somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

Deus Ex: Human Revolution - সাইবারপাঙ্ক ভিডিও গেম

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মূল লেখায় যাওয়ার আগে সবাইকে এই দুইটা ভিডিও দেখতে অনুরোধ করা হল:

প্রথমটাঃ

এই ভিডিওটাতে দেখা যাচ্ছে একটি ইন্ডাস্ট্রি তাদের নতুন বায়োমেকানিক্যাল প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। যে তারা রেভুল্যুশন করে ফেলেছে। আর শেষে তাদের ইন্ডাস্ট্রির ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক ধরিয়ে দিচ্ছেঃ Sarif Industries

আর দ্বিতীয়টাঃ

আর এটাতে দেখা যাচ্ছে পিউরিটি ফার্স্ট নামে একটা প্রতিষ্ঠান দাবি করছে এই অগমেন্টেড টেকনোলজি প্রকৃতিবিরুদ্ধ। মানুষ গড সেজেছে। এই ইন্ডাস্ট্রি মানুষের ফাংশনাল বডিপার্টকে নষ্ট করে আর্টিফিসিয়াল লিম্ব লাগানোকে উৎসাহিত করছে। এরা আরো দাবি করছে যে তারা এই টেকনোলজি এর আসল রূপ দেখানোর জন্য sarifindustries.com সাইটটি হ্যাক করেছে।
এবার আসা যাক ওয়েবসাইটটির কথায়। আমার দেখা অন্যতম আকর্ষনীয় ওয়েবসাইট হল sarifindustries.com. খুবই সুন্দর করে সাজানো। আর যাদের ইন্টারনেট স্পিড ভালো তাদের অনুরোধ করব একবার সাইটটি দেখে আসতে। খুবই ছোট সাইট।

এখন মূল লেখায় আসি। আমার লেখার বা ভিডিও দুইটার টাইটেল দেখলে বোঝার কথা এগুলো Deus Ex: Human Revolution গেমের ট্রেইলার। এরমধ্যে পিউরিটি ফার্স্ট ট্রেইলারটা অনেকগুলো গেমকন আর এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে বেস্ট ট্রেইলার খেতাব জিতে/নমিনেশন পায়। গেমটি অগমেন্টেড টেকনোলজি নিয়ে। যারা সাইবারপাঙ্ক জিনিসপত্র দেখে অভ্যস্ত তারা জেনে থাকবেন এটা কি। যারা জানেননা তাদের জন্যঃ এই টেকনোলজি দিয়ে মানুষের কোন বডি পার্টকে একটি মেকানিক্যাল ইউনিট দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়। যেমন, আমাদের ব্রেইন এর লজিক্যাল অংশটুকু অনেক পাওয়ারফুল হলেঈ এরিথমেটিক অংশটুকু খুব একটা ভালো না। তাই আমাদের ব্রেইনে একটা ছোট এরিথমেটিক ইউনিট সোজা ভাষায় একটা কম্পিউটিং সিস্টেম জুড়ে দিয়ে, যা ব্রেইন সিগনাল বুঝে কাজ করতে পারবে; আমরা ব্রেইনের কাজ বহুগুনে বাড়িয়ে দিতে পারি। স্টোরেজ ইউনিট হিসেবেঅ আমাদের ব্রেইন তেমন কাজের না, এক্তা জিনিস মনে রাখতে হলে আমাদের অনেকবার প্র্যাক্টিস করা লাগে। সো সাথে একটা স্টোরেজ ইউনিট যোগ করে দিলেই হয়। আমাদের চোখ দিয়ে আমরা অনেক দুরের বস্তু দেখতে পেলেও তা স্পষ্ট করে দেখতে পারি না। এখন একটা আই ইউনিট দিয়ে চোখ প্রতিস্থাপন করে আমরা চোখে জুম, ছবি তোলার ক্ষমতা ইত্যাদি যোগ করে দিতে পারি (যাই হোক বর্তমানকালে টেকনোলজি এর যা অবস্থা তাতে চোখ প্রতিস্থাপন করা ঠিক হবে না, মানুষের চোখ কয়েকশ গিগাপিক্সেল, টেকনোলজি এরকম অবস্থায় যেতে আর দেরী আছে)। মূল কথা হল এরকম প্রতিস্থাপনই হল অগমেন্টেশন। এই জিনিসটা নিয়েই ডিউস এক্স গেমের ইউনিভার্স ক্রিয়েট করা হয়েছে।

