গাড়ির চাকা ঘোরাবে। দুইজন যাত্রী এবং একজন চালকসহ ৩৩০ কেজি ওজনের এই গাড়ি একদিনের চার্জে ২০ কিলোমিটার পর্যন্ত চলবে। তবে, উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সৌরকোষ ব্যবহার করে তা দ্বিগুণ বা তিনগুণ বাড়ানো সম্ভব। প্রাথমিকভাবে এই গাড়ি তৈরিতে খরচ পড়ছে এক থেকে দেড় লাখ টাকা। একটু মানসম্পন্নভাবে গাড়িটি তৈরি করা গেলে এটি দশ বছর পর্যন্ত চলতে পারবে। সে ক্ষেত্রে ব্যাটারি পরিবর্তন ও সোলার প্যানেলটি রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে।এক থেকে দেড় লাখ টাকা ব্যয়ে সৌরচালিত গাড়ি উদ্ভাবন করেছেন যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. হুমায়ুন কবির।তিনি উল্লেখ করেন, যশোরকে ইজিবাইকের শহর বলা হয়। এই ইজিবাইক আমদানি করতে যেমন প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় হয়, তেমনি এটি চালাতে প্রচুর বিদ্যুতের খরচ হয়। এ কারণে এই সোলার কারটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা গেলে যেমন ডলার সাশ্রয় হবে, তেমনি বিদ্যুতের উপরেও চাপ কমবে।

৮৪ . ‘“ধোলাই খালে শিল্প বিপ্লব”’ – এই এলাকার উদ্যোক্তারা “৩৮ হাজার রকমের” যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ তৈরি করছেন”। এখানে উতপাদিত যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ গৃহস্থলি, কৃষি, বৈদ্যুতিক, যানবাহন, খেলনা, চিকিতসা, সিমেন্ট ও কাগজ কারখানার যন্ত্রাংশ, বাইসাইকেল, ফেন্সি লাইট ফিটিংস, নির্মান যন্ত্র, ভোল্টেজ স্টবলাইজার, আযরণ চেইন, কার্বন রড, দেশি বিদেশি বিভিন্ন মডেলের গাড়ির পার্টস, লাইনার, বেয়ারিং, বেকডাম ইঞ্জিন, কার্টিজ সকেট, জগ, জাম্পার, স্প্রিং, হ্যামার, ম্যাকেল জয়েন্ট, বল জয়েন্ট, ট্রাক, লরি, অটোরিকসা, মেডিকেল বেড, ডায়নামো, এ.সি, ফ্রিজ, নিনিয়াম, প্যাড ড্রাম, বেক সিলিন্ডার, বাম্পার ব্রাকেট, পিস্টন, পাম্প সহ নানান যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত হোচ্ছে ও বিদেশেও রপ্তানি হোচ্ছে।
পাশাপশি আস্ত গাড়ি, গাড়ির ইঞ্জিন, লঞ্চের ইঞ্জিনও তৈরি হোচ্ছে । মোটর গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, স্যালো পাম্পের ইঞ্জিন ব্যবহার করে টেম্পো, ট্রাক্টর, ইট ভাঙ্গার যন্ত্রসহ পাওয়ার লুমের যন্ত্রও তৈরি হোচ্ছে। শুধু গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরি ও মেরামতই নয়, জাহাজ, পাওয়ার প্লান্ট, জেনারেটরসহ, রেলের ইঞ্জিন ও বগির যন্ত্রাংশও তৈরি করা হয় “‘ধোলাই খালে”’ । “পুরনো গাড়ি বা ইঞ্জিন মেরামত করে একদম নতুন ঝক ঝকে করে দিতে পারে ‘ধোলাই খাল ‘।‘ধোলাই খালের আদলে দেশে “প্রায় ৪০ হাজারের বেশি লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং কারখানা” । এগুলো বছরে প্রায় এক থেকে দেড় লাখ কোটি টাকার পন্য উতপাদন করে থাকে।
এর মধ্যে বিদেশে রপ্তানি হয় প্রায় শত কোটি টাকার পন্য । দেশে বাজারজাত হওয়া পন্য বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করে । ফলে আমদানির বিকল্প এখন ধোলাই খাল । দেশি বিদেশি যে কোনো মডেলের যে কোনো যন্ত্র বা যন্ত্রাংশ বা গড়ি দেখালে হুবহু মডেল তৈরি করে দেবে ‘ধোলাই খালের ইঞ্জিনিয়ারিং কারখানা । যে সব যন্ত্রাংশ মূল কোম্পানি উতপাদন বন্ধ করে দিয়েছে (যেমন: ভক্সওয়াগন গাড়ি) সে সকল পার্টস পাওয়া যাবে ‘ধোলাই খালের ইঞ্জিনিয়ারিং কারখানায়’ ।

