somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইতালিতে এইচএসসি সমমানের পরীক্ষায়, প্রতি বিষয়ে ১০০ তে ১১০ প্রাপ্ত মাহিয়া আবেদিন রাখী (গুণীজন; একের ভিতর চার)

০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রবাসে বাংলাদেশের রক্তের উত্তরাধিকারী গুণীগন-৪৩,৪৪,৪৫,৪৬ ।

৪৩/ ইতালিতে এইচএসসি সমমানের পরীক্ষায়, প্রতি বিষয়ে ১০০ তে ১১০ প্রাপ্ত মাহিয়া আবেদিন রাখি।



বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জের মেয়ে রাখী এখন ইতালীয় বাবা-মা'র সন্তানদের লেখাপড়ার রোলমডেল। সব ইতালীয় বাবা মার চাওয়া একটাই তাদের সন্তান যের রাখীর মতো পড়াশোনা করে সাফল্য নিয়ে আসে। রাখীর অসামান্য সাফল্য ইতালিয়ানদের দারুন আলোড়ন তুলেছে। এ এক অনন্য গৌরব।

ইতালিতে ২০১২ সালে ভিসেন্সা প্রভিন্সের চেক্কাতো দি মোনতেক্কিয় কলেজ থেকে এইচএসসি সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেয় রাখী।
রাখীর ফলাফল সবার মাথা ঘুরিয়ে দেয়। ইতালির প্রায় সকল জাতীয় মিডিয়া ঘিরে ধরে তাকে। সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে রাখী। তাকে নিয়ে এতো নাচানাচি আর গৌরবের কারণ একটাই-। পরীক্ষায় রাখীর অসাধারণ সাফল্য।

সে প্রতিটা বিষয়ে ১০০ তে ১০০ নম্বর পেয়ে গোটা ইতালিতে প্রথম হয়েছে। কেবল প্রথম হয়েছে বললে অবশ্য ভুল বলা হবে। ১০০ তে ১০০ নম্বর পেয়ে প্রথম বারের মতো ইতালির ইতিহাসে জাতীয় রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশের মেয়ে রাখী।

মজার ব্যাপার হচ্ছে ,রাখীর ১০০ তে ১০০ প্রাপ্তিতে আবিভুত হয়ে ইতালির প্রেসিডেন্ট জর্জ নাপোলিতানো তাকে সম্মানসূচক আরো ১০টি করে নম্বর বাড়িয়ে ১০০ তে ১১০ করে দিয়েছিলেন এবং রাখীকে প্রেসিডেন্ট ভবনে নিমন্ত্রণ করে বিশেষ পুরস্কার প্রদান করেছিলেন।

এক পরীক্ষাতেই ইতালি কাঁপানো রাখীর জন্ম জন্ম বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর থানার হালিমপুর ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামে। রাখীর বাবা জয়নাল আবেদিন। মা মাসুদা আবেদিন শান্তা।

ভবিষ্যতে কম্পিউটার বিজ্ঞানী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর রাখী নিজের এই সাফল্য ধরে রাখতে চান। বাবা-মা আর দেশবাসীর স্বপ্ন পূরণে সকলকে গৌরবান্বিত করার মতো আরো বড় বড় সাফল্য বয়ে আনতে চান।



তথ্য সুত্র-এখানে


৪৪/ বিশ্বখ্যাত অপেরা শিল্পী - মনিকা ইউনুস



তার একটা পরিচয় হতে পারে তিনি নোবেলজয়ী ড. ইউনুসের বড় কন্যা। কিন্তু বাবার নোবেল জয়ের পর নয় বরং এর আগে থেকেই স্বনামে ও স্ব অবস্থানে নিজেকে বিখ্যাত করে ফেলেছেন নোবেলজয়ীমোহাম্মদ ইউনুসের বড় কন্যা মনিকা ইউনুস।

১৯৭৯ সালে চট্টগ্রামে জন্ম নেয়া মণিকার শৈশব কৈশোর আর বাড়ন্ত বেলার পুরোটাই কেটেছে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ায় । বাংলাদেশি-রাশিয়ান-আমেরিকান মনিকার মূল খ্যাতি একজন অপেরাশিল্পী হিসেবে। মনিকার মা ড. ইউনুসের সাবেক স্ত্রী ভেরা ফরোসটেনকো। ড. ইউনুস যখন ভ্যানডারবিল্ট ইউনিভার্সিটিতে পড়তেন তখনই ভেরা ফরোসটেনকোর সঙ্গে পরিচয় ও পরিণয়।

