somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অভিমানী‬

২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এইত বেশি দিনের কথা নয় বছর দুইয়েক হবে। ফাতেমা আর ফারহান দুজনের পরিচয় হয়েছে। যদিও তাদের দূর সম্পর্কে খালাত ভাই-বোন কিন্তু কোনদিনও তাদের কেউ কাউকে দেখেনি। সময়ের স্রুতে আজ তারা একজন আরেকজনের জীবন-মরণ। ফাতিমা ফারহানকে প্রাণের চাইতে বেশি ভালোবাসে। কোন এক গুধুলি সন্ধায় দুজনের দেখা হয়েছিল। সেই দেখাতেই দুজন দুজনকে ভালোবেসেছিল। কিন্তু সেই ভালোবাসা প্রকাশ পেতে প্রায় ১টি বছর লেগে যায়। হাটি হাটি পা পা করে তাদের ভালোবাসা ৩ বছর পার করল, তারপরি তাদের প্রেমের ছন্দপতন। হঠাত ফারহানের ফোন ফাতেমাকে-

ফাতিমাঃ তুমাকেনা বলেছি আমাকে আর কোনদিন ফোন দিবেনা, আজকের পর থেকে যদি ফোন দেওয়ার চেষ্টা কর তাহলে আমার সিম নাম্বার পাল্টিয়ে নতুন সিম লাগাব যার ফলে তুমি আমার সাথে আর জীবনেও কন্টাক করতে পারবা না।
ফারহানঃ তুমি এত পাষাণ কেন? আমি যে ভুল করেছি সেইটাতো তুমার কাছে স্বীকার করেছি তারপরেও কেন আমাকে শাস্তি দিবে? আসলে মাঝখানে তোমার ফোন না পেলে আমি পাগলের মতো হয়ে যেতাম তাই তোমার বান্ধবির নাম্বার নিয়ে তার কাছ থেকে তোমার খবর নিতাম।
ফাতিমাঃ তুমি কি শুধু তার কাছে আমার খবর নিতা নাকি প্রেমও করতে চুকিয়ে চুকিয়ে সব আমার জানা হয়েগেছে। তাহেরা আমাকে সব বলেছে তুমি নাকি তাকে প্রেম নিবেদন করেছে।
ফারহানঃ তুমি বিশ্বাস কর সে তোমাকে ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছে, আসলে আমি তাকে এই কথা বলিনি। আমি শুধু তাকে বলেছি তুমাকে আমি কত ভালোবাসি কিন্তু সে মনে হয় বুজেছে তাকে সেই কথা বলেছি।
ফাতেমাঃ আমার বান্ধবি আমার সাথে কক্ষনো মিথ্যা কথা বলবে না। তুমিই আমাকে ভালোবাসার নাম করে আমার জীবন নিয়ে খেলা করতে চেয়েছিলে সে-ই আমাকে চুখ খুলে দিয়েছে। তার জন্য আজ তোমার মতো একজন চিটারকে চিনতে পারছি। আর শুনে রেখ আমার ভাই আমাকে কানাডা যাবার জন্য সব রেডি করে রাখছে হয়ত অল্প কদিনের মাঝেই আমি চলে যাব দেশ ছেড়ে।
ফারহানঃ তুমি এত সহজে বলেফেলছ বিদেশ চলে যাবে। একটুও চিন্তা করলে না আমি কীভাবে বাচব এতদিন তোমাকে ছেড়ে। যেকিনা একদিন তোমাকে না দেখলে সারা রাত পাগলের মতো ছটফট করে একটুর জন্যেও ঘুমাতে পারে না। আর তুমি বলছ বিদেশ চলে যাবে।
ফাতেমাঃ ফারহান তুমি যাই বল কোন লাভ হবে না, আমার পাসপোর্ট ভিসা রেডি যেকোন দিন চলে যাব। আর শুনে রাখ যত তারাতারি পার আমার বান্ধবিকে শুখি কর, সে তোমাকে অনেক ভালোবাসে।
ফারহানঃ তুমার মুখ থেকে এ কথা শুনার আগে আল্লাহ কেন আমার মরণ দিল না। আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে এই কি সেই ফাতেমা যে কিনা আমার কথা শুনার জন্য রাতের পর রাত নির্ঘুম কাটিয়েছে।
ফাতিমাঃ আমি ফোন রাখছি......।।
ফারহানঃ হেলো হেলো হেলো.....................।

৫ বছর ৩ মাস ২১ দিন পর
ফাতিমা দেশে ফিরে আসে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করে। এছাড়াও ফাতেমার সাথে লন্ডনি এক দনির দুলালের সাথে তার বিয়ের দিন ঠিক হয় আর সেই জন্যেই দেশে আসা। তাদের বিয়ে হয়ে গেলেই আবার বিদেশ চলে যাবে। ফাতেমার বিয়ের কার্ড তাদের আত্মীয়-স্বজন সবার কাছে পৌঁছালেও ফারহানদের বাড়িতে দেওয়া হয়নি কারণ তাদের পরিবারের সাথে সম্পর্ক খারাপ।

বিয়ের দিন বাড়ি ভরা মেহমান, আর সেই বিয়েতে ফাতেমার বান্ধবী তাহেরাও আসে।
তাহেরাঃ কেমন আছিস ফাতেমা?
ফাতেমাঃ ভাল, অনেক দিন পর তুকে দেখলাম। তুই এত শুকিয়ে গেছিস কেনরে? আর তোর সাথে এই বাচ্চাটা কে?
তাহেরাঃ বাচ্চাটা আমার ছেলে।
ফাতেমাঃ বাহ বাচ্চাটাতো অনেক সুন্দর, তার নাম রাখছিস কিরে?
তাহেরাঃ তার নাম রাখছি ফারহান।
ফাতেমাঃ কি?
তাহেরাঃ কিরে আমার ছেলের নাম শুনে হঠাত তোর মুখ কাল হয়েগেল কেন?
ফাতেমাঃ এই তাহেরা আমার খালাতো ভাই ফারহানের কি খবর বলনা? সে কি বিয়ে করেছে? তারও কি তোর মতো সন্তান আছে? আর তুই কি ফারহানকে বিয়ে করেছিস?
তাহেরাঃ এক সাথে এত প্রশ্ন করলে কয়টার উত্তর দেব?
ফাতেমাঃ না অনেকদিন পর তার কথা মনে পড়লতো তাই। এই তুই আমার রুমে গিয়ে বস আমাকে দাদা ডাকতেছে। আমি এসে তোর কথা শুনব।
তাহেরাঃ ওকে

কিছুক্ষণ পর

তাহেরাঃ ফাতেমা তোর আজ বিয়ে তাই আমি আমি হয়ত তোর সাথে বেশি কথা বলার সময় পাব না তাই তোর কাছে একটা চিটি দিয়ে চলে যাচ্ছি আর তোইও অনেক ব্যস্ত একটু পর তোকে বিয়ের আসরে নিয়ে যাবে তাই এই চিঠিটা রাখ এইটা তুই সময় করে পড়েনিস।
ফাতেমাঃ কার চিঠি, কীসের চিঠি?
তাহেরাঃ পড়েই দেখিস কার চিঠি। এখন আমি আসি তুই ভাল থাকিস আর পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিস। জানি আমি ক্ষমার যোগ্য না। আল্লাহ হাফেয......আর শুনে রাখ ফারহান আসলে সেইদিন আমাকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়নি আমিই তাকে অনেকবার প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলাম কিন্তু সেই বার বার তুর কথা বলে ফিরিয়ে দিয়েছিল।
ফাতেমাঃ এই তাহেরা এইভাবে চলে যাচ্ছিস কেন শুনে যা.........

তাহেরা চলে যাওয়ার সাথে সাথেই ফাতেমাকে তার ভাবি এসে ডাক দেয়। তার ভাবীকে দেখে চিঠিটা বুকের ভেতর লুকিয়ে রাখে। এরপর বিয়ের আসরে গিয়ে বিয়ের বাকি কাজ সমাধান করে বরে সাথে বাপের ভিটা ত্যাগ করে।

আজ ফাতেমার বাসর রাত, তাই বাসর রাতে ফাতেমা তার স্বামীর অপেক্ষায় একা বসে আছে বাসর ঘরে। কিন্তু সে তার আত্মীয়দের সাথে কথা বলে আসতে একটু দেরি হয়ে যাচ্ছে। আর এমন সময় তার মনে পড়ল তার বুকে লোকানো আছে একটা চিঠি যা তাহেরা দিয়েছিল। কিন্তু কি আছে সেই চিঠিতে মনে কৌতূহল নিয়ে চিঠিটা খুলে পড়তে যাবে এমনি তার চিঠির বাজের উপরে লিখা আছে (কেমন আছ তুমি বড় জানতে ইচ্ছে করে? কিন্তু একবারও কি আমার কথা জানতে চেয়েছ?) তারপর আরেকটা বাজ খুলতেই সেইখানে লিখা আছে (আমি ফারহান, কি অভাক হচ্ছ! আরও অভাক হবে চিঠির ভিতরের লিখাটা পড়লে।) এমন সময় দরজায় ঠক ঠক........ তারাতারি চিঠিটা বাজ করে বালিশের নিচে রেখে দরজা খুলে দেখে তার বর এসেছে।

রাশেদঃ সরি অনেক কষ্ট দিয়ে ফেললাম তোমাকে। আসলে আমার অনেক বন্ধুরা এসেছে সবাইকে বিদায় দিতে গিয়ে অনেক সময় লস করে ফেলছি সেই জন্য তুমার কাছে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
ফাতেমাঃ সরি কেন? তুমি না আমার জামাই!
রাশেদঃ হুম ভুল হয়েছে আর সরি বলব না মাফ করে দাও?
ফাতেমাঃ আবারও মাফ চাইলা?
রাশেদঃ হা হা হা
.
তুমি অনেক দুষ্ট মেয়ে। এই আর সময় লস করা যাবে না এখন রাত ৪টার উপরে বাজে একটু পরে ফজরের আজান হবে। এক কাজ কর আজ আর তুমার সাথে মধুর মিলন হচ্ছে না কারণ ওযু করে নামাজ না পড়তে হবে কেননা আমার জন্য বাবা প্রতিদিন ফজরের নামাজে আমার জন্য অপেক্ষা করে। আর এখন ঘুমিয়েগেলে অনেকে খারাপ ভাববে যে দেখ ছেলেটা বিয়ের প্রথম রাতেই ঘুম থেকে উঠতে দেরি করছে।
ফাতেমাঃ আমি তোমার কাছে এত কিছু শুনতে চাইছি?
রাশেদঃ না
ফাতেমাঃ তাইলে তুমি রুম থেকে বেড় হও আমি একটু ঘুমায়।

রাশেদ চলে যাওয়ার পর চিঠিটা বালিশের নিচ থেকে বেড় করে বাজ খুলে পড়তে শুরু করে ফাতেমা...কারণ কি তার আগ্রহ সেই চিঠির প্রতি। কি আছে এই চিঠিতে।