স্টোরি
এবার দেখা যাক গেমের স্টোরিটা কি নিয়ে। ২০২৭ সাল। মানুষ এখন একটা রেভুল্যুশন এর দ্বারপ্রান্তে। অগমেন্টেড টেকনোলজি মানুষের হাতের নাগালে। এই টেকনোলজি এর চাবি যাদের হাতে তারা চাচ্ছে সমস্ত লাভ তারা নিজেদের পকেটে হস্তগত করতে। অন্যদিক এ আরেকদল চাচ্ছে এই টেকনোলজি এর ব্যাবহার নিয়ন্ত্রন করতে। সবার উদ্দেশ্য একটাই, কীভাবে এর টেকনোলজি নিজেদের স্বার্থে ব্যাবহার করা যায়। গেমারকে খেলতে হবে সারিফ ইন্ডাস্ট্রি এর সিকিউরিটি চিফ এডাম জেনসেন এর ভূমিকায়। সদ্য সিকিউরিটি চিফ এ নিয়োগপ্রাপ্ত এক্স-সোয়াট জেনসেন তার জবের প্রথম দিনেই সারিফ ইন্ডাস্ট্রি এর ল্যাবে সিকিউরিটি ব্রিচ এর শিকার হয়। তিনজন হাইলি অগমেন্টেড ফাইটার দ্বারা ল্যাবের বেশিরভাগ বিজ্ঞানীদের মেরে ফেলা হয়। আর জেনসেন সারিফ ইন্ডাস্ট্রির ল্যাব বাঁচাতে গিয়ে নিজে মৃত্যুর সম্মুখীন হয়। বলতে গেলে তার পূর শরীর ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। এমন সময় বিপুল টাকা খরচ করে সারিফ ইন্ডাস্ট্রি এর মালিক মিস্টার সারিফ জেনসেনকে বাঁচায়। তার শরীরের বেশিরভাগ অংশ অগমেন্টেশন দিয়ে রিপ্লেস করতে হয়। কিন্তু ইন দা প্রসেস, সারিফ ইন্ডাস্ট্রি তাকে মিলিটারি গ্রেড অগমেন্টেড করে। এর ফলশ্রুতিতে সেও পরিবর্তিত হয় একজন অগ্মেন্টেড ফাইটার এ।

ওই ঘটনার ছয় মাস পর জেনসেন তার পদে পুনর্বহাল হয়। জেনসেন জানতে পারে ল্যাব থেকে প্রধান বিজ্ঞানি মেগান রিড সহ বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানীকে কিডন্যাপ করা হয়। কিন্তু একসময় তাদের শরীরের জিপিএল ডিভাইস এর ট্রেস হারিয়ে ফেলে, যা একজন মানুষ মারা গেলেই সম্ভব। তাই ধারনা করা হয় ওই বিজ্ঞানীরাও নিহত। তারা কেন হামলা করেছিল? রিড বেশ কয়েকদিন ধরে বলছিল তারা একটা রেভুল্যুশন এর দ্বারপ্রান্তে। কিন্তু পাবলিকলি এটা এনাউন্স করা হয়নি। হামলার সাথে কি এটার কোন সম্পর্ক আছে?

অন্যদিক এ এই সময় সারিফ ইন্ডাস্ট্রি এর একটা ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট পিউরিটি ফার্স্ট এর সন্ত্রাসীদের দ্বারা দখলীকৃত হয়েছে। সোয়াট টিম যেকোন সময় অভিযান চালাবে। এই অবস্থায় এডাম জেনসেন কে দ্বায়িত্ব দেয়া হয় সোয়াট এর অভিযান এর আগে প্ল্যান্ট থেকে টাইফুন এক্সপ্লোসিভ সিস্টেমটা সরানোর জন্য যেন পুলিশ রিপোর্ট এ এতার নাম না আসে। মিশন কমপ্লিট করতে গিয়ে জেন্সেন দেখে একজন তার ব্রেইনের হাব দিয়ে টাইফুন হ্যাক করার চেষ্টা চালাচ্ছে। পিউরিটি ফার্স্ট এ কোন অগমেন্টেড পিপল নেই। তাহলে এই হ্যাকার এল কি করে? মিশন শেষ করে আরো এক্সটেনসিভ সার্চ করে জানতে পারে ওই লোকটা এক্তা প্রক্সি হিসেবে কাজ করছিল। মেইন হ্যাকার অন্য কোথাও থেকে হ্যাকিং এর কাজটা করছিল। ত্রেস করে সে জায়গায় গিয়ে দেখতে পারে ছয় মাস আগে যারা সারিফ ইন্ডাস্ট্রিতে হামলা করেছিল তারাই এখানে বেস করে এখন সারিফ ইন্ডাস্ট্রির উপরে নজর রাখছে। জেনসেন এর তখন সকল প্রশ্নের উত্তর জানতে তাদের মূলোৎপাটন করবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়। মূলত এখান থেকেই গেমের কাহিনী শুরু।

