somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইচ্ছে হয়ে লুকিয়ে ছিলি মনের মাঝে রে ( আমার মা হবার গল্প ) -২

২২ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সকালের সুখ-চা পর্বে ,ফোন কল আসলো , হ্যালো বলতেই , ওপাশে আমার একমাত্র স্বামী (আমি তো বিরাট টাশকিত , চা এর সাথে ফ্রী টাশকি খাইলাম , এই সময় এ উনি ? হু কর্পোরেট সুন্দরী দের মোহ সকাল সকাল ই কাটল তাহলে আজকে ) বলল , এই সামিয়া ওর অফিস কলিগ এবং বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের বন্ধু )সাথে কথা বলবে বলে ,আপাকে ফোন টা দিল ...... আমি সালাম দিলাম , ওয়ালাকুম আস-সালাম বলেই উনি বললেন, ভাবি জানেন তো আমি আমার বাবা মা এর একমাত্র সন্তান ? চুপচাপ শুনে গেলাম, উনি বলতে লাগলেন আমার ছোট বেলা টা অনেক নিঃসঙ্গ কেটেছে , মন প্রান দিয়ে একজন নিজের ভাই বোন চাইতাম ।
আমার বাব মা মারা যাবার পর, আমার নিজের বলতে কেউ থাকবে না, হয়ত মামা , চাচা , কাজিন ভাই বোন ফুপু খালা, নিজের নিজের রক্ত নাই ...
আমি চাই না আমার ছেলে মেয়ে আমার মত একটা শৈশব হোক , আপনি জানেন আমার দুই মেয়ে , এখন মনে হয় আমি মরে গেলে, ওরা দুবোন একজন আর একজন কে সামলাতে পারবে , কষ্ট ভাগ করে নিতে পারবে ।
সেই জন্যই হুদা কে বলছিলাম আপ্নারা আর একটা বেবি নিয়ে নেন ,মেয়ে তো বড় হয়ে যাচ্ছে ,এখন ওর একজন ভাই বোন থাকলে, একসাথে দেখবেন নিজেরা খেলবে , আপনার কষ্ট অনেক কমে যাবে ... :-*:-*
এতক্ষন আরিন্দম কহিলা বিষাদে ।।

্মনে মনে ভাব্লাম তাই বলেন আপা ......।। আমাকে এই কথা কথা গুলর মানে কি বুঝলাম ,আর এটাও বুঝলাম কার বুক ফাটে তো মুখ ফুটে না অবস্থা ।।
মাত্র মেয়ে টা কোল থেকে নেমে হাটাহটি করে, আমিও একটু হালকা পাতলা শাড়ি পরা শুরু করছি , আর বলে কি আবার বছড় ২ এর জন্য ............

