somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফেলে আসা দিনগুলোর মন রাঙানো ঈদের সেই উপহারগুলো......

১৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রিয় সকল ব্লগারদের জানাই 'ঈদ মোবারক' ।
ঈদ এলেই প্রতিবছর চারদিকে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে পড়ে। ঈদের জন্য সবকিছুতেই থাকে একটু বাড়তি প্রস্তুতি । সবাই চায় একটু আলাদা বিশেষ কিছু পেতে। রমজান মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শুরু হতে থাকে বিশেষ প্রস্তুতি। ঈদের জন্য অডিও পাড়া, ছবিপাড়া ও নাটক পাড়ায় থাকে শ্রোতা ও দর্শকদের বিশেষ কিছু দেয়ার তুমুল প্রতিযোগিতা। আজ আপনাদের আমার ও আমার সমবয়সীদের ফেলে আসা ১৫/২০ বছর আগের ঈদে পাওয়া বিশেষ উপহারগুলোর কথা জানাবো যা আমাদের সেই ঈদগুলোর আনন্দের সাথে আরও বাড়তি আনন্দ দিয়েছিল ।।
অডিও/ গানপাড়া ঃ এই অংশটি আমার প্রিয় ব্লগার বন্ধু মাহমুদা সোনিয়া , নস্টালজিক , প্রিন্স অব ব দ্বীপ , মাহমুদ উল হক মুন্সী , নোমান নমি , সহচর , নিশাচর ভবঘুরে কে উৎসর্গ করলাম ।।
ঘুমন্ত শহরে ( এল আর বি) ঃ ৯০ দশকের বাংলা ব্যান্ড সংগীতের প্রকাশিত অন্যতম সুপার ডুপারহিট ও স্মরণীয় একটি অ্যালবাম এর নাম 'ঘুমন্ত শহরে' । এই দুর্দান্ত অ্যালবামটি ছিল সবার প্রিয় ব্যান্ড 'এলআরবি' এর ৫ম একক অ্যালবাম যা বের হয়েছিল ১৯৯৫ সালের ঈদুল ফিতর এর সময়। এই অ্যালবামটি কিনতে তখন ঈদের অডিও বাজারে ছিল শ্রোতাদের উপচে পড়া ভিড় যেন এই অ্যালবামটি ছাড়া ঈদের আনন্দ পরিপূর্ণ হওয়া সম্ভব নয়। এই সুযোগে কিছু অডিও ব্যবসায়ী ক্যাসেটটি চড়া দামে বিক্রি করতে থাকে। ৪০ টাকা দামের ক্যাসেট হয়ে যায় ৬০-৮০ টাকা মূল্যর । তবুও শ্রোতারা অ্যালবামটি হাতছাড়া করতে চায়নি। চান রাতে প্রত্যেক অডিও ব্যবসায়ী ভুল ভলিউম দিয়ে অ্যালবাম এর '' ঘুমন্ত শহরে গানটি বাজাতে থাকে। ঈদের দিন নামাজের পর পরেই বাসায় এসে প্রিয় অ্যালবামটি ছেড়ে ঈদের আনন্দ শুরু করে দিয়েছিল সেই সময়ের কিশোর - তরুণ ও যুবরা।
পালাবে কোথায় - জেমস ঃ ১৯৯৪ সালের ঈদুল ফিতরে প্রকাশিত ঈদ অ্যালবাম গুলোর অন্যতম একটি আকর্ষণ ছিল সেই সময়ের ক্রেজ ,বাংলা ব্যান্ড সংগীতের অন্যতম সেরা কণ্ঠ জেমস এর ২য় একক অ্যালবাম 'পালাবে কোথায় - জেমস । এর বছরখানিক আগে 'ফিলিংস' ব্যান্ড এর ২য় অ্যালবাম 'জেল থেকে বলছি' দিয়ে জেমস তখন সুপারহিট এক কণ্ঠের নাম। জেমস এর জনপ্রিয়তায় কাঁপছিল তখন বাংলাদেশ। অলিগলিতে , হাটে ঘাটে শুধু 'জেমস' আর 'জেমস'। সেই জনপ্রিয়তা আরও বেড়ে যায় যখন ঈদে প্রকাশিত হয় জেমস এর 'পালাবে কোথায়' অ্যালবামটি। এই অ্যালবাম দিয়ে জেমস হয়ে যায় কিশোর, তরুণদের কাছে নতুন যুগের গুরু।
