somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তিনি - ( একজন ভাঁড়ের কাহিনী )

১৫ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১।

চৌধুরি আরিফ মানুষ হিসেবে সিরিয়াস । এ ব্যাপারে উনার নাম আছে ।
১০টার অফিসে তিনি ৮টায় গিয়ে পৌঁছান । কলিগদের ধারনা ,সাংসারিক জীবনে তিনি অসুখি তাই পালিয়ে আসেন ।অতি সিরিয়াস হিসেবে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা খুবি ভালো । চেহারায় বোকা বোকা ভাব আছে । সুক্ষ গোঁফের রেখাও আছে । দাড়ি না উঠার কারনে তিনি দাড়ি রেখে সুন্নত পালন করতে পারছেন না । থুতনির কাছে অল্প কিছু দাড়ি আছে । আড়ালে তার বাসার কাজের বুয়া এগুলোকে ছাগলা দাড়ি বলায় তিনি দাড়ি রাখতে পারছেন না ( তার কাজের বুয়া খালেদা কঠিন রসিক - প্রায় গ্রাম্য উচ্চারনে শহুরে ভাষা বলেন , বুয়া বলেছেন ছাগলইয়অ্যাঁ দাড়ি , যদিও তাকে দেখায় চেংড়া লোকের মত ) । তিনি রসিকতা নিতে জানেন না ।

এক রাতে তার বউ এর সাথে কিছুটা মতের পার্থক্য দেখা গেলো । বউ কেঁদে কেঁদে ব্যাগ গুছাচ্চে । অবাক হয়ে তিনি দেখলেন তার বউ কুসুম ব্যাগের ভেতর তার কাপড় ঢুকিয়ে দিচ্ছেন । তিনি জিজ্ঞেস করলেন , এগুলোর মানে কি ? তার বউ কুসুম কান্না থামিয়ে , মুখে পাসপোর্ট সাইজ হাসি এনে বলেন " আজ থেকে তুমি বাসায় থাকবে না - তোমাকে তাই ব্যাগ গুছিয়ে দিচ্ছি "

মহাজাগতিক সে ঘটনার পর থেকে তার ভেতর অস্থির ভাব প্রকাশ পাচ্ছে । তিনি লুকিয়ে রাখতে চেষ্টা করছেন , পারছেন না । সব কিছুতেই ভেতর থেকে বক্তব্য দিতে ইচ্ছে করছে । রাজনিতিক দলগুলোতে মিডিয়া কাভারের জন্য লোক দেয়া হয় , প্রফেশনটা উনার এখন লোভনীয় মনে হচ্ছে ।


২।
সোমবার সকালবেলায় অফিসে ঢুকে দেখেন পাশের টেবিলের করিম সাহেব পত্রিকা পড়ছেন । আরিফ সাহেবের সুচিবায়ু আছে । টাটকা পত্রিকা না হলে পরতে পারেন না । করিম সাহেবের হাতে পত্রিকা দ্যাখে তিনি মনে মনে বলছেন “ ঐ ফাজিল করিম , চশমা দিয়া পত্রিকা পরতেসস ক্যান ? তোরে ইদুরের মত দেখাচ্ছে শালা “
এসময় করিম সাহেব উনার দিকে তাকিয়ে বললেন , দেখলেন ভাই – এবি এম মুসা কি সব হাবিজাবি লিখতেছে ? আরে ব্যাটা যা লিখবি লেখ , কথায় কথায় ইতিহাস জানিস এটা দেখানোর কি আছে । আর তুই কে যে তোকে সব বিষয়ে মত দিতে হবে ?
আরিফ সাহেব বললেন , আপনি হঠাৎ চেতলেন ক্যান ভাই ?
করিম সাহেব বললেন , আরে ভাই , সব প্রবন্ধে দেখি ইতিহাস ঘাঁটাঘাঁটি করে , সঠিক ইতিহাস জানাতে চায়
আরিফ সাহেব বললেন , তো সমস্যা কি ?
করিম সাহেব বললেন , ভাই আমিতো আপনার মত মোটা মাথার মানুষ না , ইতিহাস বিজয়ীরা লিখছে , পরাজিতরা ইতিহাস লেখতে পারেনি । এই ব্যাটায় দেখি শুধু ময়লা ঘাঁটাঘাঁটি করে । আরিফ সাহেব উত্তর শুনে থতমত খেলেন । কি বলবেন বুঝতে পারছেন না । এতো বড় খোঁচা দেয়ার পড় করিম সাহেব আরিফ সাহেবের কোন উত্তর না পেয়ে মনে মনে বললেন “ ব্যাটা ! গভীর জলের পাঙ্গাস মাছ ”