শুক্রবার ইভানা ভাবি আসলেন , ননদ দেবর নিয়ে আমার সংসার , দেখে বললেন, তোমার মেয়ে তো সারাক্ষণ ফুপি চাচ্চুর কাছে ই থাকে,তুমি কেন আর একটা বেবী নিচ্ছ না ?
বলতে দ্বিধা নেই আলহামদুলিল্লাহ্‌ পরম করুনাময় এর রহমতে , জীবন সব সময় আমার প্রতি মুচকি হেসেছে , প্রথম মা হবার অনুভূতি পরে পাওয়া চৌদ্দ আনা ই
কিছু বুঝে উঠবার আগেই এক সিনিওর কলিগ আমার হাতে টেস্ট রিপোর্ট ধরিয়ে দিলেন বস এর কাছে জমা দেয়ার জন্য ,যেহেতু তখন চাকরি করতাম অফিস এ জানানোর একটা ব্যাপার ছিল ..
বাকি দু -আনা র জন্যই হয়ত বা যেভাবে প্রতিটা মা ই ভুলে যায় তার দশ মাস দশ দিন এর অসহনীয় যন্ত্রণার ইতিকথা তেমনি ,আমাকে ও আমার প্রথম সন্তান এর প্রথম কান্না র সৃতি ,পবিত্র মুখচ্ছবি সব কিছু ভুলিয়ে দিয়েছিল ...............
এস নিজে করি র জমানায় আমিও বাসায় বসেই নিশ্চিত হলাম
পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে দুই মাস এর সময় একবার আলট্রা সনগ্রাম করিয়েছিলাম , শিশুর অবস্থান ফ্লুয়িড এর যথেষ্টটা যানতে । আল্লাহ র রহমতে সব কিছুই ঠিক ছিল , বিধায় আমার জন্য ব্যাবস্থা পত্র হল ক্যালসিয়াম , আয়রন ট্যাবলেট , প্রচুর পরিমান তরল খাবার , ভিটামিন এ যুক্ত ফল ও শাক সবজি , ফলিক এসিড যুক্ত খাবার যা তরমুজ এ প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায় , গর্ভকালীন সময়ে প্রথম তিন মাস নাকি বাচ্চা দের ব্রেইন এর গঠন হয় যা ফলিক এসিড বড় ভুমিকা পালন করে , ফরটি ফাইড ফুড হিসেবে হরলিক্স দেয়া জেতে পারে , আর প্রচুর মিষ্টি জাতীয় খাবার ।
সব সাধারন বাসার কাজ দৈনন্দিন কাজ , সব চাইতে গুরুত্ত পূর্ণ আবশ্যিক বিষয় হচ্ছে ,আনন্দে থাকা , কুরআন তেলয়াত নামায ।
আসলে নিজের অভিজ্ঞতায় লিখলে এটা নিয়ে একটা আলদা পোস্ট দেয়া যায় । ............ সুতরাং এইটুকুই ।
আশে পাশের ভাবি দের প্রশ্ন বোধক দৃষ্টি আল্ট্রাসনগ্রাফি তে কি দেখছেন বেবি বয় না গার্ল ? আমি যতই বোঝানর চেস্টা করি সেটা বোঝার জন্য আরও সময় দরকার , ততই উনাদের সন্দেহ বেরে যায় , কেউ আমার জেরা শুরু করেন , প্রথম বার এর সাথে এই বার এর মিল আছে কি নাই ?
আমার উত্তর ভাই একি রকম লাগে , মিল যদি থাকে তাহলে প্রথম বার এর মত মেয়ে বেবি ই হবে ,:-*
আপনি তো ভাগ্যবান দুই কন্যার মা ।।
কেউ কেউ আবার প্রশ্নের ধার ও ধারেন না , আমাকে দেখে বলেন ভাবি আপনার লুক অনেক খারাপ হয়ে গেছে , আপনার ছেলে হবে দেখে নিয়েন :-* ( ও মোর আল্লাহ আমি দেখতে কবে বালা আছিলাম /:) )
এই ধরনের সব কিছু মিলিয়ে সময় কেটে যাচ্ছিল মেয়ে যেহেতু ছোট স্কুল শুরু হয়নি প্রচুর অবসর পেতাম , আমার কাছে বিভিন্ন প্রকাশনীর কুরআন শরীফ এর অনুবাদ ছিল সময় কাটাতে শুরু করলাম সব গুলি থেকে নিজের মত করে সুরা গুলকে নিজের ভাষায় লিখা , সুন্দর সুন্দর দোয়া গুলর নোট নেয়া , কিন্তু খুব বেশি দিন সম্ভব হল না, আমরা আমার দেবর এর জন্য পাত্রি খুঁজছিলাম , পেয়ে গেলাম এবং তড়িঘড়ি করে আমার বাসায় ই বিয়ের সব আয়োজন শুরু হয়ে গেল , আমিও পথভ্রষ্ট হয়ে গেলাম ।
মা অনেক দূরে , পাশের দুই ভাবী আমার সেই অভাব বুঝতে দিলেন না, প্রতিদিন উনাদের বাসায় যাই রান্না হত ঠিক সময় আমার কাছে চলে আসত , সব চাইতে মজার ব্যাপার আমার প্রেগন্যান্ট হবার সাথে সাথে আমার প্রতিবেশি দের ও প্রতিদিন এর খাদ্যাভ্যাস পালটে গেল , তালিকায় যোগ হল, সামুদ্রিক মাছ , কচু শাক , মিস্টি কুমড়া ,শুটকি মাছ ।
মেয়ের ব্যাবহার করা কিছু সুন্দর কাঁথা সংগ্রহে ছিল , সাথে জমা হতে থাকল , ভাবি , জা ,বড় বোন , মা , শাশুড়ি র ভালবাসায় বোনা নতুন সব ।
এই সময় আমার মতে সবচাইতে বেশি জরুরি সঙ্গীর যত্ন , আমার মনে হয় আমি আমার সংসার জীবনে পুরুটা সময় যতটুকু ধৈর্য ধারন করেছি ,তার চাইতে বেশি পরিমান ঐ দশ মাসে আমার স্বামী কে আমার স্বেচ্ছা চারিতা সহ্য করতে হয়েছে ।সুধু মাত্র এই কারনে আমি আমার স্বামীর আমার প্রতি সারাজীবনের করা সব অবহেলা অনায়েসে মাফ করে দিতে রাজি ।

