somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মি. বিকেল
আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

ঝুঁকি, ভাগ্য এবং নৈতিকতার সংকট: স্কুইড গেমের দ্বিতীয় সিজনের মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ

১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



‘স্কুইড গেম (Squid Game)’ সিরিজের প্রথম সিজনে পুঁজিবাদ ও গণতন্ত্রের চরম নিন্দা করা হয়েছে। দ্বিতীয় সিজনে এসে এই সিরিজটি আরো বেশি গণতান্ত্রিক এবং বিপ্লবী হবার ধারণা বহন করতে দেখা গেছে। স্কুইড গেম সিরিজের প্রথম সিরিজের সাথে দ্বিতীয় সিরিজের অবস্থান দ্বান্দ্বিক এবং একই সাথে ভিন্ন ধারার সিরিজে পা দিয়েছে। পরিচয় করে দিয়েছে নতুন বেশ কিছু বিষয়, যেমন: ক্রিপ্টোকারেন্সি, অনলাইন ট্রেডিং, এআই, জেন-জি, সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার এবং LGBTQ+ কমিউনিটির অবস্থান এবং তাদেরকে ঘিরে মানুষদের ধারণা।

এখানেও আমরা ঋণে জর্জরিত মানুষদের দেখতে পাই। একাধিক গেমে তাদের অবতারণা ও নিষ্ঠুরতম হত্যাযজ্ঞ। বিচ্ছিন্ন একাধিক সূত্র মতে, স্কুইড গেমের প্রথম সিজন পরিচালক এত ভেবে তৈরি করেন নি যাতে করে এটার আবার দ্বিতীয় বা তৃতীয় কিস্তি আসতে পারে।

স্কুইড গেমের দ্বিতীয় সিজন মেনে নিতে হলে আপনাকে স্কুইড গেম সিরিজের প্রথম সিজন মাথা থেকে একটু ঝেড়ে ফেলতে হবে। কারণ দ্বিতীয় সিজনে যে শক্তপোক্ত স্ক্রিপ্টিং ও চিত্রনাট্যের উপস্থিতি ছিলো তা কিন্তু প্রথম সিজনে আবার দেখা যায় না। কিন্তু যদি দুই সিজনের মধ্যে একটি বেছে নিতে হয় তাহলে ‘সিজন ১’ নিঃসন্দেহে সবার সেরা হিসেবেই আজীবন থাকবে।

আমি ভিন্নধারার রিভিউ লিখে থাকি। গতানুগতিক ধারার রিভিউ ইতোমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়া সহ একাধিক ব্লগে খুঁজে পাবেন। আমি চেষ্টা করবো স্কুইড গেম সিরিজের দ্বিতীয় সিজনের ছকে বাঁধা কাল্পনিক জীবনের কিছু নিষ্ঠর দিক ও এই সিরিজের সম্ভাব্য দার্শনিক ও মনস্তাত্ত্বিক অবস্থান সমূহ।

১. DON'T PLAY SAFE ALL THE TIME

আমরা জীবনে সবসময় এক ধরণের সুরক্ষা বা সিকিউরিটি চাই। আমাদের চলার পথে সবসময় যেটায় কম ঝুঁকি আছে সেটা বেছে নিয়ে থাকি। কিন্তু এই ধারণা যে পুরোপুরি ভুল সেটা মোটামুটি চোখে আঙুল দিয়ে দেখানো হয়েছে এই স্কুইড গেম সিরিজের দ্বিতীয় সিজনে। আমাদের অস্তিত্ব যখন সংকটে পড়বে তখন স্বাভাবিকভাবেই বেশ ঝুঁকিপূর্ণ ও সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে হতে পারে।

নিজের অস্তিত্ব রক্ষায়, নিজেকে টিকে রাখতে এবং দিনশেষে পুরষ্কারজয়ী হতে আমাদের ঝুঁকি নিতে হবেই। সিরিজের একেবারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত খেলোয়াড়দের এক ধরণের মানসিক পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে।

মানুষ যখন অস্তিত্ব সংকটে ভোগে এবং ব্যাপক চাপে থাকে একই সাথে নৈতিক হবার ধারণাও বিদ্যমান থাকলে এরমধ্যে তার আচরণ তার ব্যক্তিত্ব কে ফুটিয়ে তোলে। এই জটিল অবস্থায় নৈতিক থাকা বা নৈতিক আচরণ প্রদর্শন খুব সহজ কাজ নয়। তার উপর ভালো পারফর্ম করা আরো দুষ্কর।

কিন্তু তাই বলে সেফ খেলাটা যুক্তিসঙ্গত হতে পারে না, কিছু না কিছু ঝুঁকি নিতে হবেই। ফলে এই সিজনের প্রতিটি পরিস্থিতি ও খেলায় ঝুঁকি যারা বেশি গ্রহণ করেছেন তারা তূলনামূলক বেশি ভালো করতে পেরেছেন।