এরপর গেমে আগাতে থাকলে অগ বিরোধী গ্রুপ হিউম্যানিটি ফ্রন্ট এর সাথেও একটা এনকাউন্টার হবে। এমনকি অগ টেকনোলজি এর আবিষ্কারক হিউ ড্যারো ও ফিল্ডে প্রবেশ করবেন। এভাবে আগাতে থাকলে একসময় গেমারকে চারটা চিয়েস দেয়া হবে যার মাধ্যমে মানব্জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে।


গেমপ্লে
এবার আসা যাক গেমের ধরন নিয়ে। গেমটি ফার্স্ট পার্সন শুটার গেম। সাথে যুক্ত করা হয়েছে আরপিজি ইলেমেন্ট। চারটি মুড রয়েছে - কমব্যাট, স্টেলথ, হ্যাকিং এবং সোসাল। গেম কমপ্লিট করার জন্য কম্বেশি প্রতিতার উপরই নির্ভর করতে হয়। শুরুর দিকে গেমারকে মুড সিলেক্ট করতে দেয়া হয় - কমব্যাট/স্টেলথ এবং লিথাল/নন-লিথাল থেকে যথাক্রমে দুইটা বেছে নিতে হয়। এটার উপর নির্ভর করে গেমারকে ওয়াপন দেয়া হয়। কিন্তু গেমার এর খেলার স্টাইল এর উপর পুরো স্বাধিনতা দেয়া আছে গেমে। যদিও গেমটিতে একটা ট্রফি আছে যেটা পেতে হলে পুরো গেমে যেকোন একবার কমপ্লিট করার সময় একজনকেও মারা যাবে না - এই ট্রফিটার নাম প্যাসিফিস্ট এচিভমেন্ট। সেক্ষেত্রে প্লেয়ারকে পুরোই নন-লিথাল হিসেবে খেলতে হয়। হ্যাকিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন লকড দরজা খুলে ফেলা যায়। আর সোসাল স্কিল এর মাধ্যমে কোন একজায়গায় চলাচলের জন্য অনুমতি নিয়ে নেয়া যায়। অন্যথায় এখানে গেমারকে লুকিয়ে লুকিয়ে চলতে হয়। আর আপগ্রেড এর মাধ্যমে বিভিন্ন অগমেন্টেশন আনলক করা যায়। যত বেশি অগ আনলক করা যায় তত বেশি মজা পাওয়া সম্ভব গেমটিতে। আমি মোস্ট অফ দা টাইম স্টেলথ ইউজ করেছি। আর এক সময় লিথাল আবার অন্য সময় নন-লিথাল। মেইন মিশন এর পাশাপাশি গেমে অনেক সাইড মিশন আছে। বলা হয়েছে মোট ৪০ ঘন্টার গেমপ্লে (তুলনা করতে চাইলেঃ নিড ফর স্পিড- দ্যা রান এর গেমপ্লে ৩ঘন্টার মত। মডার্ন ওয়ারফেয়ার ৩ এর গেমপ্লে ৬-৭ঘন্টার মত, ব্যাটলফিল্ড ৩ এর গেমপ্লে ৪-৫ ঘন্তার মত।)

এই গেমে ওয়াপন হিসেবে পাওয়া সম্ভব ১০মিমি পিস্তল, রিভলবার, মেশিন পিস্তল, অটোমেটিক রাইফেল, হেভি রাইফেল, স্টান গান, ট্রাঙ্কুয়ালাইজার রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল, লেজার গান, প্লাজমা গান ইত্যাদি। আমার সবচেয়ে পছন্দের হল ১০মিমি পিস্তল। গেমের বেশিরভাগ অংশ এটা দিয়ে শেষ করেছি। এটাতে সাইলেন্সার পাইপ লাগিয়ে আর কিছু আপগ্রেড লাগিয়ে পুরাই ধুমাইয়া গুলি করেছি। এছাড়া কয়েক ধরনের গ্রেনেড আছে। যেমনঃ গ্যাস গ্রেনেড, ইএমপি, ফ্র্যাগ গ্রেনেড, কনকাশন গ্রেনেড ইত্যাদি।