শেষ সময় গুলতে ডাঃ সাজেস্ট করেছিলেন আল্ট্রাসনগ্রাফির ,আমি সুধু উনাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, কোন অস্বাভাবিক কিছু আছে , বাচ্চার নড়াচড়া , ফ্লুয়িড এর পরিমান কমে যাওয়া , বা পজিশন এর প্রব্লেম , উনি উত্তর দিয়েছিলেন না, সুধু মাত্র রুটিন চেক । আমি আর করাইনি ।
তবে সমস্যা থাকলে অবশ্যই ডাঃ এর পরামর্শে করানো উচিত ।
ডেলিভারির দিন সকালে অস্বস্তি বোধ করছিলাম ,মা কাছে ছিলেন শেয়ার করলাম বললেন যেহেতু আর ১ সপ্তাহ বাকি যে কোন কিছু হতে পারে , মা আমাকে নিয়ে ডাঃ এর কাছে গেলেন পাশেই ছিল হস্পিটাল ।এখানে একটা কথা বলে রাখি , আমি কিন্তু প্রাধান্য দিয়েছি , সবচাইতে দ্রুত সময় এ কোথায় আমি যেতে পারব , যেহেতু আমি কোন ধরনের বিশেষ সমস্যায় ছিলাম না আল্লাহ রহমতে
বাসা থেকে বের হয়ে দেখলাম গাড়ি এখন ও অফিস থেকে ফিরে নাই , হাট তে থাকলাম ব্যাস্ততম প্রধান সড়ক এর অপর পারে ছিল আমার বাসা , মা আমাকে কিছুতেই হেটে পার হতে দিবেন না গাড়ি র জন্য অপেক্ষা করবেন ,আমি অপেক্ষা করব না হেটে পার হলাম, এখন ভাবি কত খানি অবিবেচক ছিলাম , বা মনের জোর ছিল । সব কিছু চেক করে ডাঃ বললেন হাতে প্রায় ১২ ঘন্টার মত সময় আছে , আমি যেন সন্ধার মাঝে হসপিটাল এ ভর্তি হয়ে যাই । তখনকার মত বিদায় নিয়ে রাত এ চলে এলাম , মেয়ে কে ওর খালা ও ফুপির কাছে রেখে , সেই মুহূর্তে আমার শারীরিক কস্টের চাইতে বেশী মন কষ্টের কারন ছিল মেয়ে কে আমার থেকে দূরে রাখা । মা আমার সাথে মাঝে মাঝেই আমি ব্যাথায় কাতর হয়ে পরছিলাম , আমি দোজখ এর শাস্তি পর্বে অনেক বড় একটি হাতুরি দিয়ে সজোরে বারি দেবার কথা পড়েছি , কিন্তু অনুভব করতে পারছিলাম তখন সেই শাস্তি র কথা, ১২ টার পর থেকে আমাকে পায়চারি করতে বললেন , আমি রুম এর এক মাথা থেকে অন্য মাথা হাটা হাটি করছি, মাঝে মাঝে ব্যাথার তীব্রতায় মাঝে মাঝে মা কে আঁকড়ে ধরে ব্যাথা সাম্লাচ্ছি , মা যেন আমার হাত এর স্পর্শে অনুভব করতে পারলেন আমার কষ্ট ,দৌড়ে গেলেন ডাঃ ডেকে আনতে ২।৩০ এর দিকে আমাকে লেবার রুম এ নেয়া হল , ঠিক ফজর এর আযান এর রহমত এর সাথে আমি আল্লাহ র কাছে থেকে আর একবার রহমত প্রাপ্ত হলাম , মনে হল কিছুক্ষন আগের আমি থেকে নবজাতক এর কান্না র শব্দ আজান এর মধুর ধবনি সাথে নবজীবন ফিরে পাওয়া অন্য এক আমি , সকল ব্যাথা কষ্টের উরধে আমি , পাশ ফিরে আমার কান্না রত মা দিকে প্রশ্ন নিয়ে তাকালাম ,মা উত্তর দিলেন তোমার ছেলে হয়েছে , আলহামদুলিল্লাহ্‌ বলে পরম করুনাময় কে ধন্যবাদ জানানোর পর মা কে বললাম, বাবুল বাইরে অপেক্ষা করছে , ওকে খবর দাও । এর পর থেকে বাকি কোন কিছুই আমার পরিপূর্ণ ভাবে মনে নেই ।
মে মাসের ৩০ তারিখে আমার ২য় সন্তান আসে আমার কোল আলো করে ,আমার নারী জীবন এর মাতৃ জীবনের পূর্ণতা মিলে । সেপ্টেম্বার মাসে আমার তিন বছর বয়েসি মেয়ে আর ৩ মাস বয়সি ছেলে কে নিয়ে ,মুম্বাই এর যাত্রা করেছিলাম, স্বামীর কর্ম স্থান এ এয়ারপোর্ট এ ছেলে কলে নিয়ে বসে আছি ,২০ মিনিট এর মাঝে আমাকে ৩য় বার এর মত আমাকে অপেক্ষারত এক যাত্রী র প্রশ্নের সন্মুক্ষিন হতে হল আপনি এক যাচ্ছেন , কোন পুরুষ মানুষ নাই ? ৪র্থ বার কোলের ছেলে কে দেখিয়ে বললাম, একা না, পুরুষ মানুষ সাথে আছে X(( .........
২০০৭ এ যেদিন ছেলে কে স্কুল এ দিলাম , ভিতর টা ফাকা লাগছিল মনে হচ্ছিল এই দু -ঘন্টা আর কাটবে না , ছুটির সময় যখন টিচার এর হাত ধরে আমার দিকে এগিয়ে এসছিল অভিমান চেপে রেখেছে যেন ঝর এর আগের থম থমে অবস্থা , হয়েছিল ও তাই , বেশির ভাগ বাচ্চা যেখানে কাদছিল, আমার ছেলে ছিল ঠোট চেপে , কিন্তু দূর থেকে আমাকে দেখে বাধ ভেঙ্গে গেল, আমি দৌড়ে যেয়ে কোলে তুলে নিয়েছিলাম