আজ দিন কাটুক গানে - সোলস ঃ ১৯৯৪ সালের ঈদুল ফিতরে প্রকাশিত অডিও অ্যালবামগুলোর অন্যতম সেরা ও জনপ্রিয় একটি অ্যালবাম ছিল 'সোলস' এর 'আজ দিন কাটুক গানে'। এই অ্যালবামটি হলো তপন, বাচ্চু , নকীব বিহীন 'সোলস' এর প্রথম অ্যালবাম । পার্থ ও নাসিম আলি খান পুরো অ্যালবামটা জুড়ে। এই অ্যালবামে আমরা পেয়েছিলাম 'কেন এই নিঃসঙ্গতা - সোলস , নীরবে , এরই মাঝে, চায়ের কাপে, ব্যস্ততা আমাকে দেয়না অবসর, আজ দিন কাটুক গানে' র মতো সব শ্রোতাপ্রিয় জনপ্রিয় গান যা আমাদের বাংলা ব্যান্ড সঙ্গীতকে করেছিল সমৃদ্ধ ।
'মেয়ে' - ব্যান্ড মিক্সডঃ ৯০ দশকছিল ব্যান্ড মিক্সড অ্যালবাম এর জ্য জয়কার। এই ব্যান্ড মিক্সড ধারাটা শুরু হয় ৯০ দশকের প্রথম দিকে যা ধীরে ধীরে এতো বেশি জনপ্রিয় হয় যে পুরো অডিও শিল্পীকে বদলে দেয়। সেই দশকের অন্যতম একটি ব্যান্ড মিক্সড অ্যালবাম এর নাম ছিল ' মেয়ে' যার সুর ও সংগীত ছিল জনপ্রিয় তরুন দুই সংগীত পরিচালক জুয়েল-বাবু র। ১৯৯৬ সালের ঈদুল ফিতরের প্রকাশিত অ্যালবামগুলোর অন্যতম সুপারহিট অ্যালবাম ছিল এটি। অ্যালবাম এর শিল্পিরা ছিলেন - আইয়ুব বাচ্চু, জেমস, হাসান, মাকসুদ, শাফিন আহমেদ, খালিদ, টিপু, পার্থ, বিপ্লব ও এস আই টুটুল। অর্থাৎ বাংলা ব্যান্ড এর সব সুপারস্টার দের নিয়ে তৈরি করা একটি অসাধারন অ্যালবাম ছিল 'মেয়ে'। এখনকার অডিও বাজারে এমন অ্যালবাম এর কথা চিন্তাই করা যায় না। সবগুলো গান ছিল দুর্দান্ত । আইয়ুব বাচ্চুর কণ্ঠের মেয়ে , খালিদ এর কণ্ঠের ' সরলতার প্রতিমা , জেমস এর 'আমাকে দেখে যা' হাসান এর কণ্ঠের ' একাকী প্রহর , মাকসুদ এর কণ্ঠের ' মনের অন্তরালে সহ গানগুলো ছিল তুমুল জনপ্রিয়। এতগুলো দুর্দান্ত ও মানসম্পন্ন গান একটি অ্যালবামে পাওয়া আজ কল্পনাও করা যায়না । অথচ আজ থেকে ১৬ বছর আগে প্রকাশিত এই অ্যালবামটির গান আজো আমাদের শুনতে ইচ্ছে করে এবং বর্তমান প্রজন্মের কাছেও অ্যালবামটির গানগুলো সমান জনপ্রিয়।
তাজমহল - আর্ক ঃ ৯০ দশকের অন্যতম জনপ্রিয় কণ্ঠ হাসান এর উত্থান যে অ্যালবাম দিয়ে সেই অ্যালবামটি হলো 'আর্ক' ব্যান্ড এর ২য় অ্যালবাম 'তাজমহল'। এই অ্যালবামটিও বের হয় ১৯৯৬ সালের ঈদুল ফিতরে। এই অ্যালবামটি সেই সময় ঈদের আনন্দকে কয়েকগুন বাড়িয়ে দিয়েছিল। চারদিকে শুধু শোনা যেত হাসান এর কণ্ঠের ' একাকী গানটি। সবাই তখন হাসান এর কণ্ঠে মাতোয়ারা হয়ে ছিল। আজো সেই অ্যালবামটি ব্যান্ড সংগীত এর শ্রোতাদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে আছে।
