somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নাস্তিকদের হত্যা করা এবং ইসলামি আইন প্রসংগ

০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




যদি কোন ব্যাক্তি প্রকাশ্যে আল্লাহ সুবহানা তায়ালা বা নবী সঃ কে অবমাননা করে বা অশ্লীল ভাষায় গালি দেয়, কটাক্ষ করে হেয় পতিপন্ন করে তবে তার সাস্তি মৃত্যুদন্ডের কথা যা বলা হয়েছে সেটা অবশ্যই ইসলামিক রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে হতে হবে এবং ইসলাম রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত হবার পরেই সেই আইন প্রযোজ্য হবে এর পুর্বে নয় । যেমন- মদীনায় ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবার পূর্বে মক্কার জীবনে কাফেররা নবী সাঃ কে অনেকে গালি দিয়েছে এমনকি আঘাতও করেছে কিন্তু এত নির্জাতন সত্বেও এবং সুযোগ থাকার পরও আল্লাহ বা তাঁর রসুল সাহাবীদের কাফেরদের এমন হত্যার আদেশ দেননি । এর কারন কখনই এটা নয় যে ইসলামিক রাষ্ট্র গঠনের পূর্বে মুসলমানরা ছিল দূর্বল তাই তখন যদি হত্যা করা হয় তবে মুসলমানদেরই টিকে থাকা কষ্টকর হবে আর ইসলামি রাষ্ট্রের মাঝে তা করলে কেউ কিছুই করতে পারবে না, না এটা ঠিক নয় কারন মুসলমানরা দূর্বল থাকলেও আল্লাহ সুবঃ তো আর দুর্বল নন, উদাহরনস্বরুপ- যখন তায়েফে নবী সঃকে আঘাত করা হয়েছিল তখন আল্লাহ সুবঃ অসংখ্য গজবের ফেরেশতা পাঠিয়ে দিলেন ফেরেশতারা নবী সঃকে বললেন আল্লাহ সুবঃ আমাদের হুকুম দিয়েছেন যে যদি আপনি আদেশ করেন তবে আমরা তায়েফবাসীদের এই দুই পাহাড়ের মাঝে ধসিয়ে দিব । কিন্তু নবি সঃ তা আদেশ দিলেন না ঊল্টো আরও তাদের জন্য হেদায়েতের দোয়া করলেন, মুলত এটা ছিল আল্লাহরই সিদ্ধান্ত । হ্যা তাহলে ইসলামিক রাষ্ট্র গঠনের পরে কেন হত্যার নির্দেশ ? তার কারন হল ইসলামিক রাষ্ট্র একটি এলাকায় তখনই প্রতিষ্ঠিত হয় যখন উক্ত এলাকায় নবী সঃ এবং ইসলাম সম্পর্কে সঠিক ধারনা ও দাওয়াত পুরোপুরিভাবে পৌছান হয় এবং মোটামুটিভাবে একচতুর্থাংশ জনগন তা কবুল করে, আর সত্য সংবাদ প্রচারের পরও যারা নবী সাঃকে অবমাননা করে তারা মুলত ঐ রাষ্ট্রের মাঝে ফিতনার সৃষ্টি করতে চায় এবং রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায় যা ঐ রাষ্ট্রের সবার জন্য হুমকি মোটকথা তারা তখন অবশ্যই স্পষ্টত দেশদ্রোহী , তাছারা একটি এলাকায় সত্য প্রতিষ্ঠিত হবার পর এই ধরনের কর্ম অবশ্যই পুনরায় মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠিত করার পথ করে দেয় তাই একে সর্বশক্তি দিয়ে ঠেকানো ঐ এলাকার দায়িত্বশীল তথা মুসলিমদের কর্তব্য তাই এখানে হত্যার বিধান রাখা হয়েছে । তাছারা যেকোন পাপেরই বিচার আল্লাহ সুবঃ পরকালে করেন তবে ইসলামে শুধু সেসব