২. WE DON'T HAVE ALL THE LUXURIOUS DELICACIES TO CONTROL OUR FATE OR LUCK

গঠনমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ, সুস্থির মন, পরিকল্পিত কর্ম এবং দুর্দান্ত নেতৃত্ব দেবার ক্ষমতা থাকলেও আপনি সবসময় জিততে পারবেন না। চাই আপনি যতই চেষ্টা করুন কিছু বিষয় একান্তই আমাদের ভাগ্য দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে। শুধুমাত্র ভালো কর্মের দ্বারা আমরা আমাদের ভালো ভাগ্য রচনা করতে পারবো না যদি ভাগ্য আমাদের সহায় না হয়।

মানে হলো তকদীরের খেলা আমাদের মেনে নিতে হবে। আমাদের কর্মের দ্বারা আমরা হয়তো কিছু পরিবর্তন আমাদের জীবনে আনতে পারবো কিন্তু সমস্ত বিষয়ে নয়। ফলে এই সিরিজের একাধিক গেমে অনেক দুর্দান্ত খেলোয়াড় পর্যন্ত হেরে যান শুধুমাত্র তার ভাগ্য খারাপ ছিলো বলে।

৩. DEMOCRACY IS A COMMON VILLAIN; THE SYSTEM ALWAYS WINS

এই সিরিজে গণতন্ত্রের যে কড়া নিন্দা কড়া হয়েছে এবং যেভাবে এই ভোটিং প্রক্রিয়া দেখানো হয়েছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। আমরা একটি পুঁজিবাদী সমাজে বসবাস করি এবং এখানে শ্রেণী স্তরবিন্যাস স্পষ্ট। ফলে ঋণে জর্জরিত মানুষদের মধ্যে দায়বদ্ধতার বিষয়টিতেও বিভাজন রয়েছে। সবার একই অঙ্কের ঋণ থাকতে পারে না। প্রতি খেলার পর পর যে ভোটিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে সেটা যেন ৪/৫ বছর পরপর প্রধানমন্ত্রী/প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করবার মতন।

এখন যেহেতু সবার ঋণ একই পরিমাণ নয় সেহেতু একটি বা দুটো খেলার পর যে টাকা অফার করা হচ্ছে তা সবার জন্য ভালো অঙ্ক মোটেই হতে পারে না। একেকজনের একেক রকমের ঋণ পূরণে একেক ধরণের অঙ্কের প্রয়োজন; যা কোনদিন মিলবে না।

ফলে ভোটিং প্রক্রিয়ায় যিনি ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না তিনি বা তারা স্বভাবতই চাইবেন খেলাটি জারি থাকুক। ফলে একটি বড় ভিড় চাইছেন আরো কিছু খেলা খেলতে যাতে পরবর্তীতে সে বাইরে গিয়ে এই টাকাটা দিয়ে তার ঋণ পুরোপুরি পরিশোধ করতে পারেন এবং সুন্দর জীবন-যাপন করতে পারেন। আর এভাবেই সিস্টেম তার অবস্থান শক্ত রাখছে এবং খেলা জারি থাকছে।

গণতন্ত্র এখানে একটি বড় খলনায়ক। কারণ এই গণতন্ত্রের কারণেই মানুষ দুটো দলে বিভক্ত হচ্ছে। ফলে তাদের মধ্যে এক ধরণের স্টকহোম সিনড্রোম দেখা দিচ্ছে এবং এক গ্রুপ আরেক গ্রুপ কে আক্রমণ করছে। এমনকি রাতের অন্ধকারে একে অপরকে নিষ্ঠুরভাবে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করছে। এই খেলায় যদি গণতন্ত্র না থাকতো তাহলে অন্তত দুই দলে বিভক্ত হত না। একাধিক দল থাকতো, সেখানেও মারামারি হত তবে এরকম হত্যাযজ্ঞ হত কিনা তা আলোচনার বিষয়।

৪. GOD IS NO MORE

স্কুইড গেম সিরিজের দ্বিতীয় সিজনে মানুষের স্রষ্টার প্রতি বিশ্বাসকে বারবার চ্যালেঞ্জ করা হয়। এক ধরণের চরম প্রতিকূলতা এর মধ্যে ফেলে দেওয়া হয় এবং সবার মধ্যে থাকা বিশ্বাসকে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়। এই ‘Existential Crisis (অস্তিত্বের সংকট)’ তৈরি হতে দেখা যায় বিশেষ করে একজন ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির উপস্থিতি এবং তার চড় একজন ধার্মিক/বকধার্মিক মহিলাকে আমাদেরকে কিন্তু ভাবায়।

