somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

OIC মহাসচিব ও IUT’র চ্যান্সেলর একমেলেদ্দিন ইহসানুগ্লুর নামে নয়াদিগন্ত ও ফেসবুকে মিথ্যাচার!!!!

০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



Organization of Islamic Conference(OIC) এর মহাসচিব এবং Islamic University of Technology(IUT,A subsidiary organ of OIC) এর চ্যান্সেলর প্রফেসর একমেলুদ্দিন ইহসানুগ্লু এর নাম ব্যবহার করে ‘বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল বাতিল করুন” শিরোনামের একটি ডাহা মিথ্যা খবর প্রচার করছে দৈনিক নয়াদিগন্ত। আর সে মিথ্যা খবরকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ফেসবুক ভিত্তিক কয়েকটি পেজ যাদের মধ্যে ‘বাঁশেরকেল্লা’ অন্যতম। পেজটি অত্যন্ত সুকৌশলে খবরটিকে সত্য হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য নানাভাবে খবরটি প্রচার আর প্রসার করে জনমনে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছে।মূলত যে শিরোনামে লেখাটি OIC এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এসেছে সেটি এরকমঃ “OIC Secretary General calls for restraint in Bangladesh” আর বাঁশেরকেল্লা যে শিরোনামে লেখাটি শেয়ার করেছে সেটার সাথে OIC এর ওয়েবসাইটের লেখাটির শিরোনামের আকাশপাতাল পার্থক্য। বাঁশেরকেল্লার শিরোনাম ছিলো, “Cancel controversial Tribunal: OIC Secretary-General”

OIC এর ওয়েবসাইট হতে সংগৃহীত OIC মহাসচিব একমেলুদ্দিন ইহসানুগ্লু এর বিবৃতি। লিংকঃ Click This Link

OIC মহাসচিবের বিবৃতির শিরোনাম পড়েই বুঝা যাচ্ছে যে , OIC মহাসচিব বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন এবং তিনি এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে স্থিতিশীল করবার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে আহবান করছেন। কিন্তু OIC মহাসচিবের এই বক্তব্যের কোথাও যুদ্ধাপরাধের বিচার কিংবা ট্রাইব্যুনাল বাতিল নিয়ে একটা কথাও লিখা নেই। শুধু লেখা আছে, “In trying to bring about satisfactory solutions to the country’s political and social issues, the Secretary General invited all parties to refrain from all acts of violence which go against the interests of the country, and called for the proper respect of the rule of law by all.” যার অর্থ দাঁড়ায়, “দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুর শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য মহাসচিব সকল রাজনৈতিক দলকে দেশের স্বার্থবিরোধী সবধরণের ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড থেকে বিরত থাকতে বলেছেন এবং সবাইকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার অনুরোধ করেছেন।” তাছাড়া তাঁর এই বক্তব্যের প্রথম প্যারাটি ছিলো এইরকম, “The Secretary General of the Organization of Islamic Cooperation (OIC), Prof. Ekmeleddin Ihsanoglu, has been following with concern the serious situation in Bangladesh which claimed dozens of lives and caused the destruction of public and private properties” যেখানে দেশের সাম্প্রতিক হত্যাকান্ড আর ধ্বংসজজ্ঞের ব্যাপারে মহাসচিবেরর দুশ্চিন্তা প্রকাশ পেয়েছে।

লিংকঃ Click This Link

এবার আসা যাক বাংলাদেশের একটি দৈনিক যেটি সম্প্রতি যুদ্ধাপরাধের বিচার বানচাল করার জন্য আর মিথ্যা খবর পরিবেশনের কারনে জনগণের কাছে যুদ্ধাপরাধী-রাজাকারদের দোসর নামে ব্যাপকভাবে পরিচিতি লাভ করেছে ,দৈনিক নয়াদিগন্তের কথাই বলছি এখানে। দু’টি সহজ ধাপে প্রমাণ করা হবে যে তারা কত নির্লজ্জভাবেই না জনগণকে ধোঁকা দিচ্ছে।