পাপেরই সাজা দুনিয়াতেও কিছুটা করার ব্যাবস্থা দিয়েছেন যেসব পাপের কারনে নিজের ক্ষতির পাশাপাশি সমাজ এবং অন্যেরও ক্ষতি করা হয় । ইসলামিক রাষ্ট্রের মাঝে ইসলামেরই নবীকে বদনাম করা নিঃসন্দেহে অন্যদের মাঝেও মিথ্যা ছরানো, যার দ্বারা অন্যরা অনুপ্রানিত হয়ে ইসলাম হতে দূরে সরিয়ে যাবে এবং রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করবে কিন্তু ইসলামিক রাষ্ট্র গঠনের পুর্বে এমন হত্যা করলেও ইসলাম হতে দূরে সরিয়ে যাবে মানুষ এবং ইসলামকে শান্তির ধর্মের বদলে নির্মম ভাববে । যারা ইসলামিক পন্ডিত আছেন তাদের প্রায় সকলেই জানেন যে ইসলামিক রাষ্ট্র গঠনের পূর্বে এবং পরে ইসলামিক আইনের আকাশ পাতাল পার্থক্য রয়েছে প্রেক্ষাপট ভিন্ন হওয়াতে।
এখন প্রশ্ন হল একজনকে গালি বা অপবাদ দেয়ার অপরাধ হত্যা হয় কিভাবে? এর কারন হল যাকে গালি দেয়া বা অপবাদ দেয়া হচ্ছে সে যদি হয় এমন কেউ যিনি মানুষের জন্য সত্য পথের সন্ধানদাতা এবং অনুকরনীয় কেউ তবে সেটা অবশ্যই বড় ধরনের অপরাধ সেই এলাকায় যেখানে সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে, তাছারা অনেক সময় কাউকে আঘাত করা বা হত্যাকেও ক্ষমা করা হয় যদি তা এক্সিডেন্টলী হয়ে যায় আবার অনেক সময় মুখের কথাকেও হত্যা উপযোগী গন্য করা হয় যদি সেইধরনের কথা হয়ে থাকে । আর এদেশ বেশিরভাগ লোক নামমাত্র মুসলিম হলেও মুসলমানদের মাঝেই বেশিরভাগই নবী সাঃ এর পুরো জীবনী বা চরিত্র সম্পর্কে অবগত নয় সেখানে অমুসলিম, নাস্তিকরা তো ধর্মকে জেনেছেই ভুলভাবে এবং ভুল সোর্স হতে । তাছারা যাকে আজ মুরতাদ ভেবে হত্যা করা হল হত্যাকারীরা কি নিশ্চিত ছিল যে সে সারাজীবনই নাস্তিক থেকে যাবে বা কিছুদিন পরেই সেও যে মুসলিম হবে না এর গ্যারান্টি কি তারা দিতে পারবে ? যেহেতু অনেকেই প্রথমে ইসলামের প্রচন্ড বিরোধি ছিল পরে সে আরও ভাল মুসলিম হয়েছে এমন নজির অনেক আছে । সবচেয়ে বড় কথা হল যারা গনতান্ত্রিক বাংলাদেশকে ইসলামিক রাষ্ট্র ভাবে তাদের ইসলাম সম্পর্কে কতটুকু জ্ঞান আছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না বা বেশির ভাগ মুসলিম হওয়াতে মুসলিম কান্ট্রিকে যারা ইসলামিক কান্ট্রি ভাবে তারা যে বলদ এটা বুঝা যায় এদের সাথে সঠিক ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই । মোটকথা এদেশ ইসলামিক রাষ্ট্র নয় তাই উক্ত অপরাধে হত্যার সাস্তি ইসলামিক আইন নয় আর ইসলামিক রাষ্ট্র এর মাঝে হলেও তা করবে দায়িত্বপ্রাপ্তরা কোন ব্যাক্তি বা গোষ্টি নয় । মুসলামানদের মাঝে অসংখ্য দল এক দল আরেক দলকে অমুসলিম ভাবে এসব বিভিন্ন কারনে তারা মুল ইসলাম হতেই বেরিয়ে যায় এখন এদের কেউ কোন ভুল করলে সেটা হবে সেই দলের ভুল বা সেই ব্যাক্তির ভুল বা যে মাদ্রাসার ছাত্ররা করেছে তাদের সিলেবাসের ভুল । কিন্তু তার কারনে যারা ইসলাম ধর্মকেই ভুল ভাবে তারা আরো বলদ । আর জেনেশুনে যারা ঐসব ভুল কনসেপ্টওয়ালা মুসলিমের ভুলকেই ইসলামের নামে চালায় মিডিয়াতে ইসলামকে দমিয়ে রাখার উদ্দেশ্য , তারা মুলত ইসলামের শত্রু যারা ইসলামকে ধংস করতে চায়(বৃথা চেষ্টা) ।
আর মুসলিমদের মাঝে যারা এসব হত্যাযজ্ঞ করে তারা যদি এই মনে করে করে যে , নাস্তিকদের হত্যা করলে অন্য নাস্তিকরা ভয় পাবে বা এতে ইসলামের উপকার হবে বা এই নাস্তিক কখনো হেদায়েত হত না ইত্যাদি । তাছারা নাস্তিক মরলে ইসলামের উপকার তো হবেই না বরং এর মাধ্যমে ইসলাম ধর্মকে আরো খারাপই প্রমান করবে জংগীরা যেভাবে তারা অনেক সময় বেসামরিক জনগনের উপরও বোমা মেরেছিল এতকিন্তু নাস্তিকরা ভয় না পেয়ে আরো ক্ষেপে যাবে আর যাদের ইসলামের প্রতি মন নরম হয়ে এসেছিল তাদের মন আরো বিষিয়ে উঠবে। যেহেতু ১ নাস্তিক মরলে সমস্ত নাস্তিকই আঘাত পায় কারন তারাও অপর নাস্তিকদের নিজেদের ভাই মনে করে যেভাবে আমাদের মুমিনদের মাঝে অন্য দেশে একজন মুসলিম মরলে আমারাও আঘাত পাই এবং ক্ষেপে যাই। তাছারা মানুষ হত্যা করলে নিহত ব্যাক্তির পাপ তার ঘারে আসার কথা আল্লাহ সুবঃ এই জন্যে বলেছেন যে , সে ব্যাক্তিকে দুনিয়ায় পরীক্ষার হল থেকে নির্ধারিত সময়ের আগেই একজন জোতিসী সেজে বের করে দিল , যদিও ভাগ্যে লেখা ছিল কিন্তু এখানে আত্ব্যহত্যাও কিন্তু ভাগ্যেই লেখা ছিল তারপরও কেন দোযখী এটাও বুঝতে হবে । মোট কথা তাকে তো দারগা বানানো হয়নি তবে হ্যা ইসলামিক রাষ্ট্রের মাঝেও সে দারগা নয় সেখানেও দারোগা বা দায়িত্বপ্রাপ্তরা ব্যাতীত কেউ হত্যা করলে তাকেও জবাবদিহী করতে হত ।
আর ইসলামিক স্টেটের ভিতরে রাসুল(সাঃ), সাহাবী(রাঃ) বা আমাদের উত্তরসূরি খলিফেরা বিচার করেছিলেন কারন সেটা কিন্তু ইসলামিক স্টেটের ভিতরে আর ইসলামিক স্টেট মানেই হল খারাপের পরিবেশ হ্রাস করে ভাল পরিবেশ তৈরী থাকা বর্তমানে আমরা কি সেই পরিবেশ সৃষ্টি করেছি ??? সুতারাং ইসলামে সাস্তির মাপ কাঠি পরিবেশ অনুযায়ি পরিবর্তিত হয় উদাহরন হিসাবে বিয়ের পুর্বে জিনা করলে ১০০বেত মাত্র কারন অবিবাহিত পরিবেশে জিনার সম্ভাবনা বেশি বা নিজের সাপেক্ষে পরিবেশটা খারাপ কিন্তু বিবাহিত হলেই পরিবেশ ভালো দেয়া হল ফলে নবীর তরিকার উলটো করার চান্সও কমে গেল ফলে তখন সাস্তি হল- রজম করে হত্যা। লক্ষ্য করুন শুধুমাত্র পরিবেশ চেইঞ্জ হবার কারনে কিভাবে সাস্তি চেইঞ্জ হল । আল্লাহ ও নবী সঃ কে অবমাননা করে বা অশ্লীল ভাষায় গালি দেয়ায় যারা হত্য করেছে তারা ইসলামিক রাষ্ট্রের আইন প্রয়োগ করেছে কুফরী রাষ্ট্রে বসে অথচ তা করা উচিত ছিল ইসলামিক রাষ্ট্রে বসে।