১৯৭০ সালের শুভ বিয়েটা খুব বেশিদিন টেকেনি। মনিকার জন্মের কয়েক মাস পরেই বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর মনিকার মা ও তার মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে যান। এরপর আর বাবার সানি্নধ্য পাননি মনিকা। তবে তার জীবন থেকে বাবার স্মৃতি মুছে যায়নি মোটেই। ছোটবেলা থেকে বাবাকে না দেখলেও মনিকা ২০০৪ সালে ড. ইউনুসের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ২০০৫ সালে তিনি বাবার সঙ্গে দেখা করতে বাংলাদেশে বেড়াতে আসেন।

মায়ের সঙ্গে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র চলে যাবার পর মনিকার শৈশব কেটেছে নিউ জার্সিতে নানানানির স্নেহে। ছোট বেলা থেকেই ইংরেজির পাশাপাশি রাশিয়ান এবং অন্যান্য শ্লোভিক ভাষায় লেখাপড়া চালিয়ে যান। তবে সঙ্গীতের ব্যাপারে মনিকার আগ্রহ তৈরিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল তার নানীর। বেশ ছোট বেলাতেই তিনি তাকে রাশিয়ান অর্থোডঙ্ গীর্জায় কোরাস গাওয়ার সুযোগ করে দেন।
সেই থেকে মনিকা ক্লাসিক্যাল মিউজিকের প্রেমে পড়েন।

আস্তে আস্তে জড়িয়ে যান অপেরা সঙ্গীতের সমৃদ্ধ সম্রাজ্যে। ২০০২ সালে জুলিয়ার্ড স্কুুল থেকে তিনি ভোকাল পারফরমেন্সে মাস্টার ডিগ্রী অর্জণ করেন। বর্তমানে নিউইয়র্কের বাসিন্দা মনিকা ইউনুস মানবিক সহযোগিতার জন্য তহবিল সংগ্রহকারি সিং ফর হোপের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন।

তথ্য সুত্র-এখানে

৪৫/ ইউএস নেভিতে - আবু হেনা সাইফুল ইসলাম



বাংলাদেশি আবু হেনা সাইফুল ইসলাম। তিনি যুক্তরাষ্ট্র সামরিক বাহিনীতে প্রথম বাংলাদেশী। ১৯৬৩ সালে বাংলাদেশে জন্মগ্রহণকারী সাইফুল ইসলাম উচ্চতর শিক্ষার জন্য তিনি ১৯৮৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে যান। পড়াশোনা করেন সাউদার্ন নিউ হ্যাম্পশায়ার ইউনিভার্সিটিতে।

১৯৯২ সালে অর্জন করেন এমবিএ ডিগ্রি। একই বছর তিনি যোগ দেন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিন কোরে। তাকে ১৯৯৫ সালের শেষদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব দেয়া হয়। তখন তিনি যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীতে নিয়োজিত। নাগরিকত্ব পাওয়ার পর তিনি নেভি চ্যাপলাইন কোরে দুই বছরের প্রশিক্ষণ করেন। এরপর ১৯৯৮ সালে তার সামনে সুযোগ আসে। তিনি এ বছর কমিশন লাভ করেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডবি্লউ বুশের খুব আনুগত্য পেয়েছিলেন।


তথ্য সুত্র-এখানে


৪৬/ ফোর্বস ম্যাগাজিনে প্রকাশিত ৪০ বছরের কম বয়সী ,পৃথিবীর সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ৪০ জন ব্যক্তির তালিকায় পাওয়া - সালমান ।



যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে প্রভাবশালী ম্যাগাজিন টাইম প্রতিবছরই বিশ্বের ধনী, প্রভাবশালী, ক্ষমতাধর, উদ্যোক্তা প্রভৃতি বিষয়ক তালিকা প্রকাশ করে থাকে। আর এবছর টাইম ম্যাগাজিন নির্বাচিত বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির মধ্যে স্থান করে নিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সালমান খান।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, হিলারি ক্লিনটন কিংবা ধনকুবের ওয়ারেন বাফেটের মতো মানুষদের সঙ্গে তার নাম উচ্চারিত হওয়াটা বিস্ময়করই বটে। তবে এর আগেই খান একাডেমির মাধ্যমে নিজের যোগ্যতা ও অবস্থানের কথা বিশ্ববাসীর কাছে ভালোভাবোই জানান দিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণ উদ্যোক্তা সালমান খান।

