আরো কিছু লাশ উপহার পেল প্রজন্ম চত্ত্বর। নারায়নগঞ্জ এর গনজাগরণ মঞ্চের উদ্যোক্তা রফিউর রাব্বির নিরপরাধ ছেলে ত্বকি কে খুন করে ভাসিয়ে দিয়েছে শীতলক্ষ্যায়। আর গোলাম আজমের মামলার সাক্ষী আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের ছোট ভাই এর লাশ মিলেছে ফ্লাইওভারের নিচে। আর কত নিরীহ লাশ হলে সরকার বন্ধ করবে জামাত শিবিরের রাজনীতি। লাশ হওয়ার চাইতে চতুর এবং সচেস্ট হতে হবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে। বাংলাদেশের সিকিউরিটি সিস্টেম কলাপ্স করেছে, এই বিষয়ে কারো কোন দ্বিমত নাই। পুতুল খেলা বন্ধ করে দ্রুত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে জাতিকে এই সংকট থেকে মুক্তি দিন। অন্যথায় নিরাপত্তা ঝুকির কারনে জনগনের আস্থা হারানো সময়ের ব্যাপার। লাশের স্তুপ বানিয়ে সরকারকে ব্যার্থ করার যে পরিকল্পনা নিয়েছে জামাত-বিএনপি, তাদের সফলতা আলোর মুখ দেখতে বেশি সময় নিবে না, তা এখনি অনুমান করা যায়। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দিতে না পারলে সরকারকে ব্যর্থ বলা যাবে না কেন এই মর্মে নোটিশ দেয়া হোক। জামাত-শিবির এর মদদ পুস্ট বিএনপির মাঝে ৭১ এর চেতনা কখনো আসবে কিনা জানি না, তবে অন্তত তাদের বিবেকে মনুষ্যত্ব শব্দটি স্থান পাক।
জয় বাংলা।