somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার দেশে সেই সন্ত্রাসের রাতে..

০৫ ই জুন, ২০১০ ভোর ৪:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমারদেশের সাংবাদিক ‌খোমেনী ইহসান-এর বক্তব্য

সরকার সম্প্রতি বেআইনিভাবে বন্ধ করে দিয়েছে দৈনিক আমার দেশের প্রকাশনা। সেই সাথে পত্রিকাটির ঢাকার কাওরান বাজারস্থ অফিসে মধ্যরাতে স্বশস্ত্র পুলিশ হানা দিয়ে ভাংচুর আর সাংবাদিকদের নির্যাতন করে ধরে নিয়ে গেছে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদককে। কোনো গ্রেফতারী পরোয়ানা ছাড়া পুরাপুরি অসাংবিধানিকভাবে সংবাদপত্র অফিসে স্বশস্ত্র পুলিশের অবৈধ অনুপ্রবেশ ও বলপ্রয়োগের শিকার শতাধিক সাংবাদকর্মীর একজন খোমেনী ইহসান। তিনি লিখছেন, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কবলিত সেই রাতের কথা।...সম্পাদকীয়।

সপ্তাহে আমার ছুটির-দিন হল মঙ্গলবার। সাধারণত বাইরে যাই না, সপ্তাহে একটা দিন ছুটি, একটু অলস সময় কাটাই। ফলে জুনের এক তারিখেও বাসা থেকে বাইর হওয়ার কথা ছিলো না। দুপুরের খাবার খেয়ে শুয়েছিলাম। পৌনে তিনটার দিকে বন্ধু রাকিব--দৈনিক ডেসটিনির কূটনৈতিক প্রতিবেদক বন্ধু রাকিব-উন-নবী ফোন দিয়া বললো, কী রে তোদের পত্রিকা নাকি বন্ধ হয়ে গেছে? তারপর ও নিশ্চিত করেই বললো যে, এটা হবে আজই। ওকে কি আর বলবো, বিষ্ময়ে বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। কই এমন আভাস ইঙ্গিতও তো পাই নাই, গতকালও!

মানিক ভাইকে ফোন দিলাম--আহমদ হোসেন মানিক, আমার দেশ পাবলিকেশন্স লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার। তিনি বললেন--ফোনে কথা বলা যাবে না। তার কথায় বুঝলাম--ঘটনা তাহলে ঘটে যাচ্ছেই। বাসা থেকে দৌড়ে বের হলাম। বাসে চেপে কাওরান বাজার, অফিসে।

ঘড়িতে তখন বিকাল সাড়েচারটা। অফিসে ঢুকেই জানলাম, পত্রিকার প্রকাশক হাসমত আলীকে সকাল ৯টায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা-এনএসআই-এর সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে। তার কাছ থেকে দুইটা সাদা কাগজে সই রেখে দুপুর দুইটার দিকে ছেড়ে দিছে। কিন্তু তাকে বাসায়ও পাওয়া যাচ্ছে না। অফিসে বিষাদ ও ক্ষোভের ছায়া। ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বিকাল ৫টায় সংবাদ সম্মেলন করবেন বলে জানালেন। সহকর্মীরা সবাই প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেলেন যে, আজই দৈনিক আমার দেশ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। মাহমুদ ভাইও গ্রেফতার হচ্ছেন।

সংবাদ সম্মলেনরে খবর জোগাড় করতে নানা সংবাদমাধ্যমের প্রচুর সাংবাদিকরা আসলেন। অনেক পরিচিত মুখ। বন্ধু কিম্বা বড় ভাই, ছোটো ভাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে একই বিভাগের আমার সিনিয়র জুবেরী ভাই--ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের সিনিয়র রিপোর্টার, তিনিও এসেছেন। তার চোখে-মুখে পষ্ট বিরক্তি ও ক্ষোভের ছাপ। সংবাদকর্মী হিশাবে অন্য একটা সংবাদপত্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর জোগাড় করতে আসা নিশ্চয় কোনো সুখের ব্যাপার না। বিষণ্ন সবাই। কেউ কেউ আমাদের সান্তনা দিলেন। গায়ের জোরের ওপর এই সরকারের নির্ভরতার কথা বললেন, যাচ্ছেতাই করে যাওয়ার মানসিকতার কথা বললেন। টের পেয়েছি, শিড়দাঁড়া বেয়ে একটি গোপন দীর্ঘশ্বাস নামছে। নীচে, অনেক নীচে, অনিশ্চিত গন্তব্যের পথে।

সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদ ভাই কী বললেন, প্রচণ্ড ভীড়-বাট্টায় তার পুরাটা কানে ঢুকল না, অনেক পেছনে ছিলাম আমি। শুধু কানে বাজলো--‘সরকার গতকাল রাতে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ১০ দিনের মধ্যে আমার দেশ বন্ধ করে দেবে ও আমাকে গ্রেফতার করবে। তাদের হুকুমে এনএসআই-ডিজিএফআই’র মতো গোয়েন্দাসংস্থাগুলো আজ মাঠে নেমেছে।

সময় গড়াতে থাকলো। পুরা আমার দেশ নিরবতার কুন্ডলিতে চলে যেতে থাকলো। ধীরে ধীরে ভীড় বাড়তে শুরু করলো শুভাকাঙ্ক্ষীদের। আমাকে অবাক করে দিয়ে রাত ১০ টার দিকে ছোটো ভাই মুনতাসির ও মারুফ আসলো, ব্যাগে করে কাপড়-চোপড় নিয়ে। ওরা শুনেছে আমাকে গ্রেফতার করা হতে পারে। ওদের দেখে মনটা আরো বিষণ্ন হয়ে গেল। যতোই বলি কিছুই হবে না, ওরা দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলতে পারে না। ওদের ধারণা মাহমুদুর রহমানের সঙ্গে আমার দেশ থেকে সব সাংবাদিককেই পুলিশ গ্রেফতার করবে।

১১টা বেজে গেল। শুনলাম পুলশি ওপররে দিকে আসছে । কিছুক্ষণের মধ্যে এসেই গেল। উর্দি পরা ও সাদা পোষাকধারী। উর্দিপরাদের বেশিরভাগ দাঙ্গা পুলিশ। আর্মড পুলিশ ও ব্যাটালিয়নও আছে। লিফট বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। আমরা দরজায় দাঁড়িয়ে গেলাম। রিপোর্টার মাহাবুবুর রহমান, সহ-সম্পাদক আরীফ মুহাম্মদ, সহ-সম্পাদক এমদাদ, রিসার্চ সেলের শহিদুল, পিয়ন সাইফুল ও রাজা প্রবেশ পথে দাঁড়িয়ে গেল। আমরা সাফ জানিয়ে দিলাম--এভাবে জোর করে মাহমুদুর রহমানকে ধরে নিয়ে যাওয়া যাবে না। সিনিয়র সাংবাদিকরা সহ সবাই দরজার এপাশে দাঁড়িয়ে গেলাম মানব দেয়াল হয়ে। পত্রিকার প্রকাশনা বন্ধের প্রতিবাদে মুহুর্মুহু শ্লোগান দিতে থাকলাম সবাই, কলম বন্ধ, ভাবছিলাম আবার এই কলমের বাঁধ খুলতে কতো শ্লোগান দিতে হবে রাজপথে কে জানে!

পুলিশ বারবার জোর করে ভেতরে ধেয়ে আসতে চাইলেও আমাদের বাধার কারণে র্ব্যথ হচ্ছিলো। ওদিকে মাঝরাত পার হয়ে যাচ্ছে। ক্যালেন্ডারের হিসাবে ২ জুন রাত ১টা বাজে তখন। ক্ষুধায় সবাই কাহিল। পুলিশ নীচে থেকে কাউকে উঠতে দিচ্ছে না, নামতেও না। খাবার নিয়া আসার কোনো উপায় নাই। পানির লাইন বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। ফিল্টার জার কয়েকটাতে যা পানি ছিলো তা থেকেই একটু একটু করে খাচ্ছিলো সবাই। আমাদের হাউসের লোকজন ছাড়াও অন্যান্য হাউস থেকে নিউজ কাভার করতে আসা প্রায় অর্ধশতের বেশি সাংবাদিকও ছিলেন। সবাই খিদা আর পিপাসায় কাতর।