৩।

সন্ধেবেলায় আরিফ সাহেব বাসায় গিয়ে দেখেন বউ কুসুম বাজারের ব্যাগ নিয়ে হাজির । সাথে বিশাল বাজারের লিস্ট । উনি বউয়ের দিকে বিরক্তির চোখে তাকালেন । বউ তাকে পাত্তাও না দিয়ে বলল , কাজের ছেলে বাড়িতে গেছে । সে না আসা পর্যন্ত তুমি এই দায়িত্ব পালন করবে । আরিফ সাহেব বেজার মুখে বাজারের পথ ধরলেন ।

বউ লিস্টে ইলিশের নাম লিখেছে । বৈশাখের শুরুতে ইলিশের দাম আকাশ নয় , মহাকাশ ছোঁয়া হয়ে যায় । তিনি তাই দেখলেন । ইলিশ নেয়ার সামর্থ্য তাঁর নেই । গতবছর কোরবানির সময় খুব চেয়েছিলেন একা একটা ছাগল কোরবানি দিবেন । পারেননি । ইলিশ নেয়ার সাহস তিনি করলেন না । আরও দেখলেন ইলিশের সাথে একই পাতে কিছু টেংরা মাছও আছে । তিনি তাই নিলেন ।

বউ দ্যাখে চোখ কপালে তুলে বলল , এগুলা কি ?
তিনি বললেন , ইলিশের ভাই বেরাদর
মানে ? এগুলা তো ইলিশ মনে হচ্ছে না
ইলিশ হলেই তো মনে হবে । এগুলা নিয়ু হিলশা টেংরা । দারুন ফ্লেবার
কুসুম বলল , এগুলা তুমিই খাবা , তোমার ফ্লেবার দরকার
সে রাতে আরিফ সাহেবের টেংরা মাছে সাথে ঝোল খেতে হল । লবনের দিকে হাত বাড়াতেই কুসুম বলল , লবন নিবে না । ইলিশের ফ্লেবারে লবন থাকারই কথা ।


৪।

বুধবার আরিফ সাহেব গেলেন মার্কেটে কেনাকাটার জন্য । কিছুক্ষন পর দেখেন মার্কেটে তুমুল হট্টগোল শুরু হয়েছে ।
খোঁজ নিতে গিয়ে দেখেন হিজড়ারা চাদা তুলছে । এক হিজড়ার তাঁর দিকে চোখ পরল , সে চাদা চাইল । আরিফ সাহেব খুবি কৃপণ মানুষ । তিনি চাদা দিলেন না ।
হিজড়ার মুখে রহস্যময় ধূর্ত হাসি দেখা গেলো ।
তিনি আরিফ সাহেবের জিপার ধরে টান দিলেন । তারপর কি হল আরিফ সাহেব বুঝতে পারলেন না । দ্রুত পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাওয়ার মত ব্যাপার ( কক্সবাজার সৈকতে ঢেউয়ের সাথে পায়ের নিচের বালি সরে যায় )
আশেপাশের মানুষজন হাসতে হাসতে বিষম খেল । আরিফ সাহেব ভয়ে দিলেন দৌড় বাসায় । বাসার সামনে এসে পাশের বাড়ির আন্দালিব সাহেব বললেন , ভাই কি হইসে আপনার ?
কাঁচাবাজার থেকে আসছি , দেখলাম আপনি অলিম্পিকের উসাইন বোল্ট এর মতো দৌড় দিচ্ছেন । আরিফ সাহেব কিছু বলতে পারলেন না । এই আন্দালিব বদকে বললেই সে তা
কানে কানে সবাইকে বলে দিবে । তবে ইদানিন তার হাবভাব বদলাচ্ছে । খুব মিষ্টি ভাষায় কথা বলার চেষ্টা করে । চিনি বেবসা নাকি তাঁর পৈতৃক ব্যবসা । চিনির ব্যবহারে এমন হয়েছে কিনা কে জানে !