বেশ কিছুদিন ধরে গোটা বিশ্বই ভাসছে খান একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সালমান খানের প্রশংসায়। আর সেই ধারবাহিকতাতেই টাইমের তালিকায় ওঠে এসেছে তার নাম। মজার ব্যাপার হলো টাইমের এই তালিকায় সালমান সম্পর্কে আর্টিকেল লিখেছেন স্বয়ং মাইক্রোসফট গুরু বিল গেটস।

সালমান অবশ্য নিজেও জানতেন না এভাবে ম্যাজিকের মতো বদলে যাবে তার জীবন। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব আইটি (এমআইটি) থেকে তিন বিষয়ে স্নাতক আর হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে এমবিএ শেষ করে তাঁর দিনরাত ব্যবসা জগতের জটিল হিসাব-নিকাশেই কেটে যেত সালমানের। এতে অবশ্য তার খুব একটা আফসোস ছিল না।

কিন্তু ছকে বাঁধা জীবনে বাদ সাধল ছোট্ট কাজিন নাদিয়া। অঙ্ক নিয়ে বড়ই হিমশিম খাচ্ছে সে। অগত্যা বড় ভাই সালমান সিলিকন ভ্যালির অ্যাপার্টমেন্টে বসে ইন্টারনেটে নিউ অরলিন্সে থাকা নাদিয়াকে অঙ্ক শেখানো শুরু করলেন। আস্তে আস্তে আরও অনেকে সালমানের কাছে পড়তে আগ্রহী হয়ে উঠল। এতজনকে কীভাবে একসঙ্গে শেখানো যায়! ভাবতে ভাবতে সালমান কিছু টিউটরিয়াল ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করে দিলেন। ঘটনাটা ২০০৬ সালের।

খুব অল্প সময়ের মধ্যেই দারুন জনপ্রিয় হয়ে ওঠলো ভিডিওগুলো। কিছু হবে বুঝতে পেরে ২০০৯ সালে সবকিছু ছেড়ে পরিপূর্ণভাবে আত্মনিয়োগ করে শুরু করেন 'খান একাডেমি'।

২০০৯ সালেই মাইক্রোসফটের পক্ষ থেকে সালমান লাভ করেন শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য সম্মানসূচক পুরস্কার। ২০১০ সালে গুগল খান একাডেমির ভিডিওগুলোকে পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদের জন্য ২০ লাখ ডলারের অর্থ সহায়তা প্রদান করে। একই বছর

ফোর্বস ম্যাগাজিনের প্রকাশিত ৪০ বছরের কম বয়সী পৃথিবীর সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ৪০ জন ব্যক্তির তালিকায় নিজের স্থান করে নেন সালমান। বিল গেটসের উপস্থাপনায় টিইডি সম্মেলনে খান একাডেমি নিয়ে বক্তব্য দেন তিনি। শুধু বড় বড় পুরস্কার আর সম্মাননাই নয়, সালমান খান এক বৈপ্লবিক শিক্ষাপদ্ধতির সূচনা করে জয় করে নিয়েছেন সাধারণ মানুষের হৃদয়।