এছাড়া ৯০ দশকে ঈদুল ফিতরে প্রকাশিত যেসব অ্যালবাম ছিল জনপ্রিয় ও আলোচিত সেগুলোর মধ্য অন্যতম হলো - ক্যাপসুল ৫০০ এমজি - এলআরবি ও ফিলিংস (১৯৯৫) , জীবনধারা - ওয়ারফেইজ (১৯৯৬) , আনন্দধারা - ব্যান্ড মিক্সড (১৯৯৭) , শেষ দেখা - ব্যান্ড মিক্সড (১৯৯৭) , আড্ডা - ব্যান্ড মিক্সড (১৯৯৮) , এখনও দু চোখে বন্যা - ব্যান্ড মিক্সড (১৯৯৮) , পিয়ানো - আইয়ুব বাচ্চু ও জেমস (১৯৯৯) , নীরবতা - আইয়ুব বাচ্চু। জেমস ও হাসান সহ আরও অনেক অনেক দুর্দান্ত অ্যালবাম যার সবগুলো এতো অল্প সময়ে এক পোস্টে দেয়া সম্ভব নয়। সেই সময়ের ঈদগুলোতে আমরা অপেক্ষা করতাম কখন প্রিয় শিল্পীদের প্রিয় গানের অ্যালবামটি আসবে যা আজ শুধুই সোনালি স্মৃতি।।

ছবিপাড়া ঃ এই অংশটি প্রিয় ব্লগার দুর্যোধন , কাউশার রুশো , ছোট মীর্জা , নাফিস মুনতাসির , জাতির নানা , চেয়ারম্যান ০০৭ মাস্টার কে উৎসর্গ করলাম ।।
৯২ - ৯৮ পর্যন্ত প্রতি ঈদের আগের রাতে আমার সিনেমা পাগল বন্ধুদের নিয়ে শহরের সবগুলো সিনেমা হল ঘুরে আসতাম। সেদিন পুরো শহর ঘুরআঘুরি হয়ে যেত । কারন সিনেমা হলগুলো ছিলে একেকটা একেক জায়গায় এবং বেশ দূরে দূরে । শুধু তালতলাতে তিনটি ( নন্দিতা, অবকাশ ও দিলশাদ) সিনেমা হল পাশাপাশি ছিল। এখন অবশ্য সেখানে অবকাশ সিনেমা হলটি নেই। সেটি ভেঙ্গে আবাসিক হোটেল করা হয়েছে। সবগুলো সিনেমা হল ঘুরে দেখতাম কোন হলে ঈদের কোন ছবিটা চলবে। তখন ঈদের ছবি মানে দুর্দান্ত কিছু ছবি একসাথে মুক্তি পাওয়া। নায়কদের মধ্য আলমগীর, জসিম, রুবেল ,ইলিয়াস কাঞ্চন, মান্না , নাইম, সালমান শাহ, ওমর সানী, বাপ্পারাজ , নায়িকাদের মধ্য শাবানা, শাবনাজ, চম্পা, দিতি , মৌসুমি, শাবনুর এবং পরিচালকদের মধ্য দেলোয়ার জাহান ঝনটু, শহিদুল ইসলাম খোকন,কামাল আহমেদ , সোহানুর রহমান সোহান , দেওয়ান নজরুল , মোতালেব হোসেন, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, মমতাজুর রহমান আকব এর ছবি থাকতো নিয়মিত। সবগুলো ছবি থাকতো দুর্দান্ত। একটির সাথে আরেকটির মিল পাওয়া যেত না। কি যে আনন্দ পেতাম যখন সিনেমার বড় বড় পোস্টারগুলো দেখতাম। পোস্টারগুলো এমন ভাবে তৈরি করা হতো যে ছবিটি আপনাকে দেখতেই হবে। সবগুলো পোস্টার ছিল চমৎকার ও আকর্ষণীয়। ঈদের সেই আনন্দ বহু বছর ধরে পাইনা। শুধুই মনে করে চোখে জল আসে আজ।
আমার ফেলে আসা দুর্দান্ত দিনগুলোতে ঈদে মুক্তি পাওয়া যেসব ছবি হলে দেখে ঈদের আনন্দ পেয়েছিলাম সেগুলো হলো - মতিন রহমান এর অন্ধ বিশ্বাস , কামাল আহমেদ এর 'অবুঝ সন্তান' দেওয়ান নজরুল এর 'কালিয়া', মমতাজুর রহমান আকবর এর 'প্রেম দিওয়ানা ' ডিস্কো ড্যান্সার', সাইফুল আজম কাশেম এর 'সাক্ষাৎ' ,কাজী হায়াত এর 'চাঁদাবাজ' মোতালেব হোসেন এর 'হিংসা', সোহানুর রহমান সোহানের 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত , গাজী মাজহারুল আনোয়ার এর 'ক্ষুধা' , 'তপস্যা' দেওয়ান নজরুল এর 'বাংলার নায়ক , দেলোয়ার জাহান ঝনটুর 'জজ ব্যারিস্টার' নূর হোসেন বলাই এর 'মহৎ' , শহিদুল ইসলাম খোকন এর 'দুঃসাহস', 'পালাবি কোথায়','রাক্ষস' মনোয়ার খোকন এর 'সংসারের সুখ দুঃখ', 'ঘাত প্রতিঘাত ', সোহানুর রহমান সোহান এর 'বিদ্রোহী কন্যা ', নায়ক উজ্জ্বল এর 'পাপের শাস্তি', আজমল হুদা মিঠুর 'অপরাধ জগতের রাজা' , বাদল খন্দকার এর 'বিশ্বনেত্রী', মোতালেব হোসেন এর 'স্ত্রী হত্যা', 'ভালোবাসার ঘর' এম এ খালেক এর 'স্বপ্নের ঠিকানা ', মতিন রহমানের 'তোমাকে চাই ', শফি বিক্রমপুরীর ' দেনমোহর ' মমতাজুর রহমান আকবর এর 'বশিরা ' ,'খলনায়ক' উত্তম আকাশের ' মুক্তির সংগ্রাম' , শাহ আলম কিরন এর 'বিচার হবে ' নূর হোসেন বলাই এর ' ঘায়েল' , এ জে রানার 'ডন ' 'আজকের হিটলার' বাদল খন্দকার এর ' পৃথিবী তোমার আমার '

নাটক পাড়া ঃ এই অংশটি ব্লগার চাটিকিয়াং রুমান , ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন , তন্ময় ফেরদৌস , কালীদাস , কালা মনের ধলা মানুষ , আলাউল হক সৌরভ বিরোধী দল কে উৎসর্গ করলাম ।।
ঈদের আনন্দের অন্যতম একটি মাধ্যম ছিল আমাদেরএকমাত্র টিভি চ্যানেল ' বিটিভি' এর ঈদের নাটকগুলো। তখন ঈদের নাটক মানেই হুমায়ূন আহমেদ এর নাটক । সারাদিন ঘুরাঘুরি করলেও ঠিক নাটকের আগে বাসায় চলে আসতাম কারন ঈদের নাটক কিছুতেই মিস করা যাবে না। আমাদের সেই সময়ের ঈদে প্রচারিত নাটকগুলোর অন্যতম কয়েকটি নাটক ছিল - একদিন হঠাৎ - হুমায়ূন আহমেদ , হিমু - হুমায়ূন আহমেদ , আমজাদ হোসেন এর 'জব্বর আলীর ঈদ' , সমুদ্র বিলাস প্রাইভেট লিমিটেড - হুমায়ূন আহমেদ , গৃহসুখ প্রাইভেট লিমিটেড - হুমায়ূন আহমেদ , প্যাকেজ সংবাদ - হুমায়ূন আহমেদ (১৯৯৮) , হবলঙ্গের বাজারে - হুমায়ূন আহমেদ (২০০১) নিতু তোমাকে ভালোবাসি - হুমায়ূন আহমেদ (টেলিফিল্ম) সহ আরও অনেক মজার মজার নাটক যা সবগুলো ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়নি।

সবশেষে সবাইকে আমার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে ও সবার প্রিয় [link|https://www.facebook.com/kokbd24|একটি শিক্ষিত রেডিও র পক্ষ থেকে জানাই ঈদ মোবারক এবং প্রতিটি দিন যেন হয় ঈদের আনন্দের মতো রঙিন এই কামনায় বিদায় নিলাম।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:২২
২৬টি মন্তব্য ২১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা শহর ইতিমধ্যে পচে গেছে।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



স্থান: গুলিস্থান, ঢাকা।

ঢাকার মধ্যে গুলিস্থান কোন লেভেলের নোংড়া সেটার বিবরন আপনাদের দেয়া লাগবে না। সেটা আপনারা জানেন। যেখানে সেখানে প্রসাবের গন্ধ। কোথাও কোথাও গু/পায়খানার গন্ধ। ড্রেন থেকে আসছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×