(১)খবরের পরিধির ভিত্তিতেঃ

নয়াদিগন্তের মিথ্যাচার প্রমাণের জন্য শুধুমাত্র আপনার চোখের চার-পাঁচটি পলকই যথেষ্টই। OIC মহাসচিবের বক্তব্যে যেখানে মাত্র ৮৫ টি ইংরেজী শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে সেখানে তারা তাদের পরিবেশিত এই মিথ্যা সংবাদকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য তারা বাংলা শব্দ ব্যবহার করেছে ২৮৫ টি। আর উপরের যে প্যারাতে আমি OIC মহাসচিবের বক্তব্যের অনুবাদ করলাম সেখানে ব্যবহার করেছি মাত্র ৪৩ টি বাংলা শব্দ। ৪৩টি বাংলা শব্দে যেখানে পুরো খবরটি প্রকাশ করা গেলো, সেখানে নয়াদিগন্ত কতৃপক্ষ ব্যবহার করেছে ২৮৫ টি শব্দ। সুতরাং নয়াদিগন্ত কতৃপক্ষ যে কত বড় ধরণের মিথ্যুক আর ধোঁকাবাজ তা আপনারা সহজেই বুঝে নিতে পারছেন।


নয়াদিগন্তের পাতায় OIC মহাসচিবের নাম ব্যবহার করে লিখা মিথ্যাচারে ভরপুর সেই রিপোর্টটির স্ক্রীনশট
লিংক: http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=134100

(২) খবরের বিষয়বস্তুর ভিত্তিতেঃ

নয়াদিগন্ত কর্তৃপক্ষ যে বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে রিপোর্টটি লিখেছে সেটি হচ্ছে যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত ট্রাইব্যুনালের বাতিল নিয়ে। তাদের এই মিথ্যা সংবাদের শুরুই হয়েছে OIC মহাসচিবের নাম ব্যবহার করে একটি ডাহা মিথ্যা কথা লেখার মাধ্যমে। তাদের প্রথম লাইনটি এরকম, “ আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর রায় বাতিলের দাবিতে গত কয়েক দিন ধরে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের ওপর যেভাবে গুলি ও সহিংসতা চালনো হচ্ছে তা বন্ধ করে অচিরেই বিতর্কিত ট্রাইব্যুনাল বাতিলের দাবি জানান অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কনফারেন্সের (ওআইসি) মহাসচিব ড. একমেলুদ্দীন এহসানুগ্লু। গতকাল ওআইসি মহাসচিব এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান”

এখন আপনিই বলুন OIC এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে দেয়া OIC মহাসচিবের বিবৃতির কোথায় ‘আল্লামা’ ‘দেলোয়ার’ ‘হোসাইন’ ‘সাঈদী’ ‘রায়’ ‘বাতিল’ ‘দাবি’ ‘শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারী’ ‘গুলি ও সহিংসতা’ ‘ট্রাইব্যুনাল’ ‘বাতিল’ এসব শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে? অর্থাৎ একটা খবরের শুরুর লাইনটিতে একটিও সত্য তথ্য নেই! এরপর আর খবরের ভেতরে যাবার কোনো দরকার আছে বলে মনে হয়না। তারপরও যারা এই মিথ্যাচার আর ষড়যন্ত্রমূলক খবর পরিবেশন করলো তাদের আসল পরিচয় আমাদের জানা দরকার। খবরের কয়েকটি লাইনই আপনাকে বলে দেবে এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধীদের একটি চক্রান্ত। নীচের কয়েকটি লাইনই এ সম্বন্ধে আপনার ধারনা পরিষ্কার করে দিবে। নীচের লাইনগুলোতে সম্পূর্ণ মিথ্যাচারে ভরপুর রিপোর্টটির কয়েকটি চরম চরম হাস্যকর মিথ্যাচার আর তার জবাব দেয়া হলোঃ

মিথ্যাচার একঃ “তিনি আরো বলেন, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা পাকিস্তানিদের সহযোগিতা করেছে আর চেষ্টা করেছে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন না হওয়ার এমন লোকদের বিচারের জন্য বাংলাদেশ সরকার ২০১০ সালে যে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল গঠন করেছে তা সম্পূর্ণ আন্তর্জাতিক নিয়ম-কানুনের পরিপন্থী”
উত্তরঃ(তাইলে কি বিচার না কইরা ওদের ধইরা চুম্মা দিবো?)”