৯৯. রংপুরের সেলিমের ০২ (দুই) সিটের ফ্যামিলি ‘কার’ তৈরি করেছেন। রংপুর সদর উপজেলার সদ্যপুষ্করিনি ইউনিয়নের যুবক সেলিম মিয়ার ব্যটারি চালিত শব্দ ও ধোয়া বিহিন পরিবেশ বান্ধব ফেমিলি কারে চাকার সঙ্গে একটি পেনিয়াম লাগিয়ে চালালে অটো চার্জ হবে। কিংবা বিদ্যুত দিয়ে চার্জ দেয়া যাবে। পৃষ্ঠপোষকতা পেলে তার উদ্ভাবিত ০২ (দুই) সিটের ফ্যামিলি ‘কার’ একটি জনপ্রিয় বাহন হতে পারে। ঘন্টায় ৪৫ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারে। এটি তৈরি করতে মাত্র দেড় লাখ টাকা খরচ হয়েছে।

১০৭. বগুড়ারর সোনাতলা উপজেলার পাকুল্লা ইউনিয়নের পদ্মপাড়া গ্রামের কলেজ ছাত্র আব্দুর রহমান রিশান তৈরি করেছেন প্রাইভেট কার । আব্দুর রহমান রিশানের বাবার নাম ইউনুস আলি ও মা’র নাম ফরিদা বেগম। সৈয়দ আহম্মদ কলেজের বি এম শাখার দ্বিতিয় বর্ষের ছাত্র সে । দীর্ঘ ১৮ মাস চেষ্টা চালিয়ে তৈরি করেছেন এই গাড়িটি । এতে তার খরচ হয়েছে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

১০৯. চট্টগ্রামের অমিত দাস আবিষ্কার করেন পরিবেশ বান্ধব ইলেকট্রিক বাইক বা ই-বাইক । যার নাম দিয়েছেন ‘আলট্রন ওয়ান’ । একবার চার্জ দিতে খরচ মাত্র ৮ – ১০ টাকা । যা দিয়ে চলবে ৬০ কিলোমিটার । এটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ৪০ – ৪৫ হাজার টাকা । সরকারি কিংবা বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা যাবে ই-বাইক ‘আলট্রন ওয়ান’। বাগেরহাট শহরের দাসপাড়া এলাকার মৃত অমল দাসের একমাত্র ছেলে অমিত দাস । গত কয়েক বছর ধরে চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর শ্যামলী আবাসিক এলাকায় থাকেন । বেসরকারি একটি জাহাজ কোম্পানিতে কাজ করেন ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে

এমনি নিত্য নতুন ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক আবিষ্কারে বাংলাদেশের সন্তানেরা বিশ্বে ও দেশে নন্দিত - কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযথ পৃষ্ঠপোষকতা, অধিকতর উন্নত গবেষণার ব্যবস্থা করা ও আন্তরিকতার অভাবে (দয়ার অভাবে) তা অংকুরেই মরে যাচ্ছে অনেক । কিংবা বিদেশ কিনে নিচ্ছে বলে দেশে ব্যাপক উতপাদন, বিপনন, বাজারজাতকরণ ও বিদেশে রপ্তানি করতে পারেনি ।

আমার দেশের মেধাবি সন্তানদের ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক বিশ্বমানের আবিষ্কার সমুহ ব্যাপক উতপাদন, বিপনন, বাজারজাতকরণ ও বিদেশে রপ্তানির জন্যে রাষ্ট্রিয় স্বিকৃতি ও পৃষ্ঠপোষকতা একান্ত জরুরি । অধিকতর উন্নত গবেষণার ব্যবস্থা করাও আবশ্যক । প্রয়োজনে, বিনা সুদে ব্যাংক ঋণ বা সামান্য সুদে (নাম মাত্র সুদে) ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করলেও এসব আবিষ্কারকদের উতসাহ বা প্রেরণা বা প্রনোদনা দেয়া যেতে পারে । ব্যাপক উতপাদনের, বিপনণের ও বাজারজাতকরণের এবং বিদেশে রপ্তানির জন্যে গণভবণে মাননিয় প্রধানমন্ত্রির একান্ত সান্নিধ্যে, কঠোর নির্দেশনায় ও নিবিড় তত্ত্বাবধানে একটি “গবেষণা কর্মসুচি” (Research Program) গ্রহণ একান্ত জরুরি বলে প্রতিয়মান । যে খাত থেকে মিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আসবে দেশে । লাখ লাখ বেকার মানুষের কর্মসংস্থান হবে দেশের । ‘মুজিব শতবর্ষ’ ও ‘স্বাধিনতার পঞ্চাশ বর্ষ’ সামনে রেখে এ বিষয়ে একটি “গবেষণা কর্মসুচি” (Research Program) গ্রহণের মাননিয় প্রধানমন্ত্রির বরাবরে বিনত আবেদন জানাচ্ছি ।
বিশ্বমানের আবিষ্কার : গবেষণা কর্মসুচি (বিআগক) । Global Standard Invention : Research Program (GSIRP). এই গবেষণা কর্মসুচির অভিষ্ট লক্ষ্য (Ultimate Goal) হবে দেশের মেধাবি সন্তানদের ৪৫ (পয়তাল্লিশ) হাজারের অধিক বিশ্বমানের আবিষ্কারসমুহকে নিয়ে পানগাও বন্দর (Pangaon Port) সংলগ্ন কোনো স্থানে একটি শিল্প পল্লি/শিল্প নগরি/শিল্পাঞ্চল (Industrial Village/Industrial Town/Industrial Area) কিংবা EPZ (Export Prpmotion Zone) গড়ে তোলা । এ কাজে সকলের আন্তরিক সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করছি -
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫০
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×