বিঃ দ্রঃ আমার মনে হয় রাজনৈতিক চালে আরো কিছু নাস্তিকদের কিছুদিন পর পর এরকম কোরবানীর গরু হওয়া লাগতে পারে । তখন হয়ত মুসলিমরাই করেছে এটা আরো জরালোভাবে দেখানো হবে এবং তা দেখে অন্য নাস্তিকরা না বুঝে এভাবেই কাউকাউ করতে থাকবে , আর দোষারব করতে থাকবে ইসলামের মত শান্তির ধর্মকে ।
১) অভিজিত রায়কে হত্যা - উদ্দেশ্য ছিল মুসলিমদের প্রতি(বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোর প্রতি) শিক্ষিত মহল, বাংগালী হি্ন্দুসহ ভারতকে এবং আমেরিকাকে ক্ষেপানো এবং রাজনৈতিক ফায়দা লুটা। এতে অনেকটাই সফল হলেও এই হত্যার মাধ্যমে বাংগালী সাধারন মুসলিম এমনকি ধার্মিক হিন্দুদের মাঝেও তেমন সারা না পাওয়ায়(হিন্দুবিদ্বেসী ও নাস্তিক ছিল বলে) এবং আশানুরুপ রাজনৈতিক সু্বিধাও হাসিল না হওয়ায় ২) পূর্বের প্লানে কিছু পরিবর্তন এনে ঘটনাস্থলেই এবার সরাসরি মাদ্রাসার ছাত্র হাতে নাতে ধরার মাধ্যমে এবার মুসলমান ঘরের মুক্তমনা পরিচয়দানকারী এক যুবক ওয়াশিকুর বাবু্কে এবং কিছুদিন পরেই সিলেটে যে হত্যা করা হল এবং আরো বিভিন্ন জায়গায় হয়েছে বা আরো হবে, এগুলোর উদ্দেশ্য অনেকটা এরকম যে - দেশে এত ইসলামি জংগী , মৌলবাদী , গোড়ামিদের আশকারা বেড়ে যাচ্ছে যে তাদেরকে শক্ত হাতে নির্মুল করা উচিত , আর ইসলাম ধর্ম মানেই এর বিদ্বেসীদের কুপিয়ে দুনিয়া থেকে সরিয়ে ফেলা । ইসলাম ক্ষমতায় নেই তাই এখনি যে অবস্থা আর ইসলাম রাষ্ট্রিয়ভাবে প্রতিষ্ঠা হলে কি যে হত ?
সবশেষে আমার মন্তব্য হল- আমি কখনই বলছি না যে এসব খুন কোন মুসলিমের সন্তান করেনি । বরং সচেতন করছি এই বলে যে, ইসলামি জংগীসহ অন্নান্যদের এমনকি সন্দেহভাজনদেরও এমন কঠোর ভাবে নজরদারি করা হয় যে তারা কোন প্ল্যান করার অনেক পূর্বেই ইন্টালিজেন্সের মত কিছু গ্রুপের মাধ্যমে অয়াহকিফাল থাকে । সুতারাং জংগীদের নাশকতা, ইচ্ছে করেই করতে দেয়া হয় তখনই যখন কিনা উপর হতে অর্ডার আসে(নিঃসন্দেহে ইসলামকে কালার করার জন্যে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ) আল্লাহ সুবহানাতালাই ভাল জানেন আর তাঁর প্রশংসা করে আপাদত এখানেই ইতি টানছি ।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৫৩
৯টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।

লিখেছেন সাইয়িদ রফিকুল হক, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫



ভারতীয় পণ্য বয়কটের কেন এই ডাক। একটি সমীক্ষা-অভিমত।।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বিএনপি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে দেশে অনুষ্ঠিত “দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে”-এ অংশগ্রহণ করেনি। তারা এই নির্বাচনের বহু আগে থেকেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×