বাজে দিকগুলো
এই গেমের বাজে দিকগুলি হল এতে এনপিসি এর এআই অনেক দুর্বল। মানে আপনি যখন শহরে সিভিলিয়ান ড্রেসে পিস্তল হাতে নিয়ে দাবিয়ে বেড়াচ্ছেন তখন আশেপাশের মানুষের তেমন কোন রিএকশন নেই। গুলি করার পর এক আধটু রিএকশন দেখা যায়। একটা সাইড মিশনে যখন বিগ স্ক্রিনে একজনের কুকর্মের বর্ননা দেয়া হচ্ছিল তখন রাস্তার মানুষের কোন প্রতিক্রিয়াই দেখা যায়নি - যা হতাশাজনক। এছাড়া গেমের সব ফাইট এভয়েড করা গেলেও বস ফাইট এভয়েড করা যায় না। সে সময় আপনাকে লিথাল খেলতে হবে (বস ফাইটগুলা প্যাসিফিস্ট এচিভমেন্টে কোন প্রভাব ফেলে না)। গেমে এখানে দেখান হয় অগ মানুষে শরীরে এডাপ্ট করানর জন্য নিউরোফ্রুজিন নামক এক অষুধ মানুষ্কে নিতে হয়। নাহলে মানুষের ব্রেইন এই তেক রিজেক্ট করে ফলে যেখানে অগমেন্টেশন দেয়া হয়েছে সেখানে পচন ধরে। অন্যদিকে ঘোস্ট "ইন দ্যা শেলঃ স্ট্যান্ড এলোন কমপ্লেক্স" এর স্টোরির একটা বড় অংশ হচ্ছে মানুষের শরীর দ্বারা অগমেন্টেশন রিজেক্ট হওয়ার বষয়টি। এটা স্টোরির মূল অংশে নাই। অন্যদিক এ Robert Venditti এর কমিক বুক ও পরবর্তিতে ব্রুস উইলসের সিনেমা "দ্যা সরোগেটস" এর প্রভাবও কিছুটা আছে এর স্টোরিতে।

শেষ কথা
এবার বলি গেমের কোন অংশে আমি সবচেয়ে মজা পেয়েছি। গেমের একটা অংশে জেনসেন এর কপ্টারের পাইলট ফরিদাহ মালিক চতুর্মুখী আক্রমনের শিকার হয়, সে জেনসেন কে বলতে থাকে এই ফাঁকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য, সে এখনই কপ্টার উড়িয়ে নিয়ে যাবে। আমি প্রথমে সুবোধ বালকের মত নিজের মত আগাতে থাকি। একটু পরে দেখি ফরিদাহ মালিক মারা গেল। আমার মনটা প্রচন্ড খারাপ হয়ে গেল। কি করা যায়? কি করা যায়? চিন্তা করে মিশন রিস্টার্ট দিলাম। এবার ফরিদাহ কে বাঁচাতে হবে। পুরা ডিটারমাইনড। এরপর একটা এপিক ব্যাটল এর মাধ্যমে ফরিদাহ কে বাচাতে সক্ষম হলাম। And believe me. The feeling was legendary.



যাই হোক, গেমটি শেষ পর্যন্ত আমার কাছে ভালোই লেগেছে। অনেক লম্বা গেম হওয়ায় আমি এবং স্টেলথ এর সুবিধা থাকায় আমার আরো ভাল লেগেছে। আর যতই প্রগ্রেস হতে থাকবে ততই মজাদার হতে থাকবে গেমটি, শুরুর দিকে গেমটি খুব বোরিং লেগেছিল আমার কাছে। কিন্তু কয়েক্তা মিশিন শেষ করার পর পুরা মজে যাই গেমের সাথে। এটা কোন গ্রাউন্ড ব্রেকিং গেম না। কিন্তু অনেক ভাল একটা গেম - আমার মতে।
আর সাইবারপাঙ্ক জিনিসটাই আমার অনেক প্রিয়। তাই গেমটা ভাল না লাগা ছাড়া উপায় নেই।
আজকে এ পর্যন্তই। টাটা বাবাই।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ২:৩০
১৫টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস-পরীক্ষার হলে দেরিঃ পক্ষ বনাম বিপক্ষ

লিখেছেন BM Khalid Hasan, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



বর্তমানের হট টপিক হলো, “১ মিনিট দেরি করে বিসিএস পরীক্ষার হলে ঢুকতে না পেরে পরীক্ষার্থীর স্বপ্ন ভঙ্গ।” প্রচন্ড কান্নারত অবস্থায় তাদের ছবি ও ভিডিও দেখা যাচ্ছে। কারণ সারাজীবন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

×