দেশে অশান্তির হাজারও কারণের মধ্যে একটি হইল:
বিদেশী অর্থায়নে পরিচালিত দেশীয় সংস্থাগুলি (এনজিও) বাংলাদেশের শিক্ষা, সামাজিক সম্পৃতি, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সম্প্রদায়ীক, ধর্মীয় মূল্যবোধ সহ যাবতীয় সমস্যা ও সংঙ্কট তৈরীর মূল কারণ। অপ্রকাশ্যে কূটনৈতিক দায়ীত্ব প্রাপ্ত দ্ধারা পরিচালিত এইসব সংস্থার মধ্যমে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে একক বা সম্মিলিত সিদ্দান্ত হয় এবং এদের দেয়া যাবতীয় সহযোগীতা দাতাদেরই পরিকল্পনা অনুসারে ব্যয় করতে বাধ্য হয় সরকার অন্যতায় ঐসব দেশেরে সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক খুব ভাল থাকেনা অথবা সহযোগীতা পাইতে হইলে তাদের হাজারও শর্ত মেনে নিতে হয়, চাপ আসে জাতীয় সংঘ, বিশ্বব্যঙ্ক এবং অন্যন্য আন্তর্জাতিক সংস্থা গুলি থেকে। আর এইসব কর্মকান্ডের জন্য বিদেশী অর্থায়নে পরিচালিত বাংলাদেশী এনজিও তথা সংস্থাগুলি দায়ী। এরা দেশের চাইতে বিদেশীদের সার্থকে বড় দেখেন জনগনের উন্নয়নের চাইতেও বিদেশীদের ইচ্ছা আঁকাঙ্খা পুরনের এজন্টে হিসাবে কাজ করেন। দেখা যায়, এইসব সংস্থার লোক গুলি কখনও কখনও স্থায়ী অস্থায়ী ভাবে রাষ্ট্র শাসনের দায়ীত্বও পালন করেন, আবার দেখা যায় উনাদেরকে রাষ্ট্রের এবং সরকারের প্রথম শ্রেনীর বুদ্ধিদাতার চরিত্রে। বিশেষ একটি দর্শনকে (মতবাদী) ভালবাসেন এমন লোক গুলি ঐসব সংস্থার মূল দায়ীত্ব প্রাপ্ত হন। সূতরাং বিদেশী অর্থায়নে পরিচালিত গুটি কয়েক সংস্থাগুলি মূলত কি কি উন্নয়ন কর্মকান্ড করছে/করেছে, দেশ ও জনগন আদৌ কোনো প্রকার উপকার পেয়েছে কিনা, কিংবা তাদের দ্ধারা আমাদের সামাজিক সহ নানাবিধ কোনো প্রকার ক্ষতি হচ্ছে বা মতবিরোধ হচ্ছে কিনা ইত্যাদি ইত্যাদি বাংলাদেশী একাদিক বেসরকারী সংস্থার মাধ্যমে তদারকী করা আজ সময়ের দাবী। "একাদিক বেসরকারী সংস্থার মাধ্যমে" -- একাদিক বেসরকারী সংস্থার মাধ্যমে" -- একাদিক বেসরকারী সংস্থার মাধ্যমে"।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