টিকতে না পেরে তাই একজন পিয়নকে পাঠানো হলো নিচ থেকে খাবার ও পানি আনার জন্য। পিয়ন খাবার ও পানি নিয়ে নিচে অপেক্ষা করতে থাকল। কিন্তু তাকে উপরে ওঠতে দেয়া হচ্ছে না। সে উপরের সবার অবস্থা জেনে বেশ করে কাকুতি-মিনতি করল। কাজের কাজ হল না। উল্টা খাবার কেড়ে নিয়ে তাকে আচ্ছা মতো পেটানো হল। এক সময় আমার দেশ-এর টেলিফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হলো। ওদিকে বারবার তার প্রবেশ পথে হামলে পড়ছে পুলিশ। বুট-হেলমেট ও বন্দুক সমৃদ্ধ পুলিশের শক্তির সামনে যেন আমাদের শান্তিপূর্ণ প্রতিরোধের দেয়ালটা একটু একুট করে ভেঙ্গে পড়ছে।

রাত গভীর থেকে গভীর হচ্ছে। একদিকে নিরস্ত্র সংবাদকর্মী। আরেক দিকে স্বশস্ত্র পুলিশ। ফারাকটা যেন শুধু অস্ত্রের, মাঝখানে রাষ্ট্র-সংবিধান-আইন বলে কিছু নাই। সংবাদকর্মীদের রক্ষাকবচ সাংবিধানিক নাগরিক অধিকার ও আইনের দোহাই। পুলিশের হাতে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস সংঘটনের মারণাস্ত্র। উপরের নির্দেশে পুলিশের দল জ্বি স্যার, জ্বি স্যার করেত ভেঙ্গে পড়ছে। কিন্তু তিনটায়, চারঘণ্টায় অসংখ্যবার হামলা করেও তারা প্রতিরোধের দেয়াল টপকাতে পারছে না। একটা পর্যায় পরিস্থিতি এমন হলো মারমুখী পুলিশের চোখে-মুখে হিংস্রতার দাগগুলো গাঢ় হয়ে গেল। আমরা সংবাদকর্মীরাও প্রবেশ পথে আরো গায়ের সঙ্গে গা লাগিয়ে শক্ত পায়ে দাঁড়িয়ে পড়লাম। শ্লোগান চলছে। শ্লোগান জুড়ে রক্ত দেয়ার, জান দেয়ার ঘোষণা ধ্বনি।

গুজব বাড়ছে। গুঞ্জন বাড়ছে। পুলিশ কর্মকর্তাদের মোবাইল ফোন ও ওয়াকিটকির ব্যস্ততা বাড়ছে। প্রচন্ড আবেগ আমাদের হৃদয়কে দুমড়ে-মুচড়ে দিচ্ছে। আমার দেশ, আমাদের কর্মস্থল না। নিছকই একটা সংবাদপত্র মনে করা যায় না আমার দেশকে। এ যে আমাদের ভালোবাসা। প্রেম। না, আমার বুকের ছাতি ফুলে ওঠলো। ইতিহাসের যতো নিষ্ঠুরতম ঘটনাই ঘটুকনা কেন প্রতিরোধ চলবে। চরম আবেগে আমরা কেঁপে গেলাম। শ্লোগান বন্ধ। সবাই গেয়ে ওঠলাম জাতীয় সংগীত ও রণ সঙ্গীত। আবারো শুরু হলো শ্লোগান। শ্লোগানে আমার দেশ-এর ছাদ কেঁপে কেঁপে ওঠছে। জ্যেষ্ঠ-কনিষ্ঠ সব সংবাদকর্মীই দৃঢ় অবস্থান গড়ে তুললাম। এই শ্লোগানের তোড়ে একসময় সব পুলিশ আমাদের অভ্যর্থনা চত্বর থেকে বের হয়ে সিঁড়ির কাছে চলে গেল। আমার দেশ যেহেতু আগুনে নিজের প্রাণশক্তিকে বাংলাদেশে মূর্ত করে তুলেছে, সেহেতু আমরা পিশাচের কৌশল ও শঠতার সঙ্গেও পরিচিত ছিলাম। সবাই বুঝে গেল কিছুক্ষণের মধ্যে পুলিশ শক্তি প্রয়োগ করতে শুরু করবে।