বাসায় ঢুকতেই দেখেন তাঁর মেয়ে নাফিজাকে । গম্ভীর গলায় তিনি মেয়েকে উপদেশ দিলেন , মা যখনই হিজড়াকে দেখবে তখনি দাঁড়িয়ে তাদের সম্মান জানাবে । বাবার এই উপদেশ মনে রাখবে ।

তাঁর মেয়ে নাফিজা জোর গলায় বলল “ ইয়েস! স্যার ”
আরিফ সাহেব মনে মনে চেতে গেলেন , তাঁর মেয়েটি বড্ড ইবলিশরূপী হয়েছে ।



৫।

আরিফ সাহেবের গ্রাম্য এক আত্মীয় ঢাকায় এসে কি কারনে পুলিশের খপ্পরে পরেছেন ।
সেই আত্মীয়কে তিনি দেখতে যাবেন । ( ঠ্যাকা ছাড়া কেউ পুলিশের পথ মাড়ায়না ) গাড়িতে উঠে সোজা থানার সামনে গেলেন ।
এদিকে তাঁর গাড়িতে হ্যান্ডকাফ ঝুলানো ছিল । তিনি ওসিকে ফোন দিয়ে বললেন , তিনি থানার সামনে । ওসি বললেন ,আমিতো এখনো থানায় আসিনি ,আপনি অপেক্ষা করুন ।

এই অপেক্ষায় হল আরিফ সাহেবের জন্য কাল । তিনি হ্যান্ডকাফ হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করতে লাগলেন । হাতের ভেতরে হ্যান্ডকাফ ঢুকালেন । তালা মারলেন । কিছুক্ষন এভাবে বসে রইলেন । এই অবস্থায় থানার ওসিকে ফোন দিয়ে বললেন , ভাই আপনি এসেছেন ?
ওসি বলল , হে এসেছি , আপনি আসুন


যখনই আরিফ সাহেব বের হতে গেলেন , তখনি দেখলেন হ্যান্ডকাফ খুলতে পারছেন না ।
তিনি তাঁর বউ কুসুমকে ফোন দিয়ে বললেন ,
হ্যান্ডকাফ এর চাবি খুঁজে পাচ্ছিনা । কই সেটা ?
তাঁরবউ বলল , ঐ জিনিস আমার চোখের বিষ , ফেলে দিসি মনে হয়
আরিফ সাহেব বিরক্ত হয়ে ফোন রেখে দিলেন । পরলেন মহাফ্যাসাদে ।
খুলতে পারছেন না হাত বন্ধ । ওসির সামনে যাবেন কীভাবে ?

এদিকে ওসি উনাকে ফোন দিলেন , ভাই আপনি কই ?
আরিফ সাহেব বললেন , পারকিং এখানে স্যার , আপনি একটু আসবেন ?
ওসি বলল ,আমি ঝামেলায় আছি । আচ্ছা – একজন কনস্টেবলকে পাঠাচ্ছি
সেই কনস্টেবল ছিল ফাজিলের গ্র্যান্ডমাস্টারদের একজন ।
হ্যান্ডকাফ পরা দ্যাখে আরিফ সাহেবকে তিনি তাঁর কোন কথা না শুনে আসামি পালাচ্ছিল অপবাদ দিয়ে জেলে ঢুকিয়ে দিলেন । ঢুকাবি তো ঢুকা – ছাগু বলে ট্যাগ দিয়ে দিলেন ( তখন ছাগু বসন্ত চলছিল , মানুষ যেভাবে পারে এই উপাধি গ্রহন করছিল ) ।


পরিশিষ্ট :/

আসামী অপবাদ নেয়ার কারনে তাঁর চাকুরি নেই । এলাকার বদ পুলাপাইন ইদানিং তারে দেখলেই শ্লোগান ধরে

আরিপ ছাহেবের চরিত্র
ডাস্টবিনের মত অপবিত্র
তুমার আমার ফ্রিয় কে ?
আরিপ ছাড়া আবার কে !