[sb]ছোট খাট দুঃখ ব্যাথা

আমার ছেলের এখন একটা সিক্রেট বুক হয়েছে , সেটা হচ্ছে তার পরিবার ।
জান্নাত নাম এর কোন এক মেয়ে পিছন থেকে এসে বুল হর্ন বানিয়েছে , এই দুঃখে সে ক্লাস এ জেতে চায় না,
একদিন স্কুল থেকে ফেরার পথে গাড়িতে দেখি মন খারাপ জিজ্ঞেস করলাম কি হয়েছে ...
বলল আজ টিচার আস্ক করেছিলেন কে কি হয়ে চায় , সেটা ছিল এক থা টাইগার এর সময় , মা এর জিন বহনকারী ছেলে ও সালমান খান এর মত হতে চায় , বলে ফেলেছিল , সেটা শুনে নাকি পাশে র মেট বলছে ।।
আপনি সাকাল( চেহারা ) তো দেখ :(

ছেলে টা ছিল স্কুল মাঠে দাড়িয়ে , ওর এক ক্লাস মেট এসে বলল
ফজলে ইধার দেখ ,দেখল
উধার দেখ ,ওই দিকে ও তাকাল ।।
উপর দেখ ,দেখল
বায়ে দেখ , সেটা দেখা ও বাদ গেল না ...
এর পর উলটা ঝারি মেরে ওই মেয়ে তাকে প্রশ্ন করল
ইধার উধার ইতনা ক্যেয়া দেখ রাহাহে ... ?
আপনি গার্ল ফ্রেন্ড কো ঢুন্ড রাহা হে ক্যেয়া ?? :-/
ছেলের বাবা শুনে বলল, দেখছ ইন্ডাইরেক্টলী আমার ছেলে কে প্রপোজ করল B-)

আমার ছেলে টা এই মাস এর ৩০ এ ৮ বছর পূর্ণ হয়ে ৯ এ পা দিবে সবাই আমার ছেলে টার জন্য দোয়া করবেন যেন একজন মানুষ হিসেবে বেরে উঠে । আমার জন্য দরকার বিশেষ ভাবে দোয়া .


আমাদের পুরনো ছবি দেখে জিগ্যেস করে , মা এখানে আমি নাই কেন ? তখন কোথায় ছিলাম আমি ?

আমি তখন বলি " ইচ্ছে হয়ে লুকিয়ে ছিলি মনের মাঝে রে "




উৎসর্গ : ব্লগের মোরাল গল্প লেখক খেয়া ঘাট
Click This Link

মা দিবসে আপনার লেখা টা আমার মন ছুয়ে গেছে
লেখাটা পড়ে আমি আবার আমাকে নতুন ভাবে মূল্যায়ন করতে শিখেছি , এত ব্যাক্তি গত কথা লেখা উচিত না ভেবে লিখি নাই এত দিন।


সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
৮৭টি মন্তব্য ৮৭টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমের খাট্টা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪



তাতানো গরমে কাল দুপুরে কাচা আমের খাট্টা দেখে ব্যাপারটা স্বর্গীয় মনে হল । আহা কি স্বাদ তার । অন্যান্য জিনিসের মত কাচা আমের দাম বাড়াতে ভুল করেনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×