তথ্য সুত্র - উইকিপিডিয়া


পূর্বের পর্ব সমুহ- (অনেকটা ''বাঁশের চেয়ে কঞ্চি বড়'' অবস্থ্যা =p~

১/ রাশিয়ার শ্রেষ্ঠ জিমন্যাস্টিক রিতা
২/ ওবামার উপদেষ্টা , বিজ্ঞানী ড. এন নীনা আহমাদ
৩/ কানাডার ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির প্রেসিডেন্ট ও ভাইস চ্যান্সেলর ড. প্রফেসর অমিত চাকমা ।
৪/ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জাপানি সুপার মডেল রোলা ।
৫/ বাংলাদেশি মেয়ে প্রিয়তি যখন 'মিজ আয়ারল্যান্ড' ।
৭/ ইউটিউব এর প্রতিষ্ঠাতা জাভেদ করিম।
৮/ বিশ্বের সেরা ৫০ উদ্যোক্তার একজন সুমাইয়া কাজী
৯/ পৃথিবীতে প্রেরণার আলোক ছড়ানো সাবিরুল
১০/জাতিসংঘের আন্ডারসেক্রেটারি জেনারেল আমিরা হক ।
১১/ সৌদি আরবের শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম
১২/ মার্কিন সেরা সংবাদ প্রযোজক তাসমিন মাহফুজ
১৩/ কাতার আমিরের উপদেষ্টা ডক্টর হাবিবুর রহমান ।
১৪/ ইউরোপে নিউক্লিয়ার গবেষণায় প্রথম বাংলাদেশি অনন্যা ।
১৫/ যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎশক্তি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট -আরশাদ মনসুর
১৬/ কৃত্রিম মানব ফুসফুসের উদ্ভাবক; জিনবিজ্ঞানী আয়েশা আরেফিন টুম্পা
১৭/ বিশ্বের সেরা ৫০ বিজ্ঞানীর একজন , ড. আনিসুর রহমান ।
১৮/ নাফিস বিন জাফর - প্রথম অস্কারজয়ী বাংলাদেশি
১৯/ যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রেসিডেন্ট অ্যাওয়ার্ড ফর এডুকেশনাল এক্সেলেন্স’ বিজয়ী আনিকা জাহান
২০/ রাজশাহীর মেয়ে আনিকা পেলেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি পুরস্কার
২১/ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের রূপকার কুমিল্লার কৃতিসন্তান রফিকুল ইসলাম
২২/ কোরিয়ার জনপ্রিয় চিত্রাভিনেতা সজল ।
২৩ / লন্ডনের সর্ববৃহত সেইন্সবারি চেইন শপের ব্যাগ ডিজাইনার বাংলাদেশী বালিকা শারমীন
২৪/ নেদারল্যান্ডসের ইউরোপীয় কালচারাল আর্ট ফেলোশিপ বিজয়ী বুননশিল্পী শফিকুল কবির চন্দন
২৪/ নেদারল্যান্ডসের ইউরোপীয় কালচারাল আর্ট ফেলোশিপ বিজয়ী বুননশিল্পী শফিকুল কবির চন্দন

২৫/ ইউনেসকোর মহাপরিচালকের সিনিয়র স্পেশাল অ্যাডভাইজার - তোজাম্মেল টনি হক

২৬/ আমেরিকায় বায়ো-টেরোরিজম প্রতিহত করার পদ্ধতি আবিষ্কারক বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত মার্কিন বিজ্ঞানী ড. জাফরুল হাসান

২৭ / ব্রিটেনে প্রথম বাংলাদেশি নারী বিচারক - ব্যারিস্টার স্বপ্নারা খাতুন

২৮/ সানডে টাইমস অ্যাওয়ার্ড, ছোটগল্পের সংক্ষিপ্ত তালিকায় বাংলাদেশি তাহমিমা আনাম।

২৯/ যুক্তরাষ্ট্রে লিডারশীপ এ্যাওয়ার্ড বিজয়ী সামিহা উদ্দিন।

৩০/ দুর্ধর্ষ গতির রেসিং ট্র্যাকে বিশ্ব মাত করা জুবায়ের হক ।

৩১/ আমেরিকার ‘ইয়ং গভর্নমেন্ট সিভিল ইঞ্জিনিয়ার অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ড বিজয়ী প্রকৌশলী আশেক রহমান ।

৩২/ কেমব্রিজ বিশ্ব বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জামাল নজরুল ইসলাম - যার গ্রন্থ কেমব্রিজ, অক্সফোর্ড, প্রিন্সটন, হার্ভার্ডসহ নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্য ।

৩৩/ বিশ্বের প্রথম সোশ্যাল স্টক একচেঞ্জ প্রতিষ্ঠা করেছেন বাংলাদেশি নারী -দূরীন শাহনাজ

৩৪/ ফিনল্যান্ডের গণমাধ্যমে বাংলাদেশি তরুণের সাফল্য গাঁথা

৩৫/ আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডে স্বর্ণপদক পেলেন ইশরাক

৩৬/ বাংলাদেশের মেয়ে শাহজা আলীর পেইন্টিং , কানাডার জাতীয় আর্ট প্রদর্শনীতে প্রথম ।

৩৭/ মাদ্রাসা থেকে ফাজিল পাস মুসলিমা এখন অস্ট্রেলিয়া ডুবুরিদের প্রশিক্ষক

৩৮/ অস্ট্রেলিয়ান মিনিস্টার অ্যাওয়ার্ড জয়ী সারা হোসেন ।

৩৯/ বৃটেনের শীর্ষ ধনী ইকবাল আহমদ
৪০/ ইটালির কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম ডিগ্রী প্রাপ্ত তাহমিদা ইসলাম তানিয়া
৪০/ ইটালির কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম ডিগ্রী প্রাপ্ত তাহমিদা ইসলাম তানিয়া

৪১/ অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি শাকির করিম এর ট্যালেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০১৫ লাভ ।

৪২/ কৃত্রিম কিডনি আবিষ্কারক বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. শুভ রায়
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
৪৪টি মন্তব্য ৪৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×