সময় ৩ টা ১৭। নিষ্ঠুরতার রাতে চূড়ান্ত আঘাতটি পায়ে পায়ে এগিয়ে আসছে। হঠাৎ করেই শতাধিক দাঙ্গা পুলিশ-আর্মড পুলিশ হামলে পড়লো প্রবেশ পথে। আমরা সবাই প্রাণপণ স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে চেষ্টা করলাম। দরজার এপাশ ধরে আমরা, ওপাশ ধরে ওরা। বড় জোর ৫-৭ মিনিট। এরপর আর আমরা পারি নাই। আমরা ক্ষুধার্ত একদল মানুষ আর কতক্ষণ পারি! সামনে ছিলেন যারা তাদের--মাহবুব ভাই, আরীফ, এমদাদ ও সাইফুলকে টেনে হেচড়ে নিয়ে গেল স্বশস্ত্র উর্দিওয়ালারা। দরজার ওপাশে নিয়েই লাঠির আঘাত, বুটের লাথি আর অশ্রাব্য গালি। আঘাতে জর্জরিত হয়ে লুটিয়ে পড়লেন ওরা। দেখলাম টেনে হিচড়ে তাদের সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামিয়ে নেয়া হচ্ছে। আর সামনে থেকে লাঠি-বন্দুক উচিয়ে ভেতরে ঢুকে পড়লো শতাধিক পুলিশ। সামনে যাকেই পেল, তাকেই মারতে মারতে এগোলো--উপ-সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, নগর সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী ও আলাউদ্দিন আরিফ ভাই মার খেয়ে মেঝেতে পড়ে গেলেন।

চোখের সামনে দেখলাম, উর্দি ছাড়া ক’জন গুন্ডামতো লোক পিস্তল বাগিয়ে সামনে চলে আসছে। তারা উর্দিওয়ালা পুলিশদের নির্দেশ দিচ্ছে লাঠিচার্জ করতে। ওরা আমাদের বসার চেয়ারগুলো আমাদের গায়ের উপর ছুঁড়ে মারতে লাগলো। সামনে যা কিছু পেল সব চুরমার করেই ওরা ভেতরে ঢুকে ডান দিকে মাহমুদ ভাই’র রুমের দিকে ধেয়ে গেলো। পেছন থেকে আমরা চিৎকার করে স্লোগান দিতে থাকলাম। ততক্ষণে প্রবেশ পথের লাইট নিভিয়ে দিয়েছে ওরা। পুরো আমার দেশ কার্যালয় জুড়ে ভীতির ছাপ। পুলিশ লাঠি-বন্দুক তাক করে আমাদের ঘেরাও করে রেখেছে। মাহমুদ ভাইয়ের কাছে যেতে দিচ্ছে না। সেখানে তার সঙ্গে পুলিশের কী কথা হলো, না হলো কিছুই জানতে পারছি না।

দীর্ঘক্ষণ পর দেখলাম ভোর চারটার দিকে মাহমুদ ভাইকে ঘিরে নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে স্বশস্ত্র উর্দিওয়ালারা। মাহমুদ ভাই হাত উচিয়ে আমাদের বিদায় জানাতে জানাতে বেরোলেন হাসিমুখে। স্লোগানের বদলে তখন আমাদের চোখে পানি। ডাকাতের মতো রাতদুপুরে স্বশস্ত্র পুলিশ আর সাদা পোশাকধারী ভয়ংকর মানুষগুলা আমাদের ওপর হামলে পড়ছিলো সন্ধ্যা থেকে--কিন্তু আমরা তো হতাশ হই নাই তখন! এই কান্না আসলে অপমানের নয়, একজন সম্পাদকের সাহস আর আমাদের সবাইকে বাঁচিয়ে দিয়ে চলে যাওয়া দেখে।

তিনি যেভাবে যাচ্ছিলেন তাতে মনে হতে লাগলো তিনি প্রচন্ড নির্বোধ কোন মানুষকে সততা ও সাহসের মাধ্যমে জব্দ করতে যাচ্ছেন। তিনি আবারও আমাদের মাঝে ফিরবেন। আবারও আমার দেশ প্রকাশিত হবে। পুলিশি রাষ্ট্রের এই ডাকাতের গ্রামে যেই রাত্রি আমাদের ওপর চেপে বসেছিল- সেই রাত্রির আঁধারবিস্তারী অপশাসনের বিরুদ্ধে আবারো লড়বে আমার দেশ।

চিন্তার সৌজন্যে
১০টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পেচ্ছাপ করি আপনাদের মূর্খ চেতনায়

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৮

আপনারা হাদি হতে চেয়েছিলেন, অথচ হয়ে গেলেন নিরীহ হিন্দু গার্মেন্টস কর্মীর হত্যাকারী।
আপনারা আবাবিল হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়াতে চেয়েছিলেন, অথচ রাক্ষস হয়ে বিএনপি নেতার ফুটফুটে মেয়েটাকে পুড়িয়ে মারলেন!
আপনারা ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪


গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

×