মিথ্যাচার দুইঃ “আর যাদের ওপর অভিযোগ আনা হয়েছে তারা বাংলাদেশের বৃহৎ ইসলামী রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে সর্বত্র পরিচিত। ১৯৭১ সালে তারা পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হতে না চাইলেও স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশের স্বাধীনতা হেফাজতে ভূমিকা পালন করে আসছেন”
উত্তরঃ ওহ আইচ্চা, যাক স্বীকার করিলেন যে, তারা হইলো পাকিস্তানের জারজ সন্তান। মানুষরে হত্যা করে,শহীদ মিনার ধ্বংস করে, ককটেল ফোটায়ে তাই তারা আজ দেশের খুব হেফাজত করিচ্ছে।

মিথ্যাচার তিনঃ “জাময়াত সমর্থক সাধারণ নাগরিক ও পুলিশসহ নিরাপত্তা কর্মীদের সাথে যে সংঘর্ষ চলছে তা বন্ধের উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।”
উত্তরঃ তার মানে আপনি কতি চাচ্ছেন যে, উচ্ছৃংখল কর্মীদের রাস্তায় ইচ্ছামতো উচ্ছৃংখলতা করতে দেয়া হোক, যেহেতু তারাই আবার আপনার মতে হেফাজতকারী! আর পুলিশ বাহিনী বইসা বইসা মুড়ি খাক। সরকার ওদের মুড়ী খাওয়ায়ে লালনপালন করুক।বুঝতে পারেছি আপনের যুক্তি, সাংবাদিক মহাশয়!

সুতরাং বুঝতেই পারছেন এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধীদের চক্রান্ত। তাই আপনারা সবাই দৈনিক নয়াদিগন্তের ব্যপারে সতর্ক হয়ে যান। ভয়ের ব্যপার হলো মিথ্যা এই সংবাদটি ফেসবুক,টুইটারসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রায় ৫০০ এর উপর শেয়ার করা হয়েছে। আর প্রত্যেকের শেয়ার থেকে কতজন যে খবরটিকে সত্য বলে ধরে নিচ্ছে তার ইয়ত্তা নেই। তাই এই পোষ্টটি ছড়িয়ে দিয়ে সবাইকে এই মিথ্যা সংবাদের ব্যাপারে চোখ খুলে দিন। সবাইকে সত্যটা জানান। আপনার পরিচিত কারো বাসায় কিংবা অফিসে নয়াদিগন্ত রাখা হলে তাদেরকে এই মুহুর্তে পত্রিকাটির এই মিথ্যাচার বিষয়ে অবগত করে দিন। তাছাড়া পত্রিকাটি যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হওয়ার পর থেকেই এইরকম মিথ্যাচার করে আসছে। পবিত্র কাবাশরীফের ইমামদের জড়িয়েও তারা মিথ্যাচার করতে বাদ রাখেনি।


বাঁশেরকেল্লা পেজের মিথ্যাচার
লিংক: Click This Link
আর বাঁশের কেল্লা পেজটি নিয়ে আসলে নতুন করে কিছু বলার নাই।ফেসবুক যারা ব্যবহার করেন তারা ইতিমধ্যেই জেনে গেছেন পেজটি ইসলামের নাম ব্যবহার একটি রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত। তাই তারা ইসলামের নাম ব্যবহার করে নানাভাবে মানুষকে ধোঁকা দিয়ে যাচ্ছে। সরকার ইতিমধ্যে পেজটিকে ৩ বারের মতো বন্ধ করে দিয়েছে। বর্তমানে তারা আবার নতুন করে পেজটি চালু করেছে এবং সগৌরবে মিথ্যাচার জারি রেখেছে। তাই আপনাদের বন্ধু তালিকার যারা যারা এই পেজটিতে আছে তাদেরকেও এদের মিথ্যাচার সম্পর্কে অবগত করে পেজটিকে রিপোর্ট করতে বলুন। সত্য একদিন না একদিন আলোয় আসবেই আর মিথ্যাও একদিন বিলুপ্ত হবেই।

পবিত্র কোরআনে এসেছে, “সত্য এসে গেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়ে গেছে, নিশ্চয়ই মিথ্যার তো বিলুপ্ত হবারই কথা”৷ (সূরা বানী ইসরাঈল-আয়াত-৮১)

সত্যের জয় হবেই ইনশাল্লাহ।

কালেক্টেড ফেবু।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
৬টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×