এমনকি যে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ চলছে তাতে স্রষ্টার ভূমিকা কোথায়? কোথায় তিনি? তিনি রক্ষা করতে আসছেন না কেন? – এই সমস্ত প্রশ্ন দর্শকদের মনে জাগে। যদিও এই সিরিজটি শুরু থেকেই এই প্রশ্নগুলো তুলেছে কিন্তু উত্তর দেয় নাই। মজার বিষয় হচ্ছে, দ্বিতীয় সিজনে কিছুটা অনুভূত হচ্ছে যে, খুব সম্ভবত পরবর্তী পর্বে এই প্রশ্নের উত্তর পরিচালক কিছুটা হলেও দেবেন।

৫. UNDER EXTREME PRESSURE, WE LOSE OUR SENSE OF SELF AND CAN'T THINK OUTSIDE THE BOX. EVENTUALLY, WE CAN'T REVOLT OR EVEN THINK

অতিরিক্ত চাপের কারণে মানুষ তাদের বেসিক সার্ভাইভাল নিয়ে ব্যস্ত থাকবে; এটাই স্বাভাবিক। ফলে বাস্তব কোনো পদক্ষেপ নিতে পারবেন না। এছাড়াও একের পর এক এমন খেলা সামনে আনা হয় যাতে মানুষ তাদের ‘ব্যক্তিত্ব’ কে ভুলে যায় এবং একেকজন মনস্টার বা অমানুষে পরিণত হয়। এই খেলার কর্তৃপক্ষ এমন এক ধরণের পরিবেশ তৈরি করেন যেখানে ব্যাপক ভীতি ও অনিশ্চয়তা বিদ্যমান। এই সাইকোলজিক্যাল ম্যানিপুলেশনের মাধ্যমে সিস্টেম খেলা জারি রাখতে সক্ষম হোন।

কিন্তু এই খেলার দ্বিতীয় সিজনে এসে খেলার প্রতি নয়, বরং কর্তৃপক্ষের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন খেলোয়াড় ৪৫৬। তিনি এই খেলা থামাতে চান। ফলে দেখা যায় তিনি খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন কিন্তু তিনি খেলা নিয়ে যতটা ভেবেছেন তারচেয়ে বেশি ভেবেছেন এই খেলার কর্তৃপক্ষ কে নিয়ে।

ফলে একসময় বিপ্লবী হওয়ার বিষয়টি আমাদের সামনে আসে। খুব সম্ভবত এই গভীর মনস্তাত্ত্বিক বিষয়টি আমরা কখনো কল্পনাও করি নাই।

৬. GREATER GOOD THEORY

অর্গানাইজার বা কর্তৃপক্ষ যারা আছেন তাদের কাছেও একটি গ্রেটার গুডের তত্ত্ব আছে। যে মানুষগুলো নিজের জন্য, পরিবারের জন্য, সমাজের বা রাষ্ট্রের জন্য বিশেষ অর্থবহন করছে না তারা একধরনের আবর্জনা। সুতরাং এমন মানুষদের পৃথিবীতে বেঁচে থাকার কোন অধিকার নাই। তারপরও তারা কিছু মানুষকে একটি সুযোগ দিচ্ছে, কিছু ছোটবাচ্চাদের খেলা খেলে বড় অঙ্কের টাকা নিয়ে ভালো জীবন-যাপন করতে।

কিন্তু এই গ্রেটার গুড তত্ত্ব কতটুকু পারফেক্ট সেটা কিন্তু বারবার আমাদের মনে ঘুরেফিরে আসে। কারণ তাদের কে যেভাবে হত্যা করা হচ্ছে এবং তাদের শরীরের বিভিন্ন অর্গান বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে পুরো সমাজের উপকারের জন্য তা কতটুকু ঠিক? অথবা, এতগুলো মানুষকে মেরে ফেলে কেমন গ্রেটার গুড তত্ত্ব উপস্থাপিত হচ্ছে?

আবার খেলোয়াড় ৪৫৬ এর একটি গ্রেটার গুড তত্ত্ব এই সিজনে উপস্থিত করা হয়েছে। তার মতে এই ধরণের গ্রেটার গুড তত্ত্বের বিশেষ কোন দরকার নাই। তিনি চান, কিছু মানুষকে যদি কুরবানি দিতেও হয় তবে তার বিনিময়ে তিনি এই খেলা চিরতরে বন্ধ করবেন, বিদ্রোহী গ্রুপ গঠনের সাহায্যে।

ফলে এই সিজনের শেষের দুটো এপিসোড হয়ে ওঠে অনেক নিষ্ঠুর এবং রক্তেমাখা। স্কুইড গেম সিরিজের দ্বিতীয় সিজন মূলত এই কাল্পনিক পৃথিবীর সেট্যাপে কাল্পনিক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর অবতারণার জন্য অনন্য হয়ে ওঠে।