প্রিয়তমা ফাতেমা
পত্রের প্রথমে আমার ভালোবাসা নিবে। আশা করি তুমি অনেক শুখে আছ এবং থাকবে সেই কামনা করি। আমি তোমাকে শুখে থাকতেই চেয়েছি। তুমি এত আমার উপর অভিমান করে চলেগেলে একটিবারের জন্যও জানতে চাইলে না আমি কেমন আছি। তুমি বিদেশ যাবে ভাল কথা, লেখাপড়ার জন্য বিদেশ গিয়েছ অনেক ভাল করেছ কিন্তু অন্তত একটিবারের জন্যেও কি আমার কথা মনে করলানা তুমি ছাড়া আমি কি করে বাচি? তুমি চলে যাওয়ার পর তুমি ফিরে আসবে সেই আশায় তোমার ফিরে আসার প্রতিক্ষায় দিন গুনেছি। চুখ দুটি দিয়ে পানি পড়তে পড়তে চুখের জল শুকিয়ে গেছে। এখন আর কাধলেও চুখে পানি আসে না। তাই মাঝে মাঝে চিৎকার করে গলা ফাটিয়ে তুমাকে ডাকি ফাতেমা তুমি ফিরে আস, ফিরে এস ফাতেমা। কিন্তু আমার গলার আওয়াজ কিছু দূর গিয়ে আবার প্রতিধ্বনিত হয়ে আমার কাছেই ফিরে আসে। তখন কষ্টে বুক ফেটে যায় তুমাকে না পাওয়ার বেদনায়। তুমি চলে যাওয়ার পর তোমার দেওয়া একটা ছবি আমার বুকে বাঁধিয়ে রেখেছিলাম খুব যতনে। ঝড় তুফানে যেন সেই ছবি নষ্ট না হয় সেই জন্য লেমোনিটিং করে বুকের সাথে সব সময় আগলে রেখেছিলাম এখনও সেই ছবিটা বুকের মাঝেই আছে। আর তুমিতো জানই যে তোমার চেহারা যদি একটিবার দেখি শুকরিয়া হিসেবে দু-রাকাত নফল নামাজ আদায় করতাম। তুমি চলে যাওয়ার পর তোমার ছবিটা সারাক্ষণ আমার চুখের সামনে ছিল তাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ বাদে সারাক্ষণ শুধু নফল নামাজ আদায় করতে হয়েছে। তবে এতে আমার কোন কষ্ট হয়নি কারণ আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাকে যে তোমার মিষ্টি চেহারাটা দেখিয়ে রেখেছিল।

এইভাবে আর কতকাল! তুমি চলে যাওয়ার পর থেকে আমি তোমাকে নিয়ে প্রতিদিন নতুন নতুন স্বপ্ন দেখতাম আর দুজনের সুখের সংসার সাজাতাম মনের কল্পনাতে। কিন্তু আমার কপাল এতই খারাপ যে, আমার স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে গেল, তা আর বাস্তবে রূপ পেল না। হয়ত আমার কপালে সুখ নেই, তাই এত ভালোবাসার পরেও তোমাকে হারাতে হলো। তুমি শুখে থাকার আশায় চুখে রঙ্গিন চশমা লাগিয়ে বিদেশে ঘুরে বেরাচ্ছ আর এই দিক দিয়ে এই অধম তোমাকে মনে করে অতীতের সেই হারানো দিনগুলোর কথাই মনে করছি আর তোমার উষ্ণ ভালোবাসা অনুভব করছি। আমরা দুজন এক সাথে বসে কদিন সন্ধ্যা পাড় করেছি তার হিসেব নেই। তুমি যখন আমার হাতটি দরতে তখন আমি আর আমার নিজের মাঝে থাকতাম না, হারিয়ে যেতাম স্বপ্নরাজ্যে। সামান্য একটা ভুলে তুমি আমাকে ভুল বুজে দূরে চলে গেছ। একটিবারও তাহেরার কাছে গিয়ে যাচাই করলে না তার বলা কথাটা সত্য কিনা? আসলেই তুমি বড় অভিমানী। ভাল থেক শুখে থেক এটাই আমার কামনা। বিদা আল বিদা।
ইতি
তোমার একজনমের হতভাগা ভালোবাসা
ফারহান
অতঃপর ফাতেমা সব কিছু ভুলে থাকার জন্য বিয়ের পরের দিন আবার বিদেশ চলে যায় তার স্বামীর সাথে বিদেশ যাওয়ার আগে ফারহানের কবর জিয়ারত করে যায়।

সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:২৫
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিকান্দার রাজার চেয়ে একজন পতিতাও ভালো।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৭

সিকান্দার রাজা কোকের বোতল সামনে থেকে সরিয়ে রাতারাতি হিরো বনে গেছেন! কিন্তু তাকে যারা হিরো বানিয়েছেন, তারা কেউ দেখছেন না তিনি কত বড় নেমকহারামি করেছেন। তারা নিজেদেরকে ধার্মিক বলে দাবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×