নিজে টেনেটুনে একটা ব্যবসা দাড় করাতে চাইছেন । কিছুটা এগিয়েও যাচ্ছেন । কিন্তু ক্যান জানি লাভবান হচ্ছেন না । মাছি মারা ছাড়া আর কোন কাজ এখন নেই । বিপুল এই অবসর কাটানোর জন্য তিনি সম্প্রতি ফেসবুকে একটা আইডি খুলেছেন । সেখানে নানারকম বাণী দেন । বিখ্যাত হওয়ার যে বাসনা তাঁর বুকের ভেতর ছিল যা বস , পুলিশ , কুসুম , হিজড়া কেউ বুঝতে পারেনি মনের ক্ষোভে তিনি সেই পথেই হাঁটছেন । তিনি আপাতত বিখ্যাত একজন । ইতিহাসের সেরা তিনজন রসিক মানুষের একজন তিনি । চার্লি চ্যাপলিনকে তিনি ফেলে দিয়েছেন । তাঁর সামনে এখন শুধু দুইজন ১। গোপাল ভাঁড় ২। নাসিরুদ্দিন হোজ্জা


গোপন খবর ১ :/ দেশের বিখ্যাত এক টুটপেস্ট কোম্পানি তাঁর সাথে চুক্তি করছে । তিনি জোকস বলবেন , মডেল হাসবে এই হল বিজ্ঞাপনের থিম ।


গোপন খবর ২ :/ সম্প্রতি মিরাক্কেলখ্যাত উপস্থাপক মীর , চৌধুরি আরিফ সাহেব জোকসগুলো এলিয়েনদের কাছ থেকে পেয়েছেন বলে দাবি করেন । যদি চাপাবাজি না হয় তাহলে তিনি আরিফ সাহেবকে মিরাক্কেলে গিয়ে বিজয়ী হওয়ার চ্যালেঞ্জ দিয়েছেন ।

আরিফ সাহেব তাঁর দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছেন । ( যদিও মীরের দাঁত দেখা যায়না , জিহ্বা দেখা যায় প্রায় সময় ) বলেছেন , আমি বাজারসউদা করি , মেয়েদের পড়া দেখিয়ে দেই কারন গৃহ শিক্ষক নেই , মসজিদে সুশীলদের সাথে নামাজ পড়ি ( সুশীলরা নামাজের সময় এদিকঅদিক তাকায়না তো ) , সমাজভাবনা করি , কাজের মেয়েদের উচ্চারন ঠিক করে দেই , কাজের ছেলে নেইতো , অফিস করি , গাড়ি চালাই নিজেই , নুতন কারো জন্ম হলেই তাঁর নামে ফেসবুকে একাওন্ট খুলি , ডিএসলার দিয়ে ছবি তুলি – কতো কাজ করি , আমার মিরাক্কলে যাওয়ার টাইম নাই । আপনারা চাইলে আমাকে ফলো করতে পারেন । দশে মিলে করি কাজ , হারি জিতি নাহি লাজ । আর আমার স্ত্রী , কন্যাগণ ছাড়া আমার কুনু এলিয়নের সাথে সম্পর্ক নাই ।




[ পুনশ্চ ঃ সেলিব্রিটি হওয়ার কোন বাসনা , কামনা আমার নেই । এই তত্তে আমি বিশ্বাসী না । যাদের সেলিব্রিটি বলা হয় তারাও হাগার জন্য বাথরুমে যায় , আমিও যাই । সে যদি বাথরুমে না হেগে অথবা খোলা মাঠে না হেগে অন্য অপ্রচলিত পদ্ধতিতে হাগামুতা করত তাহলে আমি মেনে নিতাম ]

[ কোন জীবিত , মৃত , অর্ধমৃত মানুষের সাথে এই গল্পের মিল খুঁজে পেলে নিজ দায়িত্তে খুজবেন । আমি দায়ী না । আমি একজন নাদান ছোট(!)গল্পকার । গল্প যেমন ছোট , তেমনি মানুষও , মনও ছোট আমার । আমাকে বড় করবেন না –প্রিন্স মাহমুদ ]
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:০৯
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×