৭. WE'RE BOUND TO ACCEPT THE SYSTEM OF THE ULTRA WEALTHY AS WE BOTH ARE CORRUPTED

আমরা পূর্ববর্তী সিজনে ভিআইপিদের সাথে পরিচিত হই। এই পুরো সিস্টেম এই অভিজাত ও দূর্নীতিবাজ দের দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। পরিচালক এই পর্যন্ত মানে সিজন ২ পর্যন্ত বুঝানোর চেষ্টা করেছেন যে, শুধুমাত্র সিস্টেম অভিজাতদের দ্বারা করাপ্টেড নয়, আমরা নিজেরাও করাপ্টেড। একটু খেয়াল করে দেখবেন, ভোটিং এ সামান্য ব্যবধানে কারোরই আর ঘরে ফেরা হয় না। একপাশে ১০০ জন থাকলে আরেকপাশেও কিন্তু ১০০ জন ছিলো। পার্থক্য সবসময় সামান্য কিছু ভোটে।

মানে আমরা নিজেরাও ভেতর থেকে এতটাই দূষিত হয়ে গেছি যে, আমরা এই অমানবিক হত্যাযজ্ঞের ঘটনা ঘটে হলেও টাকাটা আমাদের চাই। সংক্ষেপে একটি বড় অঙ্কের টাকা পেলেই যেন মিলে যাবে মুক্তি।

৮. জুয়া খেলা

আরো একটু খেয়াল করে দেখবেন, জুয়া খেলা এবং হেরে যাওয়া এই খেলার সবসময় প্রধান একটি বৈশিষ্ট্য। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য ঠিক কত টাকার প্রয়োজন? এজন্য কতগুলো মানুষকে হত্যা করা জরুরী? এবং, আমরা নীতি-নৈতিকতার প্রশ্নে নিজেরা কতটুকু ঠিক আছি? আমরা নিজেরাও কি করাপ্টেড নই? সব দোষ কি সিস্টেমের? অথবা, সিস্টেম যারা পরিচালনা করছেন সেইসব অভিজাতদের? আমরা চাইলেই কি এই সিস্টেম থেকে বের হতে পারবো? বা থামাতে পারবো? –
এরকম হাজারো প্রশ্ন আমাদের সামনে এই সিজন ২ কিন্তু রেখে শেষ করেছে।

Also Read It On: স্কুইড গেম সিজন ২: বিপ্লবী দৃষ্টিকোণ ও মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩০
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নিশ্চিত থাকেন জামায়েত ইসলাম এবার সরকার গঠন করবে

লিখেছেন সূচরিতা সেন, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪২


আমাদের বুঝ হওয়ার পর থেকেই শুনে এসেছি জামায়েত ইসলাম,রাজাকার আলবদর ছিল,এবং সেই সূত্র ধরে বিগত সরকারদের আমলে
জামায়েত ইসলামের উপরে নানান ধরনের বিচার কার্য এমন কি জামায়েতের অনেক নেতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রকৌশলী এবং অসততা

লিখেছেন ফাহমিদা বারী, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৭


যখন নব্বইয়ের দশকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সিদ্ধান্ত নিলাম এবং পছন্দ করলাম পুরকৌশল, তখন পরিচিত অপরিচিত অনেকেই অনেকরকম জ্ঞান দিলেন। জানেন তো, বাঙালির ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডাক্তারিতে পিএইচডি করা আছে। জেনারেল পিএইচডি। সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভারতকে যাহা দিয়াছি, ভারত উহা সারা জীবন মনে রাখিবে… :) =p~

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:১৫

আমি ভারতকে যাহা দিয়াছি, ভারত উহা সারা জীবন মনে রাখিবে… :) =p~

ছবি, এআই জেনারেটেড।

ইহা আর মানিয়া নেওয়া যাইতেছে না। একের পর এক মামলায় তাহাকে সাজা দেওয়া... ...বাকিটুকু পড়ুন

এমন রাজনীতি কে কবে দেখেছে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২০


জেনজিরা আওয়ামী লীগের ১৬ বছরের শাসনামল দেখেছে। মোটামুটি বীতশ্রদ্ধ তারা। হওয়াটাও স্বাভাবিক। এক দল আর কত? টানা ১৬ বছর এক জিনিস দেখতে কার ভালো লাগে? ভালো জিনিসও একসময় বিরক্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযুদ্ধের কবিতাঃ আমি বীরাঙ্গনা বলছি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৫


এখনো রক্তের দাগ লেগে আছে আমার অত্যাচারিত সারা শরীরে।
এখনো চামড়া পোড়া কটু গন্ধের ক্ষতে মাছিরা বসে মাঝে মাঝে।

এখনো চামড়ার বেল্টের বিভৎস কারুকাজ খচিত দাগ
আমার তীব্র কষ্টের দিনগুলোর কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×