সব মানুষই ইতিবাচক পরিবর্তণের প্রত্যাশা করে। মানুষ মাত্রই তার জীবনটাকে ভালভাবে গড়তে চায়। তবে কিছু ব্যতিক্রম যে নেই তা কিন্তু নয়। তবে আমরা যেন একটু বেশী পরিমানেই ব্যতিক্রম। কোন ব্যাপারেই যেন আমাদের বোধুদয় নেই। আমাদের ইতিবাচক িচন্তা করার ক্ষমতাটুকু যেন আমরা হারিয়ে ফেলেছি অথবা কখনো যেন ছিলইনা। আর এমনই যদি না হতো তাহলে আমরা কেন এমন। সব কিছুতেই যেন আমাদের একটা গা-ছাড়া ভাব । আমরা যেন সুস্থভাবে চিন্তা করতে পারিনা বা সেই ইচ্ছাটুকু আমাদের নেই।
ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে সমাজ রাষ্ট্রের সকল বিষয়েই যেন আমরা সমান উদাসীন। সব জায়গায় সব সময়ই যেন আমরা দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিচ্ছি। সকলেই যেন অসাদুপায়কে জীবনের উন্নতির একমাত্র পথ এবং পাথেয় হিসেবে গ্রহণ করেছি। এ থেকে যেন আমরা কোনভাবেই পরিত্রাণ পেতে পারিনা।
পরিত্রাণ পাব কি করে ? কারণ পরিত্রাণ পেতে হলে যেটি সর্বাগ্রে প্রয়োজন সেটি হচ্ছে গঠণমূলক চিন্তা করা। আর সেটিইতো আমরা করতে পারিনা। আর পারলেই এটা করার সময়েতা আমাদের হাতে খুব একটা নেই। এই একটি জিনিসের অভাবেই আমরা এত পিছিয়ে আছি। আমরা সব জায়গায় অসাধুপায় অবলম্বনের মহা প্রতিযোগীতায় মহা ব্যস্ত হয়ে পড়ছি।
আর ঠিক এই কারণেই আমার মনে একটি প্রশ্ন গত কয়েক দিন ধরে ঘুরপাক খাচ্ছে। বিবেক আমাকে বারবার দংশিত করছে। সত্যিই কি আমরা পরিবর্তণ চাইনা। না আমরা তার যোগ্যতা রাখিনা। আমরা কী সব সময় এমনই